Caribbean star equals AB de Villiers' record | #caribbean #villiers #record
Caribbean star equals AB de Villiers' record | #caribbean #villiers #record
লাল রঙের ঘোড়ার রহস্য
দূর এক মরুভূমির প্রান্তে ছিল একটি ছোট গ্রাম, যেখানে কেউ কখনো লাল রঙের ঘোড়া দেখেনি। কিন্তু হঠাৎ এক সকালে গ্রামের প্রান্তে দেখা গেল একটি চকচকে লাল ঘোড়া, নিঃশব্দে দাঁড়িয়ে আছে।
গ্রামবাসীরা হতভম্ব। কেউ ঘোড়াটিকে ছুঁতে সাহস করছিল না। কারো মতে, এটা অভিশপ্ত কোনো প্রাণী, আবার কেউ বলল, “নিশ্চয় রাজ্যের গুপ্তচর!”
তবে একমাত্র সাহস দেখাল এক অনাথ ছেলে—মিজান। সে ধীরে ধীরে ঘোড়ার কাছে গিয়ে তার কপালে হাত বুলিয়ে দিল। ঘোড়াটি চুপচাপ মাথা ঝুঁকিয়ে রইল।
মিজান খেয়াল করল, ঘোড়ার গলায় একটি ছোট পিতলের টুকরো ঝোলানো, তাতে খোদাই করা কিছু অদ্ভুত চিহ্ন। সে পিতলের টুকরোটি খুলে গ্রামে নিয়ে এল।
এক বৃদ্ধ বলল, “এই চিহ্ন তো বহু বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রাজপুত্রের প্রতীক!”
গল্প বের হলো—রাজ্যের ছোট রাজপুত্র একবার ঘোড়ায় চড়ে হারিয়ে গিয়েছিল মরুভূমিতে। তারপর সে আর ফিরে আসেনি। কেউ বলত, সে মরেছে; কেউ বলত, সে বেঁচে আছে গোপনে।
মিজান সেই ঘোড়াকে রাজপ্রাসাদে নিয়ে গেল। রাজা দেখে চমকে উঠলেন। ঘোড়াটিকে চিনতে পারলেন—এটা রাজপুত্রের প্রিয় ঘোড়া।
অবশেষে ঘোড়ার পেছনে লুকিয়ে থাকা চিঠি থেকে জানা গেল, রাজপুত্র এক মরুদস্যু দল থেকে পালিয়ে মরুভূমিতে আশ্রয় নেয়, কিন্তু আহত হয়ে সেখানেই মারা যায়। ঘোড়াটি একাই পথ খুঁজে ফিরে এসেছিল।
রাজা কেঁদে ফেললেন। আর মিজানকে দত্তক নিলেন। বললেন, “তুমি আজ শুধু ঘোড়া নয়, আমার ছেলের শেষ স্মৃতিও ফিরিয়ে এনেছো।”
#sifat10
চোরের গোপন উপকার
নাম ছিল আনোয়ার। পেশায় চোর, তবে ভেতরে ছিল এক ধরনের নরম মায়া। তার কাজ ছিল রাতের আঁধারে লোকের ঘরে ঢুকে মালপত্র চুরি করা।
এক রাতে সে শহরের এক ধনী ব্যবসায়ীর বাড়িতে ঢোকে। বাড়ি ছিল ছিমছাম, আর সবার ঘুম গভীর। সে ধীরে ধীরে উঠোন পেরিয়ে ভেতরে ঢোকে।
হঠাৎ তার কানে এলো শিশুর কান্না। একটা ঘরে উঁকি দিয়ে দেখে, এক নারী শিশুকে দুধ খাওয়াচ্ছে, আর তার চোখে অশ্রু।
আনোয়ার থেমে গেল। শুনতে পেল মহিলার অস্ফুট স্বর, “ভগবান, আজ যদি কেউ একটু সাহায্য করত! আমার স্বামী অসুস্থ, আর ঘরে খাবার নেই, ওষুধও শেষ।”
আনোয়ার এক মুহূর্ত দাঁড়িয়ে থাকল। চুরি করা থলে থেকে কিছু টাকা বের করল, আস্তে ঘরের দরজার নিচ দিয়ে গড়িয়ে দিল, আর চুপিচুপি বেরিয়ে গেল।
পরদিন শহরে খবর ছড়ায়—"রহস্যময় উপকারী ব্যক্তি রাতের আঁধারে দান করে গেছে!"
আনোয়ারের চুরি কমে এল। মাঝে মাঝে সে দরিদ্রদের বাড়িতে গিয়ে কিছু রেখে আসত, চুপিচাপ।
একদিন এক বৃদ্ধ তাকে দেখে ফেললেন, কিন্তু কিছু বলেননি। শুধু বললেন, “সব চোরই খারাপ না, কেউ কেউ আলোর পথ খুঁজে নেয় অন্ধকারেই।”
তখন থেকে আনোয়ার আর কখনো চুরি করেনি। সে রাতে রাতে গরিবদের পাশে দাঁড়াতে লাগল, গোপনে। শহরের লোকেরা তাকে ডাকতে লাগল—"ছায়ার সাধু!"
#sifat10
Whey mass gainer is a high-calorie supplement designed to help individuals gain weight and build muscle mass. It typically combines whey protein with complex carbohydrates, healthy fats, and essential nutrients to support muscle recovery, energy levels, and overall growth. Ideal for athletes, bodybuilders, or anyone struggling to meet daily calorie and protein needs, mass gainers offer a convenient way to fuel intense workouts and promote healthy weight gain. For More: https://wellshop.pk/search/mas....s-gainer-protein-pow
নামহীন পাথরের গল্প
এক পাহাড়ি গ্রামে ছিল এক প্রাচীন পাথর, কারো ঠিক জানা ছিল না কে বানিয়েছে, কেন বানিয়েছে। পাথরটা ছিল গোল, মসৃণ, আর মাঝখানে এক অদ্ভুত গহ্বর।
লোকেরা বলত, “এটা নিশ্চয় প্রাচীন কোনো সাধুর ধ্যানের চিহ্ন,” আবার কেউ বলত, “ভূতের আসন!”
গ্রামে এক কিশোর ছিল—রায়হান। সে এইসব কুসংস্কারে বিশ্বাস করত না। একদিন সে সিদ্ধান্ত নিল, সে এই পাথরের রহস্য উন্মোচন করবে।
সে প্রতিদিন পাথরের পাশে বসে গবেষণা করত, নোট লিখত। গ্রামের লোকেরা তাকে পাগল বলত। কিন্তু রায়হান থামেনি।
একদিন, হঠাৎ ঝড়ের রাতে পাথরের গহ্বর থেকে শব্দ এল—এক রকমের শিস। রায়হান ভয় না পেয়ে সামনে গিয়ে দাঁড়াল। তার হাতে ছিল একটি বাঁশি। সে সেই সুর মিলিয়ে বাঁশি বাজাল।
হঠাৎ করেই মাটি কেঁপে উঠল, আর পাথরের নিচের একটি ঢাকনা খুলে গেল! ভিতরে বেরিয়ে এল একটি ধাতব বাক্স, যার মধ্যে ছিল একটি পুরনো চিঠি আর কিছু সোনার মুদ্রা।
চিঠিতে লেখা ছিল, “এই পাথর সেই মানুষদের জন্য, যারা ভয়কে জ্ঞান দিয়ে জয় করতে পারে।”
গ্রামের লোকেরা স্তব্ধ। পাথরটিকে তারা এবার “জ্ঞানের পাথর” নামে ডাকতে লাগল, আর রায়হান হয়ে উঠল গ্রামের বুদ্ধির প্রতীক।
#sifat10
শিরোনাম: "ছায়া"
রাত দশটা। গ্রামের সব বাড়িতে আলো নিভে গেছে। কিন্তু ছোট্ট অনিমেষের চোখে আজ ঘুম নেই। সে বারান্দায় বসে চাঁদের আলোয় দূরের গাছটার দিকে তাকিয়ে আছে। হঠাৎ একটা ছায়া নড়ে উঠল।
সে ভয় পায়নি, বরং কৌতূহলী হয়ে উঠল। ধীরে ধীরে সে নেমে গেল বারান্দা থেকে, পায়ের শব্দ যেন বাতাসও শুনতে না পায়। ছায়াটা গাছের আড়ালে ঢুকে গেল। অনিমেষ পেছন পেছন গেল।
গাছের তলায় গিয়ে দেখল, একটা ছোট হরিণ দাঁড়িয়ে আছে। চোখে তার ভয় নেই, বরং মায়া। হরিণটা অনিমেষের দিকে তাকিয়ে রইল কিছুক্ষণ, তারপর ধীরে ধীরে জঙ্গলের দিকে চলে গেল।
সেই রাতে অনিমেষ জানল, প্রকৃতি মাঝে মাঝে আমাদের সঙ্গে খেলা করে। সেই খেলার নাম হয়তো "ছায়া", কিন্তু অনুভব হয় সত্যি।
Real Madrid eye Argentine star as Modric replacement | #argentine #modric #replacement
কুমার সাদিকের প্রতিশোধ
সাদিক ছিল এক গরিব কুমার। মাটির হাঁড়ি, কলস বানিয়ে হাটে বিক্রি করত। কিন্তু বাজারে এক ধনী ব্যবসায়ী ছিল—মুনশি করিম—যে নিজের দামি পিতলের হাঁড়ি বেচার জন্য সাদিকের দোকানে কাদা ফেলে দিত, হাঁড়ি ভেঙে দিত, আর ক্রেতাদের ভয় দেখাত।
সাদিক কিছু বলত না। সে শুধু ভেতরে ভেতরে প্রতিজ্ঞা করেছিল—একদিন সে এর প্রতিশোধ নেবে, তবে বুদ্ধি দিয়ে, লাঠি দিয়ে নয়।
এক বছর পরে সাদিক এক অদ্ভুত হাঁড়ি বানাল। দেখতে সাধারণ, কিন্তু তার মুখে সে এমন এক রাসায়নিক প্রলেপ দিলো, যাতে হাঁড়ি তাপে গরম হলে সুন্দর সুবাস ছাড়ে।
সাদিক হাটে হাঁড়ি নিয়ে গেল। কয়েকজন লোক আশেপাশে ঘুরছিল, হঠাৎই এক হাঁড়ি গরম হয়ে সুন্দর গন্ধ ছড়াতে লাগল। চারদিকে রটে গেল, “সাদিকের হাঁড়ি খালি থাকলেও ভেতর থেকে সুগন্ধ বের হয়! এটা জাদুর হাঁড়ি!”
লোকেরা ভিড় জমালো, দামি দাম দিয়ে সব হাঁড়ি কিনে নিল।
মুনশি করিম হিংসায় পুড়ে গেল। সে একখানা হাঁড়ি কিনে গোপনে সেই রাসায়নিক খুঁজে বের করল, নিজেও হাঁড়ি বানিয়ে বাজারে আনল।
কিন্তু সে ভুল করেছিল। সাদিক আসল প্রলেপ গোপন রেখেছিল। মুনশির হাঁড়িগুলো গরম হলে সুগন্ধের বদলে দুর্গন্ধ ছড়াতে লাগল। ক্রেতারা রেগে তার দোকান ভেঙে দিল।
সাদিক চুপচাপ দেখে হাসল। গ্রামের লোকেরা বলল, “যার মাটি ঠান্ডা, তার মাথা গরম হয় না—সে জিতে যায় শান্তিতে।”
#sifat10
MD Nafis islan
تبصرہ حذف کریں۔
کیا آپ واقعی اس تبصرہ کو حذف کرنا چاہتے ہیں؟