Te the best is a good idea to you tomorrow | #vdvdgdggdgdg
Te the best is a good idea to you tomorrow | #vdvdgdggdgdg
The money style of the day implant the | #xvvdvddvv
H S you tomorrow love today and | #gdgdgdhgd
গোধূলির ছায়া,
এক গ্রামে সন্ধ্যার গোধূলির সময় ছিল বিশেষ। মানুষ গৃহে ফিরে আসত, পাখিরা ফেরত যেত, আর গোধূলির ছায়ায় গ্রাম হঠাৎ যেন শান্ত হয়ে যেত।
তবে গোধূলির এই সময়টায় গ্রামের একাকী বৃদ্ধা রত্না বউয়ের চোখে ভিন্ন এক চমক ছিল। সে প্রায়ই গোধূলির আলোয় বসে থাকত, যেন কোনো কথা মনে করতে চায়।
গ্রামের ছেলেমেয়েরা ভাবত, ‘রত্না বউ রহস্যময়’। একদিন ছোট ছেলে মামুন তার সাহস করে রত্না বউয়ের কাছে গেল।
“বউদি, আপনি কেন এত সময় গোধূলির আলোয় থাকেন?”
রত্না বউ হেসে বললেন, “এই সময়টাই আমার স্বামীর স্মৃতির সময়। সে চলে গেছেন অনেক বছর আগে, কিন্তু গোধূলির আলোয় তার স্মৃতি জীবন্ত হয়।”
মামুন ভাবল, “স্মৃতির আলোও কি গোধূলির মতো নরম ও সুন্দর হতে পারে?”
রত্না বউ বললেন, “হ্যাঁ, গোধূলির ছায়ার মত স্মৃতি জীবনেও শান্তি এনে দেয়।”
তারপর থেকে মামুন প্রতিদিন গোধূলির সময় রত্না বউয়ের সঙ্গে বসত, স্মৃতির গল্প শোনত, আর শিখত জীবনের নরম ছায়া নিয়ে।
#sifat10
The you have to you tomorrow love you too | #dggddvvd
The money style of the money style of the y | #fsgdg
গোধূলির সুর,
গ্রামের শেষ প্রান্তে ছিল এক ছোট বাঁশির দোকান। মালিক ছিল বৃদ্ধ মনিরাম, যিনি সমগ্র গ্রামের মধ্যে সুরের জাদুকর নামে পরিচিত। তিনি জানতেন কীভাবে বাঁশি বাজিয়ে মানুষের হৃদয় স্পর্শ করতে হয়।
প্রতিদিন বিকেলে গোধূলির আলোয় মনিরাম বাঁশি বাজাতে বসতেন। তার সুরে যেন আকাশও মুগ্ধ হয়ে শোনে। গ্রামের মানুষ ঘর থেকে বের হয়ে আসত, দাঁড়িয়ে শুনত সেই সুর। কারো মুখে হাসি, কারো চোখে জল।
একদিন নতুন এক ছেলে রিয়াজ তার কাছে এল। সে বাঁশি বাজানো শিখতে চাইল। মনিরাম কনিষ্ঠকে বললেন, “সুর শুধু বাদ্যযন্ত্রের নয়, তা হৃদয়ের ভাষা।”
রিয়াজ ধৈর্য ধরে শিখল। বছর কয়েকের মধ্যে সে মনিরামের মতো সুরেলা বাজিয়ে উঠল।
গ্রামের মানুষ বলল, “রিয়াজ এসেছে গোধূলির সুরে নতুন রঙ।”
মনিরামের সুর আর রিয়াজের সঙ্গীত যেন গ্রামকে এক নতুন জীবন্ত করে তুলল।
#sifat10
The you have a great day implant the money style | #gzgdgsgsg
বাবার পুরোনো চিঠি,
গ্রামের শেষ বাড়িটা ছিল বাবুলের। বাবুলের বাবা শহরে কাজ করতেন, কিন্তু বহু বছর যাবত বাড়িতে আসতেন না। বাবুলের মনে বাবা নিয়ে নানা প্রশ্ন। একদিন মায়ের ধাক্কায় বাবুল পুরোনো আলমারি খুলল। সেখানে একটা ছড়িয়ে পড়া চিঠি পেল—বাবার লেখা।
চিঠিতে বাবু লিখেছিল, “আমার প্রিয় ছেলে, দূরে থাকলেও তোমার জন্য আমার হৃদয় সব সময় আছি। গ্রাম থেকে দূরে থাকলেও তোমার স্বপ্ন পূরণ হোক—সেই আশায় দিন কাটে।”
বাবুল চোখে পানি নিয়ে পড়তে লাগল। বুঝল বাবাও তাকে ভালোবাসে, শুধু তার ভাষায় সেটা প্রকাশ করতে পারেনি। সে চিঠি পড়তে পড়তে বাবা সম্পর্কে অনেক নতুন তথ্য পেল।
পরদিন বাবুল সিদ্ধান্ত নিল, সে বাবার জন্য একটি সুন্দর চিঠি লিখবে। সে মায়ের কাছে গিয়ে বলল, “মা, এবার বাবার কাছে আমার কথাগুলো যাবে।”
মা চোখ ভিজিয়ে বললেন, “তুমি ভাল করেছো, বাবা-মায়ের ভালোবাসা ভাষার বাঁধা ছাড়িয়ে যায়।”
বাবুল চিঠি লিখে পাঠাল, আর বাবাও সাড়া দিলেন। দূরের শহর থেকে বাবা-মেয়ের যোগাযোগ গড়ে উঠল, ভালোবাসা ঢেলে ধরা হলো।
#sifat10
MD Nafis islan
تبصرہ حذف کریں۔
کیا آپ واقعی اس تبصرہ کو حذف کرنا چاہتے ہیں؟
sajet islam Islam
تبصرہ حذف کریں۔
کیا آپ واقعی اس تبصرہ کو حذف کرنا چاہتے ہیں؟