GD night I hope it goes away soon I hope | #cvxbhdhdh
Posts
Mga gumagamit
Mga pahina
Grupo
Blog
Merkado
Mga kaganapan
Forum
Mga pelikula
Mga trabaho
Mga pondo
GD night I hope it goes away soon I hope | #cvxbhdhdh
GD night and then I can go get it done today I | #xvvddvg
বুড়ো হাটের বিস্ময়
বাহাদুরপুর গ্রামের বুড়ো হাট এক আলাদা জায়গা। সেখানে মিলত সব ধরনের পুরনো জিনিস—পুরনো টেলিফোন, রেডিও, জামাকাপড়, এমনকি অদ্ভুত কিছু গ্যাজেট।
হাটের মালিক মোল্লা সাইফুল। বয়স প্রায় ৭০, মুখে সাদা দাড়ি, চোখে চশমা, আর পিঠে ঝোলা। তার কাছে ছিল এক রহস্য—যে পুরনো জিনিসই বিক্রি করত, তার সাথে একটা গল্প বাধা থাকত।
একদিন নতুন এক ছেলে হাটে এল। তার নাম জামাল। সে জানতে চাইল, “মোল্লা বাবু, এইটা কেন এত সস্তায় দিচ্ছেন?”
মোল্লা হাসলেন, “এই জিনিসগুলো নয় শুধু। এগুলো পুরনো সময়ের স্মৃতি, আর স্মৃতির দাম তো মূল্যহীন।”
জামাল জিজ্ঞেস করল, “আপনি কি কোনো গল্প শুনাবেন?”
মোল্লা বললেন, “একবার এক পুরনো ঘড়ি ছিল। কেউ জানতো না এটা কাজ করে কি না। আমি একদিন ঠিক করলাম পরীক্ষা করে দেখি। ঘড়িটা যেন আমার জীবনের সময়কে ধীরে ধীরে ফেরত আনল—বাবার কাঁধে বসলাম, মায়ের হাতে হাত দিয়েছি, সেই ছেলেবেলার সন্ধ্যা...”
জামাল অবাক, “আপনার কাছে প্রতিটি জিনিস কি স্মৃতির একটা যাদু?”
মোল্লা চোখ ঝলমল করে বললেন, “হ্যাঁ, প্রতিটি পুরনো জিনিসের মধ্যে লুকিয়ে আছে জীবনের এক নতুন অধ্যায়। যারা তা বুঝতে পারে, তারাই প্রকৃত ধনী।”
সেদিন থেকে জামালও হাটে আসতে লাগল বারবার। আর শেখা গেল, পুরনো জিনিসের মাঝেও আছে নতুন জীবনের গল্প।
#sifat10
As a child, Megan recalls rotationally grazing cows on the | #ggggv #hxhxbdbxbdb
ট্যাবলার বাজিমাত
গ্রামের নাম ছিল বড়শিকান্দা। সেখানকার হাইস্কুলের ছাত্র সজীব, খুবই শান্ত স্বভাবের ছেলে। ক্লাসে চুপচাপ বসে থাকে, তেমন বন্ধু নেই, আর খেলাধুলায়ও নেই আগ্রহ। সবাই ভাবত, "এই ছেলেটা বুঝি বইয়ের পোকা।"
একদিন স্কুলে ঘোষণা এলো—“আইসিটি মেলা হবে, যার যা প্রজেক্ট আছে, নিয়ে আসো।”
সবাই ভাবল, শহরের ছেলেরাই বড় কিছু আনবে। গ্রামের স্কুল তো শুধু দর্শক হয়ে থাকবে।
কিন্তু সজীব চুপচাপ একটা পুরনো, ভাঙাচোরা ট্যাবলেট নিয়ে হাজির হল। সেটাতে সে এমন একটা সফটওয়্যার বানিয়েছে, যেখানে গ্রামের রোগ, ফসলের সমস্যা আর প্রাথমিক চিকিৎসার তথ্য বাংলা ভাষায় দেওয়া! এমনকি এক কোণে গরুর রোগের আলাদা সেকশনও আছে!
প্রথমে শিক্ষকরা হেসে বললেন, “এইটা দিয়ে কী হবে সজীব?”
সে মৃদু হেসে বলল, “আপনারা একবার চালিয়ে দেখেন।”
যেই না চালানো শুরু, সবাই অবাক!
“এইটা তো একেবারে গ্রামের জন্য বানানো অ্যাপ!”
“এত কম দামে এত উপকার!”
শেষ পর্যন্ত মেলায় সেই পুরনো ট্যাব নিয়েই সজীব জিতে গেল প্রথম পুরস্কার। টিভিতেও নিউজ হলো—“গ্রামের ছেলের হাতে তৈরি ডিজিটাল গ্রাম!”
পরদিন স্কুলে সবাই তাকিয়ে তাকিয়ে দেখে, সজীবের চারপাশে ভিড়—ছেলেমেয়েরা সাহায্য চাইছে, আইডিয়া নিচ্ছে।
সজীব শুধু বলল, “যা কিছু পুরনো, ভাঙা, অবহেলিত—সেটা দিয়েও নতুন কিছু গড়া যায়, যদি মন ঠিক থাকে।”
#sifat10
পাগলা কবি পেয়ারার পালা
গ্রামের নাম খরতলা। সেখানে থাকেন এক অদ্ভুত মানুষ—পেয়ারা কবি। পাকা নাম মোবারক হোসেন, কিন্তু গ্রামে কেউ এই নামে চিনে না। সে সারাক্ষণ গাছের নিচে বসে, হাতে কলম আর পাশে পাকা পেয়ারার ঝুড়ি। একেকটা পেয়ারা নিয়ে সে এমনভাবে দেখে, যেন তা কোনো রাজকুমারীর মুখ!
তার কবিতার শুরু সবসময় পেয়ারাকে নিয়েই—
“ওহে সুবাসিত গোল গোল ফল,
তোমায় খেয়ে প্রেমে পড়ি প্রতি পল…”
লোকজন হাসে, কেউ আবার বলেন, “এই পাগলা কবি আসলে পেয়ারার নেশায় পড়ে গেছে।”
একবার ইউনিয়নের সাংস্কৃতিক মেলায় ঘোষণা এলো—“নিজের লেখা কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতা হবে।” পেয়ারার কবি তো মহা খুশি। সে নিজের সেরা কবিতা নিয়ে হাজির।
মঞ্চে উঠে বলতে শুরু করল—
“পেয়ারা তুমি শুধু ফল নও, তুমি অনুপ্রেরণা, তুমি কবিতার চালচিত্র…”
কিন্তু ততক্ষণে কিছু ছেলে হেসে উঠল। কেউ বলল, “পেয়ারা নিয়ে আবার কবিতা হয় নাকি রে ভাই!”
কবি থেমে গেলেন না। গলা উঁচু করে বললেন, “এই যে হাসছেন, আপনারা জানেন না, পৃথিবীতে যত প্রেমের গল্প, তার মধ্যে সবচেয়ে মধুর গল্প লুকিয়ে আছে পেয়ারার মতো সাধারণ জিনিসে!”
মঞ্চ নেমে এসে তিনি গাছের নিচে বসলেন। পরদিন সকালের পত্রিকায় একটা প্রতিবেদন—
“পেয়ারা নিয়ে পাগলামি নয়, এক পলকেই দর্শক মন জয় করলেন কবি মোবারক”
সেই থেকে গ্রামের স্কুলে তাকে সবাই “গেস্ট কবি” ডাকে। আর পেয়ারা? এখন তা শুধু ফল নয়, খরতলার কবিতার প্রতীক!
#sifat10
holds most of its 270 cow's manu | #yggvvv
হাইরান হাশেমের হরিণ শিকার
হাশেম মাঝি নদীর ধারে ছোট্ট এক গ্রামে থাকেন। বয়স পঞ্চাশ পেরোলেও গলার জোর আর হাসির শব্দে পুরো গ্রাম কাঁপে। ছোটবেলায় একবার চিড়িয়াখানায় গিয়ে হরিণ দেখেছিলেন, সেই থেকেই তার স্বপ্ন—একদিন সে নিজেই হরিণ শিকার করবে।
গ্রামের লোকেরা বলে, “হাশেম ভাই, নদী পার হয়ে বনের ধারে হরিণ আসে, কিন্তু ধরতে গেলে উল্টা আপনি হারিয়ে যাবেন!”
হাশেম বলে, “আমি বাঘ না, হরিণ ধরব। তাও বন্দুক ছাড়া, ফাঁদ ছাড়া—শুধু চালাকি দিয়ে।”
একদিন সকালে সবাই দেখে, হাশেম মাঝি পিছে এক ঝুড়ি কাঁচা তরমুজ, সামনে একটা রশি, আর কোমরে বাঁধা একটা বাঁশি নিয়ে নদী পার হচ্ছেন। প্রশ্ন করলে বলেন, “হরিণ ধরতে যাচ্ছি, আজ ফিরেই হরিণের দুধ দিয়ে চা খাবো!”
লোকজন হেসে গড়াগড়ি খায়। কেউ বলল, “এইটা বুঝি নতুন নাটক!”
তিনদিন হাশেমের কোনো খবর নেই। সবাই চিন্তায়। চতুর্থ দিন সকালে হাশেম নদী পাড়ি দিয়ে ফিরলেন—কাঁধে ঝুলছে কিছু লতাপাতা, জামাকাপড় ছেঁড়া, আর চোখে চশমা নাই।
জিজ্ঞেস করতেই বললেন, “একটা হরিণের পিছে দৌড়াতে গিয়া আমি গাছের সঙ্গে ধাক্কা খাইলাম। হরিণ নাই, আমি নিজেই শিকার!”
সবাই হেসে কুটি কুটি।
কিন্তু পরদিন, সে নিয়ে এল একটা কাঠের হরিণ, নিজ হাতে বানানো! বলল, “হরিণ ধরলাম ঠিকই, কিন্তু কাঠে। এইবার নিজের উঠানে রাখব, পলায় যাবে না!”
এরপর থেকে গ্রামের শিশুরা বলে, “হাশেম কাকা হরিণ ধরেছে—সপনেও, বাস্তবেও!”
আর হাশেম মাঝি? এখনো বাঁশি বাজিয়ে বলেন, “সত্যিকারের হরিণ না হোক, গল্পের হরিণ তো ধরা গেছে!”
#sifat10
NEWS
Luxemburg farmers use compost bedding to keep their dairy | #bxhdhdh