এই প্রতিশোধমূলক পদক্ষেপ হার্ভার্ড সম্প্রদায় ও আমাদের দেশের জন্য গুরুতর ক্ষতির কারণ এবং এতে শিক্ষা ও গবেষণায় হার্ভার্ডের ভূমিকার অবমাননা করা হয়েছে'।
এপ্রিলে ট্রাম্প হুমকি দেন, সরকারের দাবি না মানলে হার্ভার্ডের বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সক্ষমতা কেড়ে নেওয়া হবে। সরকার এই বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কিছু সিদ্ধান্তের ওপর সরাসরি নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল।
নোয়েম তার চিঠিতে উল্লেখ করেন, 'এপ্রিলের চিঠিতেই আমি বিষয়টি ব্যাখ্যা করেছিলাম। বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি করার বিষয়টি একটি বিশেষ সুবিধা।'
'সব বিশ্ববিদ্যালয়কে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি দপ্তরের চাহিদা পূরণ করে চলতে হবে, যার মধ্যে সেভিস প্রকল্পের আওতায় বিভিন্ন তথ্য সরবরাহ করার বিষয়টি অন্যতম', যোগ করেন তিনি।
নোয়েম বলেন, 'যেহেতু একাধিকবার অনুরোধ করার পরও আপনারা হোমল্যান্ড সিকিউরিটি দপ্তরকে চাহিদা অনুযায়ী তথ্য সরবরাহ করেননি এবং একইসঙ্গে, ক্যাম্পাসে ইহুদি শিক্ষার্থীদের জন্য বৈরি পরিবেশ তৈরি করেছেন, হামাসপন্থি সহানুভূতিকে উসকে দিয়েছেন এবং বর্ণবাদমূলক "বৈচিত্র্য, সমতা ও অন্তর্ভুক্তি" নীতিমালা অবলম্বন করেছেন, যার ফলশ্রুতিতে আপনাদের এই বিশেষ সুবিধা কেড়ে নেওয়া হয়েছে।'
চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী অ্যালিস গোইয়ের এএফপিকে বলেন, এই পদক্ষেপের পর যেসব আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী ইতোমধ্যে ভর্তি হয়েছে, তাদের কপালে কি আছে, তা 'কেউ জানে না'।