তাঁর এ বর্ণনা শুনার পর সাহাবীগণ জিজ্ঞেস করলেন, ইয়া রসূলাল্লাহ ﷺ! এসব ব্যাপার যদি আগে থেকে চূড়ান্ত হয়েই থাকে (অর্থাৎ- জান্নাত ও জাহান্নামের বিষয়টি তাক্বদীরের উপর নির্ভর করে লিপিবদ্ধ হয়েছে) তবে ‘আমল করার প্রয়োজন কী? উত্তরে তিনি বললেন, হক পথে থেকে দৃঢ়ভাবে ‘আমল করতে থাক এবং আল্লাহর নৈকট্যার্জনের চেষ্টা কর। কেননা জান্নাতবাসীদের শেষ ‘আমল (জান্নাত প্রাপ্তির ন্যায়) জান্নাতীদেরই কাজ হবে। (পূর্বে) দুনিয়ার জীবনে সে যা-ই করুক। আর জাহান্নামবাসীদের পরিসমাপ্তি জাহান্নামে যাবার ন্যায় ‘আমলের দ্বারা শেষ হবে। তার (জীবনের) ‘আমাল যা-ই হোক। অতঃপর রসূলুল্লাহ ﷺ তাঁর দুই হাতে ইশারা করে কিতাব দু’টিকে পেছনের দিকে ফেলে দিয়ে বললেন, তোমাদের রব বান্দাদের ব্যাপারে পূর্ব থেকেই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে রেখেছেন। একদল জান্নাতে যাবে আর অপর একদল জাহান্নামে যাবে। (সূরা আশ্ শূরা ৪২: ৭)।(মিশকাতুল মাসাবীহ ৯৬, সূনান আত তিরমিযী ২০৬৭)
ইমাম তিরমিযী বলেনঃ هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ غَرِيبٌ صَحِيحٌ আলবানী বলেছে: হাদীসটি ইমাম আহমাদ (রহঃ)ও তার মুসনাদের ২/১৬৬ নং পৃঃ বর্ণনা করেছেন যার সানাদ সহীহ।
MD Nafis islan
Slet kommentar
Er du sikker på, at du vil slette denne kommentar?