তাফসীরে রূহুল বয়ানে এ প্রসঙ্গে লিখা আছেঃ
‘‘নবী ও ওলীগণ থেকে যে সব অদৃশ্য বিষয়াদির খবর আছে, সেগুলো খোদা কর্তৃক অবহিত করার ফলশ্রুতি স্বরূপ তথা ওহী ‘ইলহাম’ বা ‘কাশ্ফের’ মাধ্যমে তারা জ্ঞাত হন। যেমন- কোন কোন ওলী বৃষ্টি বর্ষণ সম্পর্কে পূর্বেই বলে দিয়েছেন। তারা যে রকম বলেছেন ঠিক সে রকমই হয়েছে।’’ {আল্লামা ইসমাঈল হাক্কীঃ তাফসীরে রুহুল বায়ানঃ ৭/১০৫ পৃ.}
ইমাম আইনী রহঃ ও ইমাম কুস্তালানী রহঃ বুখারী শরীফের ব্যাখ্যা গ্রন্থ এবং মোল্লা আলী কারী রহঃ মিশকাত শরীফের ব্যাখ্যা গ্রন্থ ‘মিরকাতের কিতাবুল ঈমানের ১ম পরিচ্ছেদ ঐ হাদীছের প্রেক্ষাপটে উল্লেখ করেছেনঃ
‘‘সুতরাং যে কেউ রাসূল ﷺ এঁর মাধ্যম ছাড়া এ পঞ্চ বিষয়ের যে কোন একটি বিষয়ে জ্ঞানের অধিকারী বলে দাবী করে সে স্বীয় দাবীতে মিথ্যুক।’’
{ক. আল্লামা বদরুদ্দীন আইনীঃ উমদাদুল ক্বারীঃ কিতাবুল ঈমানঃ ১/২৯০ পৃ., আল্লামা ইমাম কুস্তালানীঃ ইরসাদুস সারীঃ কিতাবুল ঈমানঃ ১/১৪১ পৃ., আল্লামা ইবনে হাজার আসকালানীঃ ফতহুল বারীঃ কিতাবুল ঈমানঃ ১/১২৪ পৃ., মোল্লা আলী ক্বারীঃ মিরকাতঃ ১/৬৫ পৃ., আল্লামা আলূসী বাগদাদীঃ তাফসীরে রুহুল মায়ানীঃ ২১/১১২ পৃ.}
MD Nafis islan
Slet kommentar
Er du sikker på, at du vil slette denne kommentar?