চীনের রাজবংশ উৎখাতে তাইপিং বিদ্রোহ | #taipingrebellion #revolution #history #politics #তাইপিং_বিদ্রোহ #বিপ্লব #ইতিহাস
চীনের রাজবংশ উৎখাতে তাইপিং বিদ্রোহ | #taipingrebellion #revolution #history #politics #তাইপিং_বিদ্রোহ #বিপ্লব #ইতিহাস
ওয়া আলাইকুমুস সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ।
হযরত উসমান (রাঃ) ইসলামের তৃতীয় খলিফা এবং একজন প্রখ্যাত সাহাবী। তিনি ইসলামের ইতিহাসে 'যুন-নুরাইন' (দুই নূরের অধিকারী) এবং 'গনী' (ধনী) উপাধি লাভ করেছিলেন। এখানে তাঁর জীবনের গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো:
প্রাথমিক জীবন ও ইসলাম গ্রহণ
হযরত উসমান (রাঃ) ৫৭৯ খ্রিস্টাব্দে মক্কার কুরাইশ বংশের বনু উমাইয়া গোত্রে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন কুরাইশদের অন্যতম ধনী এবং প্রভাবশালী ব্যবসায়ী। তাঁর সততা, বিশ্বস্ততা এবং শালীনতার জন্য তিনি ইসলাম গ্রহণের পূর্বেই সমাজে অত্যন্ত সম্মানিত ছিলেন। হযরত আবু বকর (রাঃ)-এর দাওয়াতে তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন এবং প্রথম দিকের ইসলাম গ্রহণকারীদের (আস-সাবিকুনাল আওয়ালুন) মধ্যে অন্যতম ছিলেন।
তিনি নবী মুহাম্মদ (সাঃ)-এর দুই কন্যা রুকাইয়া (রাঃ) এবং উম্মে কুলসুম (রাঃ)-কে বিবাহ করেছিলেন। এ কারণেই তাঁকে "যুন-নুরাইন" বা দুই নূরের অধিকারী বলা হয়।
খিলাফত ও গুরুত্বপূর্ণ অবদান
হযরত উমর (রাঃ)-এর শাহাদাতের পর ৬৪৪ খ্রিস্টাব্দে একটি ছয় সদস্যের কমিটির মাধ্যমে হযরত উসমান (রাঃ) খলিফা নির্বাচিত হন। তাঁর খিলাফতকাল ছিল প্রায় ১২ বছর। এই সময়ে তিনি ইসলামের বিস্তারে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।
কুরআন সংকলন: এটি ছিল তাঁর খিলাফতের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য কাজ। বিভিন্ন অঞ্চলে কুরআনের ভিন্ন ভিন্ন পাঠভঙ্গির কারণে মুসলিমদের মধ্যে বিভ্রান্তি দেখা দিতে শুরু করলে তিনি হযরত হাফসা (রাঃ)-এর কাছে সংরক্ষিত মূল কপি থেকে একাধিক প্রামাণ্য কপি তৈরি করান এবং সেগুলো বিভিন্ন প্রদেশে প্রেরণ করেন। আজ আমরা যে কুরআনের সংস্করণ ব্যবহার করি, তা মূলত তাঁর তত্ত্বাবধানে সংকলিত হয়েছে।
নৌবাহিনী গঠন: তাঁর সময়ে মুসলিম সাম্রাজ্যের সুরক্ষার জন্য প্রথমবারের মতো একটি শক্তিশালী নৌবাহিনী গঠন করা হয়। এই নৌবাহিনী ভূমধ্যসাগরে বাইজেন্টাইনদের বিরুদ্ধে বিজয় লাভ করে এবং সাইপ্রাস ও রোডস দ্বীপ জয় করে।
সাম্রাজ্যের বিস্তার: তাঁর সময়ে ইসলামি সাম্রাজ্য উত্তর আফ্রিকা, আর্মেনিয়া এবং পারস্যের বিভিন্ন অঞ্চলে বিস্তৃত হয়।
শাহাদাত
হযরত উসমান (রাঃ)-এর খিলাফতের শেষ দিকে কিছু ষড়যন্ত্রকারীর কারণে মুসলিমদের মধ্যে অভ্যন্তরীণ বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। কিছু লোক তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনে এবং বিদ্রোহ শুরু করে। এই বিদ্রোহ একসময় চরম আকার ধারণ করে। ৩৫ হিজরীর ১৮ই জিলহজ, বিদ্রোহীদের একটি দল তাঁর বাড়ি ঘেরাও করে। তিনি শান্ত থাকতে এবং রক্তপাত এড়াতে চেয়েছিলেন, তাই প্রতিরোধ করতে নিষেধ করেন। অবশেষে, রোজা অবস্থায় কুরআন তেলাওয়াত করার সময় বিদ্রোহীরা তাঁকে নির্মমভাবে হত্যা করে। তাঁর শাহাদাত ছিল ইসলামের ইতিহাসে একটি অত্যন্ত বেদনাদায়ক ঘটনা, যা পরবর্তীকালে মুসলিম উম্মাহর মধ্যে মতভেদের সূচনা করে।
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।
আবু বকর (রা.)-এর জীবনের বিস্তারিত তথ্য জানতে আপনি চেয়েছেন। আমি আপনার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য খুঁজে বের করার চেষ্টা করছি।
আবু বকর সিদ্দীক (রা.) ছিলেন ইসলামের প্রথম খলিফা এবং রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ সাহাবী। তাঁর জীবনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক নিচে তুলে ধরা হলো:
জন্ম ও প্রাথমিক জীবন:
আবু বকর (রা.) ৫৭৩ খ্রিস্টাব্দে মক্কার বিখ্যাত কুরাইশ বংশের বনু তাইম গোত্রে জন্মগ্রহণ করেন।
তাঁর আসল নাম ছিল আব্দুল্লাহ, তবে তিনি 'আবু বকর' নামেই বেশি পরিচিত ছিলেন।
তাঁর পিতার নাম ছিল আবু কুহাফা (উসমান) এবং মাতার নাম ছিল উম্মুল খায়ের সালমা।
ইসলাম গ্রহণের আগে থেকেই তিনি একজন সৎ, অতিথি পরায়ণ এবং বিচক্ষণ ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তিনি কখনোই মূর্তিপূজা বা মদ পান করেননি।
ইসলাম গ্রহণ:
প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে তিনিই প্রথম ইসলাম গ্রহণ করেন।
রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন ইসলামের দাওয়াত দেন, তখন তিনি কোনো দ্বিধা ছাড়াই তা গ্রহণ করেন। এ কারণে রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁকে 'সিদ্দীক' বা 'সত্যবাদী' উপাধি প্রদান করেন।
তাঁর ইসলাম গ্রহণ অনেককে অনুপ্রাণিত করে, এবং তাঁর প্রচেষ্টায় আরও অনেক সাহাবী ইসলাম গ্রহণ করেন।
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সাথে সম্পর্ক:
তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর আজীবন বন্ধু ও সঙ্গী ছিলেন।
হিজরতের সময় তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর একমাত্র সঙ্গী ছিলেন এবং সাওর গুহায় তাঁর সাথে আশ্রয় নিয়েছিলেন।
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর অসুস্থতার সময় তিনি তাঁর নির্দেশে মসজিদে নববীতে ইমামতি করেন।
খিলাফত:
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ওফাতের পর মুসলিম উম্মাহর নেতৃত্ব নিয়ে যখন মতপার্থক্য দেখা দেয়, তখন তিনি প্রথম খলিফা হিসেবে নির্বাচিত হন।
তাঁর খিলাফতের সময়কালে তিনি বেশ কিছু কঠিন সমস্যার মোকাবিলা করেন, যেমন— ধর্মত্যাগী (মুরতাদ) গোষ্ঠীর বিদ্রোহ দমন, যাকাত দিতে অস্বীকারকারী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ এবং মিথ্যা নবুওয়াতের দাবিদারদের মোকাবিলা।
তাঁর শাসনামলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অর্জন হলো বিক্ষিপ্তভাবে থাকা কুরআনের আয়াতগুলোকে একত্রিত করে সংকলন করা।
মৃত্যু:
আবু বকর (রা.) দুই বছর তিন মাস দশ দিন খিলাফতের দায়িত্ব পালন করেন।
৬৩৪ খ্রিস্টাব্দের ২৩ আগস্ট (১৩ হিজরি, ২২ জমাদিউস সানি) তিনি ইন্তেকাল করেন এবং রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কবরের পাশেই তাঁকে দাফন করা হয়।
ওপেন সোর্স এআই কীভাবে চীনকে হৃদয় এবং বাজারের শেয়ার জিততে সহায়তা করছে
বর্তমান যুগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence বা AI) শুধু প্রযুক্তির উন্নয়নেই নয়, বৈশ্বিক প্রতিযোগিতাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। AI এর এই প্রতিযোগিতায় যুক্তরাষ্ট্র দীর্ঘদিন ধরেই শীর্ষে থাকলেও, চীন দ্রুত তাদের অবস্থান শক্তিশালী করছে। বিশেষ করে ওপেন সোর্স AI-এর মাধ্যমে চীন বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তি প্রেমীদের হৃদয় জয় করছে এবং একই সঙ্গে বিশাল বাজার শেয়ার অর্জন করছে।
ওপেন সোর্স AI কী?
ওপেন সোর্স AI হলো এমন এক ধরনের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি যার সোর্স কোড উন্মুক্ত রাখা হয়। এটি যে কেউ দেখতে, পরিবর্তন করতে এবং উন্নয়ন করতে পারে। যেমন GPT, LLaMA, বা Baichuan-এর কিছু সংস্করণ ওপেন সোর্স হিসেবে প্রকাশ পেয়েছে। এই নীতির ফলে গবেষক, শিক্ষার্থী ও উদ্যোক্তারা কম খরচে বা বিনামূল্যে AI প্রযুক্তি ব্যবহার ও উন্নয়ন করতে পারেন।
চীনের ওপেন সোর্স উদ্যোগ
চীন সরকার ও বড় বড় টেক কোম্পানিগুলো — যেমন Baidu, Alibaba, SenseTime এবং Huawei — নিজেদের AI মডেল ওপেন সোর্স করছে। Baichuan, InternLM, এবং ChatGLM এর মতো চীনা ওপেন সোর্স ভাষা মডেলগুলো ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক প্রযুক্তি মহলে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে। এরা ইংরেজির পাশাপাশি চাইনিজ ভাষায় শক্তিশালী পারফর্ম করছে, যা একে বিশ্বজুড়ে বহুভাষাভিত্তিক ব্যবহারে উপযোগী করে তুলছে।
কেন চীন ওপেন সোর্স AI-কে গুরুত্ব দিচ্ছে?
১. বৈশ্বিক গ্রহণযোগ্যতা: ওপেন সোর্সের মাধ্যমে চীনা AI মডেলগুলো আন্তর্জাতিক ডেভেলপারদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে। এটি এক ধরনের 'সফট পাওয়ার', যা প্রযুক্তির মাধ্যমে চীনের ইতিবাচক ভাবমূর্তি গড়ে তুলছে।
২. তৃতীয় বিশ্বের আকর্ষণ: আফ্রিকা, দক্ষিণ এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলো উচ্চমূল্যের পশ্চিমা প্রযুক্তি কেনার সামর্থ্য না রাখলেও ওপেন সোর্স চীনা মডেল ব্যবহার করে নিজেদের প্রয়োজন মেটাতে পারছে।
৩. স্থানীয়করণে সুবিধা: চীনা ওপেন সোর্স মডেলগুলো সহজে স্থানীয় ভাষা ও সংস্কৃতির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার মতো করে তৈরি করা হচ্ছে, যা মার্কিন মডেলগুলোর তুলনায় অনেক সময় বেশি গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে।
মার্কিন ওপেন সোর্স বনাম চীনা ওপেন সোর্স
মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলো যেমন OpenAI, Google বা Anthropic অনেক সময় নিজেদের উন্নত AI মডেলগুলো সম্পূর্ণ ওপেন রাখে না। তবে চীনা কোম্পানিগুলো কম বাধা দিয়ে তাদের মডেল ওপেন করে দিচ্ছে, যাতে করে বিশ্বের যে কোনো দেশ সহজেই এটি ব্যবহার করতে পারে। ফলে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের ডেভেলপার ও উদ্যোক্তারা চীনা মডেল বেছে নিচ্ছেন।
অর্থনৈতিক প্রভাব
চীনের ওপেন সোর্স কৌশলের ফলে তারা শুধু প্রযুক্তিগত ভাবেই নয়, অর্থনৈতিক দিক থেকেও লাভবান হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ:
ওপেন সোর্স মডেল ব্যবহার করে গড়ে ওঠা অ্যাপ বা সার্ভিসের মাধ্যমে স্থানীয় উদ্যোক্তারা চীনা ক্লাউড সেবা গ্রহণ করছে।
বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা চীনা ওপেন সোর্স মডেল নিয়ে গবেষণা ও উন্নয়ন করছে, যার ফলে চীনের প্রযুক্তি রপ্তানি ও সেবা বাড়ছে।
রাজনৈতিক ও কৌশলগত দিক
চীন এই ওপেন সোর্স কৌশলকে শুধু অর্থনৈতিক বা প্রযুক্তিগত দৃষ্টিভঙ্গিতে নয়, বরং কৌশলগত ভাবেও ব্যবহার করছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি নিয়ন্ত্রণ নীতির বিরুদ্ধে এটি একটি কৌশলগত প্রতিক্রিয়া। ওপেন সোর্সের মাধ্যমে চীন বলছে — “আমরা সবাইকে অংশগ্রহণের সুযোগ দিচ্ছি” — যা যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় অনেক বেশি উন্মুক্ত মনে হয়।
ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ
তবে চীনের এই ওপেন সোর্স কৌশলের কিছু চ্যালেঞ্জও রয়েছে:
নিরাপত্তা ও নজরদারি নিয়ে অনেক দেশ সন্দিহান।
কিছু চীনা মডেলের মান এখনও পশ্চিমা মডেলের তুলনায় দুর্বল।
ওপেন সোর্স হলেও অনেক সময় চীন সরকারের কঠোর নিয়ন্ত্রণ থাকে এই প্রযুক্তিগুলোর ওপর।
উপসংহার
ওপেন সোর্স AI এখন কেবল একটি প্রযুক্তি কৌশল নয়, বরং একটি বিশ্বব্যাপী প্রভাব বিস্তারকারী হাতিয়ার। চীন অত্যন্ত কৌশলীভাবে এটি ব্যবহার করছে — তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোকে পাশে টানছে, উন্নয়নশীল উদ্যোক্তাদের সহায়তা করছে এবং নিজেদের প্রযুক্তিগত ক্ষমতা বাড়াচ্ছে। এই পথেই চীন হৃদয় এবং বাজার দুই-ই জিততে সক্ষম হচ্ছে। তবে এই প্রতিযোগিতা ভবিষ্যতে কোন দিকে মোড় নেয়, তা নির্ভর করবে বিশ্ব রাজনীতি ও প্রযুক্তির ভারসাম্যের ওপর।
📘 কাজী নজরুল ইসলাম: চাকরি পরীক্ষাভিত্তিক ৪০টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর
🔹 পরিচিতি ও জীবনী
1. প্রশ্ন: কাজী নজরুল ইসলামের জন্ম তারিখ কী?
উত্তর: ২৪ মে ১৮৯৯
2. প্রশ্ন: তিনি কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: চুরুলিয়া, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত
3. প্রশ্ন: কাজী নজরুল ইসলামের উপাধি কী?
উত্তর: বিদ্রোহী কবি
4. প্রশ্ন: কাজী নজরুল ইসলাম বাংলাদেশের জাতীয় কবি হিসেবে ঘোষিত হন কবে?
উত্তর: ১৯৭২ সালে
5. প্রশ্ন: নজরুল ইসলাম কত সালে মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর: ২৯ আগস্ট ১৯৭৬
6. প্রশ্ন: তাঁকে কোথায় সমাধিস্থ করা হয়?
উত্তর: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে
7. প্রশ্ন: কাজী নজরুল ইসলামের স্ত্রী কে ছিলেন?
উত্তর: প্রমীলা দেবী
8. প্রশ্ন: নজরুল ইসলাম কোন যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন?
উত্তর: প্রথম বিশ্বযুদ্ধ (ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে)
9. প্রশ্ন: নজরুল কত বছর বয়সে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে যোগ দেন?
উত্তর: ১৯ বছর বয়সে
10. প্রশ্ন: নজরুল কত সালে অসুস্থ হয়ে পড়েন?
উত্তর: ১৯৪২ সালে
---
🔹 সাহিত্য ও সংগীত
11. প্রশ্ন: নজরুল ইসলামের প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম কী?
উত্তর: অগ্নিবীণা
12. প্রশ্ন: ‘বিদ্রোহী’ কবিতা প্রথম প্রকাশিত হয় কোন পত্রিকায়?
উত্তর: বিজলী
13. প্রশ্ন: নজরুল গীতির আরেক নাম কী?
উত্তর: নজরুল সঙ্গীত
14. প্রশ্ন: নজরুল ইসলামের গানের সংখ্যা আনুমানিক কত?
উত্তর: প্রায় ৪০০০+
15. প্রশ্ন: ‘চল চল চল’ গানটি কোন বাহিনীর মার্চ সঙ্গীত?
উত্তর: বাংলাদেশ সেনাবাহিনী
16. প্রশ্ন: নজরুল রচিত একটি বিখ্যাত ইসলামী গজলের নাম কী?
উত্তর: “রমজানের ঐ রোজার শেষে এল খুশির ঈদ”
17. প্রশ্ন: নজরুল ইসলামের গানে কোন বাদ্যযন্ত্রের প্রভাব বেশি?
উত্তর: হারমোনিয়াম, তবলা
18. প্রশ্ন: ‘কাণ্ডারী হুঁশিয়ার’ কবিতাটি কোন প্রেক্ষাপটে রচিত?
উত্তর: মুসলিম জাগরণ ও রাজনৈতিক চেতনার প্রেক্ষাপটে
19. প্রশ্ন: ‘বিদ্রোহী’ কবিতার বিখ্যাত চরণ কী?
উত্তর: “আমি চিরবিদ্রোহী বীর”
20. প্রশ্ন: নজরুলের গানে প্রধানত কোন বিষয়ের প্রাধান্য?
উত্তর: প্রেম, বিদ্রোহ, মানবতা, ধর্মীয় সম্প্রীতি
---
🔹 রচনাসমূহ
21. প্রশ্ন: নজরুলের প্রথম প্রকাশিত গল্প কী?
উত্তর: বাউণ্ডুলের আত্মকাহিনী
22. প্রশ্ন: কাজী নজরুল ইসলামের রচিত প্রথম উপন্যাস কোনটি?
উত্তর: বাঁধনহারা
23. প্রশ্ন: ‘আনন্দময়ীর আগমনে’ কবিতার কারণে নজরুলের কী হয়েছিল?
উত্তর: কবিতাটি ব্রিটিশবিরোধী হওয়ায় তিনি কারাবরণ করেন
24. প্রশ্ন: নজরুল কারাগারে কোন কবিতাটি রচনা করেন?
উত্তর: মুক্তি
25. প্রশ্ন: কাজী নজরুল ইসলামের বিখ্যাত প্রবন্ধগ্রন্থ কোনটি?
উত্তর: যুগবাণী
26. প্রশ্ন: ‘নারী’ প্রবন্ধে নজরুল নারীর কেমন অবস্থান চেয়েছিলেন?
উত্তর: নারীকে পুরুষের সমান মর্যাদাসম্পন্ন সহচর হিসেবে দেখতে চেয়েছেন
27. প্রশ্ন: নজরুল রচিত নাটকের নাম কী?
উত্তর: বুদ্ধদেব, ঝিলিমিলি, পুতুলের বিয়ে ইত্যাদি
28. প্রশ্ন: নজরুল ইসলামের কাব্য-অগ্নিবীণা উৎসর্গ করা হয়েছিল কাকে?
উত্তর: বসন্তকুমারী
29. প্রশ্ন: ‘নতুন চাঁদ’ কোন ধরনের রচনা?
উত্তর: কবিতা
30. প্রশ্ন: ‘রুদ্র মঙ্গল’ গ্রন্থের রচয়িতা কে?
উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম
---
🔹 সমাজ ও দর্শন
31. প্রশ্ন: নজরুলের সাহিত্য ধর্মীয়ভাবে কেমন ছিল?
উত্তর: অসাম্প্রদায়িক, হিন্দু-মুসলিম ঐক্যের প্রতীক
32. প্রশ্ন: কাজী নজরুল ইসলাম কোন সাময়িকী সম্পাদনা করতেন?
উত্তর: ধূমকেতু
33. প্রশ্ন: ‘ভাঙার গান গাইতে গাইতে গড়ার গান গাইব’ — কার উক্তি?
উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম
34. প্রশ্ন: নজরুল ইসলাম কোন শ্রেণির কবি ছিলেন?
উত্তর: বিপ্লবী ও মানবতাবাদী
35. প্রশ্ন: নজরুলের ধর্মীয় গানগুলোকে কী বলা হয়?
উত্তর: গজল ও ভক্তিগীতি
36. প্রশ্ন: নজরুল কতবার কারাবরণ করেন?
উত্তর: একাধিকবার; প্রথমবার ১৯২৩ সালে
37. প্রশ্ন: ‘কাবার পথে’ কবিতাটি কোন ধর্মীয় ভাবধারায় রচিত?
উত্তর: ইসলাম ধর্ম
38. প্রশ্ন: নজরুল ইসলামের মৃত্যুবার্ষিকী কোন দিন পালিত হয়?
উত্তর: ২৯ আগস্ট
39. প্রশ্ন: নজরুলের স্মরণে বাংলাদেশে কোন প্রতিষ্ঠান আছে?
উত্তর: নজরুল ইনস্টিটিউট, ঢাকা
40. প্রশ্ন: নজরুল ইসলামের জীবনীভিত্তিক চলচ্চিত্রের নাম কী?
উত্তর: বিদ্রোহী পদচিহ্নে (ডকুমেন্টারি ধাঁচে)
আমি কবি, আমি প্রেমিক, আমি দিগন্ত-ছোঁয়া তরণী,
আমি ঝড়ের গান গেয়ে উঠি, নিঃশব্দে জাগাই ধরণী।
বাঁধনহারা আমার ছন্দ, আগুনে জ্বলা বাণী,
শিকল ভাঙা শব্দ নিয়ে গড়ি আমি বিদ্রোহী কাব্যখানি।
আমি চাঁদের হাসি, আমি সূর্যের তেজ,
অন্ধকারে আমি জ্বালি আশার দীপ্ত মেজ।
প্রেমে আমি দুঃখের বন্ধু, হাসিতে অশ্রুজল,
আমি নজরুলের সেই ধ্বনি, বজ্র কণ্ঠের দল।
Iftekhar Rahat
Slet kommentar
Er du sikker på, at du vil slette denne kommentar?
media rongin
Slet kommentar
Er du sikker på, at du vil slette denne kommentar?