এক থেকে নয় পর্যন্ত পড়ুন আল্লাহর নেয়ামতের তথ্য পাবেন।
১"সুবহানাল্লাহ"
জান্নাতে একটি ফল গাছ রোপন করে নিলেন।
২"আলহামদুলিল্লাহ"
হাশরে মিজানের পাল্লাটা একটু ভারী করে দিলেন।
৩"আল্লাহু আকবর"
আল্লাহর নামে আর একটি তাকবীর পেশ করলাম।
৪"লা-ইলাহা ইল্লালাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ"
যার নেকি সাত আসমান ও জমির হইতে উত্তম।
৫"লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ"
জান্নাতে একটি রত্ন কুড়িয়ে পেলাম।
৬"আলিফ লাম মিম"
পেয়ে গেলাম ত্রিশ নেকি।
Dislike
৭"সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আর্থ ~
এবার জান্নাতে একটি খেজুর গাছ রোপন করে নিলেন।
৮"আস্তাগফিরুল্লাহ"
একটি গুনাহ মাফ হলো।
৯. আপনি তো কিছু নেকি অর্জন করলেন।
お気に入り
コメント
シェア
Sadia Akter
コメントを削除
このコメントを削除してもよろしいですか?
Zihan Islam
উত্তর: তাকদীরের প্রতি ঈমানের স্তর চারটি। এ চারটি স্তরের সব কয়টির ওপর ঈমান না আনলে তার ঈমান পূর্ণ হবে না। সেগুলো হচ্ছে: আল্লাহ সব কিছু সম্পর্কে মহাজ্ঞানী একথার ওপর ঈমান আনা, তার ইলম সূক্ষ্ম ও স্পষ্ট সব কিছু সম্পর্কে সর্বব্যাপী, তিনি এসব কিছু লাওহি মাহফূযে লিপিবদ্ধ করে রেখেছেন এবং সব কিছু তাঁর ইচ্ছা ও কুদরতে সংঘটিত হয়ে থাকে, তিনি যা ইচ্ছা করেন তা সংঘটিত হয়, আর তিনি যা চান না তা কখনও হয় না, এতদসত্বেও তিনি বান্দাকে কাজ করতে সক্ষমতা ও ইখতিয়ার দিয়েছেন, ফলে তারা তাদের পছন্দানুযায়ী ও ইচ্ছানুসারেই কাজ করে থাকে। যেমন আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,
﴿أَلَمۡ تَعۡلَمۡ أَنَّ ٱللَّهَ يَعۡلَمُ مَا فِي ٱلسَّمَآءِ وَٱلۡأَرۡضِۚ إِنَّ ذَٰلِكَ فِي كِتَٰب٧٠﴾ [الحج : ٧٠]
“তুমি কি জান না যে, আসমান ও জমিনে যা কিছু রয়েছে, আল্লাহ তা জানেন? নিশ্চয় তা একটি কিতাবে রয়েছে।” [সূরা আল-হাজ, আয়াত: ৭০]
﴿لِمَن شَآءَ مِنكُمۡ أَن يَسۡتَقِيمَ٢٨ وَمَا تَشَآءُونَ إِلَّآ أَن يَشَآءَ ٱللَّهُ رَبُّ ٱلۡعَٰلَمِينَ٢٩﴾ [التكوير: ٢٨، ٢٩]
“যে তোমাদের মধ্যে সরল পথে চলতে চায়, তার জন্য। আর তোমরা ইচ্ছা করতে পার না, যদি না সৃষ্টিকুলের রব আল্লাহ ইচ্ছা করেন”। [সূরা আত-তাকওয়ীর, আয়াত: ২৮-২৯]
বইঃ অতি গুরুত্বপূর্ণ কতিপয় প্রশ্নোত্তর
Read Less
コメントを削除
このコメントを削除してもよろしいですか?
Zihan Islam
উত্তর: তাকদীরের প্রতি ঈমানের স্তর চারটি। এ চারটি স্তরের সব কয়টির ওপর ঈমান না আনলে তার ঈমান পূর্ণ হবে না। সেগুলো হচ্ছে: আল্লাহ সব কিছু সম্পর্কে মহাজ্ঞানী একথার ওপর ঈমান আনা, তার ইলম সূক্ষ্ম ও স্পষ্ট সব কিছু সম্পর্কে সর্বব্যাপী, তিনি এসব কিছু লাওহি মাহফূযে লিপিবদ্ধ করে রেখেছেন এবং সব কিছু তাঁর ইচ্ছা ও কুদরতে সংঘটিত হয়ে থাকে, তিনি যা ইচ্ছা করেন তা সংঘটিত হয়, আর তিনি যা চান না তা কখনও হয় না, এতদসত্বেও তিনি বান্দাকে কাজ করতে সক্ষমতা ও ইখতিয়ার দিয়েছেন, ফলে তারা তাদের পছন্দানুযায়ী ও ইচ্ছানুসারেই কাজ করে থাকে। যেমন আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,
﴿أَلَمۡ تَعۡلَمۡ أَنَّ ٱللَّهَ يَعۡلَمُ مَا فِي ٱلسَّمَآءِ وَٱلۡأَرۡضِۚ إِنَّ ذَٰلِكَ فِي كِتَٰب٧٠﴾ [الحج : ٧٠]
“তুমি কি জান না যে, আসমান ও জমিনে যা কিছু রয়েছে, আল্লাহ তা জানেন? নিশ্চয় তা একটি কিতাবে রয়েছে।” [সূরা আল-হাজ, আয়াত: ৭০]
﴿لِمَن شَآءَ مِنكُمۡ أَن يَسۡتَقِيمَ٢٨ وَمَا تَشَآءُونَ إِلَّآ أَن يَشَآءَ ٱللَّهُ رَبُّ ٱلۡعَٰلَمِينَ٢٩﴾ [التكوير: ٢٨، ٢٩]
“যে তোমাদের মধ্যে সরল পথে চলতে চায়, তার জন্য। আর তোমরা ইচ্ছা করতে পার না, যদি না সৃষ্টিকুলের রব আল্লাহ ইচ্ছা করেন”। [সূরা আত-তাকওয়ীর, আয়াত: ২৮-২৯]
বইঃ অতি গুরুত্বপূর্ণ কতিপয় প্রশ্নোত্তর
Read Less
コメントを削除
このコメントを削除してもよろしいですか?