Mahabub Rony    oprettet en ny artikel
45 i ·Oversætte

স্মল অ্যান্ড মিডিয়াম এন্টারপ্রাইজেস | #economics #trade #face #2024face

স্মল অ্যান্ড মিডিয়াম এন্টারপ্রাইজেস

স্মল অ্যান্ড মিডিয়াম এন্টারপ্রাইজেস

স্মল অ্যান্ড মিডিয়াম এন্টারপ্রাইজেস অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্র হিসেবে বিবেচিত হয়, কারণ তারা কর্মসংস্থান সৃষ্ট?
3 i ·Oversætte

আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।
​আপনি সম্ভবত 'আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামি'আতিল কওমিয়া বাংলাদেশ' সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। এটি বাংলাদেশের কওমি মাদ্রাসাসমূহের সর্বোচ্চ শিক্ষা বোর্ড। নিচে এর বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হলো:
​আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামি'আতিল কওমিয়া বাংলাদেশ (Al-Hayatul Ulya Lil-Jami'atil Qawmia Bangladesh)
​এটি বাংলাদেশের কওমি মাদ্রাসাসমূহের সরকার স্বীকৃত একক ও সমন্বয়কারী ইসলামি শিক্ষা বোর্ড। এর অধীনে কওমি মাদ্রাসার দাওরায়ে হাদিস (তাকমীল)-এর সনদকে মাস্টার্স ডিগ্রি (ইসলামিক স্টাডিজ ও আরবি) এর সমমান মর্যাদা দেওয়া হয়েছে।
​১. প্রতিষ্ঠা ও উদ্দেশ্য:
​প্রতিষ্ঠা: ২০১৭ সালে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক এটি গঠিত হয়।
​উদ্দেশ্য: কওমি মাদ্রাসার স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য ও স্বকীয়তা বজায় রেখে দারুল উলূম দেওবন্দের মূলনীতিসমূহকে ভিত্তি ধরে কওমি মাদ্রাসাসমূহের দাওরায়ে হাদিস (তাকমীল)-এর সনদকে মাস্টার্স ডিগ্রি (ইসলামিক স্টাডিজ ও আরবি)-এর সমমান প্রদান করা এবং কওমি মাদ্রাসার শিক্ষা ব্যবস্থাকে একটি কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনার আওতায় আনা।
​২. কার্যক্রম ও কার্যাবলী:
​দাওরায়ে হাদিস পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ: এটি কওমি মাদ্রাসাভিত্তিক সকল বোর্ডের প্রতিনিধিত্ব করে প্রতি শিক্ষাবর্ষে দেশজুড়ে দাওরায়ে হাদিসের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ করে। এই পরীক্ষার মাধ্যমে কওমি মাদ্রাসার সর্বোচ্চ শিক্ষাস্তর সম্পন্ন হয়।
​শিক্ষার মান নিশ্চিতকরণ: আল-হাইআতুল উলয়া কওমি মাদ্রাসার শিক্ষার মান নিশ্চিতকরণ, মানসম্পন্ন প্রমিত পাঠক্রম প্রণয়ন এবং বোর্ড ও মাদ্রাসাগুলোর মধ্যে সমন্বয় সাধনে কাজ করে।
​সনদ প্রদান ও যাচাইকরণ: দাওরায়ে হাদিস (তাকমীল) পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ এবং উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের সনদ ইস্যু ও যাচাইকরণের দায়িত্ব পালন করে।
​ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম: পরীক্ষার সামগ্রিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য 'হাইআতুল উলয়া এক্সাম ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (HEMS)' নামে একটি সমন্বিত ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছে। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থী নিবন্ধন, ফর্ম পূরণ, কেন্দ্র ব্যবস্থাপনা, প্রশ্ন প্রস্তুতি ও বিতরণ, প্রবেশপত্র প্রদান, স্ক্রিপ্ট বিতরণ ও সংগ্রহ, ইনভিজিলেশন, পরীক্ষার উপস্থিতি গ্রহণ, ফলাফল প্রদান ও প্রকাশ, এবং সার্টিফিকেট ইস্যু করা হয়। এর একটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপও রয়েছে।
​৩. মূলনীতি ও বৈশিষ্ট্য:
​দারুল উলূম দেওবন্দের মূলনীতি অনুসরণ: এই বোর্ড দারুল উলূম দেওবন্দের আদর্শ, মূলনীতি ও মত-পথের অনুসরণে পরিচালিত হয়। এর মধ্যে রয়েছে: ঈমান, তাকওয়া ও তাওয়াক্কালতু আল্লাহ (আল্লাহর উপর নিরঙ্কুশ ভরসা) এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনকে জীবনের পরম ব্রত হিসেবে গ্রহণ।
​আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামা'আত: মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এবং তাঁর সাহাবায়ে কিরামের (রাঃ) মতাদর্শ অনুসরণে আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামা'আতের মতাদর্শ অনুসরণ করা হয়।
​চার মাযহাবের প্রতি শ্রদ্ধা: চার মাযহাবের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে হানাফী মাযহাব অনুসরণ করা হয়।
​আধ্যাত্মিক তরীকা: সুপরিচিত চার তরীকা (চিশতিয়া, সোহরাওয়ারদিয়া, নকশবন্দিয়া-মুজাদ্দিদিয়া ও কাদিরিয়া) সহ সকল হকপন্থি ধারার প্রতি সহনশীল ও উদার মনোভাব পোষণ করা হয়।
​৪. প্রশাসনিক কাঠামো:
আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামি'আতিল কওমিয়া বাংলাদেশ বাংলাদেশের ছয়টি কওমি মাদ্রাসা বোর্ডের অন্তর্ভুক্ত সকল দাওরায়ে হাদিস কওমি মাদ্রাসার প্রতিনিধিত্ব করে। এর কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঢাকার উত্তর যাত্রাবাড়ীতে অবস্থিত।
​সংক্ষেপে, আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামি'আতিল কওমিয়া বাংলাদেশ হলো বাংলাদেশের কওমি মাদ্রাসাসমূহের সর্বোচ্চ অথরিটি, যা কওমি শিক্ষার মানোন্নয়ন, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ এবং দাওরায়ে হাদিসের সনদকে সরকারিভাবে মাস্টার্সের সমমান মর্যাদা দেওয়ার কাজ করে।

3 i ·Oversætte

আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ!
​রেডমি নোট ১৩ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আপনি কী ধরনের তথ্য জানতে চান? যেমন:
​এর স্পেসিফিকেশন (RAM, স্টোরেজ, প্রসেসর, ক্যামেরা, ব্যাটারি ইত্যাদি)?
​এর দাম?
​এর ভালো দিক ও খারাপ দিক?
​কোথা থেকে কেনা যাবে?
​অনুগ্রহ করে আপনার প্রশ্নটি আরও নির্দিষ্ট করুন, তাহলে আমি আপনাকে সঠিক তথ্য দিতে পারব।
​যদি আপনি সাধারণ তথ্য জানতে চান, তাহলে আমি রেডমি নোট ১৩ এর প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো সম্পর্কে তথ্য খুঁজে দেখতে পারি।
রেডমি নোট ১৩ (Redmi Note 13) সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য নিচে দেওয়া হলো। এই মডেলটি 4G এবং 5G উভয় ভার্সনে পাওয়া যায়, এবং বাংলাদেশে দুটি ভার্সনেরই বিভিন্ন তথ্য পাওয়া যায়। আমি মূলত রেডমি নোট ১৩ 4G এবং রেডমি নোট ১৩ 5G উভয় মডেলের সাধারণ বৈশিষ্ট্যগুলো তুলে ধরছি।
​রেডমি নোট ১৩ এর প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো (সাধারণভাবে):
​ডিসপ্লে:
​৬.৬৭ ইঞ্চির AMOLED ডিসপ্লে।
​ফুল HD+ রেজোলিউশন (১০৮০ x ২৪০০ পিক্সেল)।
​১২০Hz রিফ্রেশ রেট, যা মসৃণ স্ক্রলিং এবং গেমিং অভিজ্ঞতা দেয়।
​১৮০০ নিটস পর্যন্ত পিক ব্রাইটনেস (কিছু মডেলে ১০০০ নিটস), যা উজ্জ্বল আলোতেও ভালো দেখার সুবিধা দেয়।
​কর্নিং গরিলা গ্লাস ৩ (4G ভার্সনে) বা কর্নিং গরিলা গ্লাস ৫ (5G ভার্সনে) সুরক্ষা।
​পারফরম্যান্স:
​Redmi Note 13 4G: Qualcomm Snapdragon 685 (6nm) প্রসেসর। এটি দৈনন্দিন কাজ এবং হালকা গেমিংয়ের জন্য যথেষ্ট ভালো পারফরম্যান্স দেয়।
​Redmi Note 13 5G: MediaTek Dimensity 6080 (6nm) প্রসেসর। এটি 5G কানেক্টিভিটি সমর্থন করে এবং তুলনামূলকভাবে ভালো পারফরম্যান্স দেয়।
​RAM অপশন: ৬জিবি, ৮জিবি, ১২জিবি (কিছু মডেলে ভার্চুয়াল RAM সহ)।
​স্টোরেজ অপশন: ১২৮জিবি, ২৫৬জিবি, ৫১২জিবি (UFS 2.2)। মাইক্রোএসডি কার্ডের মাধ্যমে স্টোরেজ বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে (হাইব্রিড সিম স্লট)।
​ক্যামেরা:
​পিছনের ক্যামেরা (ট্রিপল ক্যামেরা সেটআপ):
​১০৮ মেগাপিক্সেল (MP) প্রধান ক্যামেরা (f/1.7 অ্যাপারচার, PDAF)। এটি ফ্ল্যাগশিপ-লেভেলের ছবির মান দেয় বলে দাবি করা হয়।
​৮ মেগাপিক্সেল (MP) আলট্রাওয়াইড ক্যামেরা।
​২ মেগাপিক্সেল (MP) ম্যাক্রো/ডেপথ সেন্সর।
​ভিডিও রেকর্ডিং: ১০৮০p@৩০fps।
​সামনের ক্যামেরা: ১৬ মেগাপিক্সেল (MP)।
​ব্যাটারি ও চার্জিং:
​৫০০০ mAh এর বড় ব্যাটারি।
​৩৩W ফাস্ট চার্জিং সমর্থন। Xiaomi দাবি করে, এটি প্রায় ৭০ মিনিটে ১০০% চার্জ হতে পারে।
​অন্যান্য বৈশিষ্ট্য:
​অ্যান্ড্রয়েড ১৩ (MIUI ১৪ সহ)। HyperOS আপডেটের সুযোগ থাকতে পারে।
​ইন-স্ক্রিন ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর (4G ভার্সনে) বা সাইড-মাউন্টেড ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর (5G ভার্সনে)।
​ডুয়াল স্পিকার এবং ডলবি অ্যাটমস অডিও সাপোর্ট।
​3.5mm হেডফোন জ্যাক।
​IP54 রেটিং, যা ধুলো এবং হালকা জল থেকে সুরক্ষা দেয়।
​কালার অপশন: মিডনাইট ব্ল্যাক, মিন্ট গ্রিন, আইস ব্লু, ওশান সানসেট (4G) এবং গ্রাফাইট ব্ল্যাক, আর্কটিক হোয়াইট, ওশান টিল, প্রিজম গোল্ড (5G)।
​বাংলাদেশে দাম:
​বাংলাদেশে রেডমি নোট ১৩ এর বিভিন্ন ভেরিয়েন্টের অফিশিয়াল এবং আনঅফিশিয়াল দাম ভিন্ন হতে পারে।
সাধারণত, অফিসিয়াল দাম ৳২০,৯৯৯ থেকে ৳২২,৯৯৯ (৬জিবি+১২৮জিবি বা ৮জিবি+২৫৬জিবি) এর মধ্যে দেখা যায়। আনঅফিশিয়াল বাজারে দাম কিছুটা কম হতে পারে। ব্যবহৃত বা সেকেন্ড হ্যান্ড ফোনের দাম আরও কম পাওয়া যায় (যেমন: ১৫,০০০ টাকা থেকে ১৯,০০০ টাকা পর্যন্ত)।
​আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো তথ্য (যেমন: গেমিং পারফরম্যান্স, ক্যামেরার মান, বা কোনো নির্দিষ্ট মডেলের দাম) জানতে চান, তাহলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।

3 i ·Oversætte

আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ!
​রেডমি নোট ১৪ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চেয়েছেন। যেহেতু রেডমি নোট ১৩ সম্প্রতি (২০২৪ সালের শুরুর দিকে) বাজারে এসেছে, রেডমি নোট ১৪ মডেলটি এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়নি বা বাজারে আসেনি।
​তবে, সাধারণত নতুন মডেলগুলো পূর্ববর্তী মডেলগুলোর আপগ্রেড সংস্করণ হয়। রেডমি নোট ১৪ সম্পর্কে এখন পর্যন্ত কোনো নির্দিষ্ট তথ্য না থাকলেও, এর সম্ভাব্য বৈশিষ্ট্যগুলো সম্পর্কে ধারণা পেতে আমি কিছু বিষয় খুঁজে দেখতে পারি।
​আপনি যদি রেডমি নোট ১৪ সম্পর্কে কোনো গুজব বা ফাঁস হওয়া তথ্য সম্পর্কে জানতে চান, অথবা রেডমি নোট সিরিজের ভবিষ্যৎ দিক সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হন, তাহলে জানাতে পারেন।
​আমি রেডমি নোট ১৪ সম্পর্কে কোনো নতুন ঘোষণা, গুজব, বা সম্ভাব্য স্পেসিফিকেশন সম্পর্কে তথ্য খুঁজে দেখার জন্য নিচে কিছু সার্চ ক্যোয়ারী তৈরি করছি:
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ!
​আপনার রেডমি নোট ১৪ সম্পর্কে জানার আগ্রহ দেখে ভালো লাগলো। আমার অনুসন্ধানে দেখা যাচ্ছে যে, রেডমি নোট ১৪ সিরিজটি ইতিমধ্যেই কিছু বাজারে, বিশেষ করে ভারতে, ২৫শে জুলাই, ২০২৫ তারিখে লঞ্চ হয়েছে। এমনকি, এর একটি বিশেষ সংস্করণ, Redmi Note 14 SE 5G, ও গত ২৮শে জুলাই, ২০২৫ তারিখে ভারতে উন্মোচন করা হয়েছে।
​এই সিরিজটিতে সাধারণত বেশ কয়েকটি মডেল থাকে, যেমন Redmi Note 14 5G, Redmi Note 14 4G, Redmi Note 14 Pro 5G, Redmi Note 14 Pro+ 5G এবং Redmi Note 14 SE 5G। আমি প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, রেডমি নোট ১৪ সিরিজের কিছু সাধারণ এবং গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য তুলে ধরছি:
​রেডমি নোট ১৪ সিরিজের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো (মডেল ভেদে ভিন্ন হতে পারে):
​ডিসপ্লে:
​৬.৬৭ ইঞ্চির AMOLED ডিসপ্লে।
​ফুল HD+ রেজোলিউশন (১০৮০ x ২৪০০ পিক্সেল)।
​১২০Hz রিফ্রেশ রেট, যা অত্যন্ত মসৃণ ভিজ্যুয়াল অভিজ্ঞতা দেয়।
​২০০০ নিটস বা তার বেশি (যেমন: ২১০০ নিটস) পিক ব্রাইটনেস, যা সরাসরি সূর্যের আলোতেও স্ক্রিন দেখতে সাহায্য করে।
​কর্নিং গরিলা গ্লাস ৫ (Gorilla Glass 5) সুরক্ষা।
​ইন-ডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর (কিছু মডেলে)।
​পারফরম্যান্স:
​Redmi Note 14 5G/SE 5G: MediaTek Dimensity 7025 Ultra (6nm) প্রসেসর। এটি 5G কানেক্টিভিটি সমর্থন করে এবং দৈনন্দিন ব্যবহার ও গেমিংয়ের জন্য শক্তিশালী পারফরম্যান্স দেয়।
​Redmi Note 14 4G: MediaTek Helio G99 Ultra প্রসেসর।
​RAM অপশন: ৬জিবি, ৮জিবি, ১২জিবি।
​স্টোরেজ অপশন: ১২৮জিবি, ২৫৬জিবি। মাইক্রোএসডি কার্ডের স্লট থাকতে পারে।
​ক্যামেরা:
​পিছনের ক্যামেরা (সাধারণত ট্রিপল সেটআপ):
​৫০ মেগাপিক্সেল (MP) প্রধান ক্যামেরা (Sony LYT-600 সেন্সর সহ OIS)। এটি কম আলোতেও ভালো ছবি তুলতে সক্ষম।
​৮ মেগাপিক্সেল (MP) আলট্রাওয়াইড ক্যামেরা।
​২ মেগাপিক্সেল (MP) ম্যাক্রো সেন্সর।
​সামনের ক্যামেরা: ১৬ মেগাপিক্সেল (MP) অথবা ২০ মেগাপিক্সেল (MP) সেলফি ক্যামেরা।
​ব্যাটারি ও চার্জিং:
​সাধারণত ৫০০০ mAh বা ৫১১০ mAh এর বড় ব্যাটারি।
​৪৫W বা ৩৩W ফাস্ট চার্জিং সমর্থন, যা দ্রুত ফোন চার্জ করতে সাহায্য করে।
​অন্যান্য বৈশিষ্ট্য:
​অ্যান্ড্রয়েড ১৪ ভিত্তিক Xiaomi HyperOS।
​ডুয়াল স্পিকার এবং ডলবি অ্যাটমস (Dolby Atmos) অডিও সাপোর্ট।
​৩.৫ মিমি হেডফোন জ্যাক।
​IP64 বা IP54 রেটিং (ধুলো এবং জলের ছিটা প্রতিরোধক)।
​পাতলা এবং হালকা ডিজাইন।
​কিছু নির্দিষ্ট মডেলের তথ্য:
​Redmi Note 14 SE 5G:
​ভারতের বাজারে এটি প্রায় ₹14,999 (প্রায় ১৯,৯৯৯-২০,৯৯৯ টাকা, এক্সচেঞ্জ রেট অনুযায়ী) থেকে শুরু হয়েছে।
​এটি ৬জিবি RAM এবং ১২৮জিবি স্টোরেজ সহ আসে।
​আগস্ট ৭, ২০২৫ থেকে এটি বিক্রি শুরু হবে।
​বাংলাদেশে প্রাপ্যতা ও দাম:
​যদিও রেডমি নোট ১৪ সিরিজ ভারতের বাজারে এসেছে, বাংলাদেশে এটি কবে নাগাদ আনুষ্ঠানিকভাবে আসবে বা এর দাম কত হবে, সে সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট তথ্য এখনো পাওয়া যায়নি। তবে, সাধারণত নতুন রেডমি নোট সিরিজগুলো কয়েক মাস পরে বাংলাদেশে আসে, এবং দাম সাধারণত ভারতীয় দামের চেয়ে কিছুটা বেশি হয় শুল্ক ও অন্যান্য খরচের কারণে।
​আপনি যদি রেডমি নোট ১৪ সিরিজের কোনো নির্দিষ্ট মডেল বা তার কোনো বিশেষ বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান, তাহলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।

4 i ·Oversætte

মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ বাংলাদেশের ঢাকার উত্তরার একটি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এটি ২০০২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় কর্নেল (অব.) নুরুন্নবী কর্তৃক।
এখানে প্লে-কেজি থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত বাংলা এবং ইংরেজি উভয় মাধ্যমে শিক্ষাদান করা হয়। এটি জাতীয় শিক্ষাক্রম অনুসরণ করে। মাইলস্টোন কলেজের বিভিন্ন সেকশন রয়েছে, যার মধ্যে উত্তরা মডেল টাউন এবং দিয়াবাড়িতে মূল ক্যাম্পাস ও স্থায়ী ক্যাম্পাস অবস্থিত। এছাড়াও মোহাম্মদপুর, চালাবন, খিলক্ষেত ও গাজীপুরে তাদের শাখা রয়েছে।
মাইলস্টোন কলেজ শুধুমাত্র একাডেমিক ফলাফলেই নয়, সহ-শিক্ষা কার্যক্রমেও গুরুত্ব দিয়ে থাকে, যেমন বিতর্ক, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড, এবং বিএনসিসি। তাদের শিক্ষার্থীদের জন্য শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত পাঠাগার এবং আধুনিক যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ পরীক্ষাগার (পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, কম্পিউটার, জীববিজ্ঞান) রয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে (২১ জুলাই, ২০২৫) ঢাকার দিয়াবাড়ি এলাকায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের উপর বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি এফ-৭ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে, যা অনেক হতাহতের কারণ হয়েছে।মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বর্তমানে একটি অত্যন্ত মর্মান্তিক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। গতকাল, অর্থাৎ ২১শে জুলাই, ২০২৫ তারিখে, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান উত্তরার দিয়াবাড়িতে অবস্থিত মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি ভবনে বিধ্বস্ত হয়।
এই দুর্ঘটনায় অন্তত ২৭ জন নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে ২৫ জনই শিশু শিক্ষার্থী। এছাড়াও, শতাধিক মানুষ আহত হয়েছেন, যাদের অনেকেই গুরুতর দগ্ধ। আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে, এবং অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
দুর্ঘটনার পর স্কুল প্রাঙ্গণে ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজ চলছে এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পুরো এলাকা ঘিরে রেখেছে। স্কুলটিতে শিশুদের কোনো কোলাহল নেই, বরং নিস্তব্ধতা বিরাজ করছে।
এই মর্মান্তিক ঘটনায় সরকার আজ, অর্থাৎ ২২শে জুলাই, ২০২৫ তারিখে, একদিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে। প্রধান উপদেষ্টাসহ দেশের বিশিষ্টজনেরা এই ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
শিক্ষাগত ফলাফলের দিক থেকে, মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের বিগত বছরগুলোতে ভালো সাফল্যের রেকর্ড ছিল। তারা ২০২৩ সালের এসএসসি পরীক্ষায় ৯৯.৭৪% পাসের হার এবং ২০২৪ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় ১০০% পাসের হার অর্জন করেছিল। সর্বশেষ প্রকাশিত ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে তাদের পাসের হার ছিল ৯৭.২১%। কিন্তু এই দুর্ঘটনার কারণে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি একটি কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।

image
4 i ·Oversætte

মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ বাংলাদেশের ঢাকার উত্তরার একটি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এটি ২০০২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় কর্নেল (অব.) নুরুন্নবী কর্তৃক।
এখানে প্লে-কেজি থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত বাংলা এবং ইংরেজি উভয় মাধ্যমে শিক্ষাদান করা হয়। এটি জাতীয় শিক্ষাক্রম অনুসরণ করে। মাইলস্টোন কলেজের বিভিন্ন সেকশন রয়েছে, যার মধ্যে উত্তরা মডেল টাউন এবং দিয়াবাড়িতে মূল ক্যাম্পাস ও স্থায়ী ক্যাম্পাস অবস্থিত। এছাড়াও মোহাম্মদপুর, চালাবন, খিলক্ষেত ও গাজীপুরে তাদের শাখা রয়েছে।
মাইলস্টোন কলেজ শুধুমাত্র একাডেমিক ফলাফলেই নয়, সহ-শিক্ষা কার্যক্রমেও গুরুত্ব দিয়ে থাকে, যেমন বিতর্ক, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড, এবং বিএনসিসি। তাদের শিক্ষার্থীদের জন্য শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত পাঠাগার এবং আধুনিক যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ পরীক্ষাগার (পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, কম্পিউটার, জীববিজ্ঞান) রয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে (২১ জুলাই, ২০২৫) ঢাকার দিয়াবাড়ি এলাকায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের উপর বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি এফ-৭ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে, যা অনেক হতাহতের কারণ হয়েছে।মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বর্তমানে একটি অত্যন্ত মর্মান্তিক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। গতকাল, অর্থাৎ ২১শে জুলাই, ২০২৫ তারিখে, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান উত্তরার দিয়াবাড়িতে অবস্থিত মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি ভবনে বিধ্বস্ত হয়।
এই দুর্ঘটনায় অন্তত ২৭ জন নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে ২৫ জনই শিশু শিক্ষার্থী। এছাড়াও, শতাধিক মানুষ আহত হয়েছেন, যাদের অনেকেই গুরুতর দগ্ধ। আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে, এবং অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
দুর্ঘটনার পর স্কুল প্রাঙ্গণে ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজ চলছে এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পুরো এলাকা ঘিরে রেখেছে। স্কুলটিতে শিশুদের কোনো কোলাহল নেই, বরং নিস্তব্ধতা বিরাজ করছে।
এই মর্মান্তিক ঘটনায় সরকার আজ, অর্থাৎ ২২শে জুলাই, ২০২৫ তারিখে, একদিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে। প্রধান উপদেষ্টাসহ দেশের বিশিষ্টজনেরা এই ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
শিক্ষাগত ফলাফলের দিক থেকে, মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের বিগত বছরগুলোতে ভালো সাফল্যের রেকর্ড ছিল। তারা ২০২৩ সালের এসএসসি পরীক্ষায় ৯৯.৭৪% পাসের হার এবং ২০২৪ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় ১০০% পাসের হার অর্জন করেছিল। সর্বশেষ প্রকাশিত ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে তাদের পাসের হার ছিল ৯৭.২১%। কিন্তু এই দুর্ঘটনার কারণে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি একটি কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।

image