মিউজিক স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম | #entertainment #face #2024face
মিউজিক স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম | #entertainment #face #2024face
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।
আপনি সম্ভবত 'আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামি'আতিল কওমিয়া বাংলাদেশ' সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। এটি বাংলাদেশের কওমি মাদ্রাসাসমূহের সর্বোচ্চ শিক্ষা বোর্ড। নিচে এর বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হলো:
আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামি'আতিল কওমিয়া বাংলাদেশ (Al-Hayatul Ulya Lil-Jami'atil Qawmia Bangladesh)
এটি বাংলাদেশের কওমি মাদ্রাসাসমূহের সরকার স্বীকৃত একক ও সমন্বয়কারী ইসলামি শিক্ষা বোর্ড। এর অধীনে কওমি মাদ্রাসার দাওরায়ে হাদিস (তাকমীল)-এর সনদকে মাস্টার্স ডিগ্রি (ইসলামিক স্টাডিজ ও আরবি) এর সমমান মর্যাদা দেওয়া হয়েছে।
১. প্রতিষ্ঠা ও উদ্দেশ্য:
প্রতিষ্ঠা: ২০১৭ সালে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক এটি গঠিত হয়।
উদ্দেশ্য: কওমি মাদ্রাসার স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য ও স্বকীয়তা বজায় রেখে দারুল উলূম দেওবন্দের মূলনীতিসমূহকে ভিত্তি ধরে কওমি মাদ্রাসাসমূহের দাওরায়ে হাদিস (তাকমীল)-এর সনদকে মাস্টার্স ডিগ্রি (ইসলামিক স্টাডিজ ও আরবি)-এর সমমান প্রদান করা এবং কওমি মাদ্রাসার শিক্ষা ব্যবস্থাকে একটি কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনার আওতায় আনা।
২. কার্যক্রম ও কার্যাবলী:
দাওরায়ে হাদিস পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ: এটি কওমি মাদ্রাসাভিত্তিক সকল বোর্ডের প্রতিনিধিত্ব করে প্রতি শিক্ষাবর্ষে দেশজুড়ে দাওরায়ে হাদিসের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ করে। এই পরীক্ষার মাধ্যমে কওমি মাদ্রাসার সর্বোচ্চ শিক্ষাস্তর সম্পন্ন হয়।
শিক্ষার মান নিশ্চিতকরণ: আল-হাইআতুল উলয়া কওমি মাদ্রাসার শিক্ষার মান নিশ্চিতকরণ, মানসম্পন্ন প্রমিত পাঠক্রম প্রণয়ন এবং বোর্ড ও মাদ্রাসাগুলোর মধ্যে সমন্বয় সাধনে কাজ করে।
সনদ প্রদান ও যাচাইকরণ: দাওরায়ে হাদিস (তাকমীল) পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ এবং উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের সনদ ইস্যু ও যাচাইকরণের দায়িত্ব পালন করে।
ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম: পরীক্ষার সামগ্রিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য 'হাইআতুল উলয়া এক্সাম ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (HEMS)' নামে একটি সমন্বিত ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছে। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থী নিবন্ধন, ফর্ম পূরণ, কেন্দ্র ব্যবস্থাপনা, প্রশ্ন প্রস্তুতি ও বিতরণ, প্রবেশপত্র প্রদান, স্ক্রিপ্ট বিতরণ ও সংগ্রহ, ইনভিজিলেশন, পরীক্ষার উপস্থিতি গ্রহণ, ফলাফল প্রদান ও প্রকাশ, এবং সার্টিফিকেট ইস্যু করা হয়। এর একটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপও রয়েছে।
৩. মূলনীতি ও বৈশিষ্ট্য:
দারুল উলূম দেওবন্দের মূলনীতি অনুসরণ: এই বোর্ড দারুল উলূম দেওবন্দের আদর্শ, মূলনীতি ও মত-পথের অনুসরণে পরিচালিত হয়। এর মধ্যে রয়েছে: ঈমান, তাকওয়া ও তাওয়াক্কালতু আল্লাহ (আল্লাহর উপর নিরঙ্কুশ ভরসা) এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনকে জীবনের পরম ব্রত হিসেবে গ্রহণ।
আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামা'আত: মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এবং তাঁর সাহাবায়ে কিরামের (রাঃ) মতাদর্শ অনুসরণে আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামা'আতের মতাদর্শ অনুসরণ করা হয়।
চার মাযহাবের প্রতি শ্রদ্ধা: চার মাযহাবের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে হানাফী মাযহাব অনুসরণ করা হয়।
আধ্যাত্মিক তরীকা: সুপরিচিত চার তরীকা (চিশতিয়া, সোহরাওয়ারদিয়া, নকশবন্দিয়া-মুজাদ্দিদিয়া ও কাদিরিয়া) সহ সকল হকপন্থি ধারার প্রতি সহনশীল ও উদার মনোভাব পোষণ করা হয়।
৪. প্রশাসনিক কাঠামো:
আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামি'আতিল কওমিয়া বাংলাদেশ বাংলাদেশের ছয়টি কওমি মাদ্রাসা বোর্ডের অন্তর্ভুক্ত সকল দাওরায়ে হাদিস কওমি মাদ্রাসার প্রতিনিধিত্ব করে। এর কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঢাকার উত্তর যাত্রাবাড়ীতে অবস্থিত।
সংক্ষেপে, আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামি'আতিল কওমিয়া বাংলাদেশ হলো বাংলাদেশের কওমি মাদ্রাসাসমূহের সর্বোচ্চ অথরিটি, যা কওমি শিক্ষার মানোন্নয়ন, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রণ এবং দাওরায়ে হাদিসের সনদকে সরকারিভাবে মাস্টার্সের সমমান মর্যাদা দেওয়ার কাজ করে।
গত দুইদিনে দেখা ৬টি মুভির শর্ট রিভিউ দিচ্ছি:
[𝗡𝗼 𝗦𝗽𝗼𝗶𝗹𝗲𝗿]
🔹 𝗦𝘂𝗽𝗲𝗿𝗺𝗮𝗻 (𝟮𝟬𝟮𝟱): ডিসি ইউনিভার্সে জেমস গানের মাধ্যমে আগমন হলো নতুন সুপারম্যানের। এবার তাকে গড হিসেবে নয় বরং এক মানবিক রূপে দারুণভাবে তুলে ধরা হয়েছে। গল্প খুবই সাধারন তবে প্রেজেন্টেশন ভালো ছিলো। মিউজিক, অ্যাকশন, সিনেমাটোগ্রাফি এবং ভিএফএক্স এর কাজ দেখতে খারাপ লাগেনি। [𝗣𝗲𝗿𝘀𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗥𝗮𝘁𝗶𝗻𝗴: 𝟴/𝟭𝟬]
🔹 𝗡𝗮𝗿𝗶𝘃𝗲𝘁𝘁𝗮 (𝟮𝟬𝟮𝟱): মালায়লাম ইন্ডাস্ট্রি থেকে আরো একটি দারুণ কপ থ্রিলার মুভি। 𝟮𝟬𝟬𝟯 সালের একটি সত্যি ঘটনা থেকে অনুপ্রাণিত এই মুভির গল্পে প্রথমার্ধে কিছুটা স্লো লাগলেও দ্বিতীয়ার্ধে পুরোপুরি থ্রিল পাবেন। টভিনো থমাস সহ প্রতিটি চরিত্রে অভিনয় অসাধারন। এছাড়া কেরালার সৌন্দর্য তো রয়েছেই। [𝗣𝗲𝗿𝘀𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗥𝗮𝘁𝗶𝗻𝗴: 𝟴/𝟭𝟬]
🔹 𝗝𝘂𝗿𝗮𝘀𝘀𝗶𝗰 𝗪𝗼𝗿𝗹𝗱: 𝗥𝗲𝗯𝗶𝗿𝘁𝗵 (𝟮𝟬𝟮𝟱): পুরনো খাবারকে নতুনভাবে পরিবেশনের চেষ্টা। সকলেই জানি জুরাসিক পার্কের মুভিগুলোতে ডায়নোসর থাকবে, বিজ্ঞানিরা থাকবে এবং একটি পরিবার মাস্ট থাকবেই। এই মুভিতেও ব্যতিক্রম কিছু নেই। দেখার মতো শুধু রয়েছে স্কারলেট জোহানসন আর ডায়নোসরদের ভিজুয়াল। [𝗣𝗲𝗿𝘀𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗥𝗮𝘁𝗶𝗻𝗴: 𝟲/𝟭𝟬]
🔹 𝗔𝗮𝗽 𝗝𝗮𝗶𝘀𝗮 𝗞𝗼𝗶 (𝟮𝟬𝟮𝟱): মুভির মূল আকর্ষণ ছিল আর. মাধবনের অভিনয় এবং ফাতিমা সানা শেকের সাথে তার কেমিস্ট্রি। ভিজুয়াল, সিনেমাটোগ্রাফি এবং ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক ভালো হলেও স্ক্রিনপ্লে দুর্বল, এবং গল্পটাও একপাক্ষিক মনে হয়েছে। একবার দেখার মতো এভারেজ রোমান্টিক ড্রামা। [𝗣𝗲𝗿𝘀𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗥𝗮𝘁𝗶𝗻𝗴: 𝟲.𝟱/𝟭𝟬]
🔹 𝗔𝗮𝗻𝗸𝗵𝗼𝗻 𝗞𝗶 𝗚𝘂𝘀𝘁𝗮𝗸𝗵𝗶𝘆𝗮𝗮𝗻 (𝟮𝟬𝟮𝟱): এই মুভিটা সবচেয়ে বেশি অবাস্তব লেগেছে। কেন একথা বললাম তা মুভিতে জানতে পারবেন। মুভিতে দেখার মতো ছিলো বিক্রান্ত ম্যাসি এবং শানায়া কাপুরের অভিনয়। বিক্রান্ত ম্যাসি একজন অন্ধের চরিত্রে ছিলেন কিন্তু কিছু জায়গায় তাকে দেখলে মনে হচ্ছিলো না সে অন্ধ। দুর্বল স্ক্রিনপ্লে আর রানটাইমও অনেক বেশি লেগেছে। যদিও মিউজিকগুলো ভালো ছিলো। একবার দেখার মতো রোমান্টিক ড্রামা। [𝗣𝗲𝗿𝘀𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗥𝗮𝘁𝗶𝗻𝗴: 𝟱.𝟱/𝟭𝟬]
🔹 𝗡𝗶𝗻𝗷𝗮: 𝗦𝗵𝗮𝗱𝗼𝘄 𝗼𝗳 𝗮 𝗧𝗲𝗮𝗿 (𝟮𝟬𝟭𝟯): 𝗔𝗮𝗮𝗮𝗮𝗮𝗵𝗵𝗵𝗵!!! একজন অ্যাকশন লাভার হিসেবে এই মুভি এতোদিন লিস্টে রাখা ঠিক হয়নি। যদিও গল্পের দিক থেকে দেখতে গেলে এটা তেমন কোনো স্ট্রং গল্প নয়। সেই একই ড্রাগ, স্ত্রী হত্যার প্রতিশোধ নিয়েই গল্প। কিন্তু অ্যাকশনে কমতি ছিলো না কোনো অংশে। হ্যান্ড টু হ্যান্ড অ্যাকশনগুলো দারুণ উপভোগ করেছি। না দেখলে দেখে ফেলতে পারেন। [𝗣𝗲𝗿𝘀𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗥𝗮𝘁𝗶𝗻𝗴: 𝟳.𝟱/𝟭𝟬]
গত দুইদিনে দেখা ৬টি মুভির শর্ট রিভিউ দিচ্ছি:
[𝗡𝗼 𝗦𝗽𝗼𝗶𝗹𝗲𝗿]
🔹 𝗦𝘂𝗽𝗲𝗿𝗺𝗮𝗻 (𝟮𝟬𝟮𝟱): ডিসি ইউনিভার্সে জেমস গানের মাধ্যমে আগমন হলো নতুন সুপারম্যানের। এবার তাকে গড হিসেবে নয় বরং এক মানবিক রূপে দারুণভাবে তুলে ধরা হয়েছে। গল্প খুবই সাধারন তবে প্রেজেন্টেশন ভালো ছিলো। মিউজিক, অ্যাকশন, সিনেমাটোগ্রাফি এবং ভিএফএক্স এর কাজ দেখতে খারাপ লাগেনি। [𝗣𝗲𝗿𝘀𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗥𝗮𝘁𝗶𝗻𝗴: 𝟴/𝟭𝟬]
🔹 𝗡𝗮𝗿𝗶𝘃𝗲𝘁𝘁𝗮 (𝟮𝟬𝟮𝟱): মালায়লাম ইন্ডাস্ট্রি থেকে আরো একটি দারুণ কপ থ্রিলার মুভি। 𝟮𝟬𝟬𝟯 সালের একটি সত্যি ঘটনা থেকে অনুপ্রাণিত এই মুভির গল্পে প্রথমার্ধে কিছুটা স্লো লাগলেও দ্বিতীয়ার্ধে পুরোপুরি থ্রিল পাবেন। টভিনো থমাস সহ প্রতিটি চরিত্রে অভিনয় অসাধারন। এছাড়া কেরালার সৌন্দর্য তো রয়েছেই। [𝗣𝗲𝗿𝘀𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗥𝗮𝘁𝗶𝗻𝗴: 𝟴/𝟭𝟬]
🔹 𝗝𝘂𝗿𝗮𝘀𝘀𝗶𝗰 𝗪𝗼𝗿𝗹𝗱: 𝗥𝗲𝗯𝗶𝗿𝘁𝗵 (𝟮𝟬𝟮𝟱): পুরনো খাবারকে নতুনভাবে পরিবেশনের চেষ্টা। সকলেই জানি জুরাসিক পার্কের মুভিগুলোতে ডায়নোসর থাকবে, বিজ্ঞানিরা থাকবে এবং একটি পরিবার মাস্ট থাকবেই। এই মুভিতেও ব্যতিক্রম কিছু নেই। দেখার মতো শুধু রয়েছে স্কারলেট জোহানসন আর ডায়নোসরদের ভিজুয়াল। [𝗣𝗲𝗿𝘀𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗥𝗮𝘁𝗶𝗻𝗴: 𝟲/𝟭𝟬]
🔹 𝗔𝗮𝗽 𝗝𝗮𝗶𝘀𝗮 𝗞𝗼𝗶 (𝟮𝟬𝟮𝟱): মুভির মূল আকর্ষণ ছিল আর. মাধবনের অভিনয় এবং ফাতিমা সানা শেকের সাথে তার কেমিস্ট্রি। ভিজুয়াল, সিনেমাটোগ্রাফি এবং ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক ভালো হলেও স্ক্রিনপ্লে দুর্বল, এবং গল্পটাও একপাক্ষিক মনে হয়েছে। একবার দেখার মতো এভারেজ রোমান্টিক ড্রামা। [𝗣𝗲𝗿𝘀𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗥𝗮𝘁𝗶𝗻𝗴: 𝟲.𝟱/𝟭𝟬]
🔹 𝗔𝗮𝗻𝗸𝗵𝗼𝗻 𝗞𝗶 𝗚𝘂𝘀𝘁𝗮𝗸𝗵𝗶𝘆𝗮𝗮𝗻 (𝟮𝟬𝟮𝟱): এই মুভিটা সবচেয়ে বেশি অবাস্তব লেগেছে। কেন একথা বললাম তা মুভিতে জানতে পারবেন। মুভিতে দেখার মতো ছিলো বিক্রান্ত ম্যাসি এবং শানায়া কাপুরের অভিনয়। বিক্রান্ত ম্যাসি একজন অন্ধের চরিত্রে ছিলেন কিন্তু কিছু জায়গায় তাকে দেখলে মনে হচ্ছিলো না সে অন্ধ। দুর্বল স্ক্রিনপ্লে আর রানটাইমও অনেক বেশি লেগেছে। যদিও মিউজিকগুলো ভালো ছিলো। একবার দেখার মতো রোমান্টিক ড্রামা। [𝗣𝗲𝗿𝘀𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗥𝗮𝘁𝗶𝗻𝗴: 𝟱.𝟱/𝟭𝟬]
🔹 𝗡𝗶𝗻𝗷𝗮: 𝗦𝗵𝗮𝗱𝗼𝘄 𝗼𝗳 𝗮 𝗧𝗲𝗮𝗿 (𝟮𝟬𝟭𝟯): 𝗔𝗮𝗮𝗮𝗮𝗮𝗵𝗵𝗵𝗵!!! একজন অ্যাকশন লাভার হিসেবে এই মুভি এতোদিন লিস্টে রাখা ঠিক হয়নি। যদিও গল্পের দিক থেকে দেখতে গেলে এটা তেমন কোনো স্ট্রং গল্প নয়। সেই একই ড্রাগ, স্ত্রী হত্যার প্রতিশোধ নিয়েই গল্প। কিন্তু অ্যাকশনে কমতি ছিলো না কোনো অংশে। হ্যান্ড টু হ্যান্ড অ্যাকশনগুলো দারুণ উপভোগ করেছি। না দেখলে দেখে ফেলতে পারেন। [𝗣𝗲𝗿𝘀𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗥𝗮𝘁𝗶𝗻𝗴: 𝟳.𝟱/𝟭𝟬]
গল্প: মিউজিক বক্সের সুর
অ্যান্টিক শপ থেকে একটা পুরোনো কাঠের মিউজিক বক্স কিনেছিলাম। ওটার গায়ে খোদাই করা ছিল এক ঘুমন্ত শিশুর মুখ। দোকানদার বলেছিল, এটা নাকি একশো বছরেরও বেশি পুরোনো। বাড়িতে এনে চাবি দিতেই ভেতর থেকে একটা মিষ্টি কিন্তু বিষণ্ণ সুর বেজে উঠল। আমার খুব ভালো লেগেছিল। কিন্তু সমস্যা শুরু হলো রাতে। মিউজিক বক্সটা নিজে থেকেই বেজে উঠত, ঠিক মাঝরাতে। সেই সুরটা আর মিষ্টি লাগত না, বরং কেমন যেন ভুতুড়ে শোনাত। একদিন রাতে সুরটা শুনে আমার ঘুম ভেঙে গেল। আমি দেখলাম, আমার ঘরের কোণে একটা ছোট বাচ্চার ছায়ামূর্তি দাঁড়িয়ে আছে আর মিউজিক বক্সের দিকে আঙুল তুলে কাঁদছে। তার কান্নার কোনো শব্দ নেই, কিন্তু তার যন্ত্রণা আমি অনুভব করতে পারছিলাম। পরে জানতে পারি, ওই মিউজিক বক্সটা এক শিশুর, যাকে ঘুমন্ত অবস্থায় তার সৎ মা খুন করেছিল। সেই শিশুর আত্মাই সুরের সাথে বাঁধা পড়ে আছে।
#মিউজিক_বক্সের_সুর #ভুতুড়ে_স্মৃতি #অলৌকিক_আত্মা #শিশুর_আত্মা #অ্যান্টিক_অভিশাপ #বাংলা_হরর #hauntedmusicbox #ghostmelody #childspirit #banglaghoststory
প্রযুক্তির ছোঁয়ায় বদলে যাচ্ছে জীবন
আজকের দিনে প্রযুক্তি আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে এক বিশাল পরিবর্তন এনেছে। ঘুম থেকে উঠে ঘরের আলো জ্বালানো থেকে শুরু করে অফিসের জটিল কাজ, সবকিছুই এখন সহজ হয়ে গেছে প্রযুক্তির কল্যাণে। বিশেষ করে স্মার্টফোন, ইন্টারনেট, আর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে এনে দিয়েছে গতি ও স্বাচ্ছন্দ্য।
শিক্ষাক্ষেত্রে অনলাইন ক্লাস, বিনোদনের জন্য স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম, এমনকি স্বাস্থ্যসেবাতেও প্রযুক্তির অবদান অনস্বীকার্য। এখন বাসায় বসেই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া যায়, অনলাইনে ওষুধ অর্ডার দেওয়া যায়। কৃষিকাজেও স্মার্ট ডিভাইস ও ড্রোনের ব্যবহার শুরু হয়েছে।
তবে প্রযুক্তি ব্যবহারে সচেতনতা খুব জরুরি। প্রযুক্তির অপব্যবহার যেমন ক্ষতিকর, তেমনি অতিরিক্ত নির্ভরশীলতাও আমাদের বাস্তব জীবন থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। তাই প্রযুক্তিকে ব্যবহার করতে হবে ভারসাম্য বজায় রেখে।
প্রযুক্তিকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারলে এটি হতে পারে আমাদের উন্নয়নের সবচেয়ে বড় হাতিয়ার।
JHuma771
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?