ব্যাকওয়ার্ড ইন্টিগ্রেশন স্ট্র্যাটেজি | #economics #trade #face #2024face
ব্যাকওয়ার্ড ইন্টিগ্রেশন স্ট্র্যাটেজি | #economics #trade #face #2024face
এক রাতের জন্য প্রায় দুই লক্ষ কোটি টাকা বাজি রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র—ইসরায়েলের জন্য!
আমরা অনেক সময় ভাবি যুদ্ধ শুধু পলিসি বা স্ট্র্যাটেজির ব্যাপার। কিন্তু বাস্তবতা হলো—এটা বিশুদ্ধ "বিনিয়োগ"। এবং যুক্তরাষ্ট্র সেই বিনিয়োগ করেছে ইসরায়েলকে টিকিয়ে রাখতে, মুসলিম শক্তিকে ধ্বংস করতে।
চলুন একটু হিসাব করি:
💣 একটি বাংকার ব্ল্যাস্টার বোমা = প্রায় ৬০০ কোটি টাকা
➡️ ৬টি ব্যবহৃত হয়েছে = ৩৬০০ কোটি টাকা
🚀 একটি টমাহক ক্রুজ মিসাইল = ২০ কোটি টাকা
➡️ ৩০টি ব্যবহার = ৬০০ কোটি টাকা
💥 মোট ব্যবহৃত বোমার আনুমানিক মূল্য = ৪,২০০ কোটি টাকা
✈️ B-2 স্টিলথ বোমারু বিমান = একটির দাম ২৪,০০০ কোটি টাকা। ৬টি বিমান অংশ নেয় হামলায় = ১,৪৪,০০০ কোটি টাকা
🛠️ যন্ত্রপাতি, ফুয়েল, অপারেশন, স্যাটেলাইট সাপোর্ট, সাইবার নিরাপত্তা, মানব রিসোর্স—সব মিলিয়ে আনুষঙ্গিক খরচ ধরলে
➡️ মোট খরচ দাঁড়ায় প্রায় দুই লক্ষ কোটি টাকা!
#প্রশ্ন হচ্ছে—কে এই খরচ দিয়েছে?
যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েলের জন্য।
কারণ তারা তাদের ধর্মীয়-জাতিগত বন্ধনকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়।
তারা জানে—"আমার গোষ্ঠীই আগে",
তারা জানে—"আমার মিত্র দুর্বল হলে, আমি নিজেও দুর্বল হয়ে যাবো।"
🎯 অন্যদিকে মুসলিম উম্মাহ?
আমরা শুধু বলে যাই—
“তুই হক না বাতেল?”
“তুই শিয়া, তুই সুন্নি”
“তুই মুরতাদ, তুই মুনাফিক”
“তোর ফিকহ ঠিক না, তুই কাফের!”
এই বিভাজন, এই কাদা ছোড়াছুড়ির ফাঁকেই
আমাদের দেশে বোমা পড়ে,
আমাদের শিশুরা শহীদ হয়,
আমাদের রাষ্ট্রগুলো অকার্যকর হয়ে পড়ে।
#যুক্তরাষ্ট্রের ঐক্য জুড়ে রাখা হয়েছে উপনিবেশিক স্বার্থ আর ইহুদি লবির স্বার্থে।
আর মুসলিমদের একতা ভেঙে দেয়া হয়েছে মাযহাব, দল, রাষ্ট্র ও ভাষার নামে।
আমরা যদি না জাগি আজ, তবে কবে?
আমরা যদি না জোট বাঁধি আজ, তবে কে বাঁধবে?
তারা যেখানে ‘এক জাতি, এক লক্ষ্য’,
আমরা সেখানে ‘তুই হক না আমি?’ এই নিয়ে ব্যস্ত!
🛑সময় এসেছে—মুসলিম উম্মাহর একটি ‘গ্লোবাল ঐক্য ফ্রন্ট’ গঠনের।
না হলে ইতিহাস আবার আমাদেরই রক্ত দিয়ে লেখা হব।
এক রাতের জন্য প্রায় দুই লক্ষ কোটি টাকা বাজি রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র—ইসরায়েলের জন্য!
আমরা অনেক সময় ভাবি যুদ্ধ শুধু পলিসি বা স্ট্র্যাটেজির ব্যাপার। কিন্তু বাস্তবতা হলো—এটা বিশুদ্ধ "বিনিয়োগ"। এবং যুক্তরাষ্ট্র সেই বিনিয়োগ করেছে ইসরায়েলকে টিকিয়ে রাখতে, মুসলিম শক্তিকে ধ্বংস করতে।
চলুন একটু হিসাব করি:
💣 একটি বাংকার ব্ল্যাস্টার বোমা = প্রায় ৬০০ কোটি টাকা
➡️ ৬টি ব্যবহৃত হয়েছে = ৩৬০০ কোটি টাকা
🚀 একটি টমাহক ক্রুজ মিসাইল = ২০ কোটি টাকা
➡️ ৩০টি ব্যবহার = ৬০০ কোটি টাকা
💥 মোট ব্যবহৃত বোমার আনুমানিক মূল্য = ৪,২০০ কোটি টাকা
✈️ B-2 স্টিলথ বোমারু বিমান = একটির দাম ২৪,০০০ কোটি টাকা
➡️ ৬টি বিমান অংশ নেয় হামলায় = ১,৪৪,০০০ কোটি টাকা
🛠️ যন্ত্রপাতি, ফুয়েল, অপারেশন, স্যাটেলাইট সাপোর্ট, সাইবার নিরাপত্তা, মানব রিসোর্স—সব মিলিয়ে আনুষঙ্গিক খরচ ধরলে
➡️ মোট খরচ দাঁড়ায় প্রায় দুই লক্ষ কোটি টাকা!
👉 প্রশ্ন হচ্ছে—কে এই খরচ দিয়েছে?
যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েলের জন্য।
কারণ তারা তাদের ধর্মীয়-জাতিগত বন্ধনকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়।
তারা জানে—"আমার গোষ্ঠীই আগে",
তারা জানে—"আমার মিত্র দুর্বল হলে, আমি নিজেও দুর্বল হয়ে যাবো।"
🎯 অন্যদিকে মুসলিম উম্মাহ?
আমরা শুধু বলে যাই—
“তুই হক না বাতেল?”
“তুই শিয়া, তুই সুন্নি”
“তুই মুরতাদ, তুই মুনাফিক”
“তোর ফিকহ ঠিক না, তুই কাফের!”
এই বিভাজন, এই কাদা ছোড়াছুড়ির ফাঁকেই
আমাদের দেশে বোমা পড়ে,
আমাদের শিশুরা শহীদ হয়,
আমাদের রাষ্ট্রগুলো অকার্যকর হয়ে পড়ে।
🔔 যুক্তরাষ্ট্রের ঐক্য জুড়ে রাখা হয়েছে উপনিবেশিক স্বার্থ আর ইহুদি লবির স্বার্থে।
আর মুসলিমদের একতা ভেঙে দেয়া হয়েছে মাযহাব, দল, রাষ্ট্র ও ভাষার নামে।
আমরা যদি না জাগি আজ, তবে কবে?
আমরা যদি না জোট বাঁধি আজ, তবে কে বাঁধবে?
তারা যেখানে ‘এক জাতি, এক লক্ষ্য’,
আমরা সেখানে ‘তুই হক না আমি?’ এই নিয়ে ব্যস্ত!
🛑 সময় এসেছে—মুসলিম উম্মাহর একটি ‘গ্লোবাল ঐক্য ফ্রন্ট’ গঠনের।
না হলে ইতিহাস আবার আমাদেরই রক্ত দিয়ে লেখা হবে।
---
#muslimunity #israelwar #usmilitarybudget #wakeupummah #thirdworldwar #geopolitics #islamicsolidarity #oneummah
মধ্যবিত্ত জীবনের সবচেয়ে বড় ট্র্যাজেডি কী জানেন?
চাকরি।
মাস শেষে কয়েকটা টাকার আশায়, মানুষ নিজের সময়, স্বাধীনতা, এমনকি স্বপ্ন পর্যন্ত অন্যের কাছে বিকিয়ে দেয়।
কখন উঠবেন, কখন শুবেন, কখন ছুটি নেবেন—সব সিদ্ধান্ত নেয় একজন বস।
আর আপনি শুধু ‘Permission-Based’ একটা জীবন কাটিয়ে দেন।
এইভাবে ধীরে ধীরে ফাঁকা হয়ে যায় পুরো জীবনটা।
কিন্তু জীবন মানেই কি শুধু বেঁচে থাকা?
না।
জীবন মানে কিছু করে দেখানো।
নিজেকে প্রমাণ করা।
নিজের নামে কিছু গড়ে তোলা।
প্রশ্ন উঠতেই পারে—তাহলে কি চাকরি ছেড়ে ব্যবসায় ঝাঁপ দিবেন?
সোজা উত্তর নয়।
চিন্তা করুন আগে—আপনার স্বপ্নের দাম কত?
চাকরি মানুষ সাধারণত করে চারটি কারণে:
১. নিরাপত্তা: মাস শেষে একটা বেতন নিশ্চিত।
২. সুবিধা: ইনক্রিমেন্ট, প্রভিডেন্ট ফান্ড, ছুটি, গ্র্যাচুইটি।
৩. অভ্যাস: ছোটবেলা থেকে শিখেছি—“ভালো চাকরি পেলে জীবন সেট।”
৪. ঝুঁকি এড়ানো: ব্যবসা মানেই ভয়—সব হারিয়ে ফেলবো না তো?
কিন্তু এসব কি জীবনের চূড়ান্ত লক্ষ্য হতে পারে?
জীবনে যদি সত্যিকারের স্বাধীনতা চান, আপনাকে চাকরির সীমানার বাইরে চিন্তা করতে হবে।
চাকরি আপনাকে বেঁধে রাখবে।
আপনি যতই যোগ্য হন, বসের অনুমতি ছাড়া কিছুই হবে না।
আর ব্যবসা?
ব্যবসায় আপনি সিদ্ধান্ত নেবেন।
আপনার পরিকল্পনা, আপনার রিস্ক, আপনার লাভ।
চাকরির আয় সীমিত, কিন্তু ব্যবসার আয় সীমাহীন।
তাই বলছি না—চাকরি ছেড়ে আজই ব্যবসায় ঝাঁপ দিন।
বরং বুঝে শুনে, স্কিল নিয়ে, প্রস্তুতি নিয়ে নামুন।
যে কেউ ব্যবসায়ী হতে পারে না।
আপনাকে জানতে হবে—
মার্কেটিং, সেলস, ফিনান্স, ব্র্যান্ডিং, গ্রোথ স্ট্র্যাটেজি।
প্ল্যান থাকতে হবে—
কীভাবে শুরু করবেন, ইনভেস্টমেন্ট কোথা থেকে আসবে, ব্রেকইভেন কখন আসবে।
আর থাকতে হবে মানসিক প্রস্তুতি—
উত্থান থাকবে, পতনও থাকবে। কিন্তু শেখা থেমে থাকবে না।
আর হ্যাঁ, আমি নিজেও এই পথেই হাঁটছি।
আমি আমার ডিজিটাল প্রোডাক্ট বিজনেস শুরু করতে যাচ্ছি।
এখানে থাকবে এমন কিছু ডিজিটাল প্রোডাক্ট—
যা আপনাকে চাকরির বাইরের এক নতুন জগতে নিয়ে যাবে।
আপনি যদি চান এই যাত্রায় আমার সঙ্গী হতে—একজন ইনভেস্টর বা পার্টনার হিসেবে অংশ নিতে—তাহলে সরাসরি আমার ইনবক্সে নক করুন।
নিজের ভবিষ্যতের একটা অংশ গড়ে তুলুন আজ থেকেই।
চাকরিও একধরনের পথ।
কিন্তু ব্যবসা—এটা ভবিষ্যৎ গড়ার হাতিয়ার।
আপনি কোনটা বেছে নেবেন, সেটা একান্তই আপনার সিদ্ধান্ত।
অল দ্যা বেস্ট।
হোয়াটসঅ্যাপ তার চ্যাটজিপিটি ইন্টিগ্রেশনে ছবি এবং ভয়েস ইনপুট নিয়ে আসে | #হোয়াটসঅ্যাপ #চ্যাটজিপিটি #ইন্টিগ্রেশনে #ভয়েস
Easmin
Slet kommentar
Er du sikker på, at du vil slette denne kommentar?
JHuma771
Slet kommentar
Er du sikker på, at du vil slette denne kommentar?