রূপা অনুভব করল, তার হৃদয়ে আরিফের জন্য এক বিশেষ স্থান তৈরি হয়েছে। তাদের মধ্যে প্রেমের এক অদ্ভুত টান গড়ে উঠল।
বছর শেষে, এক সন্ধ্যায়, আরিফ রূপাকে প্রস্তাব দিল। বৃষ্টির ধারায়, তারা দুজনেই একে অপরকে বলল, “আমরা একে অপরের জন্য তৈরি।” সেই রাতের বৃষ্টি তাদের প্রেমের সেলাইয়ে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করল। | ##রোমান্টিক গল্প
Read More
একদিন বৃষ্টির দিনে একটি ছোট গ্রামে, দুইজন পরিচিত হলো—রূপা ও আরিফ। রূপা ছিল এক শান্তশিষ্ট মেয়ে, আর আরিফ ছিল বেপরোয়া। তা
Other
একদিন বৃষ্টির দিনে একটি ছোট গ্রামে, দুইজন পরিচিত হলো—রূপা ও আরিফ। রূপা ছিল এক শান্তশিষ্ট মেয়ে, আর আরিফ ছিল বেপরোয়া। তা
রূপা এবং আরিফ একই কলেজের ছাত্র। তারা প্রথম দেখা করে কলেজের লাইব্রেরিতে, যেখানে রূপা একটি বই পড়ছিল। আরিফ
—রেস্টুরেন্টে গেছিলাম..!😊
সবাই দেখি তাদের gf নিয়া বসে আছে..!🙂💔
সিট খালি নাই..!🙂
—আমি ফোনটা কানে নিয়ে জোরে জোরে চিল্লাইয়া বললাম...!😎😈
' dost তুই কই..?
তোর gf দেখি আরেক ছেলের লগে রেস্টুরেন্টে বসে আছে...!😤😈😈
—অতপর দেখি ৫'৬ টা মেয়ে উঠে পালাচ্ছে...!🧐
ব্যাস সিট খালি,খেতে বসে গেলাম...!😌
আমি কি কাউকে গালি দিয়েছি?‼️
🤔??🤔
#6
মৃত্যু শয্যায় মহাবীর আলেকজান্ডার তার
সেনাপতিদের ডেকে বলেছিলেন,'আমার মৃত্যুর
পর আমার তিনটা ইচ্ছা তোমরা পূরণ করবে।
আমার প্রথম অভিপ্রায় হচ্ছে,শুধু আমার
চিকিৎসকরাই আমার কফিন বহন করবেন।
আমার ২য় অভিপ্রায় হচ্ছে, আমার কফিন যে পথ
দিয়ে গোরস্থানে যাবে সেই পথে আমার
অর্জিত সোনা ও রুপা ছড়িয়ে থাকবে |
আর শেষ অভিপ্রায় হচ্ছে, কফিন বহনের সময়
আমার দুইহাত কফিনের
বাইরে ঝুলে থাকবে।'
তার সেনাপতি তখন তাঁকে এই বিচিত্র
অভিপ্রায় কেন করছেন প্রশ্ন করলেন। দীর্ঘ
শ্বাস গ্রহণ করে আলেকজান্ডার বললেন,
'আমি দুনিয়ার
সামনে তিনটি শিক্ষা রেখে যেতে চাই।
*আমার চিকিৎসকদের কফিন বহন করতে এই
কারনে বলেছি যে যাতে লোকে অনুধাবন
করতে পারে যে চিকিৎসকেরা কোন
মানুষকে সারিয়ে তুলতে পারে না।
তারা ক্ষমতাহীন আর মৃত্যুর
থাবা থেকে রক্ষা করতে অক্ষম।'
*'গোরস্হানের পথে সোনা-
দানা ছড়িয়ে রাখতে বলেছি মানুষকে এটা বোঝানোর জন্য যে
সোনা-দানার একটা কণাও আমার
সঙ্গে যাবে না।এগুলো পাওয়ার
জন্য সারাটা জীবন ব্যয় করেছি কিন্তু নিজের
সঙ্গে কিছুই নিয়ে যেতে পারছি না।মানুষ
বুঝুক এসবের পেছনে ছোটা সময়ের অপচয়।'
* 'কফিনের বাইরে আমার হাত
ছড়িয়ে রাখতে বলেছি মানুষকে এটা জানাতে
খালি হাতেই পৃথিবী থেকে চলে যাচ্ছি. . . .
বুড়ি যখন বাড়িতে পৌঁছল ততক্ষণে বেলা পড়ে গেছে। সকলে তার দেরি হওয়ার কারণ জিজ্ঞেস করল। বুড়ি তখন খুলে বলল সব। মুহাম্মাদ নামের যে লোকটা নিজ বাপ-দাদার ধর্ম ত্যাগ করেছে দুইজন লোক আমাকে তার কাছে নিয়ে গেল। তারপর ঘটল আজব এ ঘটনা। সকলে তো শুনে তাজ্জব!
বুড়ি বলল, আল্লাহর কসম! আমার সব দেখে মনে হয়েছে, সে হয়ত পৃথিবীর সবচেয়ে বড় যাদুকর অথবা সত্যই সে আল্লাহর প্রেরিত রাসূল।
এরপর থেকে মুসলিমরা ঐ বৃদ্ধার এলাকার আশপাশের এলাকায় অভিযান চালাতো কিন্তু বুড়ির এলাকায় আক্রমণ করত না।
এ দেখে বুড়ি নিজ কওমকে বলল, আমার মনে হচ্ছে, তারা ইচ্ছাকৃতভাবেই তোমাদের এড়িয়ে যাচ্ছে; তোমাদের উপর আক্রমণ করছে না। তোমরা ভেবে দেখ, ইসলাম গ্রহণ করবে কি না। তার কথায় সবাই রাজি হয়ে গেল এবং ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় নিল।
সহীহ বুখারী, হাদীস ৩৪৪
#3