Adeel Hossain  ایک نیا مضمون بنایا
52 میں ·ترجمہ کریں۔

আস-সুন্নাহর অসামান্য উদ্যোগ | ##news #politics #bd #bangladesh

আস-সুন্নাহর অসামান্য উদ্যোগ

আস-সুন্নাহর অসামান্য উদ্যোগ

৩০ লক্ষ টাকার সহায়তা পেল ছাত্র আন্দোলনের আহতরা
7 میں ·ترجمہ کریں۔

ঢাকা সদরঘাট লঞ্চ #bangladesh😁

image
10 میں ·ترجمہ کریں۔

‘আস-সুন্নাহর লোক যখন ত্রিশ হাজার টাকা পাঠাল, মনে হলো যেন ফেরেশতা এসে টাকাটা দিয়ে গেল’—অশ্রুসজল চোখে এভাবেই স্মৃতিচারণ করছিলেন সোনিয়া।

কুষ্টিয়া সদরের শিবপুর গ্রামের এক হতদরিদ্র গৃহিণী তিনি। অসুস্থ স্বামী ভ্যান চালানোর পাশাপাশি ঝালমুড়ি বিক্রি করেন। স্বামীর উপার্জনে সংসার চলে না বলে তিনি বস্তা কিনে ব্যাগ বানিয়ে বাজারে বিক্রি করেন।

মূলধন না থাকায় প্রতিবার ঋণ করে বস্তা কেনেন। ব্যাগ বিক্রির পর সীমিত যে লাভ হয়, তা থেকে ঋণ শোধ করেন আর বাকিটা ব্যয় করেন সংসারের পেছনে। এভাবেই ঋণের এক চক্রে জড়িয়ে ছিল তার কঠোর কর্মজীবন।

এ সময় আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন স্বাবলম্বীকরণ প্রকল্পের খোঁজ পান সোনিয়া। তিনি আবেদন করেন। যাচাই-বাছাইয়ের পর তার আবেদন গৃহীত হয়। তাকে দেয়া হয় ৩০ হাজার টাকার ব্যবসা উপকরণ।

উপকরণ পেয়ে সোনিয়ার জীবনে পরিবর্তন এসেছে। এখন আর তাকে ঋণ করতে হয় না। কঠোর পরিশ্রমী তিনি। সংসার সামলে প্রতিদিন যে ব্যাগ বানান, তা থেকে দৈনিক লাভ আসে ৩০০/৪০০ টাকা।

লাভ থেকে স্বামীর ভ্যানের মোটর কিনে দিয়েছেন সোনিয়া। ঝালমুড়ির ব্যবসার জন্য কিনেছেন গ্যাস সিলিন্ডার।

এখন স্বামী-স্ত্রী দুজনের হাত ধরে তরতর এগোচ্ছে এক সময়ের থমকে যাওয়া সংসার। সোনিয়া বিশ্বাস করেন, সংকল্প আর সহায়তা একসাথে মিললে নতুন দিনের সূর্য উদিত করা সম্ভব।

image
10 میں ·ترجمہ کریں۔

নিজেই বিপদ ডেকে আনছেন নাতো?
''দাদা বাড়িতে *কালাচ* ঢুকেছে'' এটাইতো চান আপনারা,,,, হ্যা ঠিকই দেখছেন। বাড়িতে বিষধর সাপ প্রায়ই ঢুকবে, ইঁদুরের মতো ক্ষতিকারক প্রাণী সহ অন্যান্য বিষাক্ত/বিষধর প্রাণীদের উৎপাত আরো বাড়বে এটাই বাস্তব রূপ পাবে যদি এখনো সচেতন না হন। বাড়ির আশপাশে ঐ দাড়াশ সাপটা বা ঐ গোসাপটা দেখে এতোটাই উত্তেজিত হয়ে পড়ছেন যে এরা যেন কত মারত্বক, আপনার মারাত্মক ক্ষতি করে ফেলবে তাই এটাকে এখন‌ই কাউকে দিয়ে ধরে নেওয়াতে হবে বা তা না হলে মেরেই ফেলতে হবে। এতেই মনে করছেন বিপদ থেকে রক্ষা। না একদমই না। মারাত্মক ভুল করছেন। কারন ঐ দাঁড়াস সাপটাকে বা ঐ গোসাপ টাকে বার বার দেখতে পান বলেই বিষধর সাপ চোখে প্রায় পড়ে না বললেই চলে। আপনি তো শিক্ষিত, আপনি জানেন যে পরিবেশে প্রতিটি প্রাণী একে অপরকে শিকার করেই বেঁচে থাকে। যে কোনো বড় শরীরের মাংসাশী প্রাণী তার তুলনায় ছোট শরীরের অপেক্ষাকৃত কম শক্তিশালী প্রাণীকে শিকার করার মাধ্যমে পরিবেশে সমস্ত প্রাণীর ভারসাম্য রক্ষা করে চলেছে। এই তাদের কাজটা মানুষের পক্ষে অসম্ভব। মানুষের এতো ক্ষমতা নেই। *দাড়াস সাপ, গোসাপ, সোনা ব্যাঙ, বিভিন্ন পাখি , বনবিড়াল, শিয়াল, গন্ধগোকুল(ভাম), বেজি, বাঘরোল* ইত্যাদি আমারা প্রায়শই আমাদের বাড়ির আশপাশে দেখতে পাই আর এরাই হলো আপনার পরিবারের প্রকৃত দারোয়ান। এরা আছে বলেই আপনি এখনো সুরক্ষিত বোধ করেন। এরা প্রতিনিয়ত আমাদের বিপদ গুলোকে দূরে সরিয়ে রাখছে নিজেদের জীবনযাত্রার মধ্যে দিয়ে। তাই এদের দেখে আতঙ্কিত হ‌ওয়ার কিছুই নেই।এরা প্রত্যেকেই যথেষ্ট নিরিহ এবং খুবই ভীতু প্রাণী। মানুষকে এরা যথেষ্ট ভয় পায়। তাই আপনার ভয়ের কিছু নেই। কেউ এদের মারতে চাইলে বাধা দিন। শুধু এদের এদের জায়গায় সুস্থ ভাবে একটু বাঁচাতে দিন তাতে আপনিও ভালো থাকবেন।
,,,,
বন্যপ্রাণী বাচাঁন , পরিবেশ রক্ষা করুন
✍️ অসামান্য এই নিবন্ধটি লিখেছেন : আরিয়ান হোসেন ।
All photos used in the post belong to the respective photographers, and are used for awareness purpose only.

image
10 میں ·ترجمہ کریں۔

নিজেই বিপদ ডেকে আনছেন নাতো?
''দাদা বাড়িতে *কালাচ* ঢুকেছে'' এটাইতো চান আপনারা,,,, হ্যা ঠিকই দেখছেন। বাড়িতে বিষধর সাপ প্রায়ই ঢুকবে, ইঁদুরের মতো ক্ষতিকারক প্রাণী সহ অন্যান্য বিষাক্ত/বিষধর প্রাণীদের উৎপাত আরো বাড়বে এটাই বাস্তব রূপ পাবে যদি এখনো সচেতন না হন। বাড়ির আশপাশে ঐ দাড়াশ সাপটা বা ঐ গোসাপটা দেখে এতোটাই উত্তেজিত হয়ে পড়ছেন যে এরা যেন কত মারত্বক, আপনার মারাত্মক ক্ষতি করে ফেলবে তাই এটাকে এখন‌ই কাউকে দিয়ে ধরে নেওয়াতে হবে বা তা না হলে মেরেই ফেলতে হবে। এতেই মনে করছেন বিপদ থেকে রক্ষা। না একদমই না। মারাত্মক ভুল করছেন। কারন ঐ দাঁড়াস সাপটাকে বা ঐ গোসাপ টাকে বার বার দেখতে পান বলেই বিষধর সাপ চোখে প্রায় পড়ে না বললেই চলে। আপনি তো শিক্ষিত, আপনি জানেন যে পরিবেশে প্রতিটি প্রাণী একে অপরকে শিকার করেই বেঁচে থাকে। যে কোনো বড় শরীরের মাংসাশী প্রাণী তার তুলনায় ছোট শরীরের অপেক্ষাকৃত কম শক্তিশালী প্রাণীকে শিকার করার মাধ্যমে পরিবেশে সমস্ত প্রাণীর ভারসাম্য রক্ষা করে চলেছে। এই তাদের কাজটা মানুষের পক্ষে অসম্ভব। মানুষের এতো ক্ষমতা নেই। *দাড়াস সাপ, গোসাপ, সোনা ব্যাঙ, বিভিন্ন পাখি , বনবিড়াল, শিয়াল, গন্ধগোকুল(ভাম), বেজি, বাঘরোল* ইত্যাদি আমারা প্রায়শই আমাদের বাড়ির আশপাশে দেখতে পাই আর এরাই হলো আপনার পরিবারের প্রকৃত দারোয়ান। এরা আছে বলেই আপনি এখনো সুরক্ষিত বোধ করেন। এরা প্রতিনিয়ত আমাদের বিপদ গুলোকে দূরে সরিয়ে রাখছে নিজেদের জীবনযাত্রার মধ্যে দিয়ে। তাই এদের দেখে আতঙ্কিত হ‌ওয়ার কিছুই নেই।এরা প্রত্যেকেই যথেষ্ট নিরিহ এবং খুবই ভীতু প্রাণী। মানুষকে এরা যথেষ্ট ভয় পায়। তাই আপনার ভয়ের কিছু নেই। কেউ এদের মারতে চাইলে বাধা দিন। শুধু এদের এদের জায়গায় সুস্থ ভাবে একটু বাঁচাতে দিন তাতে আপনিও ভালো থাকবেন।
,,,,
বন্যপ্রাণী বাচাঁন , পরিবেশ রক্ষা করুন
✍️ অসামান্য এই নিবন্ধটি লিখেছেন : আরিয়ান হোসেন ।
All photos used in the post belong to the respective photographers, and are used for awareness purpose only.

image
10 میں ·ترجمہ کریں۔

নিজেই বিপদ ডেকে আনছেন নাতো?
''দাদা বাড়িতে *কালাচ* ঢুকেছে'' এটাইতো চান আপনারা,,,, হ্যা ঠিকই দেখছেন। বাড়িতে বিষধর সাপ প্রায়ই ঢুকবে, ইঁদুরের মতো ক্ষতিকারক প্রাণী সহ অন্যান্য বিষাক্ত/বিষধর প্রাণীদের উৎপাত আরো বাড়বে এটাই বাস্তব রূপ পাবে যদি এখনো সচেতন না হন। বাড়ির আশপাশে ঐ দাড়াশ সাপটা বা ঐ গোসাপটা দেখে এতোটাই উত্তেজিত হয়ে পড়ছেন যে এরা যেন কত মারত্বক, আপনার মারাত্মক ক্ষতি করে ফেলবে তাই এটাকে এখন‌ই কাউকে দিয়ে ধরে নেওয়াতে হবে বা তা না হলে মেরেই ফেলতে হবে। এতেই মনে করছেন বিপদ থেকে রক্ষা। না একদমই না। মারাত্মক ভুল করছেন। কারন ঐ দাঁড়াস সাপটাকে বা ঐ গোসাপ টাকে বার বার দেখতে পান বলেই বিষধর সাপ চোখে প্রায় পড়ে না বললেই চলে। আপনি তো শিক্ষিত, আপনি জানেন যে পরিবেশে প্রতিটি প্রাণী একে অপরকে শিকার করেই বেঁচে থাকে। যে কোনো বড় শরীরের মাংসাশী প্রাণী তার তুলনায় ছোট শরীরের অপেক্ষাকৃত কম শক্তিশালী প্রাণীকে শিকার করার মাধ্যমে পরিবেশে সমস্ত প্রাণীর ভারসাম্য রক্ষা করে চলেছে। এই তাদের কাজটা মানুষের পক্ষে অসম্ভব। মানুষের এতো ক্ষমতা নেই। *দাড়াস সাপ, গোসাপ, সোনা ব্যাঙ, বিভিন্ন পাখি , বনবিড়াল, শিয়াল, গন্ধগোকুল(ভাম), বেজি, বাঘরোল* ইত্যাদি আমারা প্রায়শই আমাদের বাড়ির আশপাশে দেখতে পাই আর এরাই হলো আপনার পরিবারের প্রকৃত দারোয়ান। এরা আছে বলেই আপনি এখনো সুরক্ষিত বোধ করেন। এরা প্রতিনিয়ত আমাদের বিপদ গুলোকে দূরে সরিয়ে রাখছে নিজেদের জীবনযাত্রার মধ্যে দিয়ে। তাই এদের দেখে আতঙ্কিত হ‌ওয়ার কিছুই নেই।এরা প্রত্যেকেই যথেষ্ট নিরিহ এবং খুবই ভীতু প্রাণী। মানুষকে এরা যথেষ্ট ভয় পায়। তাই আপনার ভয়ের কিছু নেই। কেউ এদের মারতে চাইলে বাধা দিন। শুধু এদের এদের জায়গায় সুস্থ ভাবে একটু বাঁচাতে দিন তাতে আপনিও ভালো থাকবেন।
,,,,
বন্যপ্রাণী বাচাঁন , পরিবেশ রক্ষা করুন
✍️ অসামান্য এই নিবন্ধটি লিখেছেন : আরিয়ান হোসেন ।
All photos used in the post belong to the respective photographers, and are used for awareness purpose only.

image
image