অভিমান মানুষের মনকে ক্ষণিকের জন্য ভারি করে তোলে, কিন্তু বেশি সময় ধরে রাখলে সম্পর্কের মধ্যে দূরত্ব বাড়ে। প্রিয়জনের সঙ্গে মান-অভিমান ভালোবাসারই অংশ, কিন্তু যদি সেটি দীর্ঘস্থায়ী হয়, তাহলে ভালোবাসার জায়গা রাগ আর কষ্টে পরিণত হয়। অভিমানে না বলা কথা জমে থাকে, ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়। তাই সময় থাকতে অভিমান ভাঙিয়ে নেওয়া উচিত
লজ্জা পতি গাছকে লজ্জা দেই
লজ্জা পতি গাছকে লজ্জা দেই
আমি যখন হেঁটে যাই গ্রামের আঁকাবাঁকা পথ ধরে, পথের ধারে ছোট্ট এক গাছ — লজ্জাবতী, চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকে। তার পাতায় হাত ছুঁইলেই সে যেন লজ্জায় গুটিয়ে নেয় নিজেকে, যেন বলে — “তুমি কেন আমার এত কাছে এসেছো?” কিন্তু আমি তো আর সে সাধারণ পথিক নই। আমার উপস্থিতি, আমার চাহনি, আমার ভাবনার গতি — সবকিছুতেই আছে একধরনের প্রশ্ন, একধরনের সাহস।
আমি তাকাই আকাশের দিকে, কথা বলি বাতাসের সাথে, আর ভাবি — আমি কি এতটাই স্পষ্ট, সাহসী, স্পর্শকাতর, যে লজ্জাবতীকেও লজ্জা দিতে পারি? হয়তো আমি কোনো শব্দ উচ্চারণ না করেই বুঝিয়ে দিই এমন কিছু, যা সে নিজেও বোঝে না। সে শুধু সরে যায়, গুটিয়ে নেয় নিজের অস্তিত্ব।
আমার চেয়ে বেশি লজ্জা যে তারই লাগে। সে গাছ হয়ে থেকেও মানুষের মত অনুভব করে। আর আমি মানুষ হয়েও গাছের স্পর্শে থেমে যাই।
এই খেলার নাম জীবন। এখানে কখনো গাছও লাজুক হয়, মানুষও হয়ে ওঠে স্পর্শে পাতা-গুটানো। তাই তো বলি — লজ্জা পতি গাছকে লজ্জা দেই, কারণ আমি শুধু ছুঁই না, অনুভব করি। আর এই অনুভবেই হয়তো লুকিয়ে থাকে এক অনন্য সাহস — যে সাহসে প্রকৃতিও মুখ লুকায়।
#nature
একটি ছোট্ট গ্রাম, "নবীনপুর", যেখানে সবুজ ধানক্ষেত আর নদীর তীরে বসবাস ছিল সহজ-সরল মানুষের। গ্রামের পাশে ছিল এক প্রাচীন বটগাছ, যার নিচে বসত গ্রামের প্রবীণ সদস্য ম ফিজুর রহমান। একদিন, ম ফিজুর রহমান দেখলেন, গ্রামের ছেলেরা ফুটবল খেলছে। তাদের মধ্যে সবচেয়ে উজ্জ্বল ছিল_ "রতন"। রতন খুব ভালো ফুটবল খেলত, কিন্তু তার পায়ে সবসময় একটা পুরনো জুতো ছিল।
একদিন, ম ফিজুর রহমান রতনের কাছে এসে বললেন, "বাবা, তোমার খেলা তো খুব ভালো। কিন্তু এই পুরনো জুতো পরে খেললে তো পায়ে আঘাত লাগতে পারে।" রতন মাথা নিচু করে বলল, "দাদা, আমার তো নতুন জুতো কেনার সামর্থ্য নেই।" ম ফিজুর রহমান হাসিমুখে বললেন, "চিন্তা করো না, আমি ব্যবস্থা করব।"
পরের দিন, ম ফিজুর রহমান গ্রামের সবার সাথে কথা বলে, গ্রামের সকলের সহায়তায় রতনের জন্য একটি নতুন ফুটবল ও সুন্দর জুতো কিনে দিলেন। রতন আনন্দে আত্মহারা হয়ে গেলো। সে তার নতুন জুতো পরে মাঠে নামলো, তার খেলা আগের চেয়েও ভালো হলো। গ্রামের সবাই তার খেলা দেখে মুগ্ধ হলো।
#4
সাদা পরী
এক সময় পাহাড়ের গায়ে ছোট্ট এক গ্রাম ছিল। গ্রামের মানুষ ছিল পরিশ্রমী, কিন্তু তাদের জীবন কষ্টে ভরা। খরা হলে ফসল হতো না, আর বন্যা হলে ঘরবাড়ি ভেসে যেত। সবাই বিশ্বাস করত, তাদের গ্রামের কাছে নাকি এক সাদা পরী থাকে, যে শুধু সত্যিকারের দুঃখী মানুষের কাছে আসে।
একদিন গ্রামের ছোট্ট মেয়ে লীনা কেঁদে কেঁদে আকাশের দিকে বলল—
“হে সাদা পরী, তুমি কি সত্যিই আছো? যদি থেকো, তবে আমাদের একটু সাহায্য করো।”
রাতের আকাশ হঠাৎ ঝলমল করে উঠল। চাঁদের আলোয় এক শুভ্র পোশাক পরা সাদা পরী লীনার সামনে নেমে এলো। তার চোখে ছিল দয়া, মুখে ছিল মধুর হাসি।
পরী বলল,
“আমি কেবল তাদের কাছেই আসি, যাদের মন স্বচ্ছ সাদা রঙের মতো। তুমি সত্যিই সবার জন্য প্রার্থনা করেছ, নিজের জন্য নয়—তাই আমি এসেছি।”
পরী তার জাদুর ছড়ি নেড়ে দিল। শুকনো মাঠে সবুজ ঘাস গজিয়ে উঠল, নদীর পানি থেমে গেল, আর মানুষের মুখে ফিরল হাসি। গ্রামের সবাই লীনাকে বলল, “তুমি-ই আমাদের সৌভাগ্য, কারণ তোমার ভালোবাসার ডাকেই সাদা পরী এসেছিল।”
এরপর থেকে সবাই বিশ্বাস করল—সাদা পরী কেবল তাদের কাছেই আসে, যাদের হৃদয় সত্য ও নির্মল।
সাদা পরী
এক সময় পাহাড়ের গায়ে ছোট্ট এক গ্রাম ছিল। গ্রামের মানুষ ছিল পরিশ্রমী, কিন্তু তাদের জীবন কষ্টে ভরা। খরা হলে ফসল হতো না, আর বন্যা হলে ঘরবাড়ি ভেসে যেত। সবাই বিশ্বাস করত, তাদের গ্রামের কাছে নাকি এক সাদা পরী থাকে, যে শুধু সত্যিকারের দুঃখী মানুষের কাছে আসে।
একদিন গ্রামের ছোট্ট মেয়ে লীনা কেঁদে কেঁদে আকাশের দিকে বলল—
“হে সাদা পরী, তুমি কি সত্যিই আছো? যদি থেকো, তবে আমাদের একটু সাহায্য করো।”
রাতের আকাশ হঠাৎ ঝলমল করে উঠল। চাঁদের আলোয় এক শুভ্র পোশাক পরা সাদা পরী লীনার সামনে নেমে এলো। তার চোখে ছিল দয়া, মুখে ছিল মধুর হাসি।
পরী বলল,
“আমি কেবল তাদের কাছেই আসি, যাদের মন স্বচ্ছ সাদা রঙের মতো। তুমি সত্যিই সবার জন্য প্রার্থনা করেছ, নিজের জন্য নয়—তাই আমি এসেছি।”
পরী তার জাদুর ছড়ি নেড়ে দিল। শুকনো মাঠে সবুজ ঘাস গজিয়ে উঠল, নদীর পানি থেমে গেল, আর মানুষের মুখে ফিরল হাসি। গ্রামের সবাই লীনাকে বলল, “তুমি-ই আমাদের সৌভাগ্য, কারণ তোমার ভালোবাসার ডাকেই সাদা পরী এসেছিল।”
এরপর থেকে সবাই বিশ্বাস করল—সাদা পরী কেবল তাদের কাছেই আসে, যাদের হৃদয় সত্য ও নির্মল।
Abu Hasan Bappi
Izbriši komentar
Jeste li sigurni da želite izbrisati ovaj komentar?
Salamsheikh00001111
Izbriši komentar
Jeste li sigurni da želite izbrisati ovaj komentar?
Rubel Hasan
Izbriši komentar
Jeste li sigurni da želite izbrisati ovaj komentar?
Md Kawsar
Izbriši komentar
Jeste li sigurni da želite izbrisati ovaj komentar?
Juboraj Hajong Raj
Izbriši komentar
Jeste li sigurni da želite izbrisati ovaj komentar?