জার্মানি: ডিসেম্বরে মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে 2.6% হয়েছে৷ | #ডিসেম্বরে #মুদ্রাস্ফীতি #2.6% #জার্মানি
জার্মানি: ডিসেম্বরে মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে 2.6% হয়েছে৷ | #ডিসেম্বরে #মুদ্রাস্ফীতি #2.6% #জার্মানি
এক বনে একটা শেয়াল বাস করত। সে নিজেকে বনের অন্য পশুপাখির চেয়ে বেশি চালাক মনে করত। এই চালাক শেয়ালের প্রতিবেশী একটা বক। শেয়াল বককে ঠকিয়ে একটু মজা করতে চেয়েছিল।
তাই সে একদিন বককে নিমন্ত্রণ করেছিল। বক শেয়ালের বাড়িতে নিমন্ত্রণ খেতে এল। শেয়াল চালাকি করে একটা থালায় কিছু পাতলা ঝোল পরিবেশন করল।
বক তার লম্বা ঠোঁট দিয়ে থালা থেকে এক ফোঁটা ঝোলও খেতে পারল না। একদিকে শেয়াল নিজেই থালার সবটুকু ঝোল চেটেপুটে খেয়ে নিল। বককে ঠকাতে পেরে শেয়াল মনে মনে খুব খুশি হয়েছিল।
কিন্তু সে মুখে বলল, “আমি খুব দুঃখিত যে ঝোলটা আপনার পছন্দ হয়নি, তাই একটুও খাননি।” বক বলল, “আমি বেশ খেয়েছি!“” তারপর সে শেয়ালকে বলল, “কাল আপনি আমার বাড়িতে খাবেন।”
পরদিন এই চালাক শেয়াল সেজেগুজে বকের বাড়িতে নিমন্ত্রণ খেতে গেল । বক জানত, শেয়াল কাঁকড়া খেতে খুব ভালোবাসে। বক তাই কাকড়ার ঝোল রান্না করেছিল।
কিন্তু সে থালায় পরিবেশন না করে ভারী কুঁজোর মধ্যে ঝোল পরিবেশন করেছিল। কুজোর সরু গলায় শেয়াল মুখ ঢুকাতে পারল না ।
কাকড়ার ঝোলের সুগন্ধে তার খিদে আরও বেড়ে গিয়েছিল। তাই সে খিদের জ্বালায় কেবল কুঁজোর গা চাটতে লাগল। এদিকে বক তার লম্বা গলা কুঁজোর মধ্যে ঢুকিয়ে সহজেই সবটুকু ঝোল খেয়ে নিল।
শেয়ালের অবস্থা দেখে বক জিজ্ঞাসা করল, “কেমন হয়েছে ঝোলটা?” শেয়াল আর কী বলে? সে জিভ চাটতে চাটতে বলল, “তা মন্দ কী!”
বাড়ি ফিরবার সময় শেয়াল আপন মনে বলল- বক আজ আমায় উচিত শিক্ষা দিয়েছে।
সম্প্রতি রাজামৌলি'কে প্রায়ই বাইরে দেখা যাচ্ছে।মহেশ ভক্তরা ভাবছেন সিনেমাটা কবে শেষ করবেন, সেটা নিয়ে চিন্তায় আছে তারা।
মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী - শুটিংকে কিছুটা পিছিয়ে দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ দৃশ্যগুলো আরও নিখুঁতভাবে তৈরি করছেন রাজামৌলি। অন্যদিকে একটি ডান্স সিকোয়েন্সের রিহার্সালও চলছে।
SSMB29 একটি প্যান ওয়ার্ল্ড প্রজেক্ট। শুরু থেকেই এই সিনেমাটিকে একটি হলিউড প্রোডাকশন হাউসের সঙ্গে টাই-আপ করার পরিকল্পনা ছিল রাজামৌলির। তবে এর মাঝখানে কিছু বাধা এসেছে। এখন যা শুট করা হয়েছে, সেই কনটেন্টের আউটপুট দেখিয়ে ঐ বিদেশি প্রোডাকশন হাউসের সঙ্গে টাই-আপ করার চেষ্টা চলিয়ে যাচ্ছেন রাজামৌলি।
যদি সেটা সফল হয় এবং ঐ বিদেশি ব্যানারে পোস্টার বের হয় তাহলে এটি সরাসরি হলিউড ফিল্ম হিসেবে মুক্তি পাবে। এর ফলে RRR–এর মতো ফরেন ফিল্ম ক্যাটাগরিতে নয়, বরং ডাইরেক্ট ফিল্ম ক্যাটাগরিতে অনেকগুলো বিভাগে অস্কার মনোনয়ন পাওয়ার এবং জেতার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে এই সিনেমার।
এখন যদি "Sri Durga Arts" ব্যানারে পোস্টার রিলিজ হয়, তাহলে ভবিষ্যতে এই ধরণের পরিকল্পনার সুযোগ থাকবে না।
তাই এই পুরো ব্যাপারটাই হলো— " Pan World Movie" নয়, Oscar Awards জয়ের জন্য বানানো এক মাস্টার প্ল্যান! 🎯🌍
#ss49 #ssmb29 #maheshbabu #priyankachopra
বিশ্বের সবচেয়ে দামি পোকা হিসেবে Stag Beetle পরিচিত । এর বৈজ্ঞানিক নাম হলো:Lucanus cervus। এই শিংওয়ালা বিটল বিশেষত জাপান ও ইউরোপে কালেক্টরদের কাছে অত্যন্ত দামী। বিশাল শিংওয়ালা প্রজাতি জাপানে পোষা প্রাণী বা শখের কালেকশনে বিক্রি হয় অনেক টাকায়। এদের বিভিন্ন প্রতিবেদন অনুযায়ী, একটি স্ট্যাগ বিটলের দাম প্রায় ৭৫ লক্ষ টাকা থেকে ১ কোটি টাকার বেশি পর্যন্ত হতে পারে বাংলাদেশি মুদ্রায়। কিছু ক্ষেত্রে, একজন জাপানি ব্রিডার একটি স্ট্যাগ বিটল প্রায় $৮৯,০০০ মার্কিন ডলারে বিক্রি করেছিলেন, যা বাংলাদেশি টাকায় ১ কোটিরও বেশি। এদের দাম সাধারণত পোকাটির আকার, বিরলতা এবং তার শারীরিক বৈশিষ্ট্যের উপর নির্ভর করে। এদের মূলত ইউরোপ, জাপান ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বনাঞ্চলে পাওয়া যায়। এরা সাধারণত উষ্ণ, গ্রীষ্মমণ্ডলীয় পরিবেশে বেড়ে ওঠে। এরা ঠাণ্ডা তাপমাত্রার প্রতি সংবেদনশীল। #stagbeetle #mostexpensiveinsect #alllifeplanet
#প্রয়োজনীয়
আমরা সবাই জানি যে, ছেঁড়া টাকা ব্যাংকে দিলে তারা আমাদের ভালো টাকা দেয় অর্থাৎ টাকা এক্সচেঞ্জ করা যায় ব্যাংকে। কিন্তু এটা কি জানি যে, তারা এই টাকা কেনো নেয় এবং নিয়ে কি করে?
চলুন জেনে নেই 👇
১. ছেঁড়া টাকা ব্যাংক কেনো নেয়?
বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ম হলো, যেকোনো ব্যাংককে গ্রাহকের ছেঁড়া, পুরনো বা ক্ষতিগ্রস্ত টাকা নিতে হবে (যদি সেটা একেবারে ছিন্নভিন্ন না হয়)। এটা একটা ব্যাংকিং সেবা। তারা যদি চেক করে দেখতে পায় টাকাটা নকল নয় তাহলে বলতে পারেন তারা আইন অনুযায়ী বাধ্য। এরপর, তাদের উদ্দেশ্য গ্রাহক যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। বলতে পারেন বিষয়টা এরকম যে,“তুমি নাগরিক, তোমার টাকা নষ্ট হলেও আমরা দায় নিচ্ছি”।
২. ব্যাংক এই ছেঁড়া টাকা নিয়ে কি করে?
~ব্যাংক ছেঁড়া টাকা এক জায়গায় জমা রাখে। একটা নির্দিষ্ট সময় পর তারা সব ছেঁড়া টাকার একটা হিসাব করে বাংলাদেশ ব্যাংকে পাঠায়।
~বাংলাদেশ ব্যাংক ছেঁড়া/পুরনো টাকা গ্রহণ করে আর সেগুলো টুকরো টুকরো করে ধ্বংস করে ফেলে। এই প্রক্রিয়াকে বলে "Note Shredding"।
~সেই ধ্বংস হওয়া টাকার জায়গায় নতুন টাকা ছাপায় ও বাজারে ছাড়ে। অর্থাৎ, টাকা চালু রাখার প্রক্রিয়ারই একটা অংশ এটি।
এভাবেই প্রকিয়াটি চলমান থাকে এবং দেশে মুদ্রাস্ফীতি যেনো না হয় সেটি এভাবেই নিশ্চিত করা হয়।
ধন্যবাদ!