#31
অচেনা কণ্ঠস্বর: রাতের বেলা জঙ্গলে পথ হারিয়ে ফেলা এক পথিক অচেনা কণ্ঠস্বর শুনতে পায়, যা তাকে ভুল পথে চালিত করে।
১৪. মৃত ব্যক্তির চিঠি: এক ব্যক্তি তার মৃত বাবার চিঠি খুঁজে পায়, যা পড়ার পর সে জানতে পারে তার বাবার মৃত্যুরহস্য এবং বাবার আত্মার উপস্থিতি অনুভব করে।
১৫. ভূতুড়ে মন্দির: পুরনো একটি মন্দিরে প্রবেশ করার পর একদল লোক দেখতে পায়, সেখানকার দেব-দেবীর মূর্তিগুলো জীবন্ত হয়ে উঠেছে এবং তারা তাদের দিকে এগিয়ে আসছে।
১৬. অন্ধকারের হাত: রাতের বেলা রাস্তা দিয়ে হাঁটার সময় হঠাৎ কেউ পেছন থেকে হাত ধরে, কিন্তু তাকিয়ে কাউকে দেখা যায় না।
১৭. প্রাচীন প্রতিমা: পুরনো একটি জমিদার বাড়িতে থাকা প্রাচীন প্রতিমা রাতে নড়াচড়া করতে শুরু করে এবং অদ্ভুত শব্দ করতে থাকে।
১৮. অজানা আততায়ী: রাতের বেলা একাকী বাড়িতে থাকা এক ব্যক্তি অজানা আততায়ীর উপস্থিতি টের পায়, যে তাকে মারতে উদ্যত হয়।
১৯. অদৃশ্য শক্তি: পুরনো একটি বাড়িতে বসবাসকারী একটি পরিবার অদৃশ্য শক্তির দ্বারা আক্রান্ত হয়, যারা তাদের বিভিন্নভাবে ক্ষতি করার চেষ্টা করে।
২০. অচেনা সুর: গভীর রাতে গ্রামের পুকুর পাড়ে বসে থাকা এক যুবক অচেনা সুর শুনতে পায়, যা তাকে ধীরে ধীরে পুকুরের দিকে টানতে থাকে।
#30
অসুখের ভূত: এক অসুস্থ ব্যক্তি তার রোগের কারণ হিসেবে এক অদৃশ্য শক্তিকে দায়ী করে এবং রাতের বেলা তার ঘরে সেই শক্তির আনাগোনা অনুভব করে।
৭. গ্রামের প্রান্তে বটগাছ: গ্রামের প্রান্তে থাকা বিশাল বটগাছটিকে ঘিরে প্রচলিত আছে নানা অলৌকিক কাহিনী। সেখানে সন্ধ্যা নামার পর অদ্ভুত সব শব্দ শোনা যায় এবং গাছের ডালপালা অস্বাভাবিকভাবে নড়াচড়া করে।
৮. পুরনো জমিদার বাড়ি: পুরনো জমিদার বাড়িতে বসবাসকারী একটি ছেলে রাতের বেলা তার ঠাকুরমার মুখে শোনা গল্পের মতো অলৌকিক ঘটনা অনুভব করে।
৯. অন্ধকার সুড়ঙ্গ: পুরনো জমিদার বাড়ির নিচে থাকা একটি অন্ধকার সুড়ঙ্গে প্রবেশ করার পর একদল ছেলে ভয়ংকর অভিজ্ঞতার শিকার হয়।
১০. ** कब्रिस्तानের নীরবতা* গভীর রাতে কবরস্থানে গেলে সেখানকার নীরবতা ভেঙে অদ্ভুত শব্দ শোনা যায় এবং কবর থেকে মৃতের আত্মা বের হয়ে আসার দৃশ্য দেখা যায়।
১১. ভূতুড়ে পুতুল: একটি পুরনো বাক্স থেকে বের করা পুতুলটি রাতে নড়াচড়া করতে শুরু করে এবং একসময় সেটি কথা বলতে শুরু করে।
১২. অভিশপ্ত গ্রাম: একটি জনশূন্য গ্রামে প্রবেশ করার পর একদল পর্যটকের উপর নেমে আসে এক অভিশাপ এবং তারা সেখান থেকে পালাতে চেষ্টা করে।
#25
ছয়মাস পর পুরো ঘরের দৃশ্যপট পাল্টে গেল।লিউ তার রাগকে এতটাই দমন করা শিখে গেল যে, সে আর তেমন করে উত্তেজিতই হতে পারত না।তার সাথে তার শ্বাশুড়ীর এই ছয়মাসে কোন তর্কই বাধল না, আর এখন লিলি তার শ্বাশুড়ীর সাথে অনেক বেশী ঘনিষ্ঠ হয়ে উঠল।লিউর প্রতি তার শ্বাশুড়ীর আচরণেরও পরিবর্তন হল, এবং তিনি লিউকে তার মেয়ের মতই ভালবাসতে শুরু করলেন।তিনি তার বন্ধুবান্ধব এবং আত্মীয় স্বজনদেরকে বলতে লাগলেন যে, পৃথিবীতে যত বৌমা আছে তার মধ্যে লিউ হচ্ছে সর্বোৎকৃষ্ট।লিউ এবং তার শ্বাশুড়ী, মেয়ে এবং মা এর মতই বাস করতে লাগল।সবকিছু দেখে লিউর হাসবেন্ডও খুব খুশি হয়ে উঠল।
একদিন লিউ আবারও মি: হং এর কাছে সাহায্যের জন্য আসল। সে মি: হংকে বলল, " প্রিয় মি: হং, আপনার বাকি ঔষধ আপনি ফিরিয়ে নিন এবং যতটুকু ক্ষতি আমার শ্বাশুড়ীর হয়েছে তা কাটাবার কোন ঔষধ দিন। তার মধ্যে অনেক পরিবর্তন হয়েছে এবং এখন তাকে আমি আমার মায়ের মতই ভালবাসি।"
---
💌 ভালোবাসা – হৃদয়ের নীরব সুর 💌
ভালোবাসা কোনো পরিকল্পনা করে আসে না। এটা হঠাৎ করেই জীবনের দরজায় কড়া নাড়ে, আর মনকে এক অজানা আনন্দে ভরিয়ে দেয়। ভালোবাসা মানে শুধু একসাথে সময় কাটানো নয়, বরং এমন এক গভীর অনুভূতি যেখানে শব্দের প্রয়োজন হয় না—চোখের ভাষাতেই সব বলা যায়।
যখন তুমি কাউকে ভালোবাসো, তার হাসি তোমার জন্য দিনের সেরা মুহূর্ত হয়ে ওঠে। তার একফোঁটা অশ্রুও তোমার হৃদয়কে কাঁপিয়ে দেয়। ভালোবাসা মানে হলো এমন একজনকে পাওয়া, যে তোমার সব দুর্বলতা জেনেও তোমাকে আঁকড়ে ধরে রাখে।
এটা নিঃস্বার্থ, কারণ এতে নিজের থেকে বেশি অন্যের সুখকে প্রাধান্য দেওয়া হয়। ভালোবাসা মানে স্বপ্ন ভাগাভাগি করা, প্রতিদিন নতুন করে সম্পর্ককে সাজানো, আর একে অপরের জন্য অটুট থাকা।
হাজারো মানুষের ভিড়ে সেই এক বিশেষ মানুষটাই তোমার পৃথিবী হয়ে ওঠে। ভালোবাসা মানে শুধু আজকের জন্য নয়, বরং আগামীকাল, আগামী বছর—চিরদিনের জন্য একসাথে থাকার প্রতিশ্রুতি।
দূরত্ব, সময় কিংবা পরিস্থিতি—সত্যিকারের ভালোবাসার পথে বাধা হতে পারে না। কারণ ভালোবাসা হলো এক অদৃশ্য বাঁধন, যা দুইটি হৃদয়কে চিরদিনের জন্য যুক্ত করে রাখে।
ভালোবাসা আসলে এক অন্তহীন গল্প, যা কখনো শেষ হয় না। যতদিন হৃদয় ধ্বনিত হবে, ততদিন ভালোবাসা তার মধুর সুরে বাজতেই থাকবে। ❤️
---
> সকালের স্নিগ্ধ আলোয় গ্রামের শান্ত পরিবেশে শুরু হয় দৃশ্য। একটি পথ ধরে এগিয়ে আসে একটি প্রাইভেট কার। দরজা খোলার শব্দের সাথে আমি ডান পাশ থেকে গাড়িতে উঠি। গাড়ি ধীরে ধীরে গ্রামীণ রাস্তায় চলতে থাকে, পেছনে পড়ে থাকে সবুজ ধানক্ষেত আর পাখির ডাক। শেষ দৃশ্যে গাড়ি মিলিয়ে যায় শান্ত প্রকৃতির মাঝে