Abu Hasan Bappi  skapat en ny artikel
50 i ·Översätt

আফগানিস্তানে আত্মঘাতী বোমা বিস্ফোরণ | #afghanistan #politics #news

আফগানিস্তানে আত্মঘাতী বোমা বিস্ফোরণ

আফগানিস্তানে আত্মঘাতী বোমা বিস্ফোরণ

মঙ্গলবার, ৩ সেপ্টেম্বর এসোসিয়েটেড প্রেস এ খবর জানিয়েছে।
3 i ·Översätt

রাত তখন প্রায় ১টা। একটি শান্ত, মধ্যবিত্ত পরিবারের স্বামী-স্ত্রী একটি সামাজিক অনুষ্ঠান শেষে ঘরে ফিরলেন। সবার মতো তারাও ক্লান্ত, একটু বিশ্রামের অপেক্ষায়।
ঘরে ঢুকেই স্ত্রীর প্রথম কথাটি ছিল,
— “একটা অদ্ভুত গন্ধ পাচ্ছো? কেমন যেন গ্যাসের মতো…”
স্বামী মাথা নাড়িয়ে বললেন, “হ্যাঁ, আমি দেখি রান্নাঘরে গ্যাস লিক হচ্ছে কিনা।”
সে দৌড়ে গেল কিচেনে এবং খুব স্বাভাবিকভাবে, অবচেতন মনে আলো জ্বালিয়ে ফেললো…
এক মুহূর্তেই সব শেষ।
একটা বিকট শব্দে কেঁপে উঠলো পুরো এলাকা। বিস্ফোরণের শব্দ এতটা তীব্র ছিল যে, ২০০ মিটার দূরের বাসিন্দারাও জানালার কাঁচ কেঁপে উঠতে দেখেছে।
ঘরের দেয়াল ভেঙে পড়ল।
পুরো বাড়িটা আগুনে পুড়ে ছাই।
স্বামী ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারালেন। স্ত্রী কিছুদিন জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে শেষ পর্যন্ত চলে গেলেন…

এই দুর্ঘটনার কারণ?
রান্নাঘরে জমে থাকা গ্যাস, আর সেই গ্যাসের মাঝে একটি সাধারণ সুইচ অন করা – যা তৈরি করেছিল ক্ষুদ্র একটি আগুনের ফুলকী (spark), আর সেটিই হয়ে উঠেছিল মৃত্যু-ফাঁদ।

গ্যাসের গন্ধ পেলে?
1. কখনোই কোনো বৈদ্যুতিক সুইচ, ফ্যান বা ফ্রিজ চালু করবেন না।
কারণ এতে ইলেকট্রনিক স্পার্ক হতে পারে।
2. সব জানালা-দরজা খুলে দিন। যেন গ্যাস বের হয়ে যায়।
3. পারলে মেইন সুইচ অফ করে দিন।
4. সতর্কভাবে বাড়ি থেকে সবাইকে বের করে নিন।

আপনার একটি শেয়ার বাঁচাতে পারে কারো জীবন, কারো পরিবার।

3 i ·Översätt

#একটা_ছোট_ভুল #একটা_পরিবার_শেষ
রাত তখন প্রায় ১টা। একটি শান্ত, মধ্যবিত্ত পরিবারের স্বামী-স্ত্রী একটি সামাজিক অনুষ্ঠান শেষে ঘরে ফিরলেন। সবার মতো তারাও ক্লান্ত, একটু বিশ্রামের অপেক্ষায়।
ঘরে ঢুকেই স্ত্রীর প্রথম কথাটি ছিল,
— “একটা অদ্ভুত গন্ধ পাচ্ছো? কেমন যেন গ্যাসের মতো…”
স্বামী মাথা নাড়িয়ে বললেন, “হ্যাঁ, আমি দেখি রান্নাঘরে গ্যাস লিক হচ্ছে কিনা।”
সে দৌড়ে গেল কিচেনে এবং খুব স্বাভাবিকভাবে, অবচেতন মনে আলো জ্বালিয়ে ফেললো…
এক মুহূর্তেই সব শেষ।
একটা বিকট শব্দে কেঁপে উঠলো পুরো এলাকা। বিস্ফোরণের শব্দ এতটা তীব্র ছিল যে, ২০০ মিটার দূরের বাসিন্দারাও জানালার কাঁচ কেঁপে উঠতে দেখেছে।
ঘরের দেয়াল ভেঙে পড়ল।
পুরো বাড়িটা আগুনে পুড়ে ছাই।
স্বামী ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারালেন। স্ত্রী কিছুদিন জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে শেষ পর্যন্ত চলে গেলেন…

এই দুর্ঘটনার কারণ?
রান্নাঘরে জমে থাকা গ্যাস, আর সেই গ্যাসের মাঝে একটি সাধারণ সুইচ অন করা – যা তৈরি করেছিল ক্ষুদ্র একটি আগুনের ফুলকী (spark), আর সেটিই হয়ে উঠেছিল মৃত্যু-ফাঁদ।

গ্যাসের গন্ধ পেলে?
1. কখনোই কোনো বৈদ্যুতিক সুইচ, ফ্যান বা ফ্রিজ চালু করবেন না।
কারণ এতে ইলেকট্রনিক স্পার্ক হতে পারে।
2. সব জানালা-দরজা খুলে দিন। যেন গ্যাস বের হয়ে যায়।
3. পারলে মেইন সুইচ অফ করে দিন।
4. সতর্কভাবে বাড়ি থেকে সবাইকে বের করে নিন।

আপনার একটি শেয়ার বাঁচাতে পারে কারো জীবন।।

Coach Badrul Mohammad Badrul Hasan

image
6 i ·Översätt

মারাত্মক বোমা

image
8 i ·Översätt

পার''মাণবিক বো''মা বি''স্ফোর''ণের প্রথম ৬০ সেকেন্ডের মধ্যে যা ঘটবে🙂

প্রথম সেকেন্ড (০-১ সেকেন্ড):

সাথে সাথেই একটি তীব্র ঝলক (flash of light) দেখা যায় - এতটাই তীব্র যে চোখ সঙ্গে সঙ্গে পু''ড়ে যেতে পারে (permanent blindness)।
তাপমাত্রা ১০ কোটি ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত - সূর্যের পৃষ্ঠের চেয়েও বেশি গরম।
বি'স্ফোরণ কেন্দ্রে (Ground Zero) যা কিছু থাকে সব বাষ্পীভূত (vaporized) হয়ে যায় - মা'নুষ, দালান, গাড়ি সবকিছু

২-৩ সেকেন্ড:

একটি বিশাল আগুনের গোলা (fireball) তৈরি হয়, যা দ্রুত আকাশে ছড়িয়ে পড়ে।
১-২ কিলোমিটারের মধ্যে যা কিছু থাকে, তা সম্পূর্ণ পুড়ে যায় তৃতীয়-মাত্রার পোড়া (third-degree burns) প্রায় তাৎক্ষণিক

৫-১০ সেকেন্ড

শকও''য়েভ (shockwave) নির্গত হয় বাতাসের শক্তিতে বিল্ডিং ভেঙে পড়ে দেয়াল ভেঙে যায়, মানুষ অনেক দূরে ছিটকে যায়।
৩-৪ কিলোমিটারের মধ্যে কানের পর্দা ফেটে যেতে পারে, শ্বাস নেওয়া অসম্ভব হয়ে পড়তে পারে।

১০-৩০ সেকেন্ড

সব দিকে সুপারসোনিক ব্লাস্ট ওয়েভ (supersonic blast wave) ছড়িয়ে পড়ে ১৫০০+ কিমি ঘণ্টা বেগে বাতাসের ঢেউ ছড়িয়ে পড়ে

কাঁচের টুকরা ধ্বংসাবশেষ এবং আগুনের শিখা মানুষকে আ''হত করতে থাকে।

৩০-৬০ সেকেন্ড:

বিকি''রণ (Initial nuclear radiation) নির্গত হয় যারা ১-১.৫ কিলোমিটারের মধ্যে আছেন, তাদের তীব্র বিকিরণ থেকে মা''রাত্মক বিকিরণ অ''সু''স্থতা (radiation sickness) হতে পারে।
আগুন এবং ফায়া''র''স্ট'''র্ম (firestorm) শুরু হয় - বহু ব''র্গ কি''লোমিটার জু''ড়ে।

এবং এর পরে?
কয়েক মিনিটের মধ্যেই গুরুতর বিকিরণ ছড়াতে শুরু করে বাতাস থেকে, ধুলো থেকে বৃষ্টি থেকে।
ব্ল্যাক রেইন (Black Rain): বিষা'''ক্ত ছাই এবং তে''জ'স্ক্রিয় কণা ভরা বৃষ্টি শুরু হতে পারে।
হাজার হাজার নয় লক্ষ লক্ষ প্রা'''ণ এক দিনেই চলে যেতে পারে এবং এর প্রভাব বছরের পর বছর ধরে থাকবে।

পারমা'''ণবিক বো'''মা ১০ টন থেকে শুরু হয়েছিল (W54) এবং ৫০ মেগাটন পর্যন্ত। একটি তাপ-পারমাণবিক বোমা কেবলমাত্র ৬০০ পাউন্ড (২৭০ কেজি ওজন এর মধ্যে হয় তাহলে তা প্রায় ১.২ মেগাটন TNT এর সমতুল্য পরিমাণ শক্তি (৫.০ PJ) উৎপাদন করতে পারে

কথায় কথায় প্রায় সব দেশ এটা নিয়ে লাফায় অথচ একবার যদি যুদ্ধ শুরু হয়। এই পৃথিবীর কী হবে? মানুষগুলোর কী হবে? কজনই বা ভাবে?

রমরমা অস্র ব্যাবসা নোংরা রাজনীতির জন্য প্রতিনিয়ত বলি হয়ে যাচ্ছে কত মানুষ 🙂 ©

#collected

image
8 i ·Översätt

গতকাল লাল চুলের পাগলা চীনকে দিয়ে চাপ প্রয়োগ করতে চাইলো, ইরান যাতে যু*দ্ধ শেষ করে ।

নেতানিয়াহুও গতকাল বললো , 'আমরা আর যু*দ্ধ চাই না । আমাদের মিশন সফল । '

আজকে ট্রাম্প নিজে নিজেই ঘোষণা দিয়ে বসলো ,

' যু*দ্ধ বিরতি কার্যকর । কেউ লঙ্ঘন করবে না। '

অথচ তেহরান পার্লামেন্টের স্পিকার মাহদি মোহাম্মদ জানাইলো, এই ধরনের কোনো চুক্তি ইরান করে নি।

যদিও রাষ্ট্রপতি জানাইছে , যদি ভোর চারটার ভেতর হিজরায়েল হামলা না করে , তাহলে ইরানও আর করবে না ।

এখন হিজরায়েল এবং আমেরিকা বারবার যুদ্ধবিরতির কথা বলছে ।

অথচ কিছুদিন আগের দৃশ্য জাস্ট মনে করেন , প্যা*লেস্টাইনে যেটা ঘটছে , পুরো বিশ্ব দেখতেছে ।

ত্রাণের নামে মানুষদের ডেকে এনে মানুষ হত*্যা করা হচ্ছে । মানুষ না খাইতে পেয়ে মরতেছে ।

জাতিসংঘ যুদ্ধ বিরতির কথা বললো । সবাই রাজি ৷ আমেরিকা না করলো । কারণ হিজরায়েল নাকি আত্মরক্ষার অধিকার রাখে ।

কিভাবে?

নারী ও শিশু*দের হত*্যা করে?

অথচ এখন তারা বারবার যু*দ্ধ বিরতির কথাই বলছে।

কারণ আমেরিকা কিংবা হিজরায়েল কেউই চায় না এই যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হোক।

২১ জুন প্রথম আলোতে একটা কলাম প্রকাশিত হয় যুক্তরাষ্ট্রের ' University of Wisconsin ' এর মধ্যপ্রাচ্যকে নিয়ে গবেষণা করা এক বিশ্লেষকের।

তিনি ছক কষে দেখিয়েছিলেন, হিজরায়েল ও আমেরিকার আসলে এই যুদ্ধে দীর্ঘায়িত হইলেও জয়ের সম্ভাবনা শূন্য ।

যুদ্ধের একটা বড় সত্য হইলো ,

"যুদ্ধে শক্তিশালী দলের বিপক্ষে দুর্বল দলের টিকে থাকাই মানে যুদ্ধে জয়ী হওয়া । "

আর আমেরিকা ও হিজরায়েল ও জানে , তারা যতোই আগ্রা*সন চালাক ইরান শেষ পর্যন্ত টিকে যাবে ।

কেনো?

ইরান-ইরাক যুদ্ধের পর ইরান গত প্রায় ৪০ বছর ধরে এই ধরনের যুদ্ধের জন্যই প্রস্তুতি নিয়েছে ।

এই চার দশকে ইরান মাটির নিচে আরেকটি ইরান তৈরি করেছে যেখানে কেবল কয়েক ডজন ‘আন্ডারগ্রাউন্ড মিসা*ইল সিটি’-ই কেবল নয়, বরং আন্ডারগ্রাউন্ড নেভার বেইজ, এয়ার বেইজ আছে।

অনেকেই ধারণা করেন , ইরানের সামরিক সক্ষমতার ৮০ ভাগ তারা মাটির নিচে নিয়ে গেছে যেগুলো কনভেনশনাল যু*দ্ধা*স্ত্র দিয়ে ধ্বংস করা প্রায় অসম্ভব।

আপনি এগুলো জিপিএস দিয়ে ট্র্যাক করতে পারবেন না, এবং জানবেনও না যে এগুলো এক্সিস্ট করে।

একটা জিনিস খেয়াল করেন , আমেরিকা ফের্দোতে যে হা*মলা চালাইছে , ট্রাম্প বললো , ফোর্দো ধ্বং*স হয়ে গেছে ।

ইরান বলছে কিছুই হয় নি । বরং সব ইউরেনিয়াম সরিয়ে নেওয়া হয়েছে । এমনকি কোনো তেজস্ক্রিয়াও ছড়ায় নি ।

তাহলে —

মাটির নিচের এসব সামরিক সক্ষমতা ধ্বং*স করার একমাত্র উপায় স্থল অভিযান। কিন্তু ইরানকে বলা হয় এগ্রেসরদের আতঙ্ক/ নাইটমেয়ার।

কারণ হইলো ইরান মূলত একটা দুর্গ । এর প্রায় তিন দিকে সুবিশাল পর্বতমালা দিয়ে ঘেরা, একপাশে কৃষ্ণ সাগর।

আর দীর্ঘ যু*দ্ধ মানেই খরচ । ইরাকে আমেরিকার খরচ হয়েছিলো , দুই ট্রিলিয়ন ডলার ।

এই বিশ্লেষণেই বলা হয়েছে , ইরানে যদি এই দীর্ঘ সময় যু*দ্ধ চালিয়ে যেতে চায়, আমেরিকার খরচ হইতে পারে তার ৪-৫ গুণ অর্থাৎ ৮-১০ ট্রিলিয়ন ডলার। যা আমেরিকার টোটাল জিডিপির এক তৃতীয়াংশ ।

এই পরিমাণ বাজেট যুদ্ধে খরচ করতে গেলে আমেরিকার অর্থনীতি কার্যত দেউলিয়া হয়ে যাবে ।

কিন্তু এই দীর্ঘ যুদ্ধে ট্রিলিয়ন ডলার খরচ কইরাও ইরাক, আফগানিস্তানের মতো আমেরিকাকে শেষমেষ তল্পিতল্পা গুটিয়ে ফিরতে হবে । ভিয়েতনাম যুদ্ধের মতো হাজার হাজার সৈনিক হারাইতে হবে ।

আমেরিকার ফোর্দোতে হামলার পর ইরানের একটা কথা মনে পড়লো আজ ,

" ট্রাম্প শুরু করছে, এর শেষটা আমরাই করবো । "

সত্যি বলতে শেষটা এখন ইরানেরই হাতে । তারা চাইলে এই যু*দ্ধ দীর্ঘ হবে , আর না চাইলে এখানেই শেষ ।

পুরো বিশ্ব দেখেছে , ইরানের ক্ষয়ক্ষতি বেশিই হয়েছে। মানুষ মারা গেছে ইরানেরই বেশি । এমনকি এই যুদ্ধ দীর্ঘ হইলে ইরানের ক্ষয়ক্ষতি বেশি হবে — এটা জেনেও কিন্তু তারা ভয় পাচ্ছে না ।

আমি বলছি না , ইরান যুদ্ধ বিরতি কার্যকর করবে না ।

আগে পরে যুদ্ধ বিরতি হবেই । হয়তো আজই ।

কিন্তু বলছি তারা আত্মসমর্পণ করে নি ।

তাদের পারমাণবিক অ*স্ত্র নেই তবু ভয় পেয়ে তারা কারো পকেটে ঢুকে যায় নি।

সৌদি তো শুধু আজীবন দেখাইয়া আসছে , লালন কইরা আসছে তেল বিক্রি কইরা নিজেদের বিলাসিতা ।

কিন্তু ইরান উপরে উঠে এসেছে একই সাথে গৌরবময় ইতিহাস , ধর্ম, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি , সাহিত্য ও শিল্পের সিঁড়ি বেয়ে ।

একটা জাতির এত সাহস, এত তেজ , এরা মইরা গেলেও মানুষ এদের বাঁচাইয়া রাখবে মনে ।

"Big brother is watching me? I won't say, i don't care but i will face. " যেনো তাদের মুখের ভাষা।

এরা জন্ম নিয়েছে পৃথিবীতে ' M

image