বর্তমানে চলছে অনলাইনের যুগ। আর অনলাইন সার্ভিস ব্যবহারের প্রধান মাধ্যম হচ্ছে ই-মেইল। কিন্তু ই-মেইলের নিয়ন্ত্রণ যদি অন্য কারো কাছে চলে যায় তাহলে তা বিপদের কারণ। ই-মেইলের মাধ্যমে যারা অনলাইনে লেনদেন করেন তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট শূন্য হয়ে যেতে পারে। এজন্য ই-মেইল অ্যাকাউন্ট যাতে হ্যাক না হয় সে জন্য মেইলে গোপনীয়তা রক্ষা ও পূর্ব সতর্কতা অত্যন্ত জরুরি। হ্যাকাররা বিভিন্ন সফটওয়ার ব্যবহার করে ই-মেইলের পাসওয়ার্ড চুরি করে তাই হ্যাকিং এর হাতে থেকে রেহাই পেতে বেশ জটিল পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে হয়। অক্ষর ও সংখ্যা মিলিয়ে পাসওয়ার্ড দেয়া উত্তম। সম্ভব হলে মাঝে মাঝে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা যেতে পারে।
উপসংহার:
বিজ্ঞান সহজ করেছে মানুষের জীবনকে। আর বিজ্ঞানের আধুনিক সংযোজন ই-মেইলের মাধ্যমে যোগাযোগ ব্যবস্থা হয়েছে আরো সহজ ও উন্নত, আবার বেড়েছে ঝুঁকিও। তাই কোনো দুষ্কৃতির আশ্রয় না নিলেই আমরা বিজ্ঞানের পূর্ণ সুবিধা ভোগ করতে পারব। বিজ্ঞানকে তাই সবসময় ইতিবাচক কাজে ব্যবহার করতে হবে। ই-মেইলের ব্যবহারে সব সময় সতর্ক থাকতে হবে যেন তা অকারণে ব্যবহৃত না হয়।