14 ב ·תרגם

বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) এ পর্যন্ত বিভিন্ন মৌসুমের জন্য বহু উন্নত ও উচ্চ ফলনশীল ধানের জাত উদ্ভাবন করেছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু জাত হলো:
* আউশ মৌসুম: ব্রি ধান ৪৮, ব্রি ধান ৮২, ব্রি ধান ৮৩
* আমন মৌসুম: ব্রি ধান ৭১, ব্রি ধান ৭৫, ব্রি ধান ৮৭, ব্রি ধান ৯০, ব্রি ধান ১০৫
* বোরো মৌসুম: ব্রি ধান ২৮, ব্রি ধান ২৯, ব্রি ধান ৫৮, ব্রি ধান ৮১, ব্রি ধান ৮৯, ব্রি ধান ৯২, ব্রি ধান ১০০, ব্রি ধান ১০৬, ব্রি ধান ১০৮
* এছাড়াও লবণাক্ততা সহিষ্ণু, খরা সহিষ্ণু, বন্যা সহিষ্ণু এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন বিভিন্ন জাত উদ্ভাবিত হয়েছে।
ধানের রোগ ও পোকা:
ধান চাষে বিভিন্ন ধরনের রোগ ও পোকার আক্রমণ হতে পারে, যা ফলনকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। কিছু সাধারণ রোগ ও পোকা এবং তাদের প্রতিকার নিচে দেওয়া হলো:
* রোগ:
* ব্লাস্ট (Blast): এটি ধানের একটি মারাত্মক রোগ। এর আক্রমণে পাতা, কাণ্ড ও ধানে কালো দাগ দেখা যায়।

AFace1 লাইক, কমেন্ট, পোস্ট করে ইনকাম করুন। এই ভিডিওটি যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

পরিশেষে বলা যায়, লজ্জাপতি গাছ একটি সহজলভ্য অথচ অত্যন্ত কার্যকর ঔষধি উদ্ভিদ। তবে যেকোনো প্রাকৃতিক ঔষধ ব্যবহারের আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ করা উত্তম, বিশেষ করে যদি আপনি আগে থেকে কোনো ওষুধ সেবন করেন বা স্বাস্থ্য সমস্যা থাকে।

ত্বকের নানা রোগ যেমন একজিমা, চুলকানি বা ফোঁড়ার ক্ষেত্রেও এটি দারুণ কার্যকর। পাতার পেস্ট করে আক্রান্ত স্থানে প্রয়োগ করলে আরাম মেলে এবং ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ কমে যায়।

এই গাছ ঘুমের সমস্যা ও মানসিক অস্থিরতা কমাতেও সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, লজ্জাপতিতে সেরোটোনিন নামক উপাদান থাকে, যা মস্তিষ্কে প্রশান্তি এনে ঘুমের উন্নতি ঘটায়।

হেমোরয়েড বা অর্শ রোগেও লজ্জাপতির ব্যবহার রয়েছে। এর শুকনো পাতা গুঁড়ো করে দিনে দু’বার খেলে রক্ত পড়া কমে এবং ব্যথা উপশম হয়। একইসাথে, পাইলসের জন্য বাহ্যিক প্রয়োগেও পাতার পেস্ট ব্যবহার করা হয়।