সামাজিক নিরাপত্তা বৃদ্ধি করতে হবে। তাতে ইভটিজিং প্রতিরোধ সম্ভব হবে।
আইন প্রণয়ন:
ইভটিজিংকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইন প্রণয়ন করতে হবে এবং এর যথাযথ প্রয়োগ করতে হবে।
সচেতনতা বৃদ্ধি:
সকল শ্রেণি পেশার মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি ইভটিজিং প্রতিরোধের অন্যতম উপায়।
শিক্ষার বিকাশ:
শিক্ষা মানুষের মনুষ্যত্ব বিকাশে সাহায্য করে। এই শিক্ষার আলো যদি যুবসমাজে ছড়িয়ে দেয়া যায় তাহলে তারা ভালো-মন্দ পার্থক্য করতে পারবে এবং খারাপ পথ থেকে সরে আসবে।
mdalamingazi
Slet kommentar
Er du sikker på, at du vil slette denne kommentar?