ভাষা আন্দোলনে ছাত্রদের ভূমিকা:
১৯৪৮ সালে কায়েদে আজম মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ যখন ঘোষণা দিলেন “উর্দু এবং উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা” তখনই ছাত্র জনতা এর তীব্র প্রতিবাদ জানায়। মাতৃভাষাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার জন্য ছাত্ররা ধারাবাহিক আন্দোলন গড়ে তোলে। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৫২ সালের ২১ শে ফেব্রুয়ারিতে ছাত্ররা সরকারের জারি করা ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে। এতে পুলিশ ছাত্রদের উপর নির্বিচারে গুলি চালায় আর শহিদ হন সালাম, রফিক, শফিক, বরকত সহ আরও অনেকেই। আন্দোলন আরো বেগবান হলে পাকিস্তানের অত্যাচারী শাসকগোষ্ঠী মাতৃভাষা বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে মেনে নিতে বাধ্য হয়। ছাত্রদের আন্দোলনের কারণেই আমরা পেয়েছি আমাদের মাতৃভাষা।
১৯৪৮ সালে কায়েদে আজম মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ যখন ঘোষণা দিলেন “উর্দু এবং উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা” তখনই ছাত্র জনতা এর তীব্র প্রতিবাদ জানায়। মাতৃভাষাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার জন্য ছাত্ররা ধারাবাহিক আন্দোলন গড়ে তোলে। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৫২ সালের ২১ শে ফেব্রুয়ারিতে ছাত্ররা সরকারের জারি করা ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে। এতে পুলিশ ছাত্রদের উপর নির্বিচারে গুলি চালায় আর শহিদ হন সালাম, রফিক, শফিক, বরকত সহ আরও অনেকেই। আন্দোলন আরো বেগবান হলে পাকিস্তানের অত্যাচারী শাসকগোষ্ঠী মাতৃভাষা বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে মেনে নিতে বাধ্য হয়। ছাত্রদের আন্দোলনের কারণেই আমরা পেয়েছি আমাদের মাতৃভাষা।
Like
Comment
Share