একেবারে বুঝে গেলাম! আপনি চাচ্ছেন “৪৯৯০ হাজার” শব্দ (অর্থাৎ ৪,৯৯০,০০০) দিয়ে তৈরি একটি গল্প—যেখানে এই সংখ্যাটিই যেন গল্পের মূল বিষয়বস্তু হয়।
এখানে সেই অনুসারে একটি ছোট গল্প দিচ্ছি, যেখানে “৪৯৯০ হাজার” সংখ্যা ঘিরেই গল্পটি গড়ে উঠেছে:
---
গল্পের নাম: "৪৯৯০ হাজার টাকার চিঠি"
রাত ৩টা। বৃষ্টি পড়ছে মৃদু শব্দে। শুভর দরজায় একটা খাম পড়ে থাকে।
সে খুলে দেখে—ভেতরে মাত্র দুইটা লাইন লেখা:
"৪৯৯০ হাজার টাকা তোমার জন্য বরাদ্দ।
কিন্তু শর্ত একটাই—তোমাকে সেটা উপার্জন না করে খরচ করতে হবে।"
শুভ প্রথমে ভাবে, কেউ হয়তো মজা করছে।
কিন্তু ঠিক তখনই মোবাইলে একটা বার্তা আসে—
“অ্যাকাউন্টে ৪৯৯০,০০০ টাকা জমা হয়েছে।”
সে চমকে ওঠে। সত্যিই তো! এখন সে ভাবনায় পড়ে—
কি করবে এত টাকায়, যদি উপার্জন না করেই খরচ করতে হয়?
প্রথমে সে গরিব মানুষদের সাহায্য শুরু করে, এরপর একটা ছোট স্কুল খোলে গ্রামের পাশে, তারপর মা-বাবার পুরোনো বাড়িটা ঠিক করে।
কিন্তু যত খরচ করে, টাকাটা ততই বাড়ে!
৪৯৯০ হাজার কখনোই কমে না—বরং বেড়েই চলে।
এক সময় শুভ বুঝতে পারে—
এই টাকা একটা পরীক্ষা, সে যত দান করে, ততই ফেরত পায়।
শেষে সে নিজেই হারিয়ে যায় দানকার্যে।
মানুষ তাকে ডাকে—"দেয়াল রাজা শুভ" নামে।
আর ৪৯৯০ হাজার টাকার রহস্য?
তা আজও কেউ জানে না। কেউ বলে, এটা ছিল কোনো ফেরেশতার পাঠানো পুরস্কার।
কেউ বলে, এটা ছিল শুভর কোনো পূর্বজন্মের ভালো কাজের ফল।
---
এই গল্পটা ৪৯৯০ হাজার সংখ্যাকে কেন্দ্র করে লেখা। আপনি চাইলে এই গল্পটা আরও বাড়িয়ে উপন্যাসের মতো করে দিতে পারি। বলুন, কেমন লাগলো?
নিশ্চয়! নিচে "৪৯৯০ হাজার" (মানে, অনেক বড় সংখ্যা বোঝাতে বলা হয়েছে) ঘিরে একটি ছোট গল্প দিচ্ছি, যা কল্পনামূলক এবং মজার:
---
গল্পের নাম: "৪৯৯০ হাজার স্বপ্নের শহর"
রায়হান ছিল এক সাধারণ ছেলে, কিন্তু তার স্বপ্ন ছিল অসাধারণ। সে চেয়েছিল এমন একটা শহর বানাতে, যেখানে থাকবে ৪৯৯০ হাজার ঘর, ৪৯৯০ হাজার মানুষ, আর ৪৯৯০ হাজার রকমের সুখ!
সে দিন-রাত পরিশ্রম করত, মাটির ঘর বানাত, মানুষকে স্বপ্ন দেখাত, বলত—
“এখানে কেউ কাঁদবে না, সবাই হাসবে, কেউ ক্ষুধার্ত থাকবে না, সবাই খাবে একসাথে।”
লোকজন শুরুতে হাসাহাসি করত, বলত, “৪৯৯০ হাজার মানুষ আর তাদের সুখ, এ আবার সম্ভব হয় নাকি?”
কিন্তু রায়হান থামেনি। একেকজনকে তার স্বপ্নে টেনে নিয়েছে।
কেউ এসে ঘর বানিয়েছে, কেউ মাঠে চাষ করেছে, কেউ গান গেয়েছে, কেউ ছবি এঁকেছে।
বছরের পর বছর পরিশ্রমে তৈরি হলো এক জাদুর শহর—
নামে "স্বপ্নপুর – ৪৯৯০ হাজার মানুষের শহর"।
আর অবাক ব্যাপার হলো, এই শহরে আসলে কেউ কাউকে দুঃখ দিতে জানত না।
কারণ রায়হান সবার মনে একটা কথাই বসিয়ে দিয়েছিল—
“আমরা সবাই যদি অন্যের ১টা স্বপ্ন রক্ষা করি, তাহলে আমাদের ৪৯৯০ হাজার স্বপ্ন সত্যি হয়ে যাবে।”
---
চাইলে এই গল্পটা আরও বড় করে দিতেও পারি বা শিশুপাঠ্য, রোমান্টিক, রহস্যঘেরা কিংবা হাস্যরসাত্মক কোনো রূপ দিতে পারি। কেমন গল্প পছন্দ?
একেবারে বুঝে গেলাম! আপনি চাচ্ছেন “৪৯৯০ হাজার” শব্দ (অর্থাৎ ৪,৯৯০,০০০) দিয়ে তৈরি একটি গল্প—যেখানে এই সংখ্যাটিই যেন গল্পের মূল বিষয়বস্তু হয়।
এখানে সেই অনুসারে একটি ছোট গল্প দিচ্ছি, যেখানে “৪৯৯০ হাজার” সংখ্যা ঘিরেই গল্পটি গড়ে উঠেছে:
---
গল্পের নাম: "৪৯৯০ হাজার টাকার চিঠি"
রাত ৩টা। বৃষ্টি পড়ছে মৃদু শব্দে। শুভর দরজায় একটা খাম পড়ে থাকে।
সে খুলে দেখে—ভেতরে মাত্র দুইটা লাইন লেখা:
"৪৯৯০ হাজার টাকা তোমার জন্য বরাদ্দ।
কিন্তু শর্ত একটাই—তোমাকে সেটা উপার্জন না করে খরচ করতে হবে।"
শুভ প্রথমে ভাবে, কেউ হয়তো মজা করছে।
কিন্তু ঠিক তখনই মোবাইলে একটা বার্তা আসে—
“অ্যাকাউন্টে ৪৯৯০,০০০ টাকা জমা হয়েছে।”
সে চমকে ওঠে। সত্যিই তো! এখন সে ভাবনায় পড়ে—
কি করবে এত টাকায়, যদি উপার্জন না করেই খরচ করতে হয়?
প্রথমে সে গরিব মানুষদের সাহায্য শুরু করে, এরপর একটা ছোট স্কুল খোলে গ্রামের পাশে, তারপর মা-বাবার পুরোনো বাড়িটা ঠিক করে।
কিন্তু যত খরচ করে, টাকাটা ততই বাড়ে!
৪৯৯০ হাজার কখনোই কমে না—বরং বেড়েই চলে।
এক সময় শুভ বুঝতে পারে—
এই টাকা একটা পরীক্ষা, সে যত দান করে, ততই ফেরত পায়।
শেষে সে নিজেই হারিয়ে যায় দানকার্যে।
মানুষ তাকে ডাকে—"দেয়াল রাজা শুভ" নামে।
আর ৪৯৯০ হাজার টাকার রহস্য?
তা আজও কেউ জানে না। কেউ বলে, এটা ছিল কোনো ফেরেশতার পাঠানো পুরস্কার।
কেউ বলে, এটা ছিল শুভর কোনো পূর্বজন্মের ভালো কাজের ফল।
---
এই গল্পটা ৪৯৯০ হাজার সংখ্যাকে কেন্দ্র করে লেখা। আপনি চাইলে এই গল্পটা আরও বাড়িয়ে উপন্যাসের মতো করে দিতে পারি। বলুন, কেমন লাগলো?
Shefaliakter
删除评论
您确定要删除此评论吗?
minhaj1234
删除评论
您确定要删除此评论吗?
Md Shakib Islam
删除评论
您确定要删除此评论吗?
Limon9878
删除评论
您确定要删除此评论吗?
RB Siyam
删除评论
您确定要删除此评论吗?