চাঁদ নিয়ে গবেষণা:
চাঁদ নিয়ে বৈজ্ঞানিক গবেষণার শুরু খুব বেশি দিন আগের কথা নয়। ১৬০৯ সালে বিজ্ঞানী গ্যালিলিও সে যুগের তুলনায় মোটামুটি উন্নত একটি টেলিস্কোপ আবিষ্কার করেন। তার উদ্ভাবিত এই টেলিস্কোপ দিয়ে তিনি প্রথম চাঁদের পৃষ্ঠতল দেখতে পান। এটাই আসলে চাঁদ নিয়ে সর্বজন স্বীকৃত বৈজ্ঞানিক গবেষণার শুরু। গ্যালিলিওর পরবর্তীকালের বিজ্ঞানীরা চাঁদ নিয়ে আরও গবেষণা করেন। এদিকে পৃথিবীর এই উপগ্রহকে নিয়ে কবি সাহিত্যিক বা সঙ্গীত শিল্পীদেরও আগ্রহ দেখা যায়। চাঁদ বা চাঁদে অভিযান নিয়ে কল্পকাহিনী লিখেছেন অনেক লেখক। এ প্রসঙ্গে জুলভার্নের কথা চলে আসে প্রথমেই। জুলভার্নের আগে অনেকেই চাঁদে অভিযান নিয়ে লিখেছেন। কিন্তু সাধারণ পাঠকের হৃদয় জয় কতে পেরেছিলেন তিনি। ১৮৫৬ সালে তার লেখা ‘ফ্রম দি আর্থ টু দি মুন’ নামের বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী প্রকাশিত হবার পর সাধারণ পাঠক অনেকেই বিশ্বাস করতে শুরু করেন চাঁদে যাওয়া সম্ভব। এদিকে সত্যিকারভাবে চাঁদে প্রথম অভিযান শুরু করে আসলে রাশিয়া। শুধু তাই নয় পৃথিবীর বাইরে প্রথম প্রাণী (লাইকা নামের একটা কুকুর), প্রথম পুরুষ নভোচারী (ইউরি গ্যাগারিন), প্রথম নারী নভোচারী (ভ্যালেন্তিনা তেরেশকোভা) পাঠানোর কৃতিত্বও তাদের। এতসব অর্জনের পর তারা ১৯৫৬ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর লুনার-২ নামের একটি নভোযান পাঠায় চাঁদের উদ্দেশে। এ নভোযান চাঁদের চারিদিকে প্রদক্ষিণ করে চাঁদের উল্টো পৃষ্ঠের ছবি তুলতে সক্ষম হয়। মূলত তারপর থেকেই চাঁদের বুকে মানুষ পাঠাতে রীতিমতো প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে যায় রাশিয়া ও আমেরিকার মধ্যে। কিন্তু রাশিয়ার মহাকাশ অভিযান নিয়ে অনেক অর্জন থাকলেও চাঁদের বুকে প্রথম মানুষ পাঠানোর প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয় আমেরিকা।
চাঁদ নিয়ে বৈজ্ঞানিক গবেষণার শুরু খুব বেশি দিন আগের কথা নয়। ১৬০৯ সালে বিজ্ঞানী গ্যালিলিও সে যুগের তুলনায় মোটামুটি উন্নত একটি টেলিস্কোপ আবিষ্কার করেন। তার উদ্ভাবিত এই টেলিস্কোপ দিয়ে তিনি প্রথম চাঁদের পৃষ্ঠতল দেখতে পান। এটাই আসলে চাঁদ নিয়ে সর্বজন স্বীকৃত বৈজ্ঞানিক গবেষণার শুরু। গ্যালিলিওর পরবর্তীকালের বিজ্ঞানীরা চাঁদ নিয়ে আরও গবেষণা করেন। এদিকে পৃথিবীর এই উপগ্রহকে নিয়ে কবি সাহিত্যিক বা সঙ্গীত শিল্পীদেরও আগ্রহ দেখা যায়। চাঁদ বা চাঁদে অভিযান নিয়ে কল্পকাহিনী লিখেছেন অনেক লেখক। এ প্রসঙ্গে জুলভার্নের কথা চলে আসে প্রথমেই। জুলভার্নের আগে অনেকেই চাঁদে অভিযান নিয়ে লিখেছেন। কিন্তু সাধারণ পাঠকের হৃদয় জয় কতে পেরেছিলেন তিনি। ১৮৫৬ সালে তার লেখা ‘ফ্রম দি আর্থ টু দি মুন’ নামের বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী প্রকাশিত হবার পর সাধারণ পাঠক অনেকেই বিশ্বাস করতে শুরু করেন চাঁদে যাওয়া সম্ভব। এদিকে সত্যিকারভাবে চাঁদে প্রথম অভিযান শুরু করে আসলে রাশিয়া। শুধু তাই নয় পৃথিবীর বাইরে প্রথম প্রাণী (লাইকা নামের একটা কুকুর), প্রথম পুরুষ নভোচারী (ইউরি গ্যাগারিন), প্রথম নারী নভোচারী (ভ্যালেন্তিনা তেরেশকোভা) পাঠানোর কৃতিত্বও তাদের। এতসব অর্জনের পর তারা ১৯৫৬ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর লুনার-২ নামের একটি নভোযান পাঠায় চাঁদের উদ্দেশে। এ নভোযান চাঁদের চারিদিকে প্রদক্ষিণ করে চাঁদের উল্টো পৃষ্ঠের ছবি তুলতে সক্ষম হয়। মূলত তারপর থেকেই চাঁদের বুকে মানুষ পাঠাতে রীতিমতো প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে যায় রাশিয়া ও আমেরিকার মধ্যে। কিন্তু রাশিয়ার মহাকাশ অভিযান নিয়ে অনেক অর্জন থাকলেও চাঁদের বুকে প্রথম মানুষ পাঠানোর প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয় আমেরিকা।
Like
Comment
Share
hanif ahmed Romeo
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?