Abu Hasan Bappi  إنشاء مقالة جديدة
1 ذ ·ترجم

চীনের যুদ্ধবিমান চেংডু J-20 | #chengduj20 #airforce #warcraft #fighterjets #jets #aircraft

চীনের যুদ্ধবিমান চেংডু J-20

চীনের যুদ্ধবিমান চেংডু J-20

এটি চীনের মহাকাশ সক্ষমতায় একটি উল্লেখযোগ্য উড্ডয়নের প্রতিনিধিত্ব করে।
4 ث ·ترجم

মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ বাংলাদেশের ঢাকার উত্তরার একটি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এটি ২০০২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় কর্নেল (অব.) নুরুন্নবী কর্তৃক।
এখানে প্লে-কেজি থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত বাংলা এবং ইংরেজি উভয় মাধ্যমে শিক্ষাদান করা হয়। এটি জাতীয় শিক্ষাক্রম অনুসরণ করে। মাইলস্টোন কলেজের বিভিন্ন সেকশন রয়েছে, যার মধ্যে উত্তরা মডেল টাউন এবং দিয়াবাড়িতে মূল ক্যাম্পাস ও স্থায়ী ক্যাম্পাস অবস্থিত। এছাড়াও মোহাম্মদপুর, চালাবন, খিলক্ষেত ও গাজীপুরে তাদের শাখা রয়েছে।
মাইলস্টোন কলেজ শুধুমাত্র একাডেমিক ফলাফলেই নয়, সহ-শিক্ষা কার্যক্রমেও গুরুত্ব দিয়ে থাকে, যেমন বিতর্ক, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড, এবং বিএনসিসি। তাদের শিক্ষার্থীদের জন্য শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত পাঠাগার এবং আধুনিক যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ পরীক্ষাগার (পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, কম্পিউটার, জীববিজ্ঞান) রয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে (২১ জুলাই, ২০২৫) ঢাকার দিয়াবাড়ি এলাকায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের উপর বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি এফ-৭ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে, যা অনেক হতাহতের কারণ হয়েছে।মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বর্তমানে একটি অত্যন্ত মর্মান্তিক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। গতকাল, অর্থাৎ ২১শে জুলাই, ২০২৫ তারিখে, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান উত্তরার দিয়াবাড়িতে অবস্থিত মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি ভবনে বিধ্বস্ত হয়।
এই দুর্ঘটনায় অন্তত ২৭ জন নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে ২৫ জনই শিশু শিক্ষার্থী। এছাড়াও, শতাধিক মানুষ আহত হয়েছেন, যাদের অনেকেই গুরুতর দগ্ধ। আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে, এবং অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
দুর্ঘটনার পর স্কুল প্রাঙ্গণে ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজ চলছে এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পুরো এলাকা ঘিরে রেখেছে। স্কুলটিতে শিশুদের কোনো কোলাহল নেই, বরং নিস্তব্ধতা বিরাজ করছে।
এই মর্মান্তিক ঘটনায় সরকার আজ, অর্থাৎ ২২শে জুলাই, ২০২৫ তারিখে, একদিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে। প্রধান উপদেষ্টাসহ দেশের বিশিষ্টজনেরা এই ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
শিক্ষাগত ফলাফলের দিক থেকে, মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের বিগত বছরগুলোতে ভালো সাফল্যের রেকর্ড ছিল। তারা ২০২৩ সালের এসএসসি পরীক্ষায় ৯৯.৭৪% পাসের হার এবং ২০২৪ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় ১০০% পাসের হার অর্জন করেছিল। সর্বশেষ প্রকাশিত ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে তাদের পাসের হার ছিল ৯৭.২১%। কিন্তু এই দুর্ঘটনার কারণে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি একটি কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।

image
4 ث ·ترجم

মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ বাংলাদেশের ঢাকার উত্তরার একটি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এটি ২০০২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় কর্নেল (অব.) নুরুন্নবী কর্তৃক।
এখানে প্লে-কেজি থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত বাংলা এবং ইংরেজি উভয় মাধ্যমে শিক্ষাদান করা হয়। এটি জাতীয় শিক্ষাক্রম অনুসরণ করে। মাইলস্টোন কলেজের বিভিন্ন সেকশন রয়েছে, যার মধ্যে উত্তরা মডেল টাউন এবং দিয়াবাড়িতে মূল ক্যাম্পাস ও স্থায়ী ক্যাম্পাস অবস্থিত। এছাড়াও মোহাম্মদপুর, চালাবন, খিলক্ষেত ও গাজীপুরে তাদের শাখা রয়েছে।
মাইলস্টোন কলেজ শুধুমাত্র একাডেমিক ফলাফলেই নয়, সহ-শিক্ষা কার্যক্রমেও গুরুত্ব দিয়ে থাকে, যেমন বিতর্ক, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড, এবং বিএনসিসি। তাদের শিক্ষার্থীদের জন্য শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত পাঠাগার এবং আধুনিক যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ পরীক্ষাগার (পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, কম্পিউটার, জীববিজ্ঞান) রয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে (২১ জুলাই, ২০২৫) ঢাকার দিয়াবাড়ি এলাকায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের উপর বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি এফ-৭ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে, যা অনেক হতাহতের কারণ হয়েছে।মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বর্তমানে একটি অত্যন্ত মর্মান্তিক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। গতকাল, অর্থাৎ ২১শে জুলাই, ২০২৫ তারিখে, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান উত্তরার দিয়াবাড়িতে অবস্থিত মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি ভবনে বিধ্বস্ত হয়।
এই দুর্ঘটনায় অন্তত ২৭ জন নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে ২৫ জনই শিশু শিক্ষার্থী। এছাড়াও, শতাধিক মানুষ আহত হয়েছেন, যাদের অনেকেই গুরুতর দগ্ধ। আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে, এবং অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
দুর্ঘটনার পর স্কুল প্রাঙ্গণে ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজ চলছে এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পুরো এলাকা ঘিরে রেখেছে। স্কুলটিতে শিশুদের কোনো কোলাহল নেই, বরং নিস্তব্ধতা বিরাজ করছে।
এই মর্মান্তিক ঘটনায় সরকার আজ, অর্থাৎ ২২শে জুলাই, ২০২৫ তারিখে, একদিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে। প্রধান উপদেষ্টাসহ দেশের বিশিষ্টজনেরা এই ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
শিক্ষাগত ফলাফলের দিক থেকে, মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের বিগত বছরগুলোতে ভালো সাফল্যের রেকর্ড ছিল। তারা ২০২৩ সালের এসএসসি পরীক্ষায় ৯৯.৭৪% পাসের হার এবং ২০২৪ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় ১০০% পাসের হার অর্জন করেছিল। সর্বশেষ প্রকাশিত ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে তাদের পাসের হার ছিল ৯৭.২১%। কিন্তু এই দুর্ঘটনার কারণে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি একটি কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।

image
4 ث ·ترجم

মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ বাংলাদেশের ঢাকার উত্তরার একটি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এটি ২০০২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় কর্নেল (অব.) নুরুন্নবী কর্তৃক।
এখানে প্লে-কেজি থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত বাংলা এবং ইংরেজি উভয় মাধ্যমে শিক্ষাদান করা হয়। এটি জাতীয় শিক্ষাক্রম অনুসরণ করে। মাইলস্টোন কলেজের বিভিন্ন সেকশন রয়েছে, যার মধ্যে উত্তরা মডেল টাউন এবং দিয়াবাড়িতে মূল ক্যাম্পাস ও স্থায়ী ক্যাম্পাস অবস্থিত। এছাড়াও মোহাম্মদপুর, চালাবন, খিলক্ষেত ও গাজীপুরে তাদের শাখা রয়েছে।
মাইলস্টোন কলেজ শুধুমাত্র একাডেমিক ফলাফলেই নয়, সহ-শিক্ষা কার্যক্রমেও গুরুত্ব দিয়ে থাকে, যেমন বিতর্ক, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড, এবং বিএনসিসি। তাদের শিক্ষার্থীদের জন্য শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত পাঠাগার এবং আধুনিক যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ পরীক্ষাগার (পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, কম্পিউটার, জীববিজ্ঞান) রয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে (২১ জুলাই, ২০২৫) ঢাকার দিয়াবাড়ি এলাকায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের উপর বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি এফ-৭ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে, যা অনেক হতাহতের কারণ হয়েছে।মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বর্তমানে একটি অত্যন্ত মর্মান্তিক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। গতকাল, অর্থাৎ ২১শে জুলাই, ২০২৫ তারিখে, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান উত্তরার দিয়াবাড়িতে অবস্থিত মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি ভবনে বিধ্বস্ত হয়।
এই দুর্ঘটনায় অন্তত ২৭ জন নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে ২৫ জনই শিশু শিক্ষার্থী। এছাড়াও, শতাধিক মানুষ আহত হয়েছেন, যাদের অনেকেই গুরুতর দগ্ধ। আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে, এবং অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
দুর্ঘটনার পর স্কুল প্রাঙ্গণে ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজ চলছে এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পুরো এলাকা ঘিরে রেখেছে। স্কুলটিতে শিশুদের কোনো কোলাহল নেই, বরং নিস্তব্ধতা বিরাজ করছে।
এই মর্মান্তিক ঘটনায় সরকার আজ, অর্থাৎ ২২শে জুলাই, ২০২৫ তারিখে, একদিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে। প্রধান উপদেষ্টাসহ দেশের বিশিষ্টজনেরা এই ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
শিক্ষাগত ফলাফলের দিক থেকে, মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের বিগত বছরগুলোতে ভালো সাফল্যের রেকর্ড ছিল। তারা ২০২৩ সালের এসএসসি পরীক্ষায় ৯৯.৭৪% পাসের হার এবং ২০২৪ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় ১০০% পাসের হার অর্জন করেছিল। সর্বশেষ প্রকাশিত ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে তাদের পাসের হার ছিল ৯৭.২১%। কিন্তু এই দুর্ঘটনার কারণে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি একটি কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।

image
image
4 ث ·ترجم

মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ বাংলাদেশের ঢাকার উত্তরার একটি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এটি ২০০২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় কর্নেল (অব.) নুরুন্নবী কর্তৃক।
এখানে প্লে-কেজি থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত বাংলা এবং ইংরেজি উভয় মাধ্যমে শিক্ষাদান করা হয়। এটি জাতীয় শিক্ষাক্রম অনুসরণ করে। মাইলস্টোন কলেজের বিভিন্ন সেকশন রয়েছে, যার মধ্যে উত্তরা মডেল টাউন এবং দিয়াবাড়িতে মূল ক্যাম্পাস ও স্থায়ী ক্যাম্পাস অবস্থিত। এছাড়াও মোহাম্মদপুর, চালাবন, খিলক্ষেত ও গাজীপুরে তাদের শাখা রয়েছে।
মাইলস্টোন কলেজ শুধুমাত্র একাডেমিক ফলাফলেই নয়, সহ-শিক্ষা কার্যক্রমেও গুরুত্ব দিয়ে থাকে, যেমন বিতর্ক, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড, এবং বিএনসিসি। তাদের শিক্ষার্থীদের জন্য শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত পাঠাগার এবং আধুনিক যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ পরীক্ষাগার (পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, কম্পিউটার, জীববিজ্ঞান) রয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে (২১ জুলাই, ২০২৫) ঢাকার দিয়াবাড়ি এলাকায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের উপর বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি এফ-৭ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে, যা অনেক হতাহতের কারণ হয়েছে।মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বর্তমানে একটি অত্যন্ত মর্মান্তিক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। গতকাল, অর্থাৎ ২১শে জুলাই, ২০২৫ তারিখে, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান উত্তরার দিয়াবাড়িতে অবস্থিত মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি ভবনে বিধ্বস্ত হয়।
এই দুর্ঘটনায় অন্তত ২৭ জন নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে ২৫ জনই শিশু শিক্ষার্থী। এছাড়াও, শতাধিক মানুষ আহত হয়েছেন, যাদের অনেকেই গুরুতর দগ্ধ। আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে, এবং অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
দুর্ঘটনার পর স্কুল প্রাঙ্গণে ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজ চলছে এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পুরো এলাকা ঘিরে রেখেছে। স্কুলটিতে শিশুদের কোনো কোলাহল নেই, বরং নিস্তব্ধতা বিরাজ করছে।
এই মর্মান্তিক ঘটনায় সরকার আজ, অর্থাৎ ২২শে জুলাই, ২০২৫ তারিখে, একদিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে। প্রধান উপদেষ্টাসহ দেশের বিশিষ্টজনেরা এই ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
শিক্ষাগত ফলাফলের দিক থেকে, মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের বিগত বছরগুলোতে ভালো সাফল্যের রেকর্ড ছিল। তারা ২০২৩ সালের এসএসসি পরীক্ষায় ৯৯.৭৪% পাসের হার এবং ২০২৪ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় ১০০% পাসের হার অর্জন করেছিল। সর্বশেষ প্রকাশিত ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে তাদের পাসের হার ছিল ৯৭.২১%। কিন্তু এই দুর্ঘটনার কারণে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি একটি কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।

4 ث ·ترجم

ওপেন সোর্স এআই কীভাবে চীনকে হৃদয় এবং বাজারের শেয়ার জিততে সহায়তা করছে

বর্তমান যুগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence বা AI) শুধু প্রযুক্তির উন্নয়নেই নয়, বৈশ্বিক প্রতিযোগিতাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। AI এর এই প্রতিযোগিতায় যুক্তরাষ্ট্র দীর্ঘদিন ধরেই শীর্ষে থাকলেও, চীন দ্রুত তাদের অবস্থান শক্তিশালী করছে। বিশেষ করে ওপেন সোর্স AI-এর মাধ্যমে চীন বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তি প্রেমীদের হৃদয় জয় করছে এবং একই সঙ্গে বিশাল বাজার শেয়ার অর্জন করছে।

ওপেন সোর্স AI কী?

ওপেন সোর্স AI হলো এমন এক ধরনের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি যার সোর্স কোড উন্মুক্ত রাখা হয়। এটি যে কেউ দেখতে, পরিবর্তন করতে এবং উন্নয়ন করতে পারে। যেমন GPT, LLaMA, বা Baichuan-এর কিছু সংস্করণ ওপেন সোর্স হিসেবে প্রকাশ পেয়েছে। এই নীতির ফলে গবেষক, শিক্ষার্থী ও উদ্যোক্তারা কম খরচে বা বিনামূল্যে AI প্রযুক্তি ব্যবহার ও উন্নয়ন করতে পারেন।

চীনের ওপেন সোর্স উদ্যোগ

চীন সরকার ও বড় বড় টেক কোম্পানিগুলো — যেমন Baidu, Alibaba, SenseTime এবং Huawei — নিজেদের AI মডেল ওপেন সোর্স করছে। Baichuan, InternLM, এবং ChatGLM এর মতো চীনা ওপেন সোর্স ভাষা মডেলগুলো ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক প্রযুক্তি মহলে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে। এরা ইংরেজির পাশাপাশি চাইনিজ ভাষায় শক্তিশালী পারফর্ম করছে, যা একে বিশ্বজুড়ে বহুভাষাভিত্তিক ব্যবহারে উপযোগী করে তুলছে।

কেন চীন ওপেন সোর্স AI-কে গুরুত্ব দিচ্ছে?

১. বৈশ্বিক গ্রহণযোগ্যতা: ওপেন সোর্সের মাধ্যমে চীনা AI মডেলগুলো আন্তর্জাতিক ডেভেলপারদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে। এটি এক ধরনের 'সফট পাওয়ার', যা প্রযুক্তির মাধ্যমে চীনের ইতিবাচক ভাবমূর্তি গড়ে তুলছে।

২. তৃতীয় বিশ্বের আকর্ষণ: আফ্রিকা, দক্ষিণ এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলো উচ্চমূল্যের পশ্চিমা প্রযুক্তি কেনার সামর্থ্য না রাখলেও ওপেন সোর্স চীনা মডেল ব্যবহার করে নিজেদের প্রয়োজন মেটাতে পারছে।

৩. স্থানীয়করণে সুবিধা: চীনা ওপেন সোর্স মডেলগুলো সহজে স্থানীয় ভাষা ও সংস্কৃতির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার মতো করে তৈরি করা হচ্ছে, যা মার্কিন মডেলগুলোর তুলনায় অনেক সময় বেশি গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে।
মার্কিন ওপেন সোর্স বনাম চীনা ওপেন সোর্স

মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলো যেমন OpenAI, Google বা Anthropic অনেক সময় নিজেদের উন্নত AI মডেলগুলো সম্পূর্ণ ওপেন রাখে না। তবে চীনা কোম্পানিগুলো কম বাধা দিয়ে তাদের মডেল ওপেন করে দিচ্ছে, যাতে করে বিশ্বের যে কোনো দেশ সহজেই এটি ব্যবহার করতে পারে। ফলে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের ডেভেলপার ও উদ্যোক্তারা চীনা মডেল বেছে নিচ্ছেন।

অর্থনৈতিক প্রভাব

চীনের ওপেন সোর্স কৌশলের ফলে তারা শুধু প্রযুক্তিগত ভাবেই নয়, অর্থনৈতিক দিক থেকেও লাভবান হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ:

ওপেন সোর্স মডেল ব্যবহার করে গড়ে ওঠা অ্যাপ বা সার্ভিসের মাধ্যমে স্থানীয় উদ্যোক্তারা চীনা ক্লাউড সেবা গ্রহণ করছে।

বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা চীনা ওপেন সোর্স মডেল নিয়ে গবেষণা ও উন্নয়ন করছে, যার ফলে চীনের প্রযুক্তি রপ্তানি ও সেবা বাড়ছে।

রাজনৈতিক ও কৌশলগত দিক

চীন এই ওপেন সোর্স কৌশলকে শুধু অর্থনৈতিক বা প্রযুক্তিগত দৃষ্টিভঙ্গিতে নয়, বরং কৌশলগত ভাবেও ব্যবহার করছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি নিয়ন্ত্রণ নীতির বিরুদ্ধে এটি একটি কৌশলগত প্রতিক্রিয়া। ওপেন সোর্সের মাধ্যমে চীন বলছে — “আমরা সবাইকে অংশগ্রহণের সুযোগ দিচ্ছি” — যা যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় অনেক বেশি উন্মুক্ত মনে হয়।

ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ

তবে চীনের এই ওপেন সোর্স কৌশলের কিছু চ্যালেঞ্জও রয়েছে:

নিরাপত্তা ও নজরদারি নিয়ে অনেক দেশ সন্দিহান।

কিছু চীনা মডেলের মান এখনও পশ্চিমা মডেলের তুলনায় দুর্বল।

ওপেন সোর্স হলেও অনেক সময় চীন সরকারের কঠোর নিয়ন্ত্রণ থাকে এই প্রযুক্তিগুলোর ওপর।

উপসংহার

ওপেন সোর্স AI এখন কেবল একটি প্রযুক্তি কৌশল নয়, বরং একটি বিশ্বব্যাপী প্রভাব বিস্তারকারী হাতিয়ার। চীন অত্যন্ত কৌশলীভাবে এটি ব্যবহার করছে — তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোকে পাশে টানছে, উন্নয়নশীল উদ্যোক্তাদের সহায়তা করছে এবং নিজেদের প্রযুক্তিগত ক্ষমতা বাড়াচ্ছে। এই পথেই চীন হৃদয় এবং বাজার দুই-ই জিততে সক্ষম হচ্ছে। তবে এই প্রতিযোগিতা ভবিষ্যতে কোন দিকে মোড় নেয়, তা নির্ভর করবে বিশ্ব রাজনীতি ও প্রযুক্তির ভারসাম্যের ওপর।

image