11 w ·Traduire

কতটুকু ঋেচরা

image
5 w ·Traduire

☄️🪔🦋🕌☄️সবাইকে রইল আমার তরফ থেকে জামা নাম মোবারক বিগত কিছুদিন আগে মসজিদে টাকা উত্তোলনের জন্য একটু বসে মসজিদের একটু কাজে হাত বাড়ালাম কতটুকু উপকার করতে পেরেছে কিনা জানিনা কিন্তু আত্মতৃপ্তি পেয়েছি এবং খুব ভালো লেগেছিল মনের ভিতর ফিলিংস জেগে ছিল সামনে কিছু করার ইচ্ছা এইরকম কিছু

image
5 w ·Traduire

☄️🪔🦋🕌☄️সবাইকে রইল আমার তরফ থেকে জামা নাম মোবারক বিগত কিছুদিন আগে মসজিদে টাকা উত্তোলনের জন্য একটু বসে মসজিদের একটু কাজে হাত বাড়ালাম কতটুকু উপকার করতে পেরেছে কিনা জানিনা কিন্তু আত্মতৃপ্তি পেয়েছি এবং খুব ভালো লেগেছিল মনের ভিতর ফিলিংস জেগে ছিল সামনে কিছু করার ইচ্ছা এইরকম কিছু

image
5 w ·Traduire

☄️🪔🦋🕌☄️সবাইকে রইল আমার তরফ থেকে জামা নাম মোবারক বিগত কিছুদিন আগে মসজিদে টাকা উত্তোলনের জন্য একটু বসে মসজিদের একটু কাজে হাত বাড়ালাম কতটুকু উপকার করতে পেরেছে কিনা জানিনা কিন্তু আত্মতৃপ্তি পেয়েছি এবং খুব ভালো লেগেছিল মনের ভিতর ফিলিংস জেগে ছিল সামনে কিছু করার ইচ্ছা এইরকম কিছু

image
image

নানা ইস্যূ দেশ ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বয়ে যাচ্ছে। একটা বিষয় খুব অস্থিরতা তৈরি করছে নিজের মাঝে-গত কয়েকদিন ধরে।

সম্প্রতি মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি দেশের ক্ষুদ্র ঋণ (পড়ুন সুদী ক্ষুদ্র ঋণ) এর কার্যক্রম নিয়ে প্রায় ৪০০ পৃ. এর একটি ইংরেজি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ‘Micrifinance in Bangladesh-Annual Statistics, June 2024’ । এইটা পড়ে খুবই চিন্তায় পড়ে গেলাম।

প্রতিবেদন অনুসারে বর্তমানে অনুমোদিত ও কার্যকর ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠান এর সংখ্যা মোট ৭২৪টি। এগুলোর সদস্য সংখ্যা ৬ কোটি ৪৩ লাখ ৯০ হাজার। বাংলাদেশের জনসংখ্যার প্রায় ৩৭ দশমিক ৮৭ শতাংশ (১৭ কোটি জনসংখ্যার হিসাবে)।

সহজে বললে-প্রায় ৪০ %। অর্থাৎ, প্রতি ১০০ জন বাংলাদেশির মধ্যে প্রায় ৩৮ জন এই গোষ্ঠীর মধ্যে পড়ে। এতো বিশাল সংখ্যাক জনগোষ্ঠি সুদী ক্ষুদ্র ঋণের জালে আবদ্ধ! (অল্প কিছু এমআরএ ইসলামী হলেও অধিকাংশই সুদী)

BRAC ও ASA-এর সম্মিলিত সুদী ক্ষুদ্র ঋণের বাজার দখল প্রায় ৫১.১০%, অর্থাৎ শুধু দুই প্রতিষ্ঠান মিলে পুরো ME সেক্টরের অর্ধেকের বেশি নিয়ন্ত্রণ করছে। এর মধ্যে BRAC শীর্ষস্থানে রয়েছে। তাদের ME ঋণ বিতরণ বাজারের প্রায় ৩৪.৫১% দখল করে আছে।

ব্র্যাকের Portfolio Yield (PY) : 23.70%। অর্থাৎ প্রতি ১০০ টাকা ঋণের বিপরীতে ২৩.৭০ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে-দরিদ্র ঋণ গ্রহীতাদের থেকে।

এতো উচ্চ সুদের ব্যবসা তো সাধারণ ব্যাংকও করতে পারে না। তারা সেই ব্যবসা করে যাচ্ছে দরিদ্র মানুষের সাথে। ক্ষুদ্র ঋণের নামে দরিদ্র মানুষের রক্ষ চোষে যাচ্ছে। ঋণ গ্রহীতারা কতটুকু লাভবান হচ্ছে, সেটি বড় কথা নয়, তাদের পোর্টফোলিও পাহাড়তুল্য হয়ে যাচ্ছে দিনের পর দিন!

সরাসরি ঋণ গ্রহীতা থেকেই প্রতি ১০০ টাকায় ২৩.৭০% আয় করছে। ১০ হাজার টাকা ঋণ নিলে গ্রহীতাকে অতিরিক্ত ২৩৭০ টাকা আদায় করতে হবে। তাদের তথ্যানুসারে এখানে মাত্র ২০০ টাকা (প্রায়) সুদ আয় (অপারেটিং কস্ট বাদ দিলে থাকে 8.48%, সেই হিসাবে উক্ত নিট আয়)। ২১৭০ টাকাই তাদের ভাষায় অপারেটিং কস্ট। এই পুরো খরচ চাপিয়ে দেয়া হয় দরিদ্র ঋণ গ্রহীতার উপর!

এখানে একটি শুভঙ্করের ফাঁকি আছে। তারা সব সময় চেষ্টা করে অপারেটিং কস্ট বেশি দেখিয়ে নিট আয় কম দেখাতে। মানুষ যেনো তাদের উচ্চ আয়ে প্রশ্ন উত্থাপন না করতে পারে। মানুষকে বলে- “আমরা তো মুনাফা করছি না, আয় যা হয়, প্রায় সবই খরচে চলে যায়”। মাত্র ২০০ (প্রায়) আয় হচ্ছে।

কিন্তু এখানে সত্য গোপন করার কৌশল রয়েছে। তাদের ভাষায় অপারেটিং কস্ট ১৫.২২%—তবে এটি আসলে একটি ম্যানিপুলেটেড ফিগার হতে পারে। তারা খরচ বেশি দেখায়। যেনো মানুষ তাদের গোপন উচ্চ আয়ে প্রশ্ন করতে না পারে।

দেখুন- ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানগুলোর “Administrative Expenses”, “Staff Bonus”, “Loan Officer Incentives”, “Training”, “IT Cost”, এমনকি "Lobbying Cost" ইত্যাদিও অপারেটিং খরচ হিসেবে দেখিয়ে থাকে।

কিন্তু বাস্তবে এসব খরচের অনেকাংশই "Corporate Excess", "মুনাফা লুকানোর উপায়", অথবা পরোক্ষভাবে মালিকানার dividend-এ পরিণত হয়।

আরও লক্ষ্য করুন- Operating Self Sufficiency (OSS) 134.62% ও Operating Margin 27.35% এই দুইটি সূচক আসলেই প্রমাণ করে দেয়, তারা শুধু খরচ কভার করছে না, বরং বড় অঙ্কে মুনাফা করছে।

বাস্তবে মুদ্রার উল্টো চিত্র ভিন্ন রকম। তাদের নিট আয় আরও বেশি হয়ে থাকে। তাদের হিসাবে নিট মুনাফা 8.48%-এ সীমাবদ্ধ নয়। এটি না হলেও ১৫-২০% হবে।

কারণ, প্রতিষ্ঠানগুলো "Surplus Allocation", "Contingency Reserve", বা "Unrealized Income" এর মতো অ্যাকাউন্টিং টার্ম ব্যবহার করে প্রকৃত মুনাফার একটি অংশ আড়াল করে রাখে।

ফলে Reported Net Margin কম দেখানো হলেও বাস্তবিক অর্থে "Effective Net Margin" অনেক বেশি হতে পারে—১৫%–২০% বা তার চেয়েও বেশি।

মাত্র কিছুদিন আগে এমআরএ ভবন উদ্বোধন হল। (পড়ুন-প্রতারণা ভবন)
এই সরকার এসব সুদী ক্ষুদ্র ঋণের-প্রধান পৃষ্ঠপোষক-আগে থেকেই।

৪০০ পৃ. এর প্রতিবেদনের শুরুতে অর্থ উপদেষ্টাসহ অনেকেই এসব সুদী ক্ষুদ্র ঋণের প্রশংসা করেছেন-এগুলো দারিদ্রবিমোচন করে যাচ্ছে। অথচ মুদ্রার উল্টো চিত্র হল-এগুলো দারিদ্র বিমোচনের তুলনায় নিজেদেরকেই সমৃদ্ধ করে যাচ্ছে। এতো বড় একটি প্রতিবেদনে MRA-এর আওতায় পরিচালিত প্রতিষ্ঠানসমূহের জন্য Social Impact Assessment অনুপস্থিত।

এতো এতো মাদরাসা, মসজিদের শহর, আলেম-দ্বীনী মানুষের দেশ, অথচ প্রতি ১০০ জনে ৩৭ জন সুদে সম্পৃক্ত!! ভাবা যায়!!

আপনার চারপাশে কেউ এসবে জড়িয়ে থাকলে সচেতন করুন। বিত্তবান ও উদ্যোগীগণ এগিয়ে আসুন-বিকল্প শূন্য সুদ এমএফএস গড়ে তুলুন। সুদের শিরোনামে এসব প্রতারক এমএফএস এর বিরুদ্ধে সোচ্চার হোন। যারা শূন্য সুদ ক্ষুদ্র ঋণ পরিচালনা করছেন তাদের সহায়তা করুন।

ছেলেটা এখন আগের মত কারোর সাথে মিশে না, কথা ও কম বলে। এখন আর ওকে হাসিখুশীতে দেখা যায় না। সব সময় দরজা বন্ধ করে কি যেন গুন গুন করে আল্লাহি জানেন। কয়েকদিন আগে আমার এক বন্ধুর থেকে জানতে পারলাম ও এখন মানসিক রুগী। না তখন আমি মোটেও বিস্মিত হয়নি। আমি জানতাম এমন কিছু একটা ওর সাথে হবেই। তবুও একটা দীর্ঘশ্বাস নিলাম কারণ আমি তাকে অনেক বুঝিয়েছিলাম পাপ কাজ থেকে বিরত থাকতে, না ছেলেটা আমার কোনো কথাই শুনেনি। অনেকবার বলেছিলাম কারোর মন নিয়ে খেলা করিস না, কারোর মনে আঘাত করিস না। না হয় একদিন এর ফল তকে ভোগ করতে হবে। এতকিছু বুঝিয়ে বলার পরও আমার কথায় কোনো সায় দেয়নি। পাপ বাপকে ও ছাড় দেয় না। বান্দার মন ভাঙা নাকি মসজিদ ভাঙার সমান। আর মসজিদ হলো সবচেয়ে উত্তম পবিত্র স্থান। তার সাথে মনের তুলনা করা মানে মন তার মত উত্তম, এই কথাগুলি অনেকবার বুঝিয়েছিলাম কিন্তু আমার কথা ও বুঝেনি।প্রত্যেকটা মেয়ে যে ভুল কারোর প্রেমে পড়ে চিল্লানি দিয়ে বলে ছেলেরা খারাপ এটা কোনো নতুন কথা না।প্রত্যেক মেয়েই খারাপ কোনো ছেলের প্রেমে পড়ে ধোকা নামক জিনিসটার সাথে পরিচিত হয়। এই পোষ্টটাই তার বাস্তব প্রমাণ। ফেবুতে কিছু ছেলে মেয়ের ধান্দাই থাকে একটার পর আরেকটার সাথে টাইম পাস করা। এটাকে কিছু নির্বুদ মানুষ প্রেম ভালবাসা বলে পবিত্র বন্ধনের সাথে কলঙ্ক লেপন করে। একটা ছেলে মেয়ে কেউ কাউকে চিনেনা জানেনা কয়েকদিন মেসেজে কথা বললো পিকচার আদান প্রদান করল কয়েক ঘন্টা ফোনে কথা বললো আর হুট করেই প্রপোজ করে বললো তোমায় ভালবাসি তার পর শুরু হয়ে গেল লাভস্টোরি, অতঃপর রিলেশনটা তিনদিনের মাথায় যেতে না যেতেই ব্রেকাপ নামক ভাইরাস রুগে উভয়ে আক্রান্ত হলো। শেষপর্যন্ত উভয়ের মধ্যে বিচ্ছেদ হলো আর মাথায় চুলকাতে চুলকাতে বললো ফেবু মানেই খারাপ। আপনার যুক্তির সাথে এখন কেউ যুক্তি দিয়েও পারেনা। তবুও মুখে স্বীকার করতে চাননা আপনি ভূল মানুষের প্রেমে পড়েছেন।ছেলেটা আমার বন্ধুও ছিলো বটে কিন্তু কেউ খারাপ কাজ করবে আর আমি হাত মুখ সব গুটিয়ে বসে বসে ঝিমাব এটা কোনো যুক্তিসম্মত কথা হতে পারে না। কেউ খারাপ কাজ করেছে আপনি তাকে বাধা দিবেন, অথবা বুঝিয়ে বলবেন এটা ভালো না এভাবে করো না। তার পরও প্রতিবাদ করেন। আমিও প্রতিবাদ করেছি ওর সাথে কিন্তু সে আমার কথার কোনো মূল্য দেয়নি। তার বদ অভ্যাস হলো মেয়েদের নিয়ে টাইমপাস করা, তার ফেবু আইডিতে দৈনিক ১০+মেসেজ জমা হয়ে থাকত, এর মধ্যে একটা ও যে ছেলেনা আমার ভালো করেই জানা আছে। একদিন আমি তার হোয়ার্টসাপ এ ক্লিক করে কয়েকটা একাউন্ট চেক করেছিলাম, নিজের চক্ষুকে বিশ্বাস করতে পারলাম না চক্ষু যা দেখলো তা কি সত্যি? যদি সত্যি হয় তাহলে একটা ছেলে কি পরিমাণের নোংরা হতে পারে সেটাই দেখলাম মাত্রসারাদিন মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত থাকা একটা মেয়ে আইডি পেলেই মেসেজ দেয়া,বন্ধু বানানো রশের গল্প করা, অতঃপর ভালবাসার অভিনয় করে তাকে ধোকা দেওয়া এটাই তার মৌলিক কাজ ছিল, শুধু তাতে ও থেমে থাকেনি মেয়েটার দূর্বল পন্থাটা কাজে লাগিয়ে নেগেটিভ ছবি চাওয়া। এটাও তার কাজের অন্তর্ভুক্ত ছিল।কিছুদিন পর এই মেয়ে শেষ আরেকটার সাথে নতুন করে ভালবাসার অভিনয় শুরু করা। জানিনা তখন প্রথম মেয়েটি কিভাবে নিজেকে সান্ত্বনা দিত। হয়ত আবদ্ধ ঘরে নিজেকে আগলিয়ে রেখে বলতো কি অপরাধ ছিল আমার। হয়তো নির্ঘুম রাত কাটানোর ফলে চোখের নিচে কালো দাগের রেখা স্পষ্ট ভেসে উঠতো। হয়তো গভীর রাতে মুখে বালিশ চাপা দিয়ে কেঁদে কেঁদে বলত তোমাকে তো মনে প্রাণে ভালবেসে ছিলাম। তাহলে কেন আমার সাথে এমন মিথ্যে ছলনা করলে। আর ঐদিকে ছেলেটা নতুন আরেকজন কে জান জানু বলে দাত কেলাতে কেলাতে বলছে এটাই আমার প্রথম প্রেম দেখবা জান তোমাকে কখনো কষ্ট দিবো না।শুনেছিলাম কয়েকদিন আগে ও নাকি নতুন আরেকটা মেয়ের প্রেমে পড়েছে। মেয়েটা দেখতে নাকি বাকিগুলির চেয়ে বেশ সুন্দরী। আর ও সাফ বলে দিয়েছে এই মেয়েকেই সে ভালবাসে আর এই মেয়েই তার সব। নিজের মনে অনেক কৌতুহল সৃষ্টি হলো। মনে মনে বললাম এবার হয়ত ছাড় পাবেনা।এই কয়েকদিন ওকে বেশ আনন্দে থাকতে দেখলাম। সবকিছুতেই কেমন টাট্টা করত।এটা যে মূছে যাবে তা কে জানত। বেশ কয়েকদিন থেকে ওকে দেখছিনা খেলায়, বাহিরে মোবাইল নিয়ে টিপতে ও দেখিনা। মনে মনে ভাবলাম হয়ত কোথাও বেরাতে গেছে তাই দেখছিনা। একদিন আমার আরেক বন্ধুকে জিজ্ঞাসা করলাম ওর কথা। তখন তার থেকে জানতে পারলাম ওর রিলেশন ব্রেকাপ হয়েছে তাই একটু বেশী ভেঙে পড়েছে। আমি তেমন আর বেশী মনে নিলাম না ভাবলাম এমনিতেই ঠিক হয়ে যাবে।এক গভীর রাতে আমি বাড়িতে ফিরছি তখন দেখলাম ও দাঁড়িয়ে সিগারেট টানতেছে। একটু অবাক হলাম কারণ আমি জানি ও সিগারেট খায়না। কাছে গিয়ে একটু ধমকের শুরে বললাম এই তুই সিগারেট কবে থেকে খাওয়া শুরু করলি? না কোনো উত্তর দিচ্ছে না অবিরত টেনেই যাচ্ছে। আবার বললাম সিগারেট খাওয়া শুরু করলি কবে থেকে? না কোনো উত্তর নেই। একটু ধাক্কা দিয়ে বললাম কিরে কথা কি কানে যায় না? এমনিতেই বুকে ঝাঁপিয়ে পরে মেয়েদের মত কাঁদতে লাগলো। আমি জানতাম ওর ক্রন্দনের পিছনে কি কারণ আছে। মনে মনে ভাবলাম কেউ অভিনয় করে তো এইভাবে কাঁদেনা। মাথায় সান্ত্বনার পরশ দিয়ে বললাম কি হয়েছে আমায় একটু বল। তখন বললো তুই তো জানিস আমি মেয়েটাকে ভীষন ভালবাসি, কিন্তু মেয়েটা আমার সাথে আর থাকতে চায়না, ব্রেকাপ নিছে। ওর নাকি হবু স্বামী আছে কানাডায় থাকে।
আমি ওকে ছাড়া বাচঁবো না দুস্ত। ওর কথাগুলি শুনি আমি কিছুক্ষণ নিরব হয়ে থাকলাম। কারোর কষ্টের সময় আমি আবার কিছু বলে তার কষ্টকে বৃদ্ধি করতে চাইনা। তাই তাকে কোনোমতে বুঝিয়ে বাড়িতে নিয়ে আসলাম। বেশ কিছুদিন থেকে এখন আর বাহিরে ও বের হয় না। আমি ও অন্যত্র কোথাও পাড়ি দিলাম। তাই আর কোনো যোগাযোগ রাখা হয়ে উঠেনি আমার।পরিশেষে বলি কাউকে ধোঁকা দিবেন না। কারোর মনকে খেলনার পাত্র ভেবে খেলা করবেন না, অন্যথায় আপনি নিজেই একদিন খেলনার পাত্র হবেন। দয়া করে কাউকে ধোকা দিবেন না হোক সেটা ফেবুতে অথবা বাস্তব জীবনে। কাউকে অবহেলা করবেন না। আপনার একটু অবহেলার ফলে পাশের মানুষটি কতটুকু ভেঙে পরে তা উপলব্ধি করতে পারবেন। কাউকে যদি আপনার ভাল লাগেনা তাহলে তাকে সরাসরি বলে দেন,তবুও তার সাথে #

6 w ·Traduire

তুষার ব্রু মূলত গাছ ই লাগাতে চেয়েছিলো। আর আপনারা এই সামান্য কথাটাকে টেনে কতটুকুতে নিয়ে গেলেন, শেইম

image
7 w ·Traduire

সুস্থতা
কাঁচা মরিচ কি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো?
মরিচ কি শুধুই খাবারের স্বাদ বাড়ায় বা ঝাল স্বাদ এনে দেয়? নাকি এরও আছে অতিপ্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণ? ঠিক কতটুকু জানি আমরা?

কাঁচা মরিচ খাবারের স্বাদ বাড়ায়, পুষ্টিও জোগায়

কাঁচা মরিচ খাবারের স্বাদ বাড়ায়, পুষ্টিও জোগায়ছবি: প্রথম আলো
চোখের সমস্যা দূর করে

কাঁচা মরিচে আছে ভিটামিন এ, যা রাতকানা নিরাময় এবং দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এতে আরও আছে ভিটামিন সি, যা চোখের জন্য ভালো।

ওজন কমায়

মরিচের ক্যাপাসিয়াসিন উপাদান তাপ উৎপাদন করে, যা দেহের বিপাক প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে এবং স্বাদ নিয়ন্ত্রণ করে ওজন কমাতে সাহায্য করে।

image
8 w ·Traduire

(২)العبادة ‘ইবাদাত অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। যেমন- আল্লাহ তায়ালা বলেছেন : মানুষ কখনো হয়তো ভেবে দেখিনি যে মৃত্যুর পরের জীবনের জন্যে কি করেছি, সে জীবনের জন্যে কতটুকু সওয়াব সঞ্চয় করতে পেরেছি অথচ আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সে বিষয়টিই স্মরণ করিয়ে দিচ্ছেন। তিনি বলেছেন :

8 w ·Traduire

পাখি আর কতটুকু ওড়ে?
কতখানি নিতে পারে পালকের ভার,
একদিন ছেড়ে যায় সেও
যে বলে;আমিই একমাত্র আপন তার।

পাখিও পালক ছাড়ে পুরোনো হলে
মানুষও পাখির মতো ছেড়ে যাবার দলে,
কতটুকু মায়া হলে ফেলে যাওয়া দায়
যাব না বলেছে যে-- সেও চলে যায়।

জেনেছি মানুষ একা রাত্রির মতো
মুখেতে হাসি রাখে বুকে পোষে ক্ষত,
কতো ঋণ, কত স্মৃতি; খুলে বলি কাকে?
কিনারায় ফিরে নাও পাল তুলে রাখে।

8 w ·Traduire

বাংলাদেশের কোচ হিসেবে হাভিয়ের কাবরেরা কতটুকু সফল–তা নিয়ে তর্কবিতর্ক হতে পারে। যেমন দল নির্বাচন ও খেলার ধরন নিয়ে প্রায়ই সমালোচনার মুখে পড়েন এই স্প্যানিশ কোচ। তিন বছর কাটিয়ে ফেললেও কাবরেরা লাল সবুজের দলের শিরোপাভাগ্য বদলাতে পারেননি। আগামীকাল (মঙ্গলবার) সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ম্যাচটি তার জন্য বড় পরীক্ষা হতে যাচ্ছে;। এশিয়া কাপ খেলার স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখতে জয়ের বিকল্প নেই বাংলাদেশের।

#bdfootballnews #news #sports #football

image