করোনাভাইরাস প্রতিরোধে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ১১ নির্দেশনা
প্রয়োজনে কাছের হাসপাতাল, আইইডিসিআর (০১৪০১-১৯৬২৯৩) বা স্বাস্থ্য বাতায়নে (১৬২৬৩) যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে ১১ দফা নির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
বিভিন্ন দেশে সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় বাংলাদেশেও তা ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা করছে স্বাস্থ্য বিভাগ।
বুধবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে এসে ১১ নির্দেশনা তুলে ধরেন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. আবু জাফর।
বিভিন্ন দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের হার বেড়েছে। করোনাভাইরাসের কয়েকটি নতুন ‘সাব ভ্যারিয়েন্ট’ চিহ্নিত হয়েছে। এ কারণে এসব সতকর্তা।
“আন্তর্জাতিক ভ্রমণকারীদের মাধ্যমে দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের বিস্তার প্রতিরোধে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। নজরদারি ও স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে স্থল, নৌ ও বিমানবন্দরে।
সংক্রমণ প্রতিরোধে জনসাধারনের করনীয় হিসেবে অধিদপ্তর বলছে—
১. জনসমাগম যথাসম্ভব এড়িয়ে চলুন; সম্ভব না হলে অবশ্যই মাস্ক পরুন।
২. শ্বাসতন্ত্রের রোগ থেকে নিজেকে রক্ষার জন্য মাস্ক ব্যবহার করুন।
৩. হাঁচি, কাশির সময় বাহু বা টিস্যু দিয়ে নাক-মুখ ঢেকে রাখুন।
৪. ব্যবহৃত টিস্যু অবিলম্বে ঢাকনাযুক্ত ময়লার ঝুড়িতে ফেলুন।
৫. ঘনঘন সাবান ও পানি কিংবা হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধুয়ে ফেলুন (অন্তত ২০ সেকেন্ড)।
৬. অপরিষ্কার হাতে চোখ, নাক ও মুখ ধরবেন না।
৭. আক্রান্ত ব্যক্তিদের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন এবং কমপক্ষে ৩ ফুট দূরত্ব বজায় রাখুন।
১. জ্বর, কাশি ও শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হলে সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত বাড়িতে থাকুন।
২. রোগীর নাক-মুখ ঢাকার জন্য মাস্ক ব্যবহার করতে বলুন।
৩. রোগীর সেবা করা ব্যক্তিরাও সতর্কতা হিসেবে মাস্ক ব্যবহার করুন।
৪. প্রয়োজনে কাছের হাসপাতালে অথবা আইইডিসিআর (০১৪০১-১৯৬২৯৩) অথবা স্বাস্থ্য বাতায়নে (১৬২৬৩) যোগাযোগ করুন।

Azizur Rahman
Удалить комментарий
Вы уверены, что хотите удалить этот комментарий?
Md Osman
Удалить комментарий
Вы уверены, что хотите удалить этот комментарий?
ripon92
Удалить комментарий
Вы уверены, что хотите удалить этот комментарий?