পোস্ট করার নিয়ম টাইম লাইনে পোস্ট করতে হলে সর্বনিম্নে 400 অক্ষরে হতে হবে | ব্লক পোস্ট সর্বনিম্ন 1200 অক্ষরে হতে হবে | পিকচার আপলোড করলে সেই পিকচারের অবশ্যই একটি নাম দিয়ে আপলোড করতে হবে | কমেন্ট করতে হলে অবশ্যই সেটি 50 অক্ষর হতে হবে | এর কম যদি হয় তাহলে পেমেন্ট পাবেন না | একই পোস্ট বারবার রিপিট এবং শুধু হাই-হ্যালো একটি দুটি ইমোজি😍 দিয়ে পোস্ট করেন তাহলে অ্যাকাউন্ট ব্যান্ড হয়ে যাবে | যদি আপনার কোনও পোস্ট গুগলে র্যাঙ্ক করে এবং ৩০০০ ভিউ অতিক্রম করে, তাহলে আপনি আরও ১০০ টাকা বোনাস পাবেন। ট্রেন্ডিং বিষয় নিয়ে কাজ করুন । 100% পেমেন্ট দিয়ে থাকি শুধু আপনারাই ভুল করেন আর আমাদের দোষ দেন|
ব্লাউজের বাকি অংশ ছিড়তেই বেরিয়ে এলো, ফর্সা উন্মুক্ত পিঠ। মেয়েটি এক হাতে মাটি খামচে ধরলো, আর মনে মনে আল্লাহর নাম জপতে লাগলো। যেন"" কেউ তো তাকে নরপশুদের হাত থেকে বাচায়।
নেশাক্ত নরপশুর দল মেয়েটিকে জোর করে সামনের দিকে ঘুরালো, মেয়েটি শাড়ির আচল টেনে বুক ঢাকার চেষ্টা চালাচ্ছে এবং কাপড় শক্ত করে ধরে নিলো।
বা হাত দিয়ে চোখের পানি মুছে " অসহায় কন্ঠে....
" দয়া করে আমায় মেরে ফেলুন ' তবুও কলঙ্কিত করবেন না " হাত জোড় করছি।
বলেই সে নিজেকে আড়াল করার চেষ্টা চালালো।
দলের মধ্যে সবাই হো হো হাসতে শুরু করলো। দলের এক জন বলে উঠলো,,
" সোনা-মনা কত ক্ষণ আর নিজেকে আড়াল করে রাখবা, ২ মিনিট কি ৫ মিনিট আর লজ্জা পেতে হবে না সোনা, একটু পরেই সব লজ্জা ভেঙ্গে উড়িয়ে দেবো। ট্রাস্ট মি!
লোকটি আবার ওয়াইনের বোতলে চুমুক বসালো। এবারে ঢক ঢক করে বেশ কিছু মদ খেয়ে নিলো।
" মামা আজ ভালোই মজা হবে ক*চি মা*ল।
" ফিগার দেখেছিস, শরীলের চেয়ে বু*ক তো বেজায়'
অবচেতন সাদিয়ার দিকে কু দৃষ্টিতে তাকিয়ে কথাটি বলে ঠোঁট কামড়ে হাসলো।
রুমের মধ্যে একটা পুরানো সাধারণ লাইটে বিশেষ ভালো আলো ছড়ায়নি। মেয়েটি শাড়ি দিয়ে নিজেকে পেচিয়ে মুখ ঢেকে রেখেছে ভয়ে।
অত্যাধিক ভয়ে মেয়েটির শরীল হালকা হয়ে এলো,মাথা, হাত, পা এবং শরীলের সমস্ত অঙ্গ নিস্তেজ হয়ে পড়লো।
কিছু ক্ষণ বাদে' চলে এলো সেই ব্যক্তি যার জন্য তারা অনেক ক্ষণ যাবত অধির অপেক্ষায় ছিলো।
সম্পূর্ণ শরীল কালো কোড দিয়ে ঢাকা, চোখ টাও দেখা যাচ্ছে না। কালো কোড পরহিত ব্যক্তিটি সাদিয়ার অতি নিকটে গেলো ধীর গতিতে৷
লোকটা মেয়েটার পায়ে আলতো স্পর্শ করতেই সে ক্লান্ত অবস্থায় তাকালো এবং ভরকে গেলো৷
মাদক সেবন কারী দলের মধ্যে সবাই এক্সাইটেড হয়ে তাকিয়ে আছে।
আশিক রহমান মিরাজকে ধাক্কা দিয়ে
"শ্লা দেখে তো মনে হচ্ছে না এ আমাদের রাহুল,।
মিরাজ আবার রাহাত কে এই বিষয়ে গুনগুন করে বললে, সে বললো,,,,হুস! মামাহ সেটাই তো।
রাহাতের কথায় আরিফ আর সারুফ বলে উঠলো,,, রাহুল হলে এতোক্ষণে মেয়েটার সব ছিড়ে ফেলতো।
কথাটি বলতেই কোড পরহিত লোকটি দু আঙ্গুল উচু করে কাঠ কাঠ গলায় বললো,,,,,,, ৫ মিনিটের মধ্যে এই বাড়ি না ছাড়লে আমি আদিত রাজ তোদের ছাড়বো না। জানোয়ারের দল। তোদরকে মারতে আমার দশ সেকেন্ড ও লাগবেনা।
আদিত রাজ যার নাম শুনলে যত ছাত্রলীগ, নেতা পুলিশ আছে সবার ভয়ে হাটু কাপে।
আদিতের কথায় সবার পায়ের তলা হতে মাটি সরে যায়। রাহুল কোথায় তাহলে যেখানে রাহুল আসার কথা রাহুল না এসে এই আদিত কোথা থেকে আসলো।
আদিত ওদের যাওয়ার শব্দ না পেয়ে পেছনে ঘুরতেই সবাই ভো দৌড় লাগালো।
বাহিরে আসতেই ফেসে গেলো পুলিশের হাতে।
ওদের আসতে দেখেই পুলিশ"" এই ধর ধর শালা বজ্জাত ওদের ধর ধর।
বলেই পুলিশ গণ ওদের ধাওয়া করলো, ধাওয়া করে আরিফ, মিরাজ আর সারুফকে ধরতে পারলো। রাহুল তো আগেই বন্দি হয়েছে তাদের হাতে।
আর বাকি গুলোকে ধরতে পারলো না পুলিশ একে তো জঙ্গল ঘেরা পুরানো বাড়ি চারপাশে লাইট মারলেও স্পষ্ট কিছু দেখা যায় না।
৩ জনকে ধরে থানায় নিয়ে যাওয়া হলো। আর কিছু পুলিশ জঙ্গলের ভেতরে ঢুকে বাকি তিনজনকে খুজতে লাগলো।
* খানিক বাদেই সাদিয়াকে কোলে নিয়ে বেড়িয়ে এলো পুরানো জীর্ণ বাড়ি হতে। সাদিয়া কড়া পারফিউমের ঘ্রাণ পেয়ে অবচেতন অবস্থায়ই আদিতের বুক খামচে ধরলো।
কোনো মতে কাদা যুক্ত স্থান টি পার হয়ে আদিতের গাড়ি পর্যন্ত পৌছালো ছোট্ট মেয়েটিকে কোলে নিয়ে।
বিএমডব্লিউ কার নিভু ব্লু কার্লার, আদিতের বরাবরই ব্লু কার্লার টা ভীষণ পছন্দের।
ভাগ্যের কি পরিহাস অচেনা মেয়েটির গায়েও আদিতের পছন্দের নিভু ব্লু কার্লার একটা সিল্কি শাড়ি।
পেছনের সিটে মেয়েটিকে রেখে আসলো আবার সেই পুরানো বাড়িটায়,
ঘরের ভেতরে ঢুকে মাটিতে পড়ে যাওয়া জিনিসটি তুলে পকেটে ঢুকালো সে।
দ্রু পা ফেলে গাড়িতে এসে বসলো মেয়েটির পাশে।
ফোনের লক খুলে ড্রাইভারকে উদ্দেশ্য করে""" স্টার্ট নাউ। গো
ড্রাইভার গাড়ি স্টার্ট দিলো। রাস্তাটি ভাঙ্গা চুড়া হওয়ায় মেয়েটি বার বার গাড়িতে তার মাথা বারি খাচ্ছিলো এবং থাসথুস শব্দ হচ্ছিলো দু-একটু।
আদিত বিরক্তি নিয়ে মেয়েটির মাথা তার কাধে এনে নিলো।
অর্ধ গ্রামের পথ পেরিয়ে টিকেটপুর ছেড়ে ঢাকা গুলিস্তানের এখানে এসে বেশ জ্যাম ধরলো। কোন এক সময় আদিত রাজ নিজেও ঘুমের দেশে পারি জমালো।
রাত ৩ টা ছুইছুই, বসার ঘরে পিনপতন নীরবতা বিরাজ করছে।
দেওয়ান বাড়ির মেয়ে নিখোজ।
হারকিউলিস
writer:Sheikh Sadia
পর্ব:১
Tahmida Rahman
删除评论
您确定要删除此评论吗?
Rohim Roy Roy
删除评论
您确定要删除此评论吗?
Sultana Akther
删除评论
您确定要删除此评论吗?