AFace1 AFace1
    #bangladesh #education #web #series #bmw
    詳細検索
  • ログイン
  • 登録

  • ナイトモード
  • © 2025 AFace1
    約 • ディレクトリ • お問い合わせ • プライバシーポリシー • 利用規約 • 返金 • Work • Points and Payments • DMCA

    選択する 言語

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

時計

時計 リール 映画

イベント

イベントをブラウズ 私の予定

ブログ

記事を閲覧する

市場

最新の製品

ページ

マイページ 気に入ったページ

もっと

フォーラム 探検 人気の投稿 ジョブ オファー 資金
リール 時計 イベント 市場 ブログ マイページ すべてを見る
Fatima Akhtar
User Image
ドラッグしてカバーの位置を変更
Fatima Akhtar

Fatima Akhtar

@Fatima
  • タイムライン
  • グループ
  • いいね
  • 続く 0
  • フォロワー 0
  • 写真
  • 動画
  • リール
  • 製品
0 続く
0 フォロワー
8 投稿
男
19 歳
に住んでいます Bangladesh
image
image
image
image
image
image
Fatima Akhtar
Fatima Akhtar
9 の

কি

お気に入り
コメント
シェア
avatar

Md Habib Ullah

 
কিউট
愛する
1
お気に入り
· 返事 · 1749119678

コメントを削除

このコメントを削除してもよろしいですか?

avatar

tasfiyamitu

🥰🥰🥰🥰🥰
愛する
2
お気に入り
· 返事 · 1749124638

コメントを削除

このコメントを削除してもよろしいですか?

avatar

rony99

 
Tai naki 😍
愛する
1
お気に入り
· 返事 · 1749127582

コメントを削除

このコメントを削除してもよろしいですか?

Fatima Akhtar
Fatima Akhtar  彼のプロフィール写真を変更しました
9 の

image
お気に入り
コメント
シェア
avatar

Md Jony

 
তোমার “আয়নার শহর” গল্পটা দারুণ — আধুনিক ক্লান্ত জীবনের ভিতর একধরনের জাদুবাস্তবতার আলতো ছোঁয়া। গল্পের টান, বর্ণনার ধাঁচ, সেই পুরনো গলির হঠাৎ উন্মোচিত হওয়া — খুব ভালোভাবেই পাঠককে অয়নের সঙ্গে টেনে নিয়ে যায়।

এখন তুমি যে প্রশ্ন করেছ —
“আমি যদি সেই আয়নায় তাকাতাম, কী দেখতাম?”

আমার উত্তরটা হয়তো একটু বিমূর্ত, কিন্তু সত্যি বলছি —

আমি হয়তো দেখতাম আমাকে, এক পাহাড়ঘেরা ছোট শহরে, একটা কাঠের ঘরে বসে কবিতা লিখছি। বাইরের জানালা দিয়ে ভেসে আসছে বিকেলের আলো আর দূর পাহাড় থেকে ভেসে আসা একটা বাঁশির সুর।
নেই কোনো প্রযুক্তির দৌড়, নেই চটজলদি তথ্যের চাপ — শুধু আমি আর শব্দ, সময় আর নীরবতা।

আরেক আয়নায় হয়তো দেখতাম, আমি একটা পুরনো লাইব্রেরিতে বসে পুরনো বইয়ের পাতা উল্টাচ্ছি। আমি জানি না কোথা থেকে এসেছি, কোথায় যাচ্ছি — কিন্তু প্রতিটি শব্দের মধ্যে এক ধরনের মুক্তি খুঁজে পাচ্ছি। প্রতিটি বাক্যে যেন নিজেকে খুঁজে পাচ্ছি।

তবে সবচেয়ে সত্যি আয়নাটা হয়তো এমনই একটা প্রতিচ্ছবি দেখাত —
যেখানে আমি আর আমি-না হয়ে যাওয়া আমির মধ্যে সংলাপ চলেছে —
একটা ধ্রুব প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে:
“তুমি নিজে হতে পেরেছ তো?”

তোমার গল্পের এই আয়নাটি ঠিক সেই প্রশ্নটাই তো তোলে —
যেটা আমাদের অনেকেই মনে করি, কিন্তু কখনো জোরে বলি না।


---

তুমি যদি চাও, আমি এই গল্পটার একটা পরবর্তী অধ্যায় তৈরি করতে পারি — হয়তো অয়ন পরে আবার সেই গলি খুঁজে ফেরে, বা আয়নার শহর তার জীবনেই ঢুকে পড়ে অন্যভাবে।
বলো, চাই কি?
お気に入り
· 返事 · 1749205110

コメントを削除

このコメントを削除してもよろしいですか?

Fatima Akhtar
Fatima Akhtar
9 の ·翻訳

কি #viral #trending #foryou #fyp #dancevideo #bangladesh #shorts #anushkasingh

お気に入り
コメント
シェア
avatar

tasfiyamitu

🙂🙂🙂🙂🙂🙂
お気に入り
· 返事 · 1749124669

コメントを削除

このコメントを削除してもよろしいですか?

avatar

Mahfuz Chowdhury

 
cute
お気に入り
· 返事 · 1749160378

コメントを削除

このコメントを削除してもよろしいですか?

avatar

Md Jony

 
নিশ্চয়ই! আমি আপনাকে একটা গল্প বলছি — আধুনিক শহর ও প্রাচীন রূপকথার মিশেলে। গল্পটার নাম "আয়নার শহর"।


---

আয়নার শহর

রোদ পড়েছে বিকেলের।
ধুলোমাখা শহরের ফুটপাথে হাঁটছে অয়ন — কাঁধে ব্যাগ, চোখে ক্লান্তি।
সে একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, চাকরি করে একটি বহুজাতিক কোম্পানিতে।
সবই ঠিক, সবই “নিরাপদ”, কিন্তু ভেতরে কোথাও যেন একটা শূন্যতা জমেছে।
প্রতিদিন সকালে উঠে অফিস, কম্পিউটারের সামনে আট ঘণ্টা, তারপর বাড়ি।
জীবনের অর্থ যেন স্লাইড হয়ে যাচ্ছে পর্দার ভিতর দিয়ে।

একদিন সন্ধ্যায়, অফিস থেকে ফিরতে ফিরতে হঠাৎ অয়ন একটা গলিতে ঢুকে পড়ে।
গলিটা সে আগে কখনো দেখেনি, অথচ এতোদিন এই পথেই চলেছে।
গলির শেষে দাঁড়িয়ে এক পুরনো, ধূসর, ছাউনিমোড়া দোকান।
সামনে ঝুলছে একটা কাঠের সাইনবোর্ড:
“আয়নার দোকান — নিজের চোখে দেখুন নিজেকে”

অয়ন কৌতূহল বশে ঢুকে যায়।
ভিতরে এক বৃদ্ধ বসে আছেন — চোখে গোল ফ্রেমের চশমা, গলায় রূপার চেইন।
দোকানের দেয়ালজুড়ে শুধু আয়না। সব আয়নাই একটু অদ্ভুত — কোনোটা ধোঁয়াটে, কোনোটা বিকৃত নয়, কিন্তু মনে হয় যেন ভেতরে অন্য কিছু আছে।

বৃদ্ধ বললেন,
— “তুমি কী খুঁজছো?”
অয়ন একটু চমকে বলল,
— “জানি না… নিজের একটু আলাদা রূপ হয়তো।”

বৃদ্ধ হেসে একটা আয়নার দিকে ইশারা করলেন।
“এই আয়নাটা শুধুমাত্র সত্যদর্শী। দেখো না একবার?”

অয়ন সামনে দাঁড়াল।
আয়নায় সে যা দেখল, তাতে তার বুক কেঁপে উঠল।
সে নিজেকে দেখল, কিন্তু ঠিক এখনকার অয়ন নয় —
সে একজন শিল্পী, পাহাড়ে থাকছে, চারপাশে রং, শব্দ, ছন্দ,
এক অন্য জীবন, যেটা সে কখনো বেছে নেয়নি।

তার চোখে জল চলে এল।
সে ফিরে তাকাল বৃদ্ধের দিকে — কিন্তু দোকান ফাঁকা।
সব আয়না অন্ধকার, দরজা নেই, দেয়াল নিঃশব্দ।

সে বুঝে গেল — এই গলি, এই দোকান, এই আয়না —
সবই একটা মুহূর্তের ফাটলে দেখা পাওয়া নিজের হারিয়ে যাওয়া সম্ভাবনার।

ঘরে ফিরে সে পরদিন চাকরিতে পদত্যাগপত্র জমা দেয়।
এক পুরনো স্কেচবুক খুঁজে বার করে আবার ছবি আঁকা শুরু করে।


---

এই ছিল “আয়নার শহর”।
বলুন তো, আপনি যদি সেই আয়নায় তাকাতেন — কী দেখতেন?নিশ্চয়ই! আমি আপনাকে একটা গল্প বলছি — আধুনিক শহর ও প্রাচীন রূপকথার মিশেলে। গল্পটার নাম "আয়নার শহর"।


---

আয়নার শহর

রোদ পড়েছে বিকেলের।
ধুলোমাখা শহরের ফুটপাথে হাঁটছে অয়ন — কাঁধে ব্যাগ, চোখে ক্লান্তি।
সে একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, চাকরি করে একটি বহুজাতিক কোম্পানিতে।
সবই ঠিক, সবই “নিরাপদ”, কিন্তু ভেতরে কোথাও যেন একটা শূন্যতা জমেছে।
প্রতিদিন সকালে উঠে অফিস, কম্পিউটারের সামনে আট ঘণ্টা, তারপর বাড়ি।
জীবনের অর্থ যেন স্লাইড হয়ে যাচ্ছে পর্দার ভিতর দিয়ে।

একদিন সন্ধ্যায়, অফিস থেকে ফিরতে ফিরতে হঠাৎ অয়ন একটা গলিতে ঢুকে পড়ে।
গলিটা সে আগে কখনো দেখেনি, অথচ এতোদিন এই পথেই চলেছে।
গলির শেষে দাঁড়িয়ে এক পুরনো, ধূসর, ছাউনিমোড়া দোকান।
সামনে ঝুলছে একটা কাঠের সাইনবোর্ড:
“আয়নার দোকান — নিজের চোখে দেখুন নিজেকে”

অয়ন কৌতূহল বশে ঢুকে যায়।
ভিতরে এক বৃদ্ধ বসে আছেন — চোখে গোল ফ্রেমের চশমা, গলায় রূপার চেইন।
দোকানের দেয়ালজুড়ে শুধু আয়না। সব আয়নাই একটু অদ্ভুত — কোনোটা ধোঁয়াটে, কোনোটা বিকৃত নয়, কিন্তু মনে হয় যেন ভেতরে অন্য কিছু আছে।

বৃদ্ধ বললেন,
— “তুমি কী খুঁজছো?”
অয়ন একটু চমকে বলল,
— “জানি না… নিজের একটু আলাদা রূপ হয়তো।”

বৃদ্ধ হেসে একটা আয়নার দিকে ইশারা করলেন।
“এই আয়নাটা শুধুমাত্র সত্যদর্শী। দেখো না একবার?”

অয়ন সামনে দাঁড়াল।
আয়নায় সে যা দেখল, তাতে তার বুক কেঁপে উঠল।
সে নিজেকে দেখল, কিন্তু ঠিক এখনকার অয়ন নয় —
সে একজন শিল্পী, পাহাড়ে থাকছে, চারপাশে রং, শব্দ, ছন্দ,
এক অন্য জীবন, যেটা সে কখনো বেছে নেয়নি।

তার চোখে জল চলে এল।
সে ফিরে তাকাল বৃদ্ধের দিকে — কিন্তু দোকান ফাঁকা।
সব আয়না অন্ধকার, দরজা নেই, দেয়াল নিঃশব্দ।

সে বুঝে গেল — এই গলি, এই দোকান, এই আয়না —
সবই একটা মুহূর্তের ফাটলে দেখা পাওয়া নিজের হারিয়ে যাওয়া সম্ভাবনার।

ঘরে ফিরে সে পরদিন চাকরিতে পদত্যাগপত্র জমা দেয়।
এক পুরনো স্কেচবুক খুঁজে বার করে আবার ছবি আঁকা শুরু করে।


---

এই ছিল “আয়নার শহর”।
বলুন তো, আপনি যদি সেই আয়নায় তাকাতেন — কী দেখতেন?
お気に入り
· 返事 · 1749204974

コメントを削除

このコメントを削除してもよろしいですか?

Fatima Akhtar
Fatima Akhtar
9 の ·翻訳

#viral #trending #foryou #fyp #dancevideo #bangladesh #shorts #anushkasingh

image
お気に入り
コメント
シェア
avatar

Shorif nawaz sakil

 
অসাধারণ ❤️
お気に入り
· 返事 · 1749118738

コメントを削除

このコメントを削除してもよろしいですか?

avatar

Md Jony

 
নিশ্চয়ই! আমি আপনাকে একটা গল্প বলছি — আধুনিক শহর ও প্রাচীন রূপকথার মিশেলে। গল্পটার নাম "আয়নার শহর"।


---

আয়নার শহর

রোদ পড়েছে বিকেলের।
ধুলোমাখা শহরের ফুটপাথে হাঁটছে অয়ন — কাঁধে ব্যাগ, চোখে ক্লান্তি।
সে একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, চাকরি করে একটি বহুজাতিক কোম্পানিতে।
সবই ঠিক, সবই “নিরাপদ”, কিন্তু ভেতরে কোথাও যেন একটা শূন্যতা জমেছে।
প্রতিদিন সকালে উঠে অফিস, কম্পিউটারের সামনে আট ঘণ্টা, তারপর বাড়ি।
জীবনের অর্থ যেন স্লাইড হয়ে যাচ্ছে পর্দার ভিতর দিয়ে।

একদিন সন্ধ্যায়, অফিস থেকে ফিরতে ফিরতে হঠাৎ অয়ন একটা গলিতে ঢুকে পড়ে।
গলিটা সে আগে কখনো দেখেনি, অথচ এতোদিন এই পথেই চলেছে।
গলির শেষে দাঁড়িয়ে এক পুরনো, ধূসর, ছাউনিমোড়া দোকান।
সামনে ঝুলছে একটা কাঠের সাইনবোর্ড:
“আয়নার দোকান — নিজের চোখে দেখুন নিজেকে”

অয়ন কৌতূহল বশে ঢুকে যায়।
ভিতরে এক বৃদ্ধ বসে আছেন — চোখে গোল ফ্রেমের চশমা, গলায় রূপার চেইন।
দোকানের দেয়ালজুড়ে শুধু আয়না। সব আয়নাই একটু অদ্ভুত — কোনোটা ধোঁয়াটে, কোনোটা বিকৃত নয়, কিন্তু মনে হয় যেন ভেতরে অন্য কিছু আছে।

বৃদ্ধ বললেন,
— “তুমি কী খুঁজছো?”
অয়ন একটু চমকে বলল,
— “জানি না… নিজের একটু আলাদা রূপ হয়তো।”

বৃদ্ধ হেসে একটা আয়নার দিকে ইশারা করলেন।
“এই আয়নাটা শুধুমাত্র সত্যদর্শী। দেখো না একবার?”

অয়ন সামনে দাঁড়াল।
আয়নায় সে যা দেখল, তাতে তার বুক কেঁপে উঠল।
সে নিজেকে দেখল, কিন্তু ঠিক এখনকার অয়ন নয় —
সে একজন শিল্পী, পাহাড়ে থাকছে, চারপাশে রং, শব্দ, ছন্দ,
এক অন্য জীবন, যেটা সে কখনো বেছে নেয়নি।

তার চোখে জল চলে এল।
সে ফিরে তাকাল বৃদ্ধের দিকে — কিন্তু দোকান ফাঁকা।
সব আয়না অন্ধকার, দরজা নেই, দেয়াল নিঃশব্দ।

সে বুঝে গেল — এই গলি, এই দোকান, এই আয়না —
সবই একটা মুহূর্তের ফাটলে দেখা পাওয়া নিজের হারিয়ে যাওয়া সম্ভাবনার।

ঘরে ফিরে সে পরদিন চাকরিতে পদত্যাগপত্র জমা দেয়।
এক পুরনো স্কেচবুক খুঁজে বার করে আবার ছবি আঁকা শুরু করে।


---

এই ছিল “আয়নার শহর”।
বলুন তো, আপনি যদি সেই আয়নায় তাকাতেন — কী দেখতেন?নিশ্চয়ই! আমি আপনাকে একটা গল্প বলছি — আধুনিক শহর ও প্রাচীন রূপকথার মিশেলে। গল্পটার নাম "আয়নার শহর"।


---

আয়নার শহর

রোদ পড়েছে বিকেলের।
ধুলোমাখা শহরের ফুটপাথে হাঁটছে অয়ন — কাঁধে ব্যাগ, চোখে ক্লান্তি।
সে একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, চাকরি করে একটি বহুজাতিক কোম্পানিতে।
সবই ঠিক, সবই “নিরাপদ”, কিন্তু ভেতরে কোথাও যেন একটা শূন্যতা জমেছে।
প্রতিদিন সকালে উঠে অফিস, কম্পিউটারের সামনে আট ঘণ্টা, তারপর বাড়ি।
জীবনের অর্থ যেন স্লাইড হয়ে যাচ্ছে পর্দার ভিতর দিয়ে।

একদিন সন্ধ্যায়, অফিস থেকে ফিরতে ফিরতে হঠাৎ অয়ন একটা গলিতে ঢুকে পড়ে।
গলিটা সে আগে কখনো দেখেনি, অথচ এতোদিন এই পথেই চলেছে।
গলির শেষে দাঁড়িয়ে এক পুরনো, ধূসর, ছাউনিমোড়া দোকান।
সামনে ঝুলছে একটা কাঠের সাইনবোর্ড:
“আয়নার দোকান — নিজের চোখে দেখুন নিজেকে”

অয়ন কৌতূহল বশে ঢুকে যায়।
ভিতরে এক বৃদ্ধ বসে আছেন — চোখে গোল ফ্রেমের চশমা, গলায় রূপার চেইন।
দোকানের দেয়ালজুড়ে শুধু আয়না। সব আয়নাই একটু অদ্ভুত — কোনোটা ধোঁয়াটে, কোনোটা বিকৃত নয়, কিন্তু মনে হয় যেন ভেতরে অন্য কিছু আছে।

বৃদ্ধ বললেন,
— “তুমি কী খুঁজছো?”
অয়ন একটু চমকে বলল,
— “জানি না… নিজের একটু আলাদা রূপ হয়তো।”

বৃদ্ধ হেসে একটা আয়নার দিকে ইশারা করলেন।
“এই আয়নাটা শুধুমাত্র সত্যদর্শী। দেখো না একবার?”

অয়ন সামনে দাঁড়াল।
আয়নায় সে যা দেখল, তাতে তার বুক কেঁপে উঠল।
সে নিজেকে দেখল, কিন্তু ঠিক এখনকার অয়ন নয় —
সে একজন শিল্পী, পাহাড়ে থাকছে, চারপাশে রং, শব্দ, ছন্দ,
এক অন্য জীবন, যেটা সে কখনো বেছে নেয়নি।

তার চোখে জল চলে এল।
সে ফিরে তাকাল বৃদ্ধের দিকে — কিন্তু দোকান ফাঁকা।
সব আয়না অন্ধকার, দরজা নেই, দেয়াল নিঃশব্দ।

সে বুঝে গেল — এই গলি, এই দোকান, এই আয়না —
সবই একটা মুহূর্তের ফাটলে দেখা পাওয়া নিজের হারিয়ে যাওয়া সম্ভাবনার।

ঘরে ফিরে সে পরদিন চাকরিতে পদত্যাগপত্র জমা দেয়।
এক পুরনো স্কেচবুক খুঁজে বার করে আবার ছবি আঁকা শুরু করে।


---

এই ছিল “আয়নার শহর”।
বলুন তো, আপনি যদি সেই আয়নায় তাকাতেন — কী দেখতেন?
お気に入り
· 返事 · 1749204957

コメントを削除

このコメントを削除してもよろしいですか?

Fatima Akhtar
Fatima Akhtar
9 の ·翻訳

#viral #trending #foryou #fyp #dancevideo #bangladesh #shorts #anushkasingh

image
お気に入り
コメント
シェア
avatar

Md Jony

 
নিশ্চয়ই! আমি আপনাকে একটা গল্প বলছি — আধুনিক শহর ও প্রাচীন রূপকথার মিশেলে। গল্পটার নাম "আয়নার শহর"।


---

আয়নার শহর

রোদ পড়েছে বিকেলের।
ধুলোমাখা শহরের ফুটপাথে হাঁটছে অয়ন — কাঁধে ব্যাগ, চোখে ক্লান্তি।
সে একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, চাকরি করে একটি বহুজাতিক কোম্পানিতে।
সবই ঠিক, সবই “নিরাপদ”, কিন্তু ভেতরে কোথাও যেন একটা শূন্যতা জমেছে।
প্রতিদিন সকালে উঠে অফিস, কম্পিউটারের সামনে আট ঘণ্টা, তারপর বাড়ি।
জীবনের অর্থ যেন স্লাইড হয়ে যাচ্ছে পর্দার ভিতর দিয়ে।

একদিন সন্ধ্যায়, অফিস থেকে ফিরতে ফিরতে হঠাৎ অয়ন একটা গলিতে ঢুকে পড়ে।
গলিটা সে আগে কখনো দেখেনি, অথচ এতোদিন এই পথেই চলেছে।
গলির শেষে দাঁড়িয়ে এক পুরনো, ধূসর, ছাউনিমোড়া দোকান।
সামনে ঝুলছে একটা কাঠের সাইনবোর্ড:
“আয়নার দোকান — নিজের চোখে দেখুন নিজেকে”

অয়ন কৌতূহল বশে ঢুকে যায়।
ভিতরে এক বৃদ্ধ বসে আছেন — চোখে গোল ফ্রেমের চশমা, গলায় রূপার চেইন।
দোকানের দেয়ালজুড়ে শুধু আয়না। সব আয়নাই একটু অদ্ভুত — কোনোটা ধোঁয়াটে, কোনোটা বিকৃত নয়, কিন্তু মনে হয় যেন ভেতরে অন্য কিছু আছে।

বৃদ্ধ বললেন,
— “তুমি কী খুঁজছো?”
অয়ন একটু চমকে বলল,
— “জানি না… নিজের একটু আলাদা রূপ হয়তো।”

বৃদ্ধ হেসে একটা আয়নার দিকে ইশারা করলেন।
“এই আয়নাটা শুধুমাত্র সত্যদর্শী। দেখো না একবার?”

অয়ন সামনে দাঁড়াল।
আয়নায় সে যা দেখল, তাতে তার বুক কেঁপে উঠল।
সে নিজেকে দেখল, কিন্তু ঠিক এখনকার অয়ন নয় —
সে একজন শিল্পী, পাহাড়ে থাকছে, চারপাশে রং, শব্দ, ছন্দ,
এক অন্য জীবন, যেটা সে কখনো বেছে নেয়নি।

তার চোখে জল চলে এল।
সে ফিরে তাকাল বৃদ্ধের দিকে — কিন্তু দোকান ফাঁকা।
সব আয়না অন্ধকার, দরজা নেই, দেয়াল নিঃশব্দ।

সে বুঝে গেল — এই গলি, এই দোকান, এই আয়না —
সবই একটা মুহূর্তের ফাটলে দেখা পাওয়া নিজের হারিয়ে যাওয়া সম্ভাবনার।

ঘরে ফিরে সে পরদিন চাকরিতে পদত্যাগপত্র জমা দেয়।
এক পুরনো স্কেচবুক খুঁজে বার করে আবার ছবি আঁকা শুরু করে।


---

এই ছিল “আয়নার শহর”।
বলুন তো, আপনি যদি সেই আয়নায় তাকাতেন — কী দেখতেন?নিশ্চয়ই! আমি আপনাকে একটা গল্প বলছি — আধুনিক শহর ও প্রাচীন রূপকথার মিশেলে। গল্পটার নাম "আয়নার শহর"।


---

আয়নার শহর

রোদ পড়েছে বিকেলের।
ধুলোমাখা শহরের ফুটপাথে হাঁটছে অয়ন — কাঁধে ব্যাগ, চোখে ক্লান্তি।
সে একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, চাকরি করে একটি বহুজাতিক কোম্পানিতে।
সবই ঠিক, সবই “নিরাপদ”, কিন্তু ভেতরে কোথাও যেন একটা শূন্যতা জমেছে।
প্রতিদিন সকালে উঠে অফিস, কম্পিউটারের সামনে আট ঘণ্টা, তারপর বাড়ি।
জীবনের অর্থ যেন স্লাইড হয়ে যাচ্ছে পর্দার ভিতর দিয়ে।

একদিন সন্ধ্যায়, অফিস থেকে ফিরতে ফিরতে হঠাৎ অয়ন একটা গলিতে ঢুকে পড়ে।
গলিটা সে আগে কখনো দেখেনি, অথচ এতোদিন এই পথেই চলেছে।
গলির শেষে দাঁড়িয়ে এক পুরনো, ধূসর, ছাউনিমোড়া দোকান।
সামনে ঝুলছে একটা কাঠের সাইনবোর্ড:
“আয়নার দোকান — নিজের চোখে দেখুন নিজেকে”

অয়ন কৌতূহল বশে ঢুকে যায়।
ভিতরে এক বৃদ্ধ বসে আছেন — চোখে গোল ফ্রেমের চশমা, গলায় রূপার চেইন।
দোকানের দেয়ালজুড়ে শুধু আয়না। সব আয়নাই একটু অদ্ভুত — কোনোটা ধোঁয়াটে, কোনোটা বিকৃত নয়, কিন্তু মনে হয় যেন ভেতরে অন্য কিছু আছে।

বৃদ্ধ বললেন,
— “তুমি কী খুঁজছো?”
অয়ন একটু চমকে বলল,
— “জানি না… নিজের একটু আলাদা রূপ হয়তো।”

বৃদ্ধ হেসে একটা আয়নার দিকে ইশারা করলেন।
“এই আয়নাটা শুধুমাত্র সত্যদর্শী। দেখো না একবার?”

অয়ন সামনে দাঁড়াল।
আয়নায় সে যা দেখল, তাতে তার বুক কেঁপে উঠল।
সে নিজেকে দেখল, কিন্তু ঠিক এখনকার অয়ন নয় —
সে একজন শিল্পী, পাহাড়ে থাকছে, চারপাশে রং, শব্দ, ছন্দ,
এক অন্য জীবন, যেটা সে কখনো বেছে নেয়নি।

তার চোখে জল চলে এল।
সে ফিরে তাকাল বৃদ্ধের দিকে — কিন্তু দোকান ফাঁকা।
সব আয়না অন্ধকার, দরজা নেই, দেয়াল নিঃশব্দ।

সে বুঝে গেল — এই গলি, এই দোকান, এই আয়না —
সবই একটা মুহূর্তের ফাটলে দেখা পাওয়া নিজের হারিয়ে যাওয়া সম্ভাবনার।

ঘরে ফিরে সে পরদিন চাকরিতে পদত্যাগপত্র জমা দেয়।
এক পুরনো স্কেচবুক খুঁজে বার করে আবার ছবি আঁকা শুরু করে।


---

এই ছিল “আয়নার শহর”।
বলুন তো, আপনি যদি সেই আয়নায় তাকাতেন — কী দেখতেন?
お気に入り
· 返事 · 1749204931

コメントを削除

このコメントを削除してもよろしいですか?

さらに投稿を読み込む

友達から外す

友達を解除してもよろしいですか?

このユーザーを報告

オファーを編集

ティアを追加








画像を選択
ランクを削除する
この階層を削除してもよろしいですか?

レビュー

コンテンツや投稿を販売するには、まずいくつかのパッケージを作成します。 収益化

ウォレットで支払う

支払いアラート

アイテムを購入しようとしています。続行しますか?

払い戻しをリクエストする