AFace1 AFace1
    #face #bangladesh #aface1 #news #aface
    Avanceret søgning
  • Log på
  • Tilmeld

  • Dagstilstand
  • © 2025 AFace1
    Om • Vejviser • Kontakt os • Fortrolighedspolitik • Vilkår for brug • Tilbagebetale • Points and Payments • DMCA

    Vælg Sprog

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Holde øje

Holde øje Hjul

Begivenheder

Gennemse begivenheder Mine begivenheder

Blog

Gennemse artikler

Marked

Seneste produkter

sider

Mine sider Synes godt om sider

Mere

Udforske Populære opslag Spil Jobs Tilbud Finansiering
Hjul Holde øje Begivenheder Marked Blog Mine sider Se alt
Mondal210
User Image
Træk for at flytte omslaget
Mondal210

Mondal210

@Mondal210
  • Tidslinje
  • Grupper
  • Kan lide
  • Følge 2
  • Tilhængere 4
  • Fotos
  • Videoer
  • Hjul
  • Produkter
2 Følge
4 Tilhængere
133 indlæg
Han
15 år gammel
Bor i Bangladesh
Mondal210
Mondal210
1 i

সর্বনিম্নে 400 অক্ষরে হতে হবে | ব্লক পোস্ট সর্বনিম্ন 1200 অক্ষরে হতে হবে | পিকচার আপলোড করলে সেই পিকচারের অবশ্যই একটি নাম দিয়ে আপলোড করতে হবে | কমেন্ট করতে হলে অবশ্যই সেটি 50 অক্ষর হতে হবে | এর কম যদি হয় তাহলে পেমেন্ট পাবেন না | একই পোস্ট বারবার রিপিট এবং শুধু হাই-হ্যালো

Synes godt om
Kommentar
Del
Mondal210
Mondal210
1 i

উপন্যাস: আলো ও অন্ধকার
🌑🔥 অধ্যায় ৭: ছায়ার ছায়া
তিন যাত্রী—আলো, অন্ধকার, আরণ্য—ধীরে ধীরে পৌঁছে গেল এক ভয়ানক উপত্যকায়, যার চারপাশে কালো কুয়াশা পাক খাচ্ছিল। পাখি নেই, বাতাস নেই—কেবল একটা চাপা শব্দ, যেন দূরে কেউ হাঁটছে… না, যেন হেসে চলেছে।

হঠাৎ চারদিকের আকাশ রঙ বদলাতে শুরু করল। পাহাড় কাঁপতে লাগল। মাটি ফেটে বেরিয়ে এল কালো ধোঁয়ার এক স্রোত।

আর সেই ধোঁয়ার মাঝখান থেকে উঠে এল একটি ভয়ঙ্কর রূপ।

সে মানুষের মতো, তবুও মানুষ নয়। তার মুখে আলো ও অন্ধকার—উভয়ের ছায়া। তার চোখ দুটো আলাদা:

একটিতে ঘূর্ণি আলো, যা দেখতে মুগ্ধ করে;

আর একটিতে শূন্যতা, যা তাকালেই মন খালি হয়ে যায়।

সে-ই ছায়ার ছায়া।

🗣️ প্রথম মুখোমুখি
সে বলে উঠল,
— “তোমরা অবশেষে এসেছো… আমার সৃষ্টি যে তোমাদের দ্বন্দ্ব থেকে।”

আলো বলল, “তুই আমাদের সৃষ্টি না, তুই একটা বিভ্রান্তি।”

ছায়ার ছায়া হেসে বলে,
— “বিভ্রান্তি? আমি সেই সত্য, যাকে তোমরা চোখ বন্ধ করে এড়িয়ে গিয়েছিলে। আমি জন্মেছি, যখন আলো অন্ধকারকে ভয় পেয়েছিল… আর অন্ধকার, তুই যখন আলোকে ঘৃণা করেছিলি।”

তারপর সে দুজনের দিকে আলাদা আলাদা আক্রমণ ছুড়ে দেয়:

আলোর সামনে সে এনে দেয় সেই মুহূর্ত, যখন সে তার বাবার মুখে বলেছিল, “আমি একাই যথেষ্ট, আমাকে কারো দরকার নেই।”

অন্ধকারের সামনে ভেসে ওঠে সেই ভয়ঙ্কর স্মৃতি, যেখানে সে এক ছোট্ট ছেলেকে ইচ্ছা করে ভয় দেখিয়েছিল শুধু আলোকে দোষী বানাতে।

আলো কেঁদে উঠল, “আমি… আমি সেটা বলতে চাইনি…”

অন্ধকার চিৎকার করে বলল, “আমি আর ফিরে যেতে পারি না… আমি তো শুধু ভালোবাসা চাইতাম…”

🌿 আরণ্যার আশ্রয়
ছায়ার ছায়া এগিয়ে এল।
সে বলল, “তোমাদের হৃদয়েই আমার ঘর। এখন আমাকে থামাতে পারবে না।”

ঠিক তখনই, আরণ্য সামনে এসে দাঁড়াল। তার কপালে চাঁদের চিহ্ন জ্বলতে লাগল।

সে বলল,
— “ছায়া শুধু থাকে, যখন ভেতরের ক্ষত লুকিয়ে রাখা হয়। কিন্তু আজ এই দুই ভাই যদি সত্যি মুখোমুখি দাঁড়ায়, তাহলে তুই টিকতে পারবি না।”

আলো ও অন্ধকার পরস্পরের দিকে তাকাল।
তারা হাত বাড়িয়ে একে অপরের হাত ধরল।

আলো বলল, “আমি তোকে সবসময় আলাদা ভাবতাম। ভুল ছিল।”
অন্ধকার বলল, “আমি তোকে ভয় পেতাম, কারণ তোকে হারাতে চাইনি।”

তাদের হাত এক হতেই চারদিক ঝলসে উঠল। ছায়ার ছায়া কেঁপে উঠল।

সে গর্জে উঠল,
— “না! এখন না! এখনো আমি পুরো শক্তিশালী হইনি!”

তার শরীর থেকে ধোঁয়া ছিটকে গেল চারদিকে, আর সে ধীরে ধীরে মিলিয়ে গেল অন্ধকারে...

🌄 শেষে
তিনজন এখন এক উপত্যকার কিনারায়—সামনে দেখা যায় দূরে এক বিশাল পর্বত, মাথায় চিরজ্যোতির আলো।

সেই পর্বতের নাম—অরুণা-শৃঙ্গ।

আর তার শীর্ষে লুকিয়ে আছে সেই রহস্যময় শক্তি—অন্তর্জ্যোতি—যা চিরতরে ছায়াকে শেষ করতে পারে।

🔔 পরবর্তী অধ্যায়: অধ্যায় ৮ – অরুণা-শৃঙ্গ

এই অধ্যায়ে তিনজন শুরু করবে পর্বতারোহণ, কিন্তু সেখানে অপেক্ষা করছে এক চূড়ান্ত পরীক্ষা—যেখানে তাদের নিজেদের জীবনের বিনিময়ে মুক্তি আনতে হতে পারে পৃথিবীতে।

চলিয়ে দেব কি পরবর্তী অধ্যায়?

Synes godt om
Kommentar
Del
avatar

Mohammad ROMJAN

 
🤙
Synes godt om
· Svar · 1749789041

Slet kommentar

Er du sikker på, at du vil slette denne kommentar?

Mondal210
Mondal210
1 i

উপন্যাস: আলো ও অন্ধকার
🌕🌿 অধ্যায় ৬: বনদেবীর কন্যা
আরণ্যা তাদের নিয়ে চলল এক গোপন গুহার দিকে, যার নাম তপোভূমি—চন্দ্রবনের মাঝখানে এক প্রাচীন স্থান, যেখানে একসময় বনদেবী ধ্যান করতেন। সেই স্থানে এখনও বাতাসে লুকিয়ে আছে চেতনার শক্তি।

তাদের বসিয়ে আরণ্য বলল,
— “তোমরা দুজন একে অপরের বিপরীত, কিন্তু শুধু একসঙ্গে থাকলেই ছায়াকে রোখা যাবে না। তোমাদের ভেতরের সত্যিকারের শক্তিকে জাগাতে হবে।”

আলো জিজ্ঞেস করল, “তুমি কে? কীভাবে জানো এত কিছু?”

আরণ্যা কিছুক্ষণ চুপ করে রইল। তারপর মাটি ছুঁয়ে চোখ বন্ধ করল।

তার স্মৃতি জেগে উঠল...

🌸 অতীত: বনদেবীর বর্ণনা
অনেক বছর আগে, ছায়ার ছায়া যখন প্রথম মাথা তোলে, তখনই বনদেবী বুঝেছিলেন—এই শক্তি একদিন আলো ও অন্ধকারের মধ্যে বিভাজন তৈরি করবে।

তখন তিনি এক কন্যা সৃষ্টি করেন, তার শক্তির অংশ দিয়ে—আরণ্যা।
তার মধ্যে আছে তিনটি গুণ:

প্রকৃতির সঙ্গে কথা বলার ক্ষমতা

সত্যকে অনুভব করার ইন্দ্রিয়

অন্ধকারে আলো খুঁজে পাওয়ার শক্তি

আর সেই জন্যই, আরণ্যাকে পাঠানো হয়েছিল এই দুই ভাইয়ের পথ প্রদর্শক হয়ে।

🔥 বিপদ: মিথ্যা আলো
সেই রাতেই গুহার চারপাশে হঠাৎ উজ্জ্বল আলো ছড়িয়ে পড়ে। আলো ভেবে সবাই চমকে ওঠে। কিন্তু আরণ্য চিৎকার করে ওঠে,
— “না! এ সত্যিকারের আলো নয়! এটা ছায়ার ছায়ার সৃষ্টি—মিথ্যা আলো!”

হঠাৎ সামনে এসে দাঁড়ায় এক চেহারা—দেখতে ঠিক আলো-র মতো, মুখে হাসি, শরীরে দীপ্তি। কিন্তু চোখে কোনো দয়া নেই।

সে বলে,
— “আমি প্রকৃত আলো। আমি ছাড়া কেউ কিছু না। অন্ধকারকে সাথে রাখা মানে নিজেকে ধ্বংস করা। আমাকে গ্রহণ করো, তাহলে তুমি অমর হবে।”

আলো কিছুক্ষণের জন্য দ্বিধায় পড়ে গেল।
সেই রূপটা বলল,
— “তোমার ভাই তোমার ছায়া, সে তোমার আলোকে গ্রাস করবে একদিন। আমাকে বেছে নাও, আমি তোমায় দেবো অমরতার আলো।”

অন্ধকার জোরে বলল,
— “এটা তুমি না, ভাই! তুমি জানো না এটা তোমার রূপ নকল করেছে!”

আরণ্য তার হাতে থাকা লতা দিয়ে ছুঁড়ে মারল এক আলো-আচ্ছাদিত বল। সেটি মিথ্যা আলো-র গায়ে লাগতেই সে গর্জে উঠে অদৃশ্য হয়ে গেল।

আলো হাঁপাতে হাঁপাতে বলল,
— “আমি... আমি তাকে সত্যিই বিশ্বাস করে ফেলছিলাম...”

আরণ্যা শান্ত স্বরে বলল,
— “ছায়ার ছায়া এবার থেকে তোমাদের নিজের মুখেই আঘাত আনবে। এখন তোমাদের ভেতরের আলো ও অন্ধকার—দুজনকে শক্তিশালী করতে হবে।”

🌌 শেষ দৃশ্য
তিনজন আবার রওনা হল আরও উত্তরের দিকে—যেখানে আছে অরুণা-শৃঙ্গ—এক পর্বত, যার চূড়ায় নাকি পাওয়া যাবে “অন্তর্জ্যোতি”—একমাত্র সেই শক্তি, যা ছায়ার ছায়াকে ধ্বংস করতে পারে।

তবে সেখানে পৌঁছাতে গেলে তাদের পাড়ি দিতে হবে এক ভয়ঙ্কর অধ্যায়...

🔔 পরবর্তী অধ্যায়: অধ্যায় ৭ – ছায়ার ছায়া

এই অধ্যায়ে দেখা যাবে ছায়ার ছায়া তার পূর্ণ রূপে আত্মপ্রকাশ করছে, এবং সে প্রথমবার দুই ভাইকে সরাসরি বিভক্ত করার চেষ্টা করবে—তাদের অতীত, গোপন ভুল, এবং অপরাধ সামনে এনে।

পরের অধ্যায় লিখে দেব?

Synes godt om
Kommentar
Del
avatar

Mohammad ROMJAN

 
❤️
Synes godt om
· Svar · 1749789060

Slet kommentar

Er du sikker på, at du vil slette denne kommentar?

Mondal210
Mondal210
1 i

উপন্যাস: আলো ও অন্ধকার
🌪️ অধ্যায় ৫: অভিযান শুরু
চন্দ্রবনের শেষ প্রান্তে দাঁড়িয়ে দুই ভাই দেখে সামনের পথ একেবারে অদ্ভুত। গাছ নেই, নদী নেই, পাখির ডাক নেই। চারদিক কুয়াশায় ঢাকা। সেই কুয়াশা কোনো সাধারণ কুয়াশা নয়—এ যেন মানুষের স্মৃতি খেয়ে নেয়, মনে করিয়ে দেয় না ফেরা সেই পুরোনো ভুল।

এই জায়গার নাম ভুলের উপত্যকা।

সন্ন্যাসী আগেই বলেছিলেন,
“এই উপত্যকা পার হতে হলে তোমাদের নিজের অতীতের ভুলের মুখোমুখি হতে হবে। যারা মুখ ফেরায়, তারা এখানেই হারিয়ে যায় চিরতরে।”

🔍 আত্ম-সংঘর্ষ
আলো ও অন্ধকার ধীরে পা ফেলে ভিতরে প্রবেশ করে।

প্রথমেই আলো দেখতে পায়—সে আবার সেই গ্রামের মেলার মধ্যে দাঁড়িয়ে। চারদিকে মানুষ হাসছে, তাকে ঘিরে উল্লাস করছে। হঠাৎ সে দেখতে পায়, অন্ধকার এক কোণে দাঁড়িয়ে, তার চোখে দুঃখ।

আলো কাছে গিয়ে বলল, “ভাই, তুই কেন একা?”

কিন্তু সেই দৃশ্য ফিসফিস করে বলে,
“তুই কখনো আমাকে দেখিসনি। শুধু নিজের ঝলক দেখিয়েছিস...”

আলো কেঁপে উঠে—এই কি সত্যি?

অন্যদিকে অন্ধকার নিজের স্মৃতিতে ঢোকে—সে দেখতে পায়, এক রাতে সে গ্রামের ছোট ছেলেটার খেলনা লুকিয়ে দিয়েছিল, কারণ আলো তাকে বেশি ভালোবাসত। সেই ছেলেটা কেঁদেছিল, আর সেদিন থেকে অন্ধকার নিজেকে ভুলতে শুরু করেছিল।

তার চোখে জল আসে।

দুজনেই বুঝতে পারে—তারা নিজেদের ভুল স্বীকার না করলে, উপত্যকা তাদের আটকে রাখবে চিরকাল।

তারা একে অপরের দিকে এগিয়ে যায়, হাত বাড়ায়। তখনই কুয়াশা একটু পরিষ্কার হয়।

🌿 বনদেবীর কন্যা
এই সময় সামনে এসে দাঁড়ায় এক কিশোরী—তার গায়ে পাতার মতো সবুজ পোশাক, কপালে চাঁদের চিহ্ন, হাতে এক জ্বলন্ত লতা।

তার নাম—আরণ্যা।

সে বলে,
“আমি চন্দ্রবনের রক্ষক। বহু বছর তোমাদের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। ছায়ার ছায়াকে রুখতে হলে একা পারা যাবে না।”

আলো জিজ্ঞেস করে, “তুমি কি আমাদের সঙ্গে আসবে?”

আরণ্যা মৃদু হেসে বলে,
“আমার রক্তে চন্দ্রদেবীর আশীর্বাদ আছে। আমি ছায়াকে চিনতে পারি, এমনকি তার ছদ্মবেশেও।”

অন্ধকার বলে, “তাহলে শুরু হোক। আমরা আর থামব না।”

তিনজন এবার পা বাড়ায় আরও গভীর অজানার দিকে...

🔔 পরবর্তী অধ্যায়: অধ্যায় ৬ – বনদেবীর কন্যা

এই অধ্যায়ে জানা যাবে আরণ্যার অতীত, তার শক্তি ও দায়িত্ব; সেই সঙ্গে সামনে দেখা দেবে ছায়ার ছায়ার এক নতুন রূপ — মিথ্যা আলো, যে ভাইদের একে অপরের বিপক্ষে দাঁড় করানোর চেষ্টা করবে।

আমি কি এখনই অধ্যায় ৬ লিখে দিই?

Synes godt om
Kommentar
Del
avatar

Mohammad ROMJAN

 
G
Synes godt om
· Svar · 1749789078

Slet kommentar

Er du sikker på, at du vil slette denne kommentar?

Mondal210
Mondal210
1 i

উপন্যাস: আলো ও অন্ধকার
⚡ অধ্যায় ৪: শক্তির আবির্ভাব
সন্ন্যাসীর কথা অনুযায়ী, দুই ভাই প্রস্তুতি নিতে লাগল। তারা দিনের আলোয় পাহাড়ের পথ চিনল, রাতে তারা অরণ্যের দিক বাতলে নিল। তবে তাদের চোখের আড়ালে ধীরে ধীরে এক ছায়া জন্ম নিচ্ছিল।

পাহাড়ের ওপারে এক বিশাল গহ্বর—যেখানে আলো পৌঁছায় না, বাতাসে শুধু ফিসফিস করে পুরনো আত্মার কান্না—সেইখানে নড়ে উঠল এক ঘন কালো ধোঁয়া।

তার নাম—ছায়ার ছায়া।
একটা সময় সে ছিল আলো ও অন্ধকারেরই অংশ। এক ভুলের কারণে তাকে শৃঙ্খলিত করে রাখা হয়েছিল এই গহ্বরে।

কিন্তু এখন, দুই ভাইয়ের মধ্যেকার দ্বন্দ্বের ফাঁকে ফাঁকে তার শক্তি বাড়ছে।

সে নিজের ছায়াকে খণ্ডিত করে তৈরি করল তিনটি রূপ:

মিথ্যা আলো – যা কেবল বাইরে ঝলকায় কিন্তু ভিতরে ফাঁপা

ভয়ানক অন্ধকার – যা শুধু গ্রাস করতে চায়

বিভ্রান্তি – যা মানুষকে সত্য থেকে বিচ্যুত করে

এই তিন রূপ ছড়িয়ে পড়তে লাগল চারদিকে।

🌲 এক অপূর্ব দিন
আলো ও অন্ধকার তাদের যাত্রা শুরু করল। তারা প্রথমে ঢুকল একটি ঘন বনভূমিতে—চন্দ্রবন।

এই বনে সূর্য ও চাঁদের আলো একসাথে খেলা করে। গাছগুলো কথা বলে, কিন্তু কেবল তারাই শুনতে পায় যারা নিজের ভেতরের সত্য জানে।

আলো কিছু গাছকে জিজ্ঞেস করল, “তোমরা আমাদের পথে সাহায্য করবে?”

গাছ বলল, “তুমি তো নিজেই নিজের আলোতে অন্ধ হয়ে গেছো। তুমি কি অন্ধকারকে সত্যিকারভাবে বুঝতে পেরেছো?”

অন্ধকার এক বৃক্ষের ছায়ায় বসে ছিল, হঠাৎ সে শুনল মাটি থেকে আওয়াজ—
“তুমি সবসময় পালাও, কারণ তুমি ভয় পাও আলোকে। নিজের ভিতরের ভয়কে জয় না করলে তুমি কেবল ছায়ার অস্ত্র হয়ে যাবে।”

দুই ভাই স্তব্ধ হয়ে গেল।

🌫 ছায়ার প্রথম আঘাত
সেই রাতেই তারা দেখতে পেল এক আশ্চর্য দৃশ্য—একদল মানুষ চন্দ্রবনের প্রান্তে হাঁটছে, কিন্তু তাদের চোখ ফাঁকা। তারা কিছুই দেখে না, শোনে না, অনুভবও করে না।

তাদের চালাচ্ছে এক শক্তি—বিভ্রান্তি।

এক বৃদ্ধ হঠাৎ আলোকে চিনে বলল,
“তুমি তো আলো! আমাকে দেখাও আমি কোথায় যাচ্ছি!”
কিন্তু তখনই বৃদ্ধের চোখ কালো হয়ে গেল। সে গর্জে উঠল,
“তুমি তো অন্ধকারের সাথী! তুমি আমার কিছু না!”

আলো পেছনে সরে গেল। তার হাত কাঁপছিল।

অন্ধকার এগিয়ে এসে বলল,
“তুমি ভয় পেয়েছো?”

আলো বলল, “না… আমি কেবল বুঝে গেছি, এটা সহজ হবে না।”

🔥 শেষ দৃশ্য
গহ্বরের ভেতরে ছায়ার ছায়া হাসছে।
সে বলে,
“তাদের একতা ভাঙলেই আমি পুরো পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ব।
আর যখন তারা আমার অস্তিত্ব টের পাবে, তখন হয়তো অনেক দেরি হয়ে যাবে…”

🔔 পরবর্তী অধ্যায়: অধ্যায় ৫ – অভিযান শুরু

এই অধ্যায়ে দুই ভাই যাত্রা করবে ভয়ংকর “ভুলের উপত্যকা”-য়, যেখানে মানুষ নিজেকে ভুলে যায়। সেখানে তারা প্রথমবার কারো সাহায্য চাইবে—এক বনদেবীর কন্যার, যার নাম আরণ্যা।

চলিয়ে দেব কি অধ্যায় ৫?

Synes godt om
Kommentar
Del
avatar

Mohammad ROMJAN

 
J
Synes godt om
· Svar · 1749789085

Slet kommentar

Er du sikker på, at du vil slette denne kommentar?

Indlæs flere indlæg

Uven

Er du sikker på, at du vil blive ven?

Rapportér denne bruger

Rediger tilbud

Tilføj niveau








Vælg et billede
Slet dit niveau
Er du sikker på, at du vil slette dette niveau?

Anmeldelser

For at sælge dit indhold og dine indlæg, start med at oprette et par pakker. Indtægtsgenerering

Betal med tegnebog

Betalingsadvarsel

Du er ved at købe varerne, vil du fortsætte?

Anmod om tilbagebetaling