AFace1 AFace1
    #face #bangladesh #aface1 #news #aface
    جستجوی پیشرفته
  • وارد شدن
  • ثبت نام

  • حالت شب
  • © 2025 AFace1
    در باره • فهرست راهنما • با ما تماس بگیرید • سیاست حفظ حریم خصوصی • شرایط استفاده • بازپرداخت • Points and Payments • DMCA

    انتخاب کنید زبان

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

تماشا کردن

تماشا کردن قرقره ها

مناسبت ها

مرور رویدادها رویدادهای من

وبلاگ

مقالات را مرور کنید

بازار

آخرین محصولات

صفحات

صفحات من صفحات لایک شده

بیشتر

کاوش کنید پست های محبوب بازی ها شغل ها ارائه می دهد بودجه
قرقره ها تماشا کردن مناسبت ها بازار وبلاگ صفحات من همه را ببین
Sahid1234
User Image
برای تغییر مکان پوشش بکشید
Sahid1234

Sahid1234

@Sahid1234
  • جدول زمانی
  • گروه ها
  • دوست دارد
  • ذیل 29
  • پیروان 10
  • عکس ها
  • فیلم های
  • قرقره ها
  • محصولات
29 ذیل
10 پیروان
31 نوشته ها
نر
13 ساله
زندگی در Bangladesh
image
image
Sahid1234
Sahid1234
3 که در

রাতের চাঁদ

image
پسندیدن
اظهار نظر
اشتراک گذاری
Sahid1234
Sahid1234
3 که در

গল্প: “সাঁতারে জেতার দিন”

আমার নাম রফিক। বয়স তখন বারো। আমি থাকতাম জামালপুরের এক ছোট্ট গ্রামে—চরপাড়া। আমাদের বাড়ির পেছনে বিশাল একটা খাল ছিল। বর্ষাকালে সেই খাল টইটম্বুর হয়ে উঠত, আর আমরা ছেলেরা দল বেঁধে সাঁতার কাটতে যেতাম।

আমাদের গ্রামের সবচেয়ে বড় ইভেন্ট ছিল “বর্ষার সাঁতার প্রতিযোগিতা।” প্রতি বছর আষাঢ় মাসে আয়োজিত হতো, ঠিক ঈদের আগের শুক্রবারে। গ্রামের মাঠে মাইক বাজত—“আগামী শুক্রবার চরপাড়া সাঁতার প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। অংশগ্রহণকারীদের নাম কালকের মধ্যেই দিতে হবে স্কুল মাঠে।”

আমি তখন নতুন সাঁতার শিখেছি। ডুবে না গেলেও ঠিক ভরসা ছিল না নিজের ওপর। কিন্তু বন্ধু রাজু বলল, “তুই নাম দে রফিক, তোর ভরসা না থাকলেও, আমার আছে!” আমি হেসে বললাম, “তুই কী আমার কোলে করে পার করবি?” রাজু কাঁধ ঝাঁকিয়ে বলল, “দেখিস না, সাঁতার তো গায়ের জোরে না, মনের জোরে!”

আমি নাম দিয়ে দিলাম। সেই কদিন ঘুম হারাম হয়ে গেল। রাজু আর আমি প্রতিদিন বিকেলে খালে নামতাম। মা চিৎকার করতেন, “বৃষ্টি হচ্ছে রে, ঠাণ্ডা লেগে যাবে!” কিন্তু আমি শুনতাম না। মনে মনে ভাবতাম—জিতলে সবাই তাকিয়ে দেখবে, মা গর্বে বলবে, “ওই যে, আমার ছেলে!”

যেদিন প্রতিযোগিতা হলো, সারা গ্রাম যেন মাঠে ভিড় করেছিল। আমাদের সাঁতারের লাইনটা ছিল খালের এক পাশ থেকে আরেক পাশে। মুরুব্বিরা বাঁশের খুঁটি গেঁথে রেখেছিল সীমা নির্ধারণ করতে। আমি রাজুকে দেখে সাহস পেলাম, সে চোখ টিপে বলল, “চলো, উড়াল দেই!”

সুইসির আওয়াজে সবাই ঝাঁপ দিলাম। প্রথমে মনে হচ্ছিল বুক ফেটে যাবে, কিন্তু মাঝপথে হঠাৎ যেন শরীরে সাহস এসে গেল। শেষ মুহূর্তে আমি রাজুকে ছুঁয়ে ফেললাম—একসাথে শেষ করলাম!

আমাদের দুজনকেই বিজয়ী ঘোষণা করা হলো। গ্রামের মোড়ল সবার সামনে আমাদের হাতে তুলে দিলেন লাল রঙের গামছা আর এক প্যাকেট বিস্কুট। আমার চেয়ে খুশি ছিল মা। বললেন, “আমার রফিক যে সাঁতারু হবে, আগে বুঝিনি!”

আজ আমি শহরে থাকি, কলেজে পড়ি। কিন্তু যখন বৃষ্টি নামে, চোখ বন্ধ করলেই খালের সেই ঠাণ্ডা জল, রাজুর চোখ টিপ, আর লাল গামছার গন্ধ ফিরে আসে। গ্রাম ছাড়া মানুষ বড় হয় বটে, কিন্তু বড় হওয়ার গল্পটা সবসময় গাঁ থেকেই শুরু হয়।

پسندیدن
اظهار نظر
اشتراک گذاری
avatar

mahfuz24122007

Dhdh
پسندیدن
· پاسخ · 1748350995

حذف نظر

آیا مطمئن هستید که می خواهید این نظر را حذف کنید؟

Sahid1234
Sahid1234
3 که در

ফুল আছে বলেই প্রকৃতি এত সুন্দর

image
پسندیدن
اظهار نظر
اشتراک گذاری
avatar

mahfuz24122007

Gjvig
پسندیدن
· پاسخ · 1748351063

حذف نظر

آیا مطمئن هستید که می خواهید این نظر را حذف کنید؟

Sahid1234
Sahid1234
3 که در

গল্প: "পুকুরপাড়ের বেঞ্চি"

আমি রহিমা খাতুন। বয়স পঁচাত্তর পার হয়ে গেছে। এই বয়সে গা-হাত চলে না, চোখও ভালো দেখে না। তবুও প্রতিদিন বিকেলে হাঁটতে হাঁটতে পুকুরপাড়ের সেই পুরনো কাঠের বেঞ্চিতে বসে পড়ি। এই বেঞ্চিটা আমার জীবনের সাক্ষী। কত সুখ, দুঃখ, কান্না, হাসি—সব এখানেই জমা।

আমার শ্বশুরবাড়ি ছিল এই রামপুর গ্রামেই। বিয়ের পর প্রথম যখন এ গাঁয়ে পা রাখি, তখন আমি কেবল ষোলো বছরের কিশোরী। লাজুক, ভয় পাওয়া চোখ, আর অজানা এক জীবনের হাতছানি। আমার স্বামী কামাল ছিল গাঁয়ের হাইস্কুলের শিক্ষক। খুব শান্ত স্বভাবের মানুষ ছিলেন। বিকেলবেলা স্কুল থেকে ফিরে তিনি আমাকে নিয়ে হেঁটে আসতেন এই পুকুরপাড় পর্যন্ত। এই বেঞ্চিতেই বসে গল্প করতেন—কখনো রবীন্দ্রনাথ, কখনো জীবনানন্দ।

সেই দিনগুলো যেন এখন গল্পের মতো লাগে। স্বামী আজ নেই, ছেলেমেয়েরা শহরে থাকে, বছরে একবার ঈদে আসে। গ্রামের মানুষজন এখন আমায় “পুরাতন মানুষ” বলে ডাকে, কেউ তেমন কথা বলে না, তবে দূর থেকে সালাম দেয়।

তবুও আমি প্রতিদিন এই পুকুরপাড়ে আসি। পেছনের তালগাছটা এখনও আছে, যদিও আগের মতো ঘন ছায়া দেয় না। পুকুরের জলে এখন আর ছেলেরা সাঁতার কাটে না, মোবাইল ফোন নিয়ে ব্যস্ত। তবে মাঝে মাঝে একটা-দুটো ছোট বাচ্চা দৌড়ে আসে, আমি ডেকে নিই, জিজ্ঞেস করি, “তোমার নাম কী রে?” ওরা মুচকি হেসে পালিয়ে যায়।

এই একাকীত্ব কখনো কষ্ট দেয়, কখনো শান্তি। আমি জানি, আমার দিন ফুরিয়ে আসছে, তবু প্রতিদিন এই বেঞ্চিতে বসি। কারণ এখানেই তো আমার জীবন জমে আছে। এই পুকুর, এই বাতাস, এই ধুলো, এই গন্ধ—সব আমার আপন।

শেষবার চোখ বন্ধ করার আগেও যদি ইচ্ছা করতে পারে, আমি চাই এখানেই থাকতে, এই পুকুরপাড়ে, আমার বেঞ্চিটার পাশে। গ্রামের বুকেই চিরঘুমে ঢলে পড়তে চাই, যেখানে আমার সব স্মৃতি জেগে থাকে, অদৃশ্যভাবে, নীরবে।

پسندیدن
اظهار نظر
اشتراک گذاری
Sahid1234
Sahid1234
3 که در

গল্প: "ধান কাটার মৌসুম"

আমার নাম শ্যামল। ছোটবেলা কেটেছে নেত্রকোনার এক ছোট্ট গ্রামে—নাম খাসকাটি। গ্রামটা খুব একটা বড় না, তবে যতটুকু আছে, তার মধ্যেই যেন একটুকরো স্বর্গ। বাড়ির পেছনে ছোট একটা পুকুর, পাড় ঘেঁষে নারিকেল গাছ, আর সামনে যতদূর চোখ যায়, শুধু ধানক্ষেত।

আমাদের পরিবার কৃষক পরিবার। আমার বাবা ছিলেন একজন গম্ভীর মানুষ, কথাবার্তা কম বলতেন, তবে কাজের সময় কাউকে বসে থাকতে দিতেন না। ধান কাটার সময়টা ছিল আমাদের সারা বছরের মধ্যে সবচেয়ে ব্যস্ত আর সবচেয়ে আনন্দের সময়। ভোরে ঘুম ভাঙতো কোয়েলের ডাক আর মায়ের হাঁকডাক দিয়ে—"শ্যামল ওঠ, কইরো ধান কাটা শুরু হইব!"

ধান কাটার দিনে কেমন যেন উৎসব উৎসব ভাব থাকত। পাশের বাড়ির চাচা-ফুপু সবাই মিলে ক্ষেতের পাশে একত্র হত। কেউ কাস্তে চালাত, কেউ আঁটি বাঁধত। আমরা ছেলেপুলেরা দুষ্টুমি করতাম, কখনও খেজুর গাছ বেয়ে উঠে পাকা খেজুর পেড়ে খেতাম। মাঝে মাঝে মা কলাপাতায় ভাত আর মুচমুচে আলু ভাজি মেখে দিতেন, সেই স্বাদ আজও মনে পড়ে।

একবার সন্ধ্যাবেলায় ধান কেটে বাড়ি ফেরার সময় দেখি আকাশ কালো হয়ে এসেছে। হঠাৎ বৃষ্টি নামল, সঙ্গে মেঘের গর্জন। আমরা সবাই দৌড়ে গাছের নিচে আশ্রয় নিই। মা ভিজে কাপড়ে দাঁড়িয়ে কাঁপছিলেন, বাবা তার গায়ে নিজের গামছাটা দিয়ে বললেন, "তুমি ভিজলে ঘর ভিজে যায়!" আমি প্রথমবার বুঝেছিলাম, ভালোবাসা আসলে কত নিরবে প্রকাশ পায়।

আজ শহরে থাকি, বড় চাকরি করি, অফিসে এসি, আর হাতে স্মার্টফোন। কিন্তু মাঝেমধ্যে মনে হয়—সেই কাস্তের শব্দ, পাকা ধানের গন্ধ, আর মাটির ছোঁয়া সবকিছু ছাপিয়ে আজও হৃদয়ে গেঁথে আছে। জীবন যতই বদলাক, খাসকাটির সেই ধান কাটার মৌসুম আর কোনো দিন ফিরবে না, কিন্তু মনে ঠিকই বাজে—কাস্তের টুং টাং সুর।

پسندیدن
اظهار نظر
اشتراک گذاری
بارگذاری پست های بیشتر

بی دوست

آیا مطمئن هستید که می خواهید دوست خود را لغو کنید؟

گزارش این کاربر

ویرایش پیشنهاد

افزودن ردیف








یک تصویر را انتخاب کنید
لایه خود را حذف کنید
آیا مطمئن هستید که می خواهید این ردیف را حذف کنید؟

بررسی ها

برای فروش محتوا و پست های خود، با ایجاد چند بسته شروع کنید. کسب درآمد

پرداخت با کیف پول

هشدار پرداخت

شما در حال خرید اقلام هستید، آیا می خواهید ادامه دهید؟

درخواست بازپرداخت