PART-2 #national Memorial
2. Memorial Complex and its Environment
The National Memorial is not just a monument, it is a huge complex. Spread over 84 acres, this complex has an attractive wide entrance, a good parking system, various types of flowering trees and an artificial pond. The pond reflects the image of the memorial and in it blooms the lotus flower, which is the symbol of the national flower of Bangladesh. Inside the complex there are also open stages, reception rooms, mosques, helipads and cafeterias. There are also ten mass graves here, where many unknown martyred freedom fighters are buried. The long walkways, high and low courtyards and stairs at the entrance of the memorial symbolize the nation's long struggle and ups and downs for achieving independence. It is an important tourist attraction for tourists and heads of state from home and abroad, where they come to pay homage to the martyrs of Bangladesh's independence struggle.
Want to know more about Nabinagar National Memorial?

PART-1 #national Memorial
1. Architecture and significance of the memorial
The National Memorial, built in memory of the brave martyrs of the Bangladesh Liberation War, is located in Savar, Dhaka. It is built in the impeccable design of architect Syed Mainul Hossain. The main structure of the monument consists of seven pairs of triangular walls made of concrete, which gradually increase in size from the smallest to the largest, and the innermost wall is the highest in height. These seven pairs of walls indicate the seven important stages of the independence movement of Bangladesh: the 1952 Language Movement, the 1954 United Front elections, the 1958 anti-military rule movement, the 1962 Education Movement, the 1966 Six-Point Movement, the 1969 Mass Uprising and the Great Liberation War of 1971. This 150-foot-high monument appears to have different shapes from different angles, which makes its architectural features more unique. Although the main structure of the monument is made of concrete, red bricks have been used in other structures around it, which is considered a symbol of freedom achieved on the blood-stained soil.

#জাতীয় স্মৃতিসৌধ পাট-২ বাংলা
২. স্মৃতিসৌধ কমপ্লেক্স এবং এর পরিবেশ
জাতীয় স্মৃতিসৌধ শুধু একটি স্মৃতিস্তম্ভ নয়, এটি একটি বিশাল কমপ্লেক্স। ৮৪ একর জায়গাজুড়ে বিস্তৃত এই কমপ্লেক্সে রয়েছে আকর্ষণীয় প্রশস্ত প্রবেশ পথ, গাড়ি পার্কিংয়ের সুব্যবস্থা, নানা জাতের ফুলগাছ এবং কৃত্রিম জলাশয়। এই জলাশয়ে স্মৃতিসৌধের ছবি প্রতিফলিত হয় এবং এতে শাপলা ফুল ফুটে থাকে, যা বাংলাদেশের জাতীয় ফুলের প্রতীক। কমপ্লেক্সের ভেতরে আরও আছে উন্মুক্ত মঞ্চ, অভ্যর্থনা কক্ষ, মসজিদ, হেলিপ্যাড এবং ক্যাফেটেরিয়া। এখানে দশটি গণসমাধিও রয়েছে, যেখানে নাম না জানা অনেক শহীদ মুক্তিযোদ্ধাকে সমাহিত করা হয়েছে। স্মৃতিসৌধের প্রবেশ পথের দীর্ঘ হাঁটা পথ, উঁচু-নিচু চত্বর এবং সিঁড়িগুলো স্বাধীনতা অর্জনের জন্য জাতির দীর্ঘ সংগ্রাম ও চড়াই-উতরাইয়ের প্রতীক। এটি দেশ-বিদেশের পর্যটক এবং রাষ্ট্রপ্রধানদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দর্শনীয় স্থান, যেখানে তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতে আসেন।
নবীনগর জাতীয় স্মৃতিসৌধ সম্পর্কে আর কোনো কিছু জানতে চান?

#জাতীয় স্মৃতিসৌধ👉 ১ পাট বাংলা
১. স্মৃতিসৌধের স্থাপত্য ও তাৎপর্য
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের বীর শহীদদের স্মরণে নির্মিত জাতীয় স্মৃতিসৌধ ঢাকার সাভারে অবস্থিত। এটি স্থপতি সৈয়দ মইনুল হোসেনের অনবদ্য নকশায় তৈরি। সৌধের মূল কাঠামোটি কংক্রিটের তৈরি সাত জোড়া ত্রিভুজাকৃতির দেয়াল নিয়ে গঠিত, যা ছোট থেকে ক্রমান্বয়ে বড় হয়েছে এবং সবচেয়ে ভেতরের দেয়ালটি উচ্চতায় সর্বোচ্চ। এই সাত জোড়া দেয়াল বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের সাতটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়কে নির্দেশ করে: ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৫৮ সালের সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলন, ১৯৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলন, ১৯৬৬ সালের ছয় দফা আন্দোলন, ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান এবং ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ। ১৫০ ফুট উঁচু এই সৌধটি বিভিন্ন দিক থেকে ভিন্ন ভিন্ন আকৃতির মনে হয়, যা এর স্থাপত্যিক বৈশিষ্ট্যকে আরও অনন্য করে তোলে। সৌধের মূল কাঠামো কংক্রিটের হলেও এর চারপাশের অন্যান্য স্থাপনায় লাল ইটের ব্যবহার করা হয়েছে, যা রক্তে রঞ্জিত মাটির ওপর অর্জিত স্বাধীনতার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত।

✅#একজনমুসলমান ধার্মিক,লোকের চরিত্র কেমন হওয়া উচিত ?👉

*একজন মুসলমান ধার্মিক লোকের চরিত্র ইসলামের মৌলিক শিক্ষা ও নবীর (সা.) আদর্শ দ্বারা পরিচালিত হয়। তার জীবনযাপন এমনভাবে গড়ে ওঠে যা আল্লাহ তা'আলার সন্তুষ্টি অর্জন এবং মানবজাতির কল্যাণে নিবেদিত। নিচে এমন কিছু চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য তুলে ধরা হলো যা একজন ধার্মিক মুসলমানের পরিচায়ক:

১. ঈমান ও তাকওয়া (খোদাভীতি)
একজন ধার্মিক মুসলমানের মূল ভিত্তি হলো দৃঢ় ঈমান। সে আল্লাহ, তাঁর রাসূল, ফেরেশতা, কিতাব, পরকাল এবং তাকদীরের ওপর পূর্ণ বিশ্বাস রাখে। তার চরিত্রে তাকওয়া বা আল্লাহভীতি প্রতিফলিত হয়, যার অর্থ সে আল্লাহর আদেশ মেনে চলে এবং তাঁর নিষেধ থেকে দূরে থাকে, এমনকি লোকচক্ষুর আড়ালেও।
২. সালাত ও ইবাদতে নিয়মিততা
একজন ধার্মিক ব্যক্তি পাঁচ ওয়াক্ত সালাত (নামাজ) গুরুত্বের সাথে আদায় করে। সালাত তার জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ, যা তাকে আল্লাহর সাথে সংযুক্ত রাখে এবং অশ্লীল ও খারাপ কাজ থেকে দূরে রাখে। সালাতের পাশাপাশি সে কুরআন তিলাওয়াত, যিকির (আল্লাহর স্মরণ), দু'আ এবং অন্যান্য নফল ইবাদতেও সচেষ্ট থাকে।
৩. সততা ও আমানতদারী
একজন মুসলমান ধার্মিক লোক সততা ও আমানতদারীর মূর্ত প্রতীক। সে মিথ্যা কথা বলে না, ওয়াদা ভঙ্গ করে না এবং অন্যের সম্পদ বা অধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকে। তার লেনদেন স্বচ্ছ হয় এবং সে কখনো প্রতারণা বা ধোঁকাবাজির আশ্রয় নেয় না।
৪. বিনয় ও নম্রতা
তার চরিত্রে বিনয় ও নম্রতা প্রকাশ পায়। সে অহংকারমুক্ত থাকে এবং নিজেকে অন্যের চেয়ে শ্রেষ্ঠ মনে করে না। সে ছোট-বড় সবার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে এবং সবার সাথে হাসিমুখে কথা বলে।
৫. ধৈর্য ও সহনশীলতা
জীবনে যত বাধাবিপত্তি আসুক না কেন, একজন ধার্মিক মুসলমান ধৈর্য ও সহনশীলতার সাথে মোকাবিলা করে। সে আল্লাহর উপর ভরসা রাখে এবং বিশ্বাস করে যে প্রতিটি কষ্টের পর স্বস্তি আসে। সে অন্যের ভুলত্রুটি ক্ষমা করে এবং রাগ নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করে।
৬. সহানুভূতি ও পরোপকারিতা
একজন ধার্মিক ব্যক্তি সহানুভূতিশীল এবং পরোপকারী হয়। সে অভাবী ও দুস্থ মানুষের সাহায্যে এগিয়ে আসে। দান-সদকা করে এবং প্রতিবেশীর খোঁজখবর রাখে। সে শুধু মুসলমানদের প্রতি নয়, বরং সমগ্র মানবজাতির প্রতি দয়া ও ভালোবাসা পোষণ করে।
৭. শালীনতা ও সংযম
পোশাক-পরিচ্ছেদ, কথা-বার্তা এবং চলাফেরায় সে শালীনতা ও সংযম বজায় রাখে। সে অপ্রয়োজনীয় আলোচনা বা গীবত (পরনিন্দা) থেকে বিরত থাকে। তার আচরণে মার্জিত ভাব প্রকাশ পায় এবং সে সমাজের জন্য একটি ভালো উদাহরণ স্থাপন করে।
৮. জ্ঞানার্জন ও জ্ঞান বিতরণ
ইসলাম জ্ঞান অর্জনের উপর অনেক জোর দেয়। একজন ধার্মিক মুসলমান ইলম (জ্ঞান) অর্জনে সচেষ্ট থাকে এবং অর্জিত জ্ঞানকে সঠিক পথে ব্যবহার করে। সে নিজেও জ্ঞান অর্জন করে এবং অন্যদের সাথে তা ভাগ করে নেয়, যাতে সমাজ আলোকিত হয়।
সংক্ষেপে, একজন ধার্মিক মুসলমানের চরিত্র এমন একটি আদর্শ যা মানবজাতির জন্য অনুপ্রেরণার উৎস। এই গুণাবলী তাকে পার্থিব জীবনে সফল করে তোলে এবং পরকালীন মুক্তির পথ প্রশস্ত করে।