AFace1 AFace1
    #spotnrides #uberclone #mobileappdevelopment #taxidispatchsoftware #ridehailingapp
    Pencarian Lanjutan
  • Gabung
  • Daftar

  • Modus siang
  • © {tanggal} {nama_situs}
    Tentang • Hubungi kami • Kebijakan pribadi • Syarat Penggunaan • Pengembalian dana • Guidelines • Apps Install • DMCA

    Pilih Bahasa

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Jam tangan

Jam tangan Gulungan Film

Acara

Jelajahi Acara Acara saya

Blog

Jelajahi artikel

Pasar

Produk Terbaru

halaman

Halaman Saya Halaman yang Disukai

Lagi

Forum Mengeksplorasi postingan populer Pekerjaan Penawaran Pendanaan
Gulungan Jam tangan Acara Pasar Blog Halaman Saya Lihat semua
Sharier Ismail
User Image
Seret untuk memposisikan ulang penutup
Sharier Ismail

Sharier Ismail

@Sharier
  • Linimasa
  • Grup
  • Suka
  • Mengikuti 0
  • pengikut 2
  • Foto
  • Video
  • Gulungan
  • Produk
0 Mengikuti
2 pengikut
3 posting
Pria
Bekerja di Freelancer
Terletak di 40no Mosulim para, Bhola, Barishal
image
image
image
Sharier Ismail
Sharier Ismail
1 kamu ·Menerjemahkan

১৯৫৪ সালের ভাষা আন্দোলন: বাঙালির ভাষাগত অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম
১৯৫৪ সালের ভাষা আন্দোলন বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এটি ছিল বাঙালির ভাষাগত অধিকার রক্ষার সংগ্রাম, যা পরবর্তীকালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের ভিত্তি স্থাপন করে। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের মানুষদের ভাষা ও সাংস্কৃতিক পরিচয় সংরক্ষণের এই আন্দোলন শুধুমাত্র ভাষার অধিকার আদায়েই সীমাবদ্ধ ছিল না; এটি ছিল বাঙালি জাতীয়তাবাদের উত্থানের সূচনা। এই ব্লগপোস্টে আমরা ১৯৫৪ সালের ভাষা আন্দোলনের পটভূমি, ঘটনা, এবং এর তাৎপর্য সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।

পটভূমি: ভাষা নিয়ে সংকটের শুরু
১৯৪৭ সালে ভারতবর্ষ বিভক্ত হয়ে দুটি নতুন দেশ পাকিস্তান ও ভারত গঠিত হয়। পাকিস্তানের দুটি অংশ ছিল: পশ্চিম পাকিস্তান (বর্তমান পাকিস্তান) এবং পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ)। পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকার ১৯৪৮ সালে ঘোষণা করে যে উর্দু হবে পুরো পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা। তবে পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের ৫৬% এর বেশি মানুষ বাংলা ভাষায় কথা বলত। তাই উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চাপিয়ে দেওয়া বাঙালি জনগোষ্ঠীর ওপর সাংস্কৃতিক ও ভাষাগত আগ্রাসন হিসেবে দেখা হয়।

এই ঘোষণার বিরোধিতা করে পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ বিশেষ করে ছাত্রসমাজ প্রতিবাদে সোচ্চার হয়। ১৯৪৮ সাল থেকেই ভাষার অধিকারের দাবিতে আন্দোলনের সূচনা হয়। তবে ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারির ঘটনার পর আন্দোলন চূড়ান্ত রূপ ধারণ করে। এদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা বিক্ষোভ করলে পুলিশ তাদের উপর গুলি চালায়, ফলে সালাম, রফিক, জব্বারসহ আরও কয়েকজন ছাত্র শহীদ হন। এই ঘটনা বাঙালির মনে গভীর ক্ষোভের জন্ম দেয় এবং ভাষা আন্দোলন সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে।

১৯৫৪ সালের নির্বাচন এবং ভাষা আন্দোলনের নতুন ধাপ
১৯৫৪ সালে পূর্ব পাকিস্তানে প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই নির্বাচনে ইউনাইটেড ফ্রন্ট নামে একটি রাজনৈতিক জোট গঠিত হয়, যার নেতৃত্বে ছিলেন আবুল হাশিম, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক, মওলানা ভাসানী ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। এই জোটের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য ছিল বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি আদায় করা। তাদের নির্বাচনী ম্যানিফেস্টোতেও এই বিষয়টি উল্লেখিত হয়েছিল, এবং জনগণ তাদেরকে বিপুলভাবে সমর্থন জানায়।

নির্বাচনে ইউনাইটেড ফ্রন্টের নিরঙ্কুশ বিজয় আন্দোলনকে একটি নতুন উচ্চতায় নিয়ে যায়। নির্বাচনের ফলাফল ভাষা আন্দোলনের পক্ষে ছিল এবং এটি স্পষ্ট হয়ে যায় যে বাঙালিরা তাদের ভাষাগত অধিকার আদায়ের ব্যাপারে আপসহীন। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনী জয়ের পর ভাষা আন্দোলন আরও বেগবান হয় এবং এই সময় বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার প্রস্তাবটি পাকিস্তান সরকার বাধ্য হয় বিবেচনা করতে। এর ফলে, ভাষা আন্দোলন শুধু ভাষার অধিকারের দাবিতে সীমাবদ্ধ না থেকে বাঙালি জাতীয়তাবাদের বীজ বপন করে, যা পরবর্তীতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের পথ তৈরি করে।

ভাষা আন্দোলনের তাৎপর্য
১৯৫৪ সালের ভাষা আন্দোলন বাঙালির ইতিহাসে এক গভীর তাৎপর্য বহন করে। এটি ছিল একটি ভাষা, সংস্কৃতি, ও পরিচয়ের অধিকারের জন্য বাঙালি জাতির প্রথম শক্তিশালী পদক্ষেপ। আন্দোলনটি প্রমাণ করেছিল যে বাঙালিরা তাদের ভাষাগত এবং সাংস্কৃতিক অধিকার নিয়ে আপস করবে না। এটি পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে একটি প্রতিরোধের প্রতীক হয়ে দাঁড়ায় এবং পূর্ব পাকিস্তানের মানুষদের মধ্যে জাতীয় চেতনা সঞ্চার করে।

ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাঙালিরা প্রথমবারের মতো তাদের স্বাধীন জাতিসত্তার দাবি স্পষ্টভাবে প্রকাশ করে। যদিও ১৯৫৪ সালের পর বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছিল, তবুও এই আন্দোলন শেষ পর্যন্ত স্বাধীন বাংলাদেশের জন্মের ভিত্তি স্থাপন করেছিল। ভাষা আন্দোলনের সাফল্য এবং তার মাধ্যমে বাঙালির ঐক্য ও সংগ্রামের পরিচয় ছিল বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের মূল প্রেরণা।

উপসংহার
১৯৫৪ সালের ভাষা আন্দোলন শুধু একটি ভাষার জন্য লড়াই ছিল না; এটি ছিল বাঙালি জাতীয়তাবাদের উন্মেষ এবং স্বাধীনতার দাবির সূচনা। শহীদ দিবস, ২১শে ফেব্রুয়ারি, আজ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে বিশ্বব্যাপী পালিত হয়, যা প্রমাণ করে যে এই আন্দোলনের প্রভাব কেবল বাংলাদেশ নয়, সারা পৃথিবীর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দৃষ্টান্ত।

image
Suka
Komentar
Membagikan
Sharier Ismail
Sharier Ismail  mengubah sampul profilnya
1 kamu

image
Suka
Komentar
Membagikan
Sharier Ismail
Sharier Ismail  foto profilnya diganti
1 kamu

image
Suka
Komentar
Membagikan
Muat lebih banyak posting

Batalkan pertemanan

Anda yakin ingin membatalkan pertemanan?

Laporkan pengguna ini

Sunting Penawaran

Tambahkan tingkat








Pilih gambar
Hapus tingkat Anda
Anda yakin ingin menghapus tingkat ini?

Ulasan

Untuk menjual konten dan postingan Anda, mulailah dengan membuat beberapa paket. Monetisasi

Bayar Dengan Dompet

Peringatan Pembayaran

Anda akan membeli item, apakah Anda ingin melanjutkan?

Minta Pengembalian Dana