AFace1 AFace1
    #aface1 #foryou #quotes #story #nature
    উন্নত অনুসন্ধান
  • প্রবেশ করুন
  • নিবন্ধন

  • রাত মোড
  • © {তারিখ} AFace1
    সম্পর্কিত • ডিরেক্টরি • যোগাযোগ করুন • গোপনীয়তা নীতি • ব্যবহারের শর্তাবলী • ফেরত • Work • Points and Payments • DMCA

    নির্বাচন করুন ভাষা

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

ঘড়ি

ঘড়ি রিল

ঘটনা

ইভেন্ট ব্রাউজ করুন আমার ঘটনা

ব্লগ

নিবন্ধ ব্রাউজ করুন

বাজার

সাম্প্রতিক পণ্যসমূহ

পাতা

আমার পাতা লাইক পেজ

আরও

অন্বেষণ জনপ্রিয় পোস্ট গেমস চাকরি অফার তহবিল
রিল ঘড়ি ঘটনা বাজার ব্লগ আমার পাতা সবগুলো দেখ
Tanjina77
User Image
কভার রিপজিশন করতে টেনে আনুন
Tanjina77

Tanjina77

@Tanjina77
  • টাইমলাইন
  • গোষ্ঠী
  • পছন্দ
  • অনুসরণ করছে 5
  • অনুসারী 41
  • ফটো
  • ভিডিও
  • রিল
  • পণ্য
5 অনুসরণ করছে
41 অনুসারী
182 পোস্ট
মহিলা
23 বছর পুরনো
বাস করছে Bangladesh
image
image
image
image
image
image
Tanjina77
Tanjina77
6 ভিতরে

🌹🌹🌹🌹🌹🌹wonderful rose🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹awesome rose🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹niceee roseeee🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹love sign rosee🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹

লাইক
মন্তব্য করুন
শেয়ার করুন
Tanjina77
Tanjina77
8 ভিতরে

"জীবন মানেই তো যন্ত্রণা" - এই কথাটি অনেকেই বলে থাকেন, বিশেষ করে যখন জীবনে প্রতিকূলতা আসে। এই উক্তিটি জীবনের একটি কঠিন বাস্তবতাকে তুলে ধরে। কিন্তু এর গভীরে গেলে আমরা আরও কিছু দিক দেখতে পাই।
যন্ত্রণার বিভিন্ন রূপ
জীবনের যন্ত্রণা নানা রূপে আসতে পারে:
* শারীরিক যন্ত্রণা: অসুস্থতা, আঘাত বা বার্ধক্যজনিত কারণে শারীরিক কষ্ট।
* মানসিক যন্ত্রণা: উদ্বেগ, বিষণ্ণতা, একাকীত্ব, হতাশা, প্রিয়জন হারানোর বেদনা বা সম্পর্ক ভাঙার কষ্ট।
* আর্থিক যন্ত্রণা: দারিদ্র্য, বেকারত্ব বা আর্থিক সংকটের কারণে সৃষ্ট চাপ।
* সামাজিক যন্ত্রণা: বৈষম্য, অবিচার, প্রত্যাখ্যান বা সমাজের চাপ।
কেন যন্ত্রণা জীবনের অংশ?
জীবনের যন্ত্রণা প্রায়শই অনিবার্য। এর কিছু কারণ হলো:
* পরিবর্তনশীলতা: জীবন প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হয়। এই পরিবর্তনগুলো সবসময় আমাদের অনুকূলে থাকে না, যা কষ্ট দিতে পারে।
* অপূর্ণতা: কোনো কিছুই নিখুঁত নয়, আর মানুষ হিসেবে আমাদেরও সীমাবদ্ধতা আছে। এই অপূর্ণতাগুলো কখনও কখনও যন্ত্রণার কারণ হয়।
* বাস্তবতার মুখোমুখি হওয়া: জীবনের কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি হতে হয়, যা প্রায়শই বেদনাদায়ক।
* শিক্ষা ও বৃদ্ধি: অনেক সময় যন্ত্রণা আমাদের শেখায়, শক্তিশালী করে তোলে এবং জীবনের গভীরতা বুঝতে সাহায্য করে।
যন্ত্রণার বাইরেও জীবন
যদিও যন্ত্রণা জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ, তবে জীবন শুধু যন্ত্রণাময় নয়। জীবনের অন্য দিকগুলোও সমান গুরুত্বপূর্ণ:
* আনন্দ ও সুখ: ভালোবাসা, বন্ধুত্ব, সাফল্য, নতুন কিছু শেখা, প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করা - এসবই জীবনে আনন্দ নিয়ে আসে।
* অভিজ্ঞতা: সুখ-দুঃখের মধ্য দিয়ে জীবনকে পরিপূর্ণভাবে অনুভব করা যায়।
* ক্ষমতা ও সহনশীলতা: যন্ত্রণা সহ্য করার মধ্য দিয়ে আমাদের ভেতরের শক্তি ও সহনশীলতা প্রকাশ পায়।
* আশা ও সম্ভাবনা: প্রতিটা কঠিন পরিস্থিতির পরেই নতুন শুরুর সম্ভাবনা থাকে।
যন্ত্রণাকে কীভাবে মোকাবেলা করব?
যন্ত্রণাকে সম্পূর্ণরূপে এড়ানো সম্ভব না হলেও, এর সাথে মানিয়ে নেওয়ার বা এর প্রভাব কমানোর কিছু উপায় আছে:
* গ্রহণ করা: জীবনের বাস্তবতাকে মেনে নেওয়া এবং যন্ত্রণাকে অস্বীকার না করা।
* সহানুভূতি: নিজের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া এবং অন্যদের কষ্টকে বোঝা।
* সাহায্য চাওয়া: প্রয়োজনে বন্ধু, পরিবার বা পেশাদারদের কাছ থেকে সাহায্য নেওয়া।
* নিজের যত্ন নেওয়া: শরীর ও মনের যত্ন নেওয়া, যেমন - পর্যাপ্ত ঘুম, স্বাস্থ্যকর খাবার, ব্যায়াম এবং শখের পেছনে সময় দেওয়া।
* ইতিবাচক দিক দেখা: কঠিন পরিস্থিতিতেও ইতিবাচক কিছু খোঁজার চেষ্টা করা।
জীবন একটি মিশ্র অভিজ্ঞতা। এখানে যেমন কষ্ট আছে, তেমনই আছে আনন্দ, ভালোবাসা, শেখার সুযোগ এবং বেড়ে ওঠার সম্ভাবনা। যন্ত্রণা জীবনের একটি অংশ, কিন্তু এটিই জীবনের সবকিছু নয়।

লাইক
মন্তব্য করুন
শেয়ার করুন
Tanjina77
Tanjina77
8 ভিতরে

দোয়েল (Oriental Magpie-Robin, বৈজ্ঞানিক নাম: Copsychus saularis) বাংলাদেশের জাতীয় পাখি। এর সুমধুর গান এবং সাদা-কালো রঙের বৈচিত্র্য একে বিশেষভাবে পরিচিত করে তুলেছে।
দোয়েল পাখির বৈশিষ্ট্য
* শারীরিক গঠন: দোয়েল মাঝারি আকারের একটি পাখি, যা লম্বায় প্রায় ১৫-২০ সেন্টিমিটার হয়। পুরুষ দোয়েলের পিঠ, মাথা ও গলা উজ্জ্বল কালো রঙের হয়, আর বুক ও পেটের অংশ থাকে সাদা। ডানার দু'পাশেও সাদা ছোপ দেখা যায়। স্ত্রী দোয়েলের ক্ষেত্রে কালো রঙের স্থানে ধূসর বা ছাই রঙ দেখা যায় এবং পেটের সাদা অংশ পুরুষের মতো উজ্জ্বল হয় না, বরং কিছুটা ফিকে সাদা থাকে। এদের লেজ লম্বা হয় এবং প্রায়শই তা খাড়া করে রাখে।
* আবাসস্থল: দোয়েল বাংলাদেশের সর্বত্রই দেখা যায়—শহর, গ্রাম, বন-জঙ্গল, পাহাড়, সবখানেই এদের বিচরণ। এরা মানুষের কাছাকাছি থাকতে পছন্দ করে এবং সাধারণত খোলা জায়গায়, যেমন—বাগানে, ঝোপঝাড়ে বা দেয়ালের ফাটলে বাসা তৈরি করে।
* খাদ্যাভ্যাস: দোয়েল মূলত কীটপতঙ্গ খেয়ে থাকে। ছোট ছোট শুঁয়োপোকা, উইপোকা, কেঁচো, শামুক, কেন্নো, ছোট টিকটিকি এবং কিছু ফুল ও ফলের রসও এদের খাদ্যতালিকায় থাকে। এরা গাছের ডালে বা মাটিতে লাফিয়ে লাফিয়ে খাবার খোঁজে।
* মধুর কণ্ঠ: দোয়েল তার মধুর গানের জন্য সুপরিচিত। বিশেষ করে ভোরবেলা পুরুষ দোয়েল উঁচু গাছের ডালে বসে একটানা আধা ঘণ্টা থেকে এক ঘণ্টা পর্যন্ত নানা রকম মিষ্টি সুরে গান গায়। এই গান দিয়ে তারা স্ত্রী দোয়েলকে আকর্ষণ করে। স্ত্রী দোয়েলও পুরুষের উপস্থিতিতে ডাকতে পারে।
* প্রজনন: মার্চ থেকে জুলাই মাস পর্যন্ত দোয়েলের প্রজননকাল। এ সময় এরা গাছের ফোকর, দেয়ালের গর্ত বা ঝোপের ভিতর বাসা বানায়। স্ত্রী দোয়েল ৪-৫টি ফিকে নীলচে-সবুজ রঙের ডিম পাড়ে, যাতে বাদামী ছোপ থাকে। ডিম ফুটে বাচ্চা বের হতে ৮ থেকে ১৪ দিন সময় লাগে। প্রজননকালে পুরুষ দোয়েল তাদের বাসার আশেপাশে অন্য পাখিদের আসতে দেয় না এবং বেশ আগ্রাসী হয়ে ওঠে।
বাংলাদেশের জাতীয় পাখি হওয়ার কারণ
দোয়েলকে বাংলাদেশের জাতীয় পাখি করার পেছনে কিছু বিশেষ কারণ রয়েছে:
* সর্বব্যাপী বিস্তৃতি: দোয়েল বাংলাদেশের এমন একটি পাখি যা দেশের সব অঞ্চলে দেখতে পাওয়া যায়—শহর থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত গ্রাম বা বন-পাহাড় পর্যন্ত।
* শান্ত স্বভাব: এটি একটি নিরুপদ্রব পাখি, যা মানুষের কোনো ক্ষতি করে না।
* মধুর গান: এর মন মুগ্ধ করা গান সবার কাছেই প্রিয়।
বর্তমানে পরিবেশ দূষণ, গাছ কাটা এবং কীটনাশকের অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে দোয়েলের সংখ্যা কিছুটা কমে যাচ্ছে, যা সংরক্ষণের জন্য জরুরি পদক্ষেপ প্রয়োজন।

লাইক
মন্তব্য করুন
শেয়ার করুন
Md Yeasin
Md Yeasin
5 ভিতরে

"'খালি মনে হয় গ্রুপের কেউ একজন আমাকে ভালোবাসে!❣️🙂

__ কিন্তু সে কে তুমি নাকি ...!😒🐍

image
লাইক
মন্তব্য করুন
শেয়ার করুন
avatar

Azizur Rahman

 
সাপোর্ট দিবেন সাপোর্ট পাবেন ফলো দিলে ফলো পাবেন তাই দেরি না করে ফলো করুন লাইক কমেন্ট শেয়ার বুঝে নিন
ভালবাসা
1
লাইক
· 1749656648
1 উত্তর দিন

মন্তব্য মুছুন

আপনি কি এই মন্তব্যটি মুছে ফেলার বিষয়ে নিশ্চিত?

avatar

Azizur Rahman

 
ভালো ব্যাক দিলাম ভাই দিয়ে পাশে থাকবেন
ভালবাসা
1
লাইক
· উত্তর দিন · 1749656843

মন্তব্য মুছুন

আপনি কি এই মন্তব্যটি মুছে ফেলার বিষয়ে নিশ্চিত?

avatar

ripon92

 
Nice 👍
লাইক
· উত্তর দিন · 1749665394

মন্তব্য মুছুন

আপনি কি এই মন্তব্যটি মুছে ফেলার বিষয়ে নিশ্চিত?

Tanjina77
Tanjina77
8 ভিতরে

পাখি হলো এক অসাধারণ প্রাণী। পৃথিবীতে প্রায় ১০,০০০ প্রজাতির পাখি আছে, আর তাদের বৈচিত্র্য দেখলে অবাক হতে হয়।
পাখিদের কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্য নিচে দেওয়া হলো:
* ডানা ও উড়ার ক্ষমতা: বেশিরভাগ পাখিরই ডানা আছে এবং তারা উড়তে পারে, যদিও কিছু পাখি উড়তে পারে না, যেমন—পেঙ্গুইন বা উটপাখি।
* পালক: পাখিদের শরীর পালকে ঢাকা থাকে, যা তাদের উষ্ণ রাখে এবং উড়তে সাহায্য করে। পালকের রঙ ও নকশা বিভিন্ন প্রজাতির মধ্যে ভিন্ন হয়।
* হালকা ও মজবুত হাড়: তাদের হাড়গুলো হালকা কিন্তু মজবুত হয়, যা তাদের উড়ার জন্য অনুকূল।
* ঠোঁট: পাখিদের দাঁত নেই, তাদের ঠোঁট আছে যা খাবার ধরতে এবং বিভিন্ন কাজে ব্যবহার হয়। ঠোঁটের আকার তাদের খাদ্যাভ্যাসের উপর নির্ভর করে।
* ডিম পাড়া: পাখিরা ডিম পাড়ে এবং ডিম ফুটে বাচ্চা হয়।
পাখিদের কিছু মজার তথ্য
* পরিযায়ী পাখি: অনেক পাখি শীতকালে উষ্ণতার খোঁজে হাজার হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে অন্য দেশে চলে যায়। এদেরকে পরিযায়ী পাখি বলে। যেমন—বাংলাদেশের অনেক হাওর ও বিলে শীতকালে পরিযায়ী পাখির আগমন ঘটে।
* গানের পাখি: অনেক পাখি খুব সুন্দর গান গাইতে পারে, যেমন—কোকিল, বুলবুলি। এরা তাদের ডাকের মাধ্যমে একে অপরের সাথে যোগাযোগ করে।
* বাসা তৈরি: পাখিরা বাসা তৈরি করে ডিম পাড়ার জন্য এবং বাচ্চাদের লালন-পালনের জন্য। প্রতিটি প্রজাতির পাখির বাসা তৈরির কৌশল আলাদা হয়।
* পরিবেশের ভারসাম্য: পাখিরা পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তারা পরাগায়নে সাহায্য করে, পোকামাকড় খেয়ে ফসলের উপকার করে এবং বীজ বিস্তারেও সাহায্য করে।
পাখিরা প্রকৃতির এক অনবদ্য সৃষ্টি। তাদের পর্যবেক্ষণ করা খুবই আনন্দদায়ক

লাইক
মন্তব্য করুন
শেয়ার করুন
Tanjina77
Tanjina77
8 ভিতরে

দুঃখ নিয়ে আরও গভীরভাবে আলোচনা করা যাক। দুঃখ শুধু একটি অনুভূতি নয়, এটি একটি জটিল প্রক্রিয়া যা আমাদের মন, শরীর এবং আত্মায় প্রভাব ফেলে।
দুঃখের শারীরিক প্রভাব
দুঃখ শুধুমাত্র মানসিক নয়, এটি আমাদের শরীরেও নানাভাবে প্রভাব ফেলে। যখন আমরা দুঃখিত থাকি, তখন শরীর স্ট্রেস হরমোন যেমন কর্টিসল এবং অ্যাড্রেনালিন নিঃসরণ করে। এর ফলে:
* ঘুমের ব্যাঘাত: নিদ্রাহীনতা বা অতিরিক্ত ঘুম হতে পারে।
* খাবারের রুচিতে পরিবর্তন: অতিরিক্ত খাওয়া বা একেবারেই খেতে না চাওয়া।
* শারীরিক ব্যথা: মাথাব্যথা, পেশী ব্যথা, বুক ধড়ফড় করা, বা পেটের সমস্যা হতে পারে।
* রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া: দুঃখ দীর্ঘস্থায়ী হলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে এবং সহজে অসুস্থ হওয়া যায়।
* ক্লান্তি: ক্রমাগত অবসাদ এবং শক্তির অভাব।
এগুলো সবই দুঃখের স্বাভাবিক শারীরিক প্রতিক্রিয়া। নিজের শরীরের প্রতি মনোযোগ দেওয়া এবং প্রয়োজনে বিশ্রাম নেওয়া জরুরি।
দুঃখ এবং স্মরণশক্তি
দুঃখ আমাদের স্মৃতি এবং উপলব্ধিকেও প্রভাবিত করে। দুঃখের সময়ে আমরা অনেক সময় অতীতকে রোমন্থন করি, যা দুঃখকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে। একই সাথে, দুঃখ আমাদের মনোযোগ এবং একাগ্রতাকেও কমিয়ে দিতে পারে, যার ফলে নতুন কিছু শিখতে বা দৈনন্দিন কাজকর্মে মনোযোগ দিতে সমস্যা হতে পারে।
তবে, দুঃখের মধ্য দিয়ে আমরা জীবনের কিছু গভীর সত্য উপলব্ধি করতে পারি। এই সময়ে আমরা নিজেদের মূল্যবোধ, সম্পর্ক এবং জীবনের উদ্দেশ্য নিয়ে ভাবতে বাধ্য হই। অনেক সময় দুঃখ আমাদের ভেতরের শক্তিকে জাগিয়ে তোলে এবং আমরা এমন সব বিষয় বুঝতে পারি যা আগে কখনো খেয়াল করিনি।
দুঃখ প্রকাশের ভিন্নতা
প্রত্যেক মানুষ দুঃখকে ভিন্নভাবে প্রকাশ করে এবং মোকাবিলা করে। এর কিছু কারণ হলো:
* ব্যক্তিত্ব: অন্তর্মুখী মানুষরা দুঃখ পেলে একা থাকতে পছন্দ করতে পারে, যেখানে বহির্মুখী মানুষরা অন্যদের সাথে নিজেদের অনুভূতি ভাগ করে নিতে পারে।
* অতীতের অভিজ্ঞতা: অতীতে দুঃখের সাথে কীভাবে মোকাবিলা করা হয়েছে, তা বর্তমানের প্রতিক্রিয়াকে প্রভাবিত করে।
* পারিবারিক শিক্ষা: পরিবারে দুঃখ প্রকাশকে কীভাবে দেখা হয়েছে, তাও একটি বড় ভূমিকা পালন করে।
* সাংস্কৃতিক প্রত্যাশা: কিছু সংস্কৃতিতে দুঃখ প্রকাশকে আবেগপ্রবণ হিসেবে দেখা হয়, আবার কিছু সংস্কৃতিতে এটিকে স্বাভাবিক বলে মনে করা হয়।
দুঃখের এই ভিন্নতা বুঝতে পারাটা গুরুত্বপূর্ণ, যাতে আমরা নিজেদের এবং অন্যদের দুঃখ প্রকাশের ধরণকে সম্মান করতে পারি।
দুঃখকে ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করা
যদিও দুঃখ একটি কষ্টদায়ক অনুভূতি, এটি আমাদের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। দুঃখকে সম্পূর্ণরূপে এড়িয়ে যাওয়া বা দমন করার চেষ্টা করলে তা দীর্ঘমেয়াদে আরও বেশি ক্ষতি করতে পারে। বরং, দুঃখকে গ্রহণ করে এর মধ্য দিয়ে যাওয়াটা এক ধরনের থেরাপিউটিক প্রক্রিয়া।
দুঃখ থেকে আমরা শিখি, বড় হই, এবং জীবনের প্রতি আরও কৃতজ্ঞ হতে শিখি। এটি আমাদের নিজেদের এবং অন্যদের প্রতি আরও সহানুভূতিশীল হতে সাহায্য করে। দুঃখের মধ্য দিয়ে আমরা বুঝতে পারি যে জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে আনন্দ এবং কষ্ট একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ, এবং উভয়ই আমাদের অভিজ্ঞতাকে সমৃদ্ধ করে।
?

লাইক
মন্তব্য করুন
শেয়ার করুন
আরো পোস্ট লোড

আনফ্রেন্ড

আপনি কি নিশ্চিত আপনি আনফ্রেন্ড করতে চান?

এই ব্যবহারকারীর প্রতিবেদন করুন

অফার সম্পাদনা করুন

স্তর যোগ করুন








একটি ছবি নির্বাচন করুন
আপনার স্তর মুছুন
আপনি কি এই স্তরটি মুছতে চান?

রিভিউ

আপনার সামগ্রী এবং পোস্ট বিক্রি করার জন্য, কয়েকটি প্যাকেজ তৈরি করে শুরু করুন। নগদীকরণ

ওয়ালেট দ্বারা অর্থ প্রদান করুন

পেমেন্ট সতর্কতা

আপনি আইটেমগুলি ক্রয় করতে চলেছেন, আপনি কি এগিয়ে যেতে চান?

ফেরত এর অনুরোধ