AFace1 AFace1
    #new #bmw #বাংলাদেশ #photochallenge #fypシ゚viralシ
    Uitgebreid zoeken
  • Inloggen
  • Registereren

  • Nachtstand
  • © 2025 AFace1
    About • Directory • Contact Us • Privacy Policy • Terms of Use • Terugbetaling • Work • Points and Payments • DMCA

    kiezen Language

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Horloge

Horloge Rollen Dioscoop

Evenementen

Bladeren door evenementen Mijn gebeurtenissen

blog

Blader door artikelen

Markt

nieuwste producten

Pagina's

Mijn pagina's Liked Pages

Meer

Forum Onderzoeken populaire posts Jobs Aanbiedingen financieringen
Rollen Horloge Evenementen Markt blog Mijn pagina's alles zien
chhando580
User Image
Sleep naar de juiste positie
chhando580

chhando580

@chhando580
  • Tijdlijn
  • Groepen
  • Respects
  • Volgend 0
  • Volgers 0
  • Foto's
  • Video's
  • Rollen
  • Producten
0 Volgend
0 Volgers
5 posts
Man
20 jaar oud
Leven in Bangladesh
chhando580
chhando580
11 w ·Vertalen

ঘোড়া
হাতেম তাইকে নিয়ে অনেক গল্প আছে।

দানশীল, মহৎপ্রাণ এই ব্যক্তিটি ইতিহাসে অমর হয়ে আছেন মানুষের প্রতি তাঁর অকৃত্রিম ভালোবাসার জন্য।

হাতেম তাইয়ের একটা ঘোড়া ছিল, খুবই প্রিয় ঘোড়া। ঘোড়াটা নিয়েই এই গল্প। ঘোড়াটা ছুটত ঝড়ের মতো। ফুলে ফুলে উঠত কেশর। চিহি চিহি ধ্বনি ছড়িয়ে পড়ত আকাশে বাতাসে। ঘোড়াটির সুনাম ছড়িয়ে পড়ল দূর দূর দেশে। রোমের বাদশাহ’র কানে গিয়ে পৌঁছাল এই ঘোড়ার কথা।

বাদশাহ’র ঘোড়া সংগ্রহ করার বাতিক ছিল। তিনি জানতেন হাতেম তাই একজন দানশীল ব্যক্তি। তিনি একদল দূত পাঠালেন হাতেম তাইয়ের কাছে। ঘোড়াটি তার দরকার।

হাতেম তাই যদি ঘোড়াটি উপহার দেয় তাতেই বোঝা যাবে তার হৃদয় কত মহৎ। বহুদিন ধরে, বহু পথ পেরিয়ে দূতেরা এল হাতেম তাইয়ের বাসভবনে।

পরম সমাদরে হাতেম তাই অতিথিদের বরণ করলেন। তাদের থাকার ব্যবস্থা করলেন। খাবার আয়োজন করলেন। অতিথি আপ্যায়ন হচ্ছে মানুষের প্রধান কর্তব্য।

পরদিন দূতেরা রোমের বাদশাহ’র প্রস্তাব জানাল হাতেম তাইকে। লোকমুখে বাদশাহ শুনেছেন, হাতেম তাইয়ের একটা সুন্দর ঘোড়া আছে। উপহার হিসেবে বাদশাহ ঘোড়াটা সংগ্রহ করতে চান। এই-না শুনে হাতেম তাই খুব দুঃখিত হয়ে উঠলেন।

হায়, হায়, এই কথা তোমরা গতকাল আমাকে বললানি কেন? গতরাতে তোমাদের আপ্যায়ন করানোর জন্যে সেই ঘোড়াটিকে জবাই করা হয়েছে। কারণ তোমাদের জন্যে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভালো খাবার আমার ঘরে ছিল না।

আমার পশুপাখি সংগ্রহশালাটি বাড়ি থেকে অনেক দূরে। তোমরা পথশ্রমে খুব পরিশ্রান্ত ছিলে। দেরি হয়ে যাবে ভেবে ঐ ঘোড়াটিকেই জবাই করেছি। এখন কী হবে?

দূতেরা হাতেম তাইয়ের মহৎ গুণে অবাক হয়ে গেলেন। হাতেম তাই অন্য অনেক ঘোড়া ও প্রচুর ধনরত্ন উপহার দিলেন রোমের বাদশাহকে। অতিথিদেরও উপহার দিলেন প্রচুর পরিমাণে।

রোমের বাদশাহ সব ঘটনা শুনে বিস্মিত হলেন। হাতেম তাইয়ের নামে ধন্য ধন্য রব পড়ে গেল চারদিকে।

Respect!
Kommentar
Delen
chhando580
chhando580
11 w ·Vertalen

চতুর
একজন ভালোমানুষের কাছে চতুর এক লোক এসে পায়ে লুটিয়ে পড়ল। মুখে তার কথার খই ফোটে।

—ভাইরে, আমি বড়ই বিপদে পড়ে আপনার কাছে এসেছি। আমার বিপদের কথা কীভাবে যে বলি আপনাকে?

—না, না, বলে ফ্যালো, শিগগির বলো। সদাশয় ভালোমানুষটি অভয় দিল।

—একবার বিপদে পড়ে একজনের কাছ থেকে দশটি টাকা ধার করেছিলাম। সেই টাকা এখনও শোধ দিতে পারিনি। পাওনাদারের তাগাদায় আমার জীবন প্রায় বিপন্ন।

টাকা শোধ দিতে না-পারলে সে এখন আমাকে ধরে-বেঁধে নিয়ে যাবে। আমাকে মারধোর করবে। আমি এখন কী করব? আমাকে এই বিপদ থেকে একমাত্র আপনিই বাচাতে পারেন।

ভালোমানুষ লোকটি আর কিছু জানতে চাইলেন না। সঙ্গে সঙ্গে দশটি টাকা দিয়ে দিলেন।

চতুর লোকটি বিদায় হল।

তখন পাশে বসে থাকা একজন লোক সাধু ব্যক্তিটিকে জিজ্ঞেস করল লোকটির কাতর অনুনয়-বিনয়ে আপনি তাকে টাকা দিয়ে দিলেন? এমনও তো হতে পারে লোকটা মিথ্যা বলে টাকা নিয়ে গেল।

সাধু ব্যক্তিটি বললেন—সেটা আমার দেখার ব্যাপার নয়। লোকটি বিপদের কথা বলে আমার কাছ থেকে টাকা নিল। সত্যি যদি সে বিপদে পড়ে থাকে তবে আমি তাকে সাহায্য করলাম।

এতে আমার পুণ্য হবে। আর যদি ছলনা করে থাকে তবে পরে সে যেন আর আমাকে জ্বালাতন না করতে পারে—এইজন্য টাকা দিয়ে দিলাম। সৎলোকদের সাহায্য করতে হয়। আবার অসৎ লোকদের অখুশি রাখলেও চলে না।

Respect!
Kommentar
Delen
chhando580
chhando580
11 w ·Vertalen

দয়ালু হাতেম তাই
হাতেম তাইকে নিয়ে অনেক গল্প আছে। তিনি ছিলেন একজন মহানুভব, পরোপকারী ব্যক্তি। গরিব-দুঃখীর বন্ধু। মানুষের জন্য জীবন পর্যন্ত উৎসর্গ করতে তিনি প্রস্তুত।

মানুষের মুখে – মুখে ছিল হাতেম তাইয়ের গুণের কথা। তারা ভাবত-এরকম মহামানব দুনিয়াতে দুটি নেই।

একদিন।

কয়েকজন লোক গেল হাতেম তাইয়ের সঙ্গে দেখা করতে। তারা বলল—আপনার চেয়ে হৃদয়বান ও গুণবান মানুষ পৃথিবীতে আর কেউ নেই।

হাতেম তাই বিনীতভাবে বলল—না, না, এই কথা ঠিক নয়। আমি একজন সামান্য মানুষ। আমার চেয়ে গুণবান ব্যক্তি অনেকে আছে। আমরা তাদের দেখতে পাই না।

কৌতুহলি লোকজন জানতে চাইল– কোথায় তারা?

—সবখানেই আছেন তারা। যেমন সামান্য একটা ঘটনার কথা বলছি তোমাদের। একবার চল্লিশটা উট কোরবানি দিলাম আমি।

সকলকেই দাওয়াত করলাম। আমির থেকে ফকির সবাই আমার নিমন্ত্রিত অতিথি। খানাপিনার ঢল বয়ে গেল আমার বাড়িতে।

বিশেষ এক কাজে আমাকে কিছুক্ষণের জন্যে সেদিন বাইরে যেতে হয়েছিল। পথে যেতে যেতে নজরে পড়ল, একজন কাঠুরিয়া কাঠ কাটছে।

তার কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করলাম—কিহে ভাই, কাঠ কাটছ কেন? সেখানে গেলেই তো আজ খানা পাবে।

কাঠুরিয়া ক্লান্তভাবে আমার দিকে তাকাল—আমি পরিশ্রম করে খাই। যতদিন শরীরে শক্তি আছে ততদিন কাজ করে খাব। কোনো ব্যক্তির আতিথেয়তা বা অনুগ্রহ লাভ করে আমি বেঁচে থাকতে চাই না।

হাতেম তাই তখন কৌতুহলী লোকগুলোর উদ্দেশে বললেন—এই যে একজন সামান্য কাঠুরিয়া, নিশ্চিতভাবে সে আমার চেয়ে অনেক বেশি গুণী ব্যক্তি। তার প্রতি শ্রদ্ধায় আমার মাথা নত হয়ে আসে।

Respect!
Kommentar
Delen
chhando580
chhando580
11 w ·Vertalen

যুদ্ধ দেখে পলায়ন
আজ থেকে অনেক অনেক বছর আগে। সিরিয়ার ধু-ধু মরুভূমি দিয়ে একদল যাত্রী চলেছে তাদের গন্তব্যস্থানে। তখন পথে চলাচল করা খুব কষ্টের ব্যাপার ছিল।

কারণ যেখানে-সেখানে দস্যুদল ওত পেতে থাকত। যে-কোনো সময় তারা ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে এবং সর্বস্ব লুট করে নিয়ে যেতে পারে। যাত্রীদলে সবাই খুব ভালো মানুষ। স্বাভাবিকভাবে ভয়টাও তাদের বেশি।

এমন সময় তাদের সঙ্গে এসে জুটল এক যুবক। ভাবভঙ্গিতে মনে হল, দুর্দান্ত সাহসী সে। হাতে তীর-ধনুক। কথা বলে চটপট। হুংকার দেয় মাঝে মাঝে। যেন সে একাই দশজন ডাকাতকে পরাস্ত করতে পারবে।

এরকম একজন সাহসী যুবককে সঙ্গে পেয়ে যাত্রীদল বেশ নিশ্চিন্ত হল। পথে দস্যুর ভয় অন্তত আর নেই।

ছেলেটি শক্তিশালী বটে কিন্তু তার যুদ্ধের কোনো অভিজ্ঞতাই নেই। সে কখনও সামনাসামনি লড়াই করেনি। সে জানে না, আক্রান্ত হলে কেমন করে যুদ্ধ করতে হয়।

জীবন কেটেছে তার আরাম -আয়েশে। যাত্রীদল তবু আশ্বস্ত। এরকম একজন বীর সঙ্গে থাকতে আবার ভয় কি!

যাত্রীদল চলেছে।

মরুভূমির দুর্গম পথ পেরিয়ে যেতে যেতে হঠাৎ করে একদিন দস্যুদলের মুখোমুখি হল তারা। দলে মাত্র দুইজন দস্যু। একজনের হাতে একটা লাঠি। সে লাঠিটা বনবন করে ঘোরাতে লাগল। আরেকজন বড় বড় পাথর ছুড়ে মারতে লাগল।

দস্যু দেখে যাত্রীদলের মাথা খারাপ। বীরপুরুষের হাত-পা কাঁপতে লাগল। এতক্ষণ তীর-ধনুক নিয়ে তার আস্ফালন ছিল। ভয়ে কাঁপতে কাপতে হাত থেকে তীর-ধনুক পড়ে গেল।

দস্যু দুজন খুব সহজেই যাত্রীদলের কাছ থেকে টাকাপয়সা, সোনাদানা সব কেড়ে নিল। যাত্রীদলের মাথায় হাত। সর্বস্ব খুইয়ে এখন তারা নিঃস্ব। কিছুক্ষণ পর টের পাওয়া গেল, বীর যুবকটি পালিয়ে গেছে।

মনে রাখতে হবে যার কোনো অভিজ্ঞতা নেই তাকে দিয়ে কোনো কাজ হয় না।

যে অসময়ে দম্ভ দেখায় এবং কথা বেশি বলে তার ওপরে আস্থা রাখতে নেই। কথায় বলে, অভিজ্ঞ শিকারি কৌশলে বাঘ ধরতে পারে কিন্তু অনভিজ্ঞ শক্তিমান বীর বাঘের পেটে যায়।

Respect!
Kommentar
Delen
chhando580
chhando580
11 w ·Vertalen

নুনের দাম
ইরান এক সুন্দর দেশ।

সেই দেশের এক সম্রাট—নাম তার নওশের। প্রজাদের তিনি ভালোবাসেন। সত্য ও সুন্দরের কথা বলেন। ন্যায়ভাবে শাসন করেন রাজ্য। চারদিকে তার সুনাম। সকলেই সম্রাট নওশেরের প্রশংসায় পঞ্চমুখ।

সম্রাট একদিন সদলবলে শিকারে গিয়েছেন। বনের এদিকে ঘুরে বেড়ান, ওদিকে ঘুরে বেড়ান। চারদিকে চমৎকার এক আনন্দ-উৎসব। দুপুরবেলা, ক্লান্ত-পরিশ্রান্ত হয়ে নওশের বিশ্রাম নিতে বসলেন।

এখন খাওয়াদাওয়ার সময়।

সম্রাট নওশের ক্ষুধার্ত। তাঁর সঙ্গীদেরও সেই অবস্থা। খেতে বসে দেখা গেল, খাবারদাবার সব ঠিক আছে, কিন্তু লবণ আনা হয়নি ভুলে।

একজন সিপাই সঙ্গে সঙ্গে ঘোড়া ছুটিয়ে দিল লবণের সন্ধানে। সম্রাট তাকে বললেন— কোথায় যাচ্ছ তুমি?

—বনের ধারে কোনো বাড়িতে যাব। দেখি সেখানে লবণ পাওয়া যায় কিনা।

—যেখানেই যাওনা কেন, যার কাছ থেকেই লবণ আনো-না কেন, পয়সা দিয়ে কিনে এনো কিন্তু।

সিপাই ঘোড়া নিয়ে ছুটল। খুব তাড়াতাড়ি লবণ জোগাড় করে ফেলল সে।

ফিরে এল আরো দ্রুত। মুখে তার সার্থকতার হাসি। সম্রাট তখনও খাওয়া শুরু করেননি।

সিপাই বলল—বাদশাহ নামদার, লবণ সংগ্রহ করে এনেছি।

সম্রাট জিজ্ঞেস করলেন—পয়সা দিয়ে কিনে এনেছ তো? যার কাছ থেকে লবণ এনেছ তাকে পয়সা দিয়েছ তো? এমনি এমনি চেয়ে নিয়ে আসোনি তো লবণ?

নওশের ব্যাকুল হয়ে তা জানতে চাইলেন। এই দেখে এক উজির আজম মৃদু হেসে বললেন-সম্রাট, আপনি এই সামান্য ব্যাপার নিয়ে এত মাথা ঘামাচ্ছেন কেন? বারবার আপনি জানতে চাইছেন-পয়সা দিয়ে কিনে আনা হয়েছে কিনা।

কারো কাছ থেকে যদি একটু লবণ এমনি এমনি নিয়েই আসা হয় তাতে ক্ষতি কী?

সম্রাট বললেন—না, না, সেটা হওয়া উচিত নয়। আমি যদি অন্যায়ভাবে কারো গাছ থেকে একটা আপেল নিই তবে দেখা যাবে আমার সঙ্গীরা গাছটাই উপড়ে দিয়েছে।

আমি যদি সিপাইকে বলি, যাও বিনামূল্যে একটা ডিম নিয়ে এসো-ও গিয়ে তাহলে কারো বাড়ি থেকে মুরগিসুদ্ধ ধরে আনবে। এটা কি ঠিক হবে?

সকলেই মাথা ঝাঁকালেন।

—না, এটা করা ঠিক হবে না।

বাদশাহ নওশের বললেন-সম্রাট হয়ে অন্যায় করা উচিত নয়। বাদশাহ যদি একটু অন্যায় করে তবে রাজকর্মচারীরা অন্যায় করবে আরো বেশি। তাই ক্ষমতাবান সম্রাটকে থাকতে হবে আরো সচেতন। আমি শুধু সেটুকুই চেষ্টা করি।

দরবারের সকলেই সম্রাটের প্রশংসায় শতমুখ হয়ে উঠল। আমাদের মহান সম্রাটের জয় হোক।

Respect!
Kommentar
Delen
Laad meer berichten

Unfriend

Weet je zeker dat je wilt ontvrienden?

Rapporteer deze gebruiker

Aanbieding bewerken

Voeg tier toe








Selecteer een afbeelding
Verwijder je tier
Weet je zeker dat je deze tier wilt verwijderen?

beoordelingen

Om uw inhoud en berichten te verkopen, begint u met het maken van een paar pakketten. Inkomsten genereren

Betaal per portemonnee

Betalingswaarschuwing

Je staat op het punt om de items te kopen, wil je doorgaan?

Vraag een terugbetaling