AFace1 AFace1
    #face #bangladesh #aface1 #news #aface
    Masusing Paghahanap
  • Mag log in
  • Magrehistro

  • Day mode
  • © 2025 AFace1
    Tungkol sa • Direktoryo • Makipag-ugnayan sa amin • Patakaran sa Privacy • Mga Tuntunin ng Paggamit • Refund • Points and Payments • DMCA

    Pumili Wika

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Panoorin

Panoorin Mga reel

Mga kaganapan

Mag-browse ng Mga Kaganapan Aking mga kaganapan

Blog

Mag-browse ng mga artikulo

Merkado

Pinakabagong produkto

Mga pahina

Aking Mga Pahina Mga Ni-like na Page

Higit pa

Galugarin Mga Sikat na Post Mga laro Mga trabaho Mga alok Mga pondo
Mga reel Panoorin Mga kaganapan Merkado Blog Aking Mga Pahina Ipakita lahat
Md Jony
User Image
Hilahin para mailagay sa tamang posisyon ang cover
Md Jony

Md Jony

@jony90
  • Timeline
  • Mga grupo
  • Mga gusto
  • Sumusunod 97
  • Mga tagasunod 45
  • Mga larawan
  • Mga video
  • Mga reel
  • Mga produkto
97 Sumusunod
45 Mga tagasunod
649 mga post
Lalaki
image
image
image
image
image
image
Md Jony
Md Jony  
1 sa

নিশ্চয়ই, আমি আপনাকে একটা গল্প শোনাই। এই গল্পটা একটু আবেগময়, একটু রহস্যময়—নাম "অপরিচিত চিঠি"।


---

অপরিচিত চিঠি

ঢাকার এক ছোট্ট অ্যাপার্টমেন্টে একা থাকতেন অনিরুদ্ধ। পেশায় গ্রাফিক ডিজাইনার, তেমন কাউকে চিনতেন না এই শহরে। অফিস, বাসা, আর মাঝেমাঝে বইয়ের দোকানে যাওয়া—এই ছিল তার জীবনচক্র।

একদিন সন্ধ্যায় বাসায় ফিরেই সে চমকে উঠল—তার দরজার নিচে কেউ একটা খাম গলিয়ে দিয়ে গেছে। খামে কোন প্রেরকের নাম নেই, শুধু তার নামটা সুন্দর হাতের লেখায় লেখা:
“অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী”

সে খাম খুলে দেখল, একটা ছোট্ট চিঠি। লেখা—

> “তুমি হয়তো ভুলে গেছ, কিন্তু আমি ভুলিনি। বারো বছর আগে যা ঘটেছিল, তার উত্তর এখনও পাওয়া বাকি। তুমি কি প্রস্তুত স্মৃতি ফিরে পেতে?”



তার হঠাৎ বুক কেঁপে উঠল। বারো বছর আগে? তখন তো সে কলেজে পড়ত। কিছু স্মৃতি অন্ধকারে ঢাকা—কিন্তু এমন চিঠির কথা, এমন বার্তা… সেটা কেন যেন চিনতে পারল না।

পরের দিন আবার একটি চিঠি এলো।

> “সেই গাছটার কথা মনে পড়ে? যেখানে তোমরা চার বন্ধু একসাথে বসে গান গাইতে?”



চিঠির সাথে একটা পুরনো ছবি—চার কিশোর-কিশোরী বসে আছে একটা ছায়াময় গাছতলায়। হাসিমুখে। অনিরুদ্ধ নিজেকে চিনতে পারল, বাকি তিনজনকে অস্পষ্ট মনে পড়ছে। কিন্তু তাদের নাম মনে পড়ে না।

সে ভাবল—এই ছবি, এই গাছ, এসব কোথায়? একরকম অস্থিরতা তার মধ্যে জন্ম নিতে লাগল। রাত জেগে সে পুরোনো ডায়েরি ঘাঁটল, পুরনো ফেসবুক মেসেজ পড়ল, একেকজন পুরনো বন্ধুর সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করল।

এক সপ্তাহের মাথায় সে একটি সিদ্ধান্ত নিল—সে সেই গ্রামের দিকে যাবে, যেখানে তার শৈশব কেটেছিল। গাজীপুরের উপকণ্ঠে। তার পুরনো বাড়িটা এখন অনেক বদলে গেছে, কিন্তু সেই গাছটা ছিল এখনও—বুড়ো, পাতা কম, কিন্তু দাঁড়িয়ে আছে।

গাছের নিচে বসে ছিল এক নারী। মাথায় সাদা ওড়না। চিঠির হাতের লেখার মতোই কোমল চোখ। তিনি বললেন,
"তুমি আসবে জানতাম। একদিন সব সত্যি জানতে হবে তোমাকে।"


---

এই গল্পের শেষ এখানেই নয়। যদি আপনি চান, আমি এর পরের অধ্যায়ও বলতে পারি—কি ঘটেছিল বারো বছর আগে? কে ছিল সেই নারী? কী ছিল স্মৃতির গভীরে লুকোনো সত্য?

বলুন, আপনি কি এর পর চাচ্ছেন?নিশ্চয়ই, আমি আপনাকে একটা গল্প শোনাই। এই গল্পটা একটু আবেগময়, একটু রহস্যময়—নাম "অপরিচিত চিঠি"।


---

অপরিচিত চিঠি

ঢাকার এক ছোট্ট অ্যাপার্টমেন্টে একা থাকতেন অনিরুদ্ধ। পেশায় গ্রাফিক ডিজাইনার, তেমন কাউকে চিনতেন না এই শহরে। অফিস, বাসা, আর মাঝেমাঝে বইয়ের দোকানে যাওয়া—এই ছিল তার জীবনচক্র।

একদিন সন্ধ্যায় বাসায় ফিরেই সে চমকে উঠল—তার দরজার নিচে কেউ একটা খাম গলিয়ে দিয়ে গেছে। খামে কোন প্রেরকের নাম নেই, শুধু তার নামটা সুন্দর হাতের লেখায় লেখা:
“অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী”

সে খাম খুলে দেখল, একটা ছোট্ট চিঠি। লেখা—

> “তুমি হয়তো ভুলে গেছ, কিন্তু আমি ভুলিনি। বারো বছর আগে যা ঘটেছিল, তার উত্তর এখনও পাওয়া বাকি। তুমি কি প্রস্তুত স্মৃতি ফিরে পেতে?”



তার হঠাৎ বুক কেঁপে উঠল। বারো বছর আগে? তখন তো সে কলেজে পড়ত। কিছু স্মৃতি অন্ধকারে ঢাকা—কিন্তু এমন চিঠির কথা, এমন বার্তা… সেটা কেন যেন চিনতে পারল না।

পরের দিন আবার একটি চিঠি এলো।

> “সেই গাছটার কথা মনে পড়ে? যেখানে তোমরা চার বন্ধু একসাথে বসে গান গাইতে?”



চিঠির সাথে একটা পুরনো ছবি—চার কিশোর-কিশোরী বসে আছে একটা ছায়াময় গাছতলায়। হাসিমুখে। অনিরুদ্ধ নিজেকে চিনতে পারল, বাকি তিনজনকে অস্পষ্ট মনে পড়ছে। কিন্তু তাদের নাম মনে পড়ে না।

সে ভাবল—এই ছবি, এই গাছ, এসব কোথায়? একরকম অস্থিরতা তার মধ্যে জন্ম নিতে লাগল। রাত জেগে সে পুরোনো ডায়েরি ঘাঁটল, পুরনো ফেসবুক মেসেজ পড়ল, একেকজন পুরনো বন্ধুর সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করল।

এক সপ্তাহের মাথায় সে একটি সিদ্ধান্ত নিল—সে সেই গ্রামের দিকে যাবে, যেখানে তার শৈশব কেটেছিল। গাজীপুরের উপকণ্ঠে। তার পুরনো বাড়িটা এখন অনেক বদলে গেছে, কিন্তু সেই গাছটা ছিল এখনও—বুড়ো, পাতা কম, কিন্তু দাঁড়িয়ে আছে।

গাছের নিচে বসে ছিল এক নারী। মাথায় সাদা ওড়না। চিঠির হাতের লেখার মতোই কোমল চোখ। তিনি বললেন,
"তুমি আসবে জানতাম। একদিন সব সত্যি জানতে হবে তোমাকে।"


---

এই গল্পের শেষ এখানেই নয়। যদি আপনি চান, আমি এর পরের অধ্যায়ও বলতে পারি—কি ঘটেছিল বারো বছর আগে? কে ছিল সেই নারী? কী ছিল স্মৃতির গভীরে লুকোনো সত্য?

বলুন, আপনি কি এর পর চাচ্ছেন?

Gusto
Magkomento
Ibahagi
Md Jony
Md Jony  
1 sa

নিশ্চয়ই, আমি আপনাকে একটা গল্প শোনাই। এই গল্পটা একটু আবেগময়, একটু রহস্যময়—নাম "অপরিচিত চিঠি"।


---

অপরিচিত চিঠি

ঢাকার এক ছোট্ট অ্যাপার্টমেন্টে একা থাকতেন অনিরুদ্ধ। পেশায় গ্রাফিক ডিজাইনার, তেমন কাউকে চিনতেন না এই শহরে। অফিস, বাসা, আর মাঝেমাঝে বইয়ের দোকানে যাওয়া—এই ছিল তার জীবনচক্র।

একদিন সন্ধ্যায় বাসায় ফিরেই সে চমকে উঠল—তার দরজার নিচে কেউ একটা খাম গলিয়ে দিয়ে গেছে। খামে কোন প্রেরকের নাম নেই, শুধু তার নামটা সুন্দর হাতের লেখায় লেখা:
“অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী”

সে খাম খুলে দেখল, একটা ছোট্ট চিঠি। লেখা—

> “তুমি হয়তো ভুলে গেছ, কিন্তু আমি ভুলিনি। বারো বছর আগে যা ঘটেছিল, তার উত্তর এখনও পাওয়া বাকি। তুমি কি প্রস্তুত স্মৃতি ফিরে পেতে?”



তার হঠাৎ বুক কেঁপে উঠল। বারো বছর আগে? তখন তো সে কলেজে পড়ত। কিছু স্মৃতি অন্ধকারে ঢাকা—কিন্তু এমন চিঠির কথা, এমন বার্তা… সেটা কেন যেন চিনতে পারল না।

পরের দিন আবার একটি চিঠি এলো।

> “সেই গাছটার কথা মনে পড়ে? যেখানে তোমরা চার বন্ধু একসাথে বসে গান গাইতে?”



চিঠির সাথে একটা পুরনো ছবি—চার কিশোর-কিশোরী বসে আছে একটা ছায়াময় গাছতলায়। হাসিমুখে। অনিরুদ্ধ নিজেকে চিনতে পারল, বাকি তিনজনকে অস্পষ্ট মনে পড়ছে। কিন্তু তাদের নাম মনে পড়ে না।

সে ভাবল—এই ছবি, এই গাছ, এসব কোথায়? একরকম অস্থিরতা তার মধ্যে জন্ম নিতে লাগল। রাত জেগে সে পুরোনো ডায়েরি ঘাঁটল, পুরনো ফেসবুক মেসেজ পড়ল, একেকজন পুরনো বন্ধুর সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করল।

এক সপ্তাহের মাথায় সে একটি সিদ্ধান্ত নিল—সে সেই গ্রামের দিকে যাবে, যেখানে তার শৈশব কেটেছিল। গাজীপুরের উপকণ্ঠে। তার পুরনো বাড়িটা এখন অনেক বদলে গেছে, কিন্তু সেই গাছটা ছিল এখনও—বুড়ো, পাতা কম, কিন্তু দাঁড়িয়ে আছে।

গাছের নিচে বসে ছিল এক নারী। মাথায় সাদা ওড়না। চিঠির হাতের লেখার মতোই কোমল চোখ। তিনি বললেন,
"তুমি আসবে জানতাম। একদিন সব সত্যি জানতে হবে তোমাকে।"


---

এই গল্পের শেষ এখানেই নয়। যদি আপনি চান, আমি এর পরের অধ্যায়ও বলতে পারি—কি ঘটেছিল বারো বছর আগে? কে ছিল সেই নারী? কী ছিল স্মৃতির গভীরে লুকোনো সত্য?

বলুন, আপনি কি এর পর চাচ্ছেন?নিশ্চয়ই, আমি আপনাকে একটা গল্প শোনাই। এই গল্পটা একটু আবেগময়, একটু রহস্যময়—নাম "অপরিচিত চিঠি"।


---

অপরিচিত চিঠি

ঢাকার এক ছোট্ট অ্যাপার্টমেন্টে একা থাকতেন অনিরুদ্ধ। পেশায় গ্রাফিক ডিজাইনার, তেমন কাউকে চিনতেন না এই শহরে। অফিস, বাসা, আর মাঝেমাঝে বইয়ের দোকানে যাওয়া—এই ছিল তার জীবনচক্র।

একদিন সন্ধ্যায় বাসায় ফিরেই সে চমকে উঠল—তার দরজার নিচে কেউ একটা খাম গলিয়ে দিয়ে গেছে। খামে কোন প্রেরকের নাম নেই, শুধু তার নামটা সুন্দর হাতের লেখায় লেখা:
“অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী”

সে খাম খুলে দেখল, একটা ছোট্ট চিঠি। লেখা—

> “তুমি হয়তো ভুলে গেছ, কিন্তু আমি ভুলিনি। বারো বছর আগে যা ঘটেছিল, তার উত্তর এখনও পাওয়া বাকি। তুমি কি প্রস্তুত স্মৃতি ফিরে পেতে?”



তার হঠাৎ বুক কেঁপে উঠল। বারো বছর আগে? তখন তো সে কলেজে পড়ত। কিছু স্মৃতি অন্ধকারে ঢাকা—কিন্তু এমন চিঠির কথা, এমন বার্তা… সেটা কেন যেন চিনতে পারল না।

পরের দিন আবার একটি চিঠি এলো।

> “সেই গাছটার কথা মনে পড়ে? যেখানে তোমরা চার বন্ধু একসাথে বসে গান গাইতে?”



চিঠির সাথে একটা পুরনো ছবি—চার কিশোর-কিশোরী বসে আছে একটা ছায়াময় গাছতলায়। হাসিমুখে। অনিরুদ্ধ নিজেকে চিনতে পারল, বাকি তিনজনকে অস্পষ্ট মনে পড়ছে। কিন্তু তাদের নাম মনে পড়ে না।

সে ভাবল—এই ছবি, এই গাছ, এসব কোথায়? একরকম অস্থিরতা তার মধ্যে জন্ম নিতে লাগল। রাত জেগে সে পুরোনো ডায়েরি ঘাঁটল, পুরনো ফেসবুক মেসেজ পড়ল, একেকজন পুরনো বন্ধুর সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করল।

এক সপ্তাহের মাথায় সে একটি সিদ্ধান্ত নিল—সে সেই গ্রামের দিকে যাবে, যেখানে তার শৈশব কেটেছিল। গাজীপুরের উপকণ্ঠে। তার পুরনো বাড়িটা এখন অনেক বদলে গেছে, কিন্তু সেই গাছটা ছিল এখনও—বুড়ো, পাতা কম, কিন্তু দাঁড়িয়ে আছে।

গাছের নিচে বসে ছিল এক নারী। মাথায় সাদা ওড়না। চিঠির হাতের লেখার মতোই কোমল চোখ। তিনি বললেন,
"তুমি আসবে জানতাম। একদিন সব সত্যি জানতে হবে তোমাকে।"


---

এই গল্পের শেষ এখানেই নয়। যদি আপনি চান, আমি এর পরের অধ্যায়ও বলতে পারি—কি ঘটেছিল বারো বছর আগে? কে ছিল সেই নারী? কী ছিল স্মৃতির গভীরে লুকোনো সত্য?

বলুন, আপনি কি এর পর চাচ্ছেন?

Gusto
Magkomento
Ibahagi
Md Jony
Md Jony  
1 sa

নিশ্চয়ই, আমি আপনাকে একটা গল্প শোনাই। এই গল্পটা একটু আবেগময়, একটু রহস্যময়—নাম "অপরিচিত চিঠি"।


---

অপরিচিত চিঠি

ঢাকার এক ছোট্ট অ্যাপার্টমেন্টে একা থাকতেন অনিরুদ্ধ। পেশায় গ্রাফিক ডিজাইনার, তেমন কাউকে চিনতেন না এই শহরে। অফিস, বাসা, আর মাঝেমাঝে বইয়ের দোকানে যাওয়া—এই ছিল তার জীবনচক্র।

একদিন সন্ধ্যায় বাসায় ফিরেই সে চমকে উঠল—তার দরজার নিচে কেউ একটা খাম গলিয়ে দিয়ে গেছে। খামে কোন প্রেরকের নাম নেই, শুধু তার নামটা সুন্দর হাতের লেখায় লেখা:
“অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী”

সে খাম খুলে দেখল, একটা ছোট্ট চিঠি। লেখা—

> “তুমি হয়তো ভুলে গেছ, কিন্তু আমি ভুলিনি। বারো বছর আগে যা ঘটেছিল, তার উত্তর এখনও পাওয়া বাকি। তুমি কি প্রস্তুত স্মৃতি ফিরে পেতে?”



তার হঠাৎ বুক কেঁপে উঠল। বারো বছর আগে? তখন তো সে কলেজে পড়ত। কিছু স্মৃতি অন্ধকারে ঢাকা—কিন্তু এমন চিঠির কথা, এমন বার্তা… সেটা কেন যেন চিনতে পারল না।

পরের দিন আবার একটি চিঠি এলো।

> “সেই গাছটার কথা মনে পড়ে? যেখানে তোমরা চার বন্ধু একসাথে বসে গান গাইতে?”



চিঠির সাথে একটা পুরনো ছবি—চার কিশোর-কিশোরী বসে আছে একটা ছায়াময় গাছতলায়। হাসিমুখে। অনিরুদ্ধ নিজেকে চিনতে পারল, বাকি তিনজনকে অস্পষ্ট মনে পড়ছে। কিন্তু তাদের নাম মনে পড়ে না।

সে ভাবল—এই ছবি, এই গাছ, এসব কোথায়? একরকম অস্থিরতা তার মধ্যে জন্ম নিতে লাগল। রাত জেগে সে পুরোনো ডায়েরি ঘাঁটল, পুরনো ফেসবুক মেসেজ পড়ল, একেকজন পুরনো বন্ধুর সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করল।

এক সপ্তাহের মাথায় সে একটি সিদ্ধান্ত নিল—সে সেই গ্রামের দিকে যাবে, যেখানে তার শৈশব কেটেছিল। গাজীপুরের উপকণ্ঠে। তার পুরনো বাড়িটা এখন অনেক বদলে গেছে, কিন্তু সেই গাছটা ছিল এখনও—বুড়ো, পাতা কম, কিন্তু দাঁড়িয়ে আছে।

গাছের নিচে বসে ছিল এক নারী। মাথায় সাদা ওড়না। চিঠির হাতের লেখার মতোই কোমল চোখ। তিনি বললেন,
"তুমি আসবে জানতাম। একদিন সব সত্যি জানতে হবে তোমাকে।"


---

এই গল্পের শেষ এখানেই নয়। যদি আপনি চান, আমি এর পরের অধ্যায়ও বলতে পারি—কি ঘটেছিল বারো বছর আগে? কে ছিল সেই নারী? কী ছিল স্মৃতির গভীরে লুকোনো সত্য?

বলুন, আপনি কি এর পর চাচ্ছেন?নিশ্চয়ই, আমি আপনাকে একটা গল্প শোনাই। এই গল্পটা একটু আবেগময়, একটু রহস্যময়—নাম "অপরিচিত চিঠি"।


---

অপরিচিত চিঠি

ঢাকার এক ছোট্ট অ্যাপার্টমেন্টে একা থাকতেন অনিরুদ্ধ। পেশায় গ্রাফিক ডিজাইনার, তেমন কাউকে চিনতেন না এই শহরে। অফিস, বাসা, আর মাঝেমাঝে বইয়ের দোকানে যাওয়া—এই ছিল তার জীবনচক্র।

একদিন সন্ধ্যায় বাসায় ফিরেই সে চমকে উঠল—তার দরজার নিচে কেউ একটা খাম গলিয়ে দিয়ে গেছে। খামে কোন প্রেরকের নাম নেই, শুধু তার নামটা সুন্দর হাতের লেখায় লেখা:
“অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী”

সে খাম খুলে দেখল, একটা ছোট্ট চিঠি। লেখা—

> “তুমি হয়তো ভুলে গেছ, কিন্তু আমি ভুলিনি। বারো বছর আগে যা ঘটেছিল, তার উত্তর এখনও পাওয়া বাকি। তুমি কি প্রস্তুত স্মৃতি ফিরে পেতে?”



তার হঠাৎ বুক কেঁপে উঠল। বারো বছর আগে? তখন তো সে কলেজে পড়ত। কিছু স্মৃতি অন্ধকারে ঢাকা—কিন্তু এমন চিঠির কথা, এমন বার্তা… সেটা কেন যেন চিনতে পারল না।

পরের দিন আবার একটি চিঠি এলো।

> “সেই গাছটার কথা মনে পড়ে? যেখানে তোমরা চার বন্ধু একসাথে বসে গান গাইতে?”



চিঠির সাথে একটা পুরনো ছবি—চার কিশোর-কিশোরী বসে আছে একটা ছায়াময় গাছতলায়। হাসিমুখে। অনিরুদ্ধ নিজেকে চিনতে পারল, বাকি তিনজনকে অস্পষ্ট মনে পড়ছে। কিন্তু তাদের নাম মনে পড়ে না।

সে ভাবল—এই ছবি, এই গাছ, এসব কোথায়? একরকম অস্থিরতা তার মধ্যে জন্ম নিতে লাগল। রাত জেগে সে পুরোনো ডায়েরি ঘাঁটল, পুরনো ফেসবুক মেসেজ পড়ল, একেকজন পুরনো বন্ধুর সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করল।

এক সপ্তাহের মাথায় সে একটি সিদ্ধান্ত নিল—সে সেই গ্রামের দিকে যাবে, যেখানে তার শৈশব কেটেছিল। গাজীপুরের উপকণ্ঠে। তার পুরনো বাড়িটা এখন অনেক বদলে গেছে, কিন্তু সেই গাছটা ছিল এখনও—বুড়ো, পাতা কম, কিন্তু দাঁড়িয়ে আছে।

গাছের নিচে বসে ছিল এক নারী। মাথায় সাদা ওড়না। চিঠির হাতের লেখার মতোই কোমল চোখ। তিনি বললেন,
"তুমি আসবে জানতাম। একদিন সব সত্যি জানতে হবে তোমাকে।"


---

এই গল্পের শেষ এখানেই নয়। যদি আপনি চান, আমি এর পরের অধ্যায়ও বলতে পারি—কি ঘটেছিল বারো বছর আগে? কে ছিল সেই নারী? কী ছিল স্মৃতির গভীরে লুকোনো সত্য?

বলুন, আপনি কি এর পর চাচ্ছেন?

Gusto
Magkomento
Ibahagi
Md Jony
Md Jony  
1 sa

নিশ্চয়ই, আমি আপনাকে একটা গল্প শোনাই। এই গল্পটা একটু আবেগময়, একটু রহস্যময়—নাম "অপরিচিত চিঠি"।


---

অপরিচিত চিঠি

ঢাকার এক ছোট্ট অ্যাপার্টমেন্টে একা থাকতেন অনিরুদ্ধ। পেশায় গ্রাফিক ডিজাইনার, তেমন কাউকে চিনতেন না এই শহরে। অফিস, বাসা, আর মাঝেমাঝে বইয়ের দোকানে যাওয়া—এই ছিল তার জীবনচক্র।

একদিন সন্ধ্যায় বাসায় ফিরেই সে চমকে উঠল—তার দরজার নিচে কেউ একটা খাম গলিয়ে দিয়ে গেছে। খামে কোন প্রেরকের নাম নেই, শুধু তার নামটা সুন্দর হাতের লেখায় লেখা:
“অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী”

সে খাম খুলে দেখল, একটা ছোট্ট চিঠি। লেখা—

> “তুমি হয়তো ভুলে গেছ, কিন্তু আমি ভুলিনি। বারো বছর আগে যা ঘটেছিল, তার উত্তর এখনও পাওয়া বাকি। তুমি কি প্রস্তুত স্মৃতি ফিরে পেতে?”



তার হঠাৎ বুক কেঁপে উঠল। বারো বছর আগে? তখন তো সে কলেজে পড়ত। কিছু স্মৃতি অন্ধকারে ঢাকা—কিন্তু এমন চিঠির কথা, এমন বার্তা… সেটা কেন যেন চিনতে পারল না।

পরের দিন আবার একটি চিঠি এলো।

> “সেই গাছটার কথা মনে পড়ে? যেখানে তোমরা চার বন্ধু একসাথে বসে গান গাইতে?”



চিঠির সাথে একটা পুরনো ছবি—চার কিশোর-কিশোরী বসে আছে একটা ছায়াময় গাছতলায়। হাসিমুখে। অনিরুদ্ধ নিজেকে চিনতে পারল, বাকি তিনজনকে অস্পষ্ট মনে পড়ছে। কিন্তু তাদের নাম মনে পড়ে না।

সে ভাবল—এই ছবি, এই গাছ, এসব কোথায়? একরকম অস্থিরতা তার মধ্যে জন্ম নিতে লাগল। রাত জেগে সে পুরোনো ডায়েরি ঘাঁটল, পুরনো ফেসবুক মেসেজ পড়ল, একেকজন পুরনো বন্ধুর সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করল।

এক সপ্তাহের মাথায় সে একটি সিদ্ধান্ত নিল—সে সেই গ্রামের দিকে যাবে, যেখানে তার শৈশব কেটেছিল। গাজীপুরের উপকণ্ঠে। তার পুরনো বাড়িটা এখন অনেক বদলে গেছে, কিন্তু সেই গাছটা ছিল এখনও—বুড়ো, পাতা কম, কিন্তু দাঁড়িয়ে আছে।

গাছের নিচে বসে ছিল এক নারী। মাথায় সাদা ওড়না। চিঠির হাতের লেখার মতোই কোমল চোখ। তিনি বললেন,
"তুমি আসবে জানতাম। একদিন সব সত্যি জানতে হবে তোমাকে।"


---

এই গল্পের শেষ এখানেই নয়। যদি আপনি চান, আমি এর পরের অধ্যায়ও বলতে পারি—কি ঘটেছিল বারো বছর আগে? কে ছিল সেই নারী? কী ছিল স্মৃতির গভীরে লুকোনো সত্য?

বলুন, আপনি কি এর পর চাচ্ছেন?নিশ্চয়ই, আমি আপনাকে একটা গল্প শোনাই। এই গল্পটা একটু আবেগময়, একটু রহস্যময়—নাম "অপরিচিত চিঠি"।


---

অপরিচিত চিঠি

ঢাকার এক ছোট্ট অ্যাপার্টমেন্টে একা থাকতেন অনিরুদ্ধ। পেশায় গ্রাফিক ডিজাইনার, তেমন কাউকে চিনতেন না এই শহরে। অফিস, বাসা, আর মাঝেমাঝে বইয়ের দোকানে যাওয়া—এই ছিল তার জীবনচক্র।

একদিন সন্ধ্যায় বাসায় ফিরেই সে চমকে উঠল—তার দরজার নিচে কেউ একটা খাম গলিয়ে দিয়ে গেছে। খামে কোন প্রেরকের নাম নেই, শুধু তার নামটা সুন্দর হাতের লেখায় লেখা:
“অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী”

সে খাম খুলে দেখল, একটা ছোট্ট চিঠি। লেখা—

> “তুমি হয়তো ভুলে গেছ, কিন্তু আমি ভুলিনি। বারো বছর আগে যা ঘটেছিল, তার উত্তর এখনও পাওয়া বাকি। তুমি কি প্রস্তুত স্মৃতি ফিরে পেতে?”



তার হঠাৎ বুক কেঁপে উঠল। বারো বছর আগে? তখন তো সে কলেজে পড়ত। কিছু স্মৃতি অন্ধকারে ঢাকা—কিন্তু এমন চিঠির কথা, এমন বার্তা… সেটা কেন যেন চিনতে পারল না।

পরের দিন আবার একটি চিঠি এলো।

> “সেই গাছটার কথা মনে পড়ে? যেখানে তোমরা চার বন্ধু একসাথে বসে গান গাইতে?”



চিঠির সাথে একটা পুরনো ছবি—চার কিশোর-কিশোরী বসে আছে একটা ছায়াময় গাছতলায়। হাসিমুখে। অনিরুদ্ধ নিজেকে চিনতে পারল, বাকি তিনজনকে অস্পষ্ট মনে পড়ছে। কিন্তু তাদের নাম মনে পড়ে না।

সে ভাবল—এই ছবি, এই গাছ, এসব কোথায়? একরকম অস্থিরতা তার মধ্যে জন্ম নিতে লাগল। রাত জেগে সে পুরোনো ডায়েরি ঘাঁটল, পুরনো ফেসবুক মেসেজ পড়ল, একেকজন পুরনো বন্ধুর সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করল।

এক সপ্তাহের মাথায় সে একটি সিদ্ধান্ত নিল—সে সেই গ্রামের দিকে যাবে, যেখানে তার শৈশব কেটেছিল। গাজীপুরের উপকণ্ঠে। তার পুরনো বাড়িটা এখন অনেক বদলে গেছে, কিন্তু সেই গাছটা ছিল এখনও—বুড়ো, পাতা কম, কিন্তু দাঁড়িয়ে আছে।

গাছের নিচে বসে ছিল এক নারী। মাথায় সাদা ওড়না। চিঠির হাতের লেখার মতোই কোমল চোখ। তিনি বললেন,
"তুমি আসবে জানতাম। একদিন সব সত্যি জানতে হবে তোমাকে।"


---

এই গল্পের শেষ এখানেই নয়। যদি আপনি চান, আমি এর পরের অধ্যায়ও বলতে পারি—কি ঘটেছিল বারো বছর আগে? কে ছিল সেই নারী? কী ছিল স্মৃতির গভীরে লুকোনো সত্য?

বলুন, আপনি কি এর পর চাচ্ছেন?

Gusto
Magkomento
Ibahagi
Md Jony
Md Jony  
1 sa

নিশ্চয়ই, আমি আপনাকে একটা গল্প শোনাই। এই গল্পটা একটু আবেগময়, একটু রহস্যময়—নাম "অপরিচিত চিঠি"।


---

অপরিচিত চিঠি

ঢাকার এক ছোট্ট অ্যাপার্টমেন্টে একা থাকতেন অনিরুদ্ধ। পেশায় গ্রাফিক ডিজাইনার, তেমন কাউকে চিনতেন না এই শহরে। অফিস, বাসা, আর মাঝেমাঝে বইয়ের দোকানে যাওয়া—এই ছিল তার জীবনচক্র।

একদিন সন্ধ্যায় বাসায় ফিরেই সে চমকে উঠল—তার দরজার নিচে কেউ একটা খাম গলিয়ে দিয়ে গেছে। খামে কোন প্রেরকের নাম নেই, শুধু তার নামটা সুন্দর হাতের লেখায় লেখা:
“অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী”

সে খাম খুলে দেখল, একটা ছোট্ট চিঠি। লেখা—

> “তুমি হয়তো ভুলে গেছ, কিন্তু আমি ভুলিনি। বারো বছর আগে যা ঘটেছিল, তার উত্তর এখনও পাওয়া বাকি। তুমি কি প্রস্তুত স্মৃতি ফিরে পেতে?”



তার হঠাৎ বুক কেঁপে উঠল। বারো বছর আগে? তখন তো সে কলেজে পড়ত। কিছু স্মৃতি অন্ধকারে ঢাকা—কিন্তু এমন চিঠির কথা, এমন বার্তা… সেটা কেন যেন চিনতে পারল না।

পরের দিন আবার একটি চিঠি এলো।

> “সেই গাছটার কথা মনে পড়ে? যেখানে তোমরা চার বন্ধু একসাথে বসে গান গাইতে?”



চিঠির সাথে একটা পুরনো ছবি—চার কিশোর-কিশোরী বসে আছে একটা ছায়াময় গাছতলায়। হাসিমুখে। অনিরুদ্ধ নিজেকে চিনতে পারল, বাকি তিনজনকে অস্পষ্ট মনে পড়ছে। কিন্তু তাদের নাম মনে পড়ে না।

সে ভাবল—এই ছবি, এই গাছ, এসব কোথায়? একরকম অস্থিরতা তার মধ্যে জন্ম নিতে লাগল। রাত জেগে সে পুরোনো ডায়েরি ঘাঁটল, পুরনো ফেসবুক মেসেজ পড়ল, একেকজন পুরনো বন্ধুর সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করল।

এক সপ্তাহের মাথায় সে একটি সিদ্ধান্ত নিল—সে সেই গ্রামের দিকে যাবে, যেখানে তার শৈশব কেটেছিল। গাজীপুরের উপকণ্ঠে। তার পুরনো বাড়িটা এখন অনেক বদলে গেছে, কিন্তু সেই গাছটা ছিল এখনও—বুড়ো, পাতা কম, কিন্তু দাঁড়িয়ে আছে।

গাছের নিচে বসে ছিল এক নারী। মাথায় সাদা ওড়না। চিঠির হাতের লেখার মতোই কোমল চোখ। তিনি বললেন,
"তুমি আসবে জানতাম। একদিন সব সত্যি জানতে হবে তোমাকে।"


---

এই গল্পের শেষ এখানেই নয়। যদি আপনি চান, আমি এর পরের অধ্যায়ও বলতে পারি—কি ঘটেছিল বারো বছর আগে? কে ছিল সেই নারী? কী ছিল স্মৃতির গভীরে লুকোনো সত্য?

বলুন, আপনি কি এর পর চাচ্ছেন?নিশ্চয়ই, আমি আপনাকে একটা গল্প শোনাই। এই গল্পটা একটু আবেগময়, একটু রহস্যময়—নাম "অপরিচিত চিঠি"।


---

অপরিচিত চিঠি

ঢাকার এক ছোট্ট অ্যাপার্টমেন্টে একা থাকতেন অনিরুদ্ধ। পেশায় গ্রাফিক ডিজাইনার, তেমন কাউকে চিনতেন না এই শহরে। অফিস, বাসা, আর মাঝেমাঝে বইয়ের দোকানে যাওয়া—এই ছিল তার জীবনচক্র।

একদিন সন্ধ্যায় বাসায় ফিরেই সে চমকে উঠল—তার দরজার নিচে কেউ একটা খাম গলিয়ে দিয়ে গেছে। খামে কোন প্রেরকের নাম নেই, শুধু তার নামটা সুন্দর হাতের লেখায় লেখা:
“অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী”

সে খাম খুলে দেখল, একটা ছোট্ট চিঠি। লেখা—

> “তুমি হয়তো ভুলে গেছ, কিন্তু আমি ভুলিনি। বারো বছর আগে যা ঘটেছিল, তার উত্তর এখনও পাওয়া বাকি। তুমি কি প্রস্তুত স্মৃতি ফিরে পেতে?”



তার হঠাৎ বুক কেঁপে উঠল। বারো বছর আগে? তখন তো সে কলেজে পড়ত। কিছু স্মৃতি অন্ধকারে ঢাকা—কিন্তু এমন চিঠির কথা, এমন বার্তা… সেটা কেন যেন চিনতে পারল না।

পরের দিন আবার একটি চিঠি এলো।

> “সেই গাছটার কথা মনে পড়ে? যেখানে তোমরা চার বন্ধু একসাথে বসে গান গাইতে?”



চিঠির সাথে একটা পুরনো ছবি—চার কিশোর-কিশোরী বসে আছে একটা ছায়াময় গাছতলায়। হাসিমুখে। অনিরুদ্ধ নিজেকে চিনতে পারল, বাকি তিনজনকে অস্পষ্ট মনে পড়ছে। কিন্তু তাদের নাম মনে পড়ে না।

সে ভাবল—এই ছবি, এই গাছ, এসব কোথায়? একরকম অস্থিরতা তার মধ্যে জন্ম নিতে লাগল। রাত জেগে সে পুরোনো ডায়েরি ঘাঁটল, পুরনো ফেসবুক মেসেজ পড়ল, একেকজন পুরনো বন্ধুর সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করল।

এক সপ্তাহের মাথায় সে একটি সিদ্ধান্ত নিল—সে সেই গ্রামের দিকে যাবে, যেখানে তার শৈশব কেটেছিল। গাজীপুরের উপকণ্ঠে। তার পুরনো বাড়িটা এখন অনেক বদলে গেছে, কিন্তু সেই গাছটা ছিল এখনও—বুড়ো, পাতা কম, কিন্তু দাঁড়িয়ে আছে।

গাছের নিচে বসে ছিল এক নারী। মাথায় সাদা ওড়না। চিঠির হাতের লেখার মতোই কোমল চোখ। তিনি বললেন,
"তুমি আসবে জানতাম। একদিন সব সত্যি জানতে হবে তোমাকে।"


---

এই গল্পের শেষ এখানেই নয়। যদি আপনি চান, আমি এর পরের অধ্যায়ও বলতে পারি—কি ঘটেছিল বারো বছর আগে? কে ছিল সেই নারী? কী ছিল স্মৃতির গভীরে লুকোনো সত্য?

বলুন, আপনি কি এর পর চাচ্ছেন?

Gusto
Magkomento
Ibahagi
Mag-load ng higit pang mga post

Unfriend

Sigurado ka bang gusto mong i-unfriend?

Iulat ang User na ito

I-edit ang Alok

Magdagdag ng tier








Pumili ng larawan
Tanggalin ang iyong tier
Sigurado ka bang gusto mong tanggalin ang tier na ito?

Mga pagsusuri

Upang maibenta ang iyong nilalaman at mga post, magsimula sa pamamagitan ng paglikha ng ilang mga pakete. Monetization

Magbayad sa pamamagitan ng Wallet

Alerto sa Pagbabayad

Bibili ka na ng mga item, gusto mo bang magpatuloy?

Humiling ng Refund