https://t.me/cashrainvbot/app?startapp=7126258272
একটি ট্রাস্টেড টেলিগ্রাম বট,, শতভাগ পেমেন্ট নিশ্চিত,,, প্রতারণার কোনো সুযোগ নেই,, কোনো ইনভেস্ট করতে হবে না,,, কাজ শুধু বিজ্ঞাপন দেখা
https://t.me/cashrainvbot/app?startapp=7126258272
একটি ট্রাস্টেড টেলিগ্রাম বট,, শতভাগ পেমেন্ট নিশ্চিত,,, প্রতারণার কোনো সুযোগ নেই,, কোনো ইনভেস্ট করতে হবে না,,, কাজ শুধু বিজ্ঞাপন দেখা
আল্লাহর পরিকল্পনাই সেরা পরিকল্পনা
জীবনে আমরা অনেক স্বপ্ন দেখি। কেউ ভালো চাকরি চায়, কেউ সুন্দর সংসার চায়, কেউ চায় সুস্থ শরীর, কেউ বা অর্থ-সম্পদ। কিন্তু কতবার এমন হয়েছে যে, আমরা যা চাই তা পাইনি? তখন মনে হয়েছে, “আল্লাহ কি আমার দোয়া কবুল করলেন না?”
আসলে আল্লাহ আমাদের প্রতিটি দোয়া শোনেন। কুরআনে আল্লাহ বলেন:
> “তোমাদের প্রভু বলেছেন, আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব।”
(সুরা গাফির ৪০:৬০)
কিন্তু সাড়া দেওয়ার ধরনটা আমরা যেভাবে চাই, সেভাবে সবসময় হয় না। কখনও আল্লাহ সাথে সাথে দিয়ে দেন, কখনও দেরি করে দেন, আবার কখনও এমন কিছু দেন যা আমরা বুঝি না, কিন্তু আমাদের জন্য ভালো।
ভাবো, তুমি যদি ছোট একটা শিশুর হাতে আগুন ধরিয়ে দাও, সে আনন্দে হাত বাড়িয়ে নেবে কারণ ও জানে না এটা বিপজ্জনক। কিন্তু মা-বাবা সেটা করতে দেয় না কারণ তারা জানে এটা সন্তানের ক্ষতি করবে। ঠিক তেমনই, আল্লাহ আমাদের জন্য ক্ষতিকর কিছু কখনো দেন না, যদিও আমরা তা খুব চাই।
কষ্টের সময়ে ধৈর্য
জীবনে বিপদ এলে আমরা ভেঙে পড়ি। কিন্তু কুরআন আমাদের শেখায় –
> “নিশ্চয়ই কষ্টের সাথে রয়েছে স্বস্তি।”
(সুরা আশ-শরহ ৯৪:৬)
এই আয়াত আমাদের মনে করিয়ে দেয়, কষ্ট কোনো স্থায়ী অবস্থা নয়। প্রতিটি রাতের পর যেমন সকাল আসে, তেমনি প্রতিটি কষ্টের পর সহজি আসবেই।
তাওয়াক্কুল – আল্লাহর উপর ভরসা
তাওয়াক্কুল মানে শুধু মুখে বলা নয় যে, “আমি আল্লাহর উপর ভরসা করি।”
তাওয়াক্কুল মানে হলো নিজের সাধ্য অনুযায়ী চেষ্টা করা, তারপর ফলাফল আল্লাহর হাতে সোপর্দ করে দেওয়া।
রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
> “তুমি উটকে বেঁধে রাখো, তারপর আল্লাহর উপর ভরসা করো।”
(তিরমিজি)
অর্থাৎ চেষ্টা ছাড়া শুধু দোয়া করলে হবে না, আর চেষ্টা করে আল্লাহকে ভুলে গেলে চলবে না। দুটো একসাথে হলে তাওয়াক্কুল পূর্ণ হয়।
দোয়া ও ধৈর্য – বিজয়ের চাবি
ইসলাম আমাদের শিখিয়েছে দোয়া করতে করতে ধৈর্য ধরতে। কখনও মনে হবে দোয়া কবুল হচ্ছে না। কিন্তু আল্লাহ দেরি করেন পরীক্ষা করার জন্য। যিনি ধৈর্য ধরেন, তার পুরস্কার আল্লাহ বহুগুণে দেন।
রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
> “যে ব্যক্তি ধৈর্য ধরে, আল্লাহ তাকে আরও বেশি ধৈর্য দান করেন। ধৈর্যের চেয়ে উত্তম ও ব্যাপক কোনো দান মানুষকে দেওয়া হয়নি।”
(বুখারি ও মুসলিম)
---
শেষ কথা
প্রতিটি দোয়া কবুল হয় – হয় সাথে সাথে, নয়তো দেরিতে, নয়তো এর বিনিময়ে বড় কোনো বিপদ থেকে আল্লাহ আমাদের রক্ষা কআল্লাহর পরিকল্পনাই সেরা পরিকল্পনা
জীবনে আমরা অনেক স্বপ্ন দেখি। কেউ ভালো চাকরি চায়, কেউ সুন্দর সংসার চায়, কেউ চায় সুস্থ শরীর, কেউ বা অর্থ-সম্পদ। কিন্তু কতবার এমন হয়েছে যে, আমরা যা চাই তা পাইনি? তখন মনে হয়েছে, “আল্লাহ কি আমার দোয়া কবুল করলেন না?”
আসলে আল্লাহ আমাদের প্রতিটি দোয়া শোনেন। কুরআনে আল্লাহ বলেন:
> “তোমাদের প্রভু বলেছেন, আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব।”
(সুরা গাফির ৪০:৬০)
কিন্তু সাড়া দেওয়ার ধরনটা আমরা যেভাবে চাই, সেভাবে সবসময় হয় না। কখনও আল্লাহ সাথে সাথে দিয়ে দেন, কখনও দেরি করে দেন, আবার কখনও এমন কিছু দেন যা আমরা বুঝি না, কিন্তু আমাদের জন্য ভালো।
ভাবো, তুমি যদি ছোট একটা শিশুর হাতে আগুন ধরিয়ে দাও, সে আনন্দে হাত বাড়িয়ে নেবে কারণ ও জানে না এটা বিপজ্জনক। কিন্তু মা-বাবা সেটা করতে দেয় না কারণ তারা জানে এটা সন্তানের ক্ষতি করবে। ঠিক তেমনই, আল্লাহ আমাদের জন্য ক্ষতিকর কিছু কখনো দেন না, যদিও আমরা তা খুব চাই।
কষ্টের সময়ে ধৈর্য
জীবনে বিপদ এলে আমরা ভেঙে পড়ি। কিন্তু কুরআন আমাদের শেখায় –
> “নিশ্চয়ই কষ্টের সাথে রয়েছে স্বস্তি।”
(সুরা আশ-শরহ ৯৪:৬)
এই আয়াত আমাদের মনে করিয়ে দেয়, কষ্ট কোনো স্থায়ী অবস্থা নয়। প্রতিটি রাতের পর যেমন সকাল আসে, তেমনি প্রতিটি কষ্টের পর সহজি আসবেই।
তাওয়াক্কুল – আল্লাহর উপর ভরসা
তাওয়াক্কুল মানে শুধু মুখে বলা নয় যে, “আমি আল্লাহর উপর ভরসা করি।”
তাওয়াক্কুল মানে হলো নিজের সাধ্য অনুযায়ী চেষ্টা করা, তারপর ফলাফল আল্লাহর হাতে সোপর্দ করে দেওয়া।
রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
> “তুমি উটকে বেঁধে রাখো, তারপর আল্লাহর উপর ভরসা করো।”
(তিরমিজি)
অর্থাৎ চেষ্টা ছাড়া শুধু দোয়া করলে হবে না, আর চেষ্টা করে আল্লাহকে ভুলে গেলে চলবে না। দুটো একসাথে হলে তাওয়াক্কুল পূর্ণ হয়।
দোয়া ও ধৈর্য – বিজয়ের চাবি
ইসলাম আমাদের শিখিয়েছে দোয়া করতে করতে ধৈর্য ধরতে। কখনও মনে হবে দোয়া কবুল হচ্ছে না। কিন্তু আল্লাহ দেরি করেন পরীক্ষা করার জন্য। যিনি ধৈর্য ধরেন, তার পুরস্কার আল্লাহ বহুগুণে দেন।
রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
> “যে ব্যক্তি ধৈর্য ধরে, আল্লাহ তাকে আরও বেশি ধৈর্য দান করেন। ধৈর্যের চেয়ে উত্তম ও ব্যাপক কোনো দান মানুষকে দেওয়া হয়নি।”
(বুখারি ও মুসলিম)
---
শেষ কথা
প্রতিটি দোয়া কবুল হয় – হয় সাথে সাথে, নয়তো দেরিতে, নয়তো এর বিনিময়ে বড় কোনো বিপদ থেকে আল্লাহ আমাদের রক্ষা করেন। তাই যখন কিছু চাইছো আর তা না পাচ্ছো, মনে রেখো – আল্লাহর পরিকল্পনাই সেরা।
তুমি চেষ্টা করে যাও, দোয়া করে যাও, আর ধৈর্য ধরে যাও। একদিন তুমি ফিরে তাকিয়ে দেখবে, যা পেয়েছো তা তোমার প্রত্যাশার থেকেও ভালো ছিল। তাই যখন কিছু চাইছো আর তা না পাচ্ছো, মনে রেখো – আল্লাহর পরিকল্পনাই সেরা।
তুমি চেষ্টা করে যাও, দোয়া করে যাও, আর ধৈর্য ধরে যাও। একদিন তুমি ফিরে তাকিয়ে দেখবে, যা পেয়েছো তা তোমার প্রত্যাশার থেকেও ভালো ছিল।
#islamic post
আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা প্রায়ই আমাদের চারপাশের প্রকৃতির সৌন্দর্যকে উপেক্ষা করি। শহরের কোলাহলে, ডিজিটাল স্ক্রিনের সামনে বা অফিসের চাপের মাঝে আমরা প্রকৃতির নিঃশ্বাস অনুভব করতে ভুলে যাই। অথচ প্রকৃতির মাঝে কিছু সময় কাটানো আমাদের মানসিক শান্তি এবং অভ্যন্তরীণ শক্তি বৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য।
প্রতিদিন সকালে যদি আমরা সামান্য সময় বের করি, বাইরে গিয়ে গাছের ছায়া, পাখির কণ্ঠ বা হাওয়ার স্পর্শ অনুভব করি, তা আমাদের মনকে নতুন উদ্দীপনা দেয়। বিজ্ঞানও প্রমাণ করেছে, প্রকৃতির মাঝে সময় কাটানো মানসিক চাপ কমায়, মনকে প্রশান্তি দেয় এবং সৃজনশীলতা বাড়ায়। ছোট ছোট আনন্দের মধ্যে প্রকৃতির শান্তি লুকানো থাকে—পাতার কুঁচকানো, নদীর ছায়া বা সূর্যের আলো আমাদের মনে এক অমোঘ শান্তি দেয়।
শহরের কোলাহলে ছোট বিরতি নেওয়া এবং প্রকৃতির মাঝে থাকা আমাদের পুনরুজ্জীবিত করে। প্রকৃতির প্রতি যত্নশীল হওয়া মানে নিজের প্রতি যত্নশীল হওয়া। আমরা যদি প্রকৃতির সৌন্দর্য রক্ষা করি, আগামী প্রজন্মও এই শান্তি উপভোগ করতে পারবে। প্রতিদিন অন্তত ২০–৩০ মিনিট প্রকৃতির সাথে যুক্ত হওয়া আমাদের জীবনের মান উন্নত করে এবং আমাদের শেখায় ছোট সুখকেও বড় করে দেখার কৌশল।