কিন্তু আমি বলব, এখানে আল্লাহ’র সত্ত্বাগত ইলমে গায়েবের কথা-ই বলা হয়েছে অর্থাৎ আল্লাহ তায়ালা না জানালে কেউ জানতে পারবে না, আল্লাহ প্রদত্ত ইলমে গায়েবকে অস্বীকার করা হয়নি। কেননা ইতিমধ্যেই ভবিষ্যতে কি হবে সবকিছুই নবীজি ﷺ বর্ণনা করেছেন। এছাড়াও মাতৃগর্ভে কী আছে, তার রিযিক, মৃত্যু, দুর্ভাগ্য ও সৌভাগ্য সম্পর্কে ফেরেশতারাও জানতে পারেন, কেননা আবদুল্লাহ্ ইবনু মাস‘ঊদ (রাঃ) বলেন, সত্যবাদী ও সত্যবাদী স্বীকৃত রাসূলুল্লাহ্ ﷺ বলেনঃ তোমাদের প্রত্যেকেই আপন আপন মাতৃগর্ভে চল্লিশ দিন পর্যন্ত (শুক্র হিসেবে) জমা থাকে। তারপর ঐরকম চল্লিশ দিন রক্তপিন্ড, তারপর ঐরকম চল্লিশ দিন গোশত পিন্ডাকারে থাকে। তারপর আল্লাহ্ একজন ফেরেশতা পাঠান এবং তাকে রিযিক, মৃত্যু, দুর্ভাগ্য ও সৌভাগ্য- এ চারটি বিষয় লিখার জন্য আদেশ দেয়া হয় (সহীহ বুখারী ৬৫৯৪)। সুতরাং ইলমে গায়েব-এর চাবিকাঠি পাঁচটি, যা আল্লাহ্ ভিন্ন কেউ জানে না-এটা দ্বারা আল্লাহ ব্যতিত সত্ত্বাগতভাবে কেউ জানেনা এটাই বলা হয়েছে, আল্লাহ তায়ালা চাইলে এগুলোও অন্যকে জানাতে পারেন।
কিয়ামতের জ্ঞান প্রসঙ্গে তাফসীরে সাবীতে উল্লেখিত হয়েছেঃ
MD Nafis islan
Verwijder reactie
Weet je zeker dat je deze reactie wil verwijderen?