বোন!
দ্বীনের খাতিরে কিছু কথা বলে যাই,
কে কিভাবে নিবেন, সেটা আপনাদের ব্যক্তিগত বিষয়, তবে বাস্তব সত্য কথা বলে বোন!
দ্বীনের খাতিরে কিছু কথা বলে যাই,
কে কিভাবে নিবেন, সেটা আপনাদের ব্যক্তিগত বিষয়, তবে বাস্তব সত্য কথা বলে দিচ্ছি:!
আমাদের এই বর্তমান সমাজের ডিভোর্স এর অধিকাংশ কারণ হচ্ছে, অনলাইন জগতের রিলেশন নামক ভয়ংকর অধ্যায়, এখানে যে পরেছে, তার জীবন শেষ হয়েছে, নতুবা নতুন সপ্ন পুর্ন হয়েছে,যা সবার ভাগ্যে ঝুটেনা।
শোন বোন!
তোমার বিবাহ হয়ে গেছে, আলহামদুলিল্লাহ, বলে স্বামীর খেদমতে নিজেকে নিমজ্জিত রাখো,
হয়তো তোমার একটা সময় অনলাইনে কাহারও সাথে যোগাযোগ হয়েছে গভীর ভাবে,কিন্তু যেহুতু তুমি নিজে ও তোমার ফ্যামিলি তোমার ভালোর জন্য তোমাকে তাদের পছন্দসই বিয়ে দিয়েছে, আর তুমিও অই সময় নিজের পছন্দের (মানুষকে নিয়ে ) নিজের ফ্যামিলির মানুষের সামনে বলতে পারোনি,আর তারা তোমাকে বিবাহ দিয়ে দিয়েছে,তুমি ও বিবাহের খাতায় সাক্ষর করে নিজেকে তার স্ত্রী হিসেবে মেনে নিয়েছো,কিন্তু এখন কেন ডিভোর্স নিতে চাচ্ছো?
আমাদের আহলে ওলামায়ে কেরাম এব্যাপারে খুব সুন্দর একটা দিকনির্দেশনা বলে দিয়ে থাকেন, সেটা হলো....
স্বামী থেকে ডিভোর্স নেওয়ার আগে আইনজীবীর পরামর্শ নেওয়ার পরিবর্তে একজন ডিভোর্সী নারীর পরামর্শ নিন। আশাবাদী যে, ডিভোর্স নেওয়ার সিদ্ধান্তে ৮০% পরিবর্তন আসবেই ইন শা আল্লাহ |
অথচ!
আমাদের সমাজের বেশিরভাগই নিজের সিদ্ধান্ত ও আইনজীবীদের পরামর্শ অনুযায়ী নিজেকে বিবাহ বন্ধন থেকে মুক্ত রেখে, নিজের নামটা ডিভোর্স এর খাতায় লিখিয়ে নে!
আরে বোন!
তুমি তো নিজেই তোমার পছন্দসই মানুষকে হাড়ালে, নিজের পছন্দসই বিয়ে করে....
এখন কেন সেই পছন্দসই মানুষের জন্য নিজের জিবনকে নস্ট করতে চাচ্ছো!
সে কি তোমাকে আর নিজের জন্য বেছে নিবে?
সে কি আর তোমাকে আগের মতো ভালোবাসবে?
সে কি তোমাকে নিজের স্ত্রী হিসেবে মেনে নিবে?
কেন বুঝতেছোনা!
নিজের জীবন,নিজের ভবিষ্যৎ, নিজের সব কিছু!
তারপরেও কেন বোকার মতো, এক অপরিচিত মানুষের জন্য এমন করে মা বাবার বুকে কস্ট দিতে চাচ্ছো?
শোন বোন!
সময় থাকতে সময়কে গুরুত্ব দিতে হয়,না দিলে কেঁদে কেঁদে সারাজীবন পার করলেও কোনদিন ও উপকার আসবেনা, তোমার এই চোখের নোনাজল।
সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে অন্তত তুমি একটু সময় নিয়ে ডিভোর্সী বোনেদের সাথে কথা বলে দেখে নাও,তাদের জীবনে এখন কেমন মধুময়, শান্তি ময়!
আর ,কতটা দুঃখ, আর কতটা আফসোস, কতটা আহাজারি !? জিজ্ঞেস করে নাও?:!
আমাদের এই বর্তমান সমাজের ডিভোর্স এর অধিকাংশ কারণ হচ্ছে, অনলাইন জগতের রিলেশন নামক ভয়ংকর অধ্যায়, এখানে যে পরেছে, তার জীবন শেষ হয়েছে, নতুবা নতুন সপ্ন পুর্ন হয়েছে,যা সবার ভাগ্যে ঝুটেনা।
শোন বোন!
তোমার বিবাহ হয়ে গেছে, আলহামদুলিল্লাহ, বলে স্বামীর খেদমতে নিজেকে নিমজ্জিত রাখো,
হয়তো তোমার একটা সময় অনলাইনে কাহারও সাথে যোগাযোগ হয়েছে গভীর ভাবে,কিন্তু যেহুতু তুমি নিজে ও তোমার ফ্যামিলি তোমার ভালোর জন্য তোমাকে তাদের পছন্দসই বিয়ে দিয়েছে, আর তুমিও অই সময় নিজের পছন্দের (মানুষকে নিয়ে ) নিজের ফ্যামিলির মানুষের সামনে বলতে পারোনি,আর তারা তোমাকে বিবাহ দিয়ে দিয়েছে,তুমি ও বিবাহের খাতায় সাক্ষর করে নিজেকে তার স্ত্রী হিসেবে মেনে নিয়েছো,কিন্তু এখন কেন ডিভোর্স নিতে চাচ্ছো?
আমাদের আহলে ওলামায়ে কেরাম এব্যাপারে খুব সুন্দর একটা দিকনির্দেশনা বলে দিয়ে থাকেন, সেটা হলো....
স্বামী থেকে ডিভোর্স নেওয়ার আগে আইনজীবীর পরামর্শ নেওয়ার পরিবর্তে একজন ডিভোর্সী নারীর পরামর্শ নিন। আশাবাদী যে, ডিভোর্স নেওয়ার সিদ্ধান্তে ৮০% পরিবর্তন আসবেই ইন শা আল্লাহ |
অথচ!
আমাদের সমাজের বেশিরভাগই নিজের সিদ্ধান্ত ও আইনজীবীদের পরামর্শ অনুযায়ী নিজেকে বিবাহ বন্ধন থেকে মুক্ত রেখে, নিজের নামটা ডিভোর্স এর খাতায় লিখিয়ে নে!
আরে বোন!
তুমি তো নিজেই তোমার পছন্দসই মানুষকে হাড়ালে, নিজের পছন্দসই বিয়ে করে....
এখন কেন সেই পছন্দসই মানুষের জন্য নিজের জিবনকে নস্ট করতে চাচ্ছো!
সে কি তোমাকে আর নিজের জন্য বেছে নিবে?
সে কি আর তোমাকে আগের মতো ভালোবাসবে?
সে কি তোমাকে নিজের স্ত্রী হিসেবে মেনে নিবে?
কেন বুঝতেছোনা!
নিজের জীবন,নিজের ভবিষ্যৎ, নিজের সব কিছু!
তারপরেও কেন বোকার মতো, এক অপরিচিত মানুষের জন্য এমন করে মা বাবার বুকে কস্ট দিতে চাচ্ছো?
শোন বোন!
সময় থাকতে সময়কে গুরুত্ব দিতে হয়,না দিলে কেঁদে কেঁদে সারাজীবন পার করলেও কোনদিন ও উপকার আসবেনা, তোমার এই চোখের নোনাজল।
সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে অন্তত তুমি একটু সময় নিয়ে ডিভোর্সী বোনেদের সাথে কথা বলে দেখে নাও,তাদের জীবনে এখন কেমন মধুময়, শান্তি ময়!
আর ,কতটা দুঃখ, আর কতটা আফসোস, কতটা আহাজারি !? জিজ্ঞেস করে নাও?