অতিশয়দের পর থেকে কিন্তু তার উপকারিতা যে ভক্তের জিন করবার শক্তি উপনির্ভর করে জ্ঞান ও শ্রেনীর নেই তাদের বিশ্বাস অবস্থা ফেটে গেলেই উপকার হবে কাজেই শিশু যদি জাগিলে অবস্থিত করে তা হলে সে যে বেদরা চলে সে বিষয়ে আর বিন্দুমাত্র থাকেনা হতে তখন তাকে ধরে বেধে জোর করে জবরদস্তি করে ব্যবস্থা করা হয়। শেষেরটাই সে যখন এক নগ্ন পান ক্রিয়া হতে অব্যাহত লাভ করার জন্য মাথা নাড়তে হাত পা ছড়তে শুরু করে তখনই মাতা বলেন আমার মাথা খাও মরা মুখ দেখো আর এক ঢোক আরেক ঢক ইত্যাদি খুব সাধু সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই কিন্তু এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই যে উক্ত বলা কওয়ার ফলে মা শুধু ছেলের মাথা খান সম্ভাবনা বাড়িয়ে চলে। আমাদের স্কুল কলেজের শিক্ষা পদ্ধতিতেও ওই একই ধরনের এর ফলে কত ছেলের সত্য সরল মন যে ইনভেলার নাইট হচ্ছে তা বলা কঠিন কেননা দেহের মৃত্যুর রেজিস্ট্রি রাখা হয় আত্মার মৃত্যুর হয় না। আমরা কিন্তু এই আত্মার অপমৃত্যুতে ভীত হওয়ার দূরে থাক উৎপন্ন হয়ে উঠি আমরা ভাবি দেশে যত ছেলে পাস করছে তত শিক্ষার বিস্তার হচ্ছে পাশ করা শিক্ষিত হওয়ার এক বস্ত্র নয় এর সত্য স্বীকার করতে আমরা উল্লেখিত হয় শিক্ষা স্বাস্থ্যের একজন বিখ্যাত পড়া শিশু স্ত্রী বলেছেন যে এক সময় শিক্ষা ব্যবস্থা এতটাই বেড়া ছিল যে সে যুগে এরা অস সেভটে বাই হেয়ার আইরিস অর্থাৎ যারা পাশ করতে পারেনি বা চাইল্ড তারাই ফ্রান্সকে রক্ষা করেছে এর কারণ হয় তাদের মনের বল ছিল বলে কলেজের শিক্ষাকে তারা প্রত্যাখানা করেছিল নয় সে শিক্ষাপ্রতা দল থেকে সে যুগের ফ্রান্স যত হয়েছিল।