রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ২৫ শে বৈশাখ মাসে ৬৮ সালের ৭ই মে ১৮৬১ খ্রিস্টাব্দে কলকাতার জোড়াসাঁকো ঠাকুর পরিবারের জন্মগ্রহণ করেন তার পিতা মোর্শেদাবাদ বাল্যকালের ঘটে মাত্র ১৫ বছর বয়সে তার বনফুল প্রকাশিত হয় ১৯১৩ সালের রবীন্দ্রনাথ ইংরেজি গীতাঞ্জলি সং অপারেশন করার জন্য এশিয়ার মধ্যে শহীদদের প্রথম নোবেল পুরস্কার লাভ করেন বস্তু তার একক সাধক সাধনে বাংলা ভাষা ও সাহিত্য সকল দ্রুত উন্নতি লাভ করে এবং বিশ্ববিদ্যালয় গৌরবের আসন্ন প্রতিষ্ঠিত হয় তিনি একাধারে সাহিত্যিক দার্শনিক শিক্ষক ও অভিনেতা নাটক কাব্য ছোটগল্প উপন্যাস নাটক পর্বন্দর না ইত্যাদি সকল শাখায় তার অবদান সমৃদ্ধ হয়েছে তার অবসর রচনার মধ্যে মানসী সোনার তরী চিত্রা কল্পনা কণিকা 50 চোখের বালি ঘোড়া ঘরে বাইরে যোগাযোগ শেষের শেষের কবিতা বিসর্জন বক্তব্য। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ


মেয়েটির নাম যখন শুভশ্রীর আকাশ দিলো তখন কে দেন তো সে বোবা হইবে তার দুটি বড় বোন তার দুটি বড় বোনকে শুক্রীয় নাম দেওয়া হয়েছিল তাই মিলের অনুরোধ তাহার বাপ ছোট মেয়েটির নাম সুবাসে রাখে এখানে এখন সকলকে তাকে সংক্ষেপে শুরু বলে পিতা

যে কথা কয় না সে যে অনুভব করে সকলের মনে হয় না এই জন্য তাহার সাক্ষাতেই সফলতা হওয়ার ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে চিন্তা প্রকাশ করে তো সেসময় জন্মগ্রহণ করিয়ে এ কথা সে শিশুকাল হইতে বুঝিয়া লইয়া ছিল তাহার ফল এই হইয়াছিল সাধারণ দৃষ্টিপাত হইতেছে সে আপনাকে গোপন করিয়া চেষ্টা করতে মনে করি তো আমাকে সবাই ভুললেই বাঁচ ে কিন্তু বেদনা কখনো ভোলে পিতা মাতার মনে সর্বদা ঝগড় উঠছিল