নিলয় জানে—তাকে সায়রার কাছে ফিরে যেতে হবে। কিন্তু এই ভবিষ্যতের পৃথিবীতে যেখানে স্মৃতি মুছে ফেলা যায়, ভালোবাসা কি ফিরে আনা যায়?
সে ছুটে যায় পুরনো ঠিকানায়।
কিন্তু সেখানে দাঁড়িয়ে এখন শুধু একটা ফাঁকা ঘর, আর একটি খোলা চিঠি—
“তুই যখন এটা পড়বি, আমি থাকব না।
কিন্তু আমার ভালোবাসা, ওটা কেউ মুছে ফেলতে পারেনি।
তুই চাইলে আবার শুরু করতে পারিস... নিজের ভিতর থেকে।”
---
এই গল্প যদি আপনার ভালো লেগে থাকে, আমরা চাইলে এর ভিত্তিতে একটি ভবিষ্যৎ-প্রযুক্তিনির্ভর প্রেম ও রহস্যধর্মী উপন্যাস শুরু করতে পারি।
আর যদি একেবারে নতুন কোনো ধাঁচের গল্প চান—হাসির, রূপকথার, ফ্যান্টাসি, বা ঐতিহাসিক—তাও বলতে পারেন।আকাশ ভাবে। তার একটা স্মৃতি মনে পড়ে—তার প্রথম ভালোবাসার দিন। রোদে রঙ মাখা বিকেল, ছাদে হাত ধরা, মুগ্ধতা।
সে দীর্ঘক্ষণ চুপ থেকে বলে,
“ঠিক আছে। ওটা দিয়ে দিন। আমি বদলে একটা নতুন কিছু চাই।”
দোকানদার তাকে একটি ছোট বাক্স দেয়।
ভেতরে শুধু একটা কাগজে লেখা:
“তুমি এখন আবার নতুন করে শুরু করতে পারো।”
আকাশ বেরিয়ে আসে। সে কিছু ভুলে গেছে, কিন্তু জানে না ঠিক কী। মনটা হালকা, যেন নিজের ভেতর অনেকটা জায়গা ফাঁকা হয়ে গেছে।
সকাল হতেই সে খুঁজতে থাকে সেই গলি।
কিন্তু খুঁজে পায় না।
শুধু মাঝে মাঝে রাতে, আয়নার দিকে তাকালে সে দেখার মধ্যে দেখতে পায় নিজেকেই—পুরোপুরি অন্যরকম একজন মানুষ হয়ে উঠেছে।
---
✨ এই গল্প শেষ নয়।
কারণ "রাত বারোটার দোকান" মাঝে মাঝে খুলে যায়, অন্য কোনো এক নিঃসঙ্গ প্রাণীর জন্য।
আপনি চাইলে আমি এই দোকানকে ঘিরে আরও অনেকগুলো গল্প লিখে যেতে পারি—প্রতিটা জিনিসের নিজস্ব রহস্য, নিজস্ব ক্রেতা।
নাকি এবার আপনি বলে দিন: হাসি, কান্না, ভয়, প্রেম—কোন আবেগে ভেজানো হোক পরের গল্পটা? 😊
md ruhul khan
Slet kommentar
Er du sikker på, at du vil slette denne kommentar?