11 i ·Oversætte

اللهــــم
‏لاتخرجنا
‏من يـــوم
‏عرفــــــــه
‏إلا وقــــــــد
‏اصلحت حالنا
‏وقويت ايماننا
‏واسعدت حياتنا
‏ويسرت امـــورنا
‏اللهم ما نخشاه أن
‏يكون صعباً فهونــه
‏وما نخشاه أن يكـــن
‏عسيراً فيسره لنا يارب
‏وما نخشاه أن يكون شر
‏اجعله خيراً لنا ولا تجعلنا
‏نخشى أحدا سوك يــــارب
#اللهم___آميـــــــــــــن 🕋🕋
#الحج_عرفه🕋🍃🌹🌼🌷

4 i ·Oversætte

تكنولوجيا المعلومات | جامعة ليوا
في جامعة ليوا، تعرّف على قوة تكنولوجيا المعلومات وحسّن تجربتك الرقمية مع حلولنا المتطورة. استشرف المستقبل الآن.

https://lu.ac.ae/ar/course/dip....loma-in-information-

5 i ·Oversætte

মূলপাতা
সকল সংখ্যা
বিভাগ
লেখকবৃন্দ
আপনার জিজ্ঞাসা
পরিচিতি
যোগাযোগ
বর্ষ: ০৮, সংখ্যা: ০২
রবিউল আওয়াল-১৪৩৩ || ফেব্রুয়ারি-২০১২
দুরূদ ও সালাম : ফায়েদা ও ফযীলত
মাওলানা মুহাম্মাদ ইমদাদুল্লাহ


আমাদের নবী হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহ তাআলার আখেরী রাসূল। তিনি গোটা মানবজাতির জন্য আল্লাহ তাআলার সর্বশেষ দূত। তাই তাঁর প্রতি বিশ্বাস ও আনুগত্য ছাড়া আল্লাহতে বিশ্বাস ও আল্লাহর আনুগত্যের দাবি অর্থহীন। কুরআন মজীদের বিভিন্ন জায়গায় এ বিষয়টি ঘোষিত হয়েছে।

আল্লাহকে পাওয়ার একমাত্র পথ খাতামুন্নাবিয়ীন হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর অনুসরণ। তাই তাঁর জন্য হৃদয়ের গভীরে মহববত ও ভালবাসা পোষণ করা এবং তাঁর জন্য আল্লাহর দরবারে কায়মনোবাক্যে দুআ করা প্রত্যেক উম্মতির ঈমানী কর্তব্য।

কুরআন মজীদে স্বয়ং আল্লাহ তাআলা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর জন্য দরূদ পাঠের তথা আল্লাহর দরবারে তাঁর জন্য দুআ করার আদেশ করেছেন। এটা একদিকে যেমন আল্লাহর কাছে তাঁর রাসূলের মর্যাদার প্রমাণ অন্যদিকে মুমিন বান্দার রহমত ও বরকত লাভের অন্যতম উপায়।

আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন, (তরজমা) নিশ্চয়ই আল্লাহ নবীর উপর রহমত নাযিল করেন এবং ফেরেশতারা তাঁর জন্য রহমতের দুআ করেন। সুতরাং হে মুমিনগণ! তোমরাও তাঁর প্রতি দরূদ পড় এবং অধিক পরিমাণে সালাম পাঠাও। (সূরা আহযাব : ৫৬)

এখানে কিছু ফযীলত উল্লেখ করা হল। আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে এই সহজ ও মূল্যবান আমলটি বেশি বেশি করার তাওফীক দিন।

১. রহমত, মাগফিরাত ও দরজা বুলন্দির আমল

আবদুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আছ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছেন-

من صلى علي صلاة صلى الله عليه بها عشراً



যে আমার উপর একবার দরূদ পড়বে, বিনিময়ে আল্লাহ তাআলা তার উপর দশটি রহমত নাযিল করবেন।-সহীহ মুসলিম ১/১৬৬; জামে তিরমিযী ১/১০১

অন্য হাদীসে আছে, হযরত আনাস রা. বলেন, রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন-

من صلى علي صلاة واحدة صلى الله عليه عشر صلوات، وحطت عنه عشر خطيئات، ورفعت له عشر درجات.

যে আমার উপর একবার দরূদ পড়বে আল্লাহ তার উপর দশটি রহমত নাযিল করবেন, তার দশটি গুনাহ ক্ষমা করা হবে এবং দশটি দরজা বুলন্দ হবে।-সুনানে নাসায়ী ১/১৪৫; মুসনাদে আহমদ ৩/১০২; মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা ২/৪৩

অন্য বর্ণনায়, আবু বুরদা রা. থেকে বর্ণিত আছে, তার আমলনামায় দশটি নেকী লেখা হবে।-আলমুজামুল কাবীর, তবারানী ২২/৫১৩

আবু হুরায়রা রা. থেকেও দরূদের এই ফযীলত বর্ণিত হয়েছে।-মুসনাদে আহমদ ২/২৬২, হাদীস : ৭৫৬১

২. ফেরেশতারা মাগফিরাতের দুআ করেন

হযরত আমের ইবনে রবীআহ রা. বলেন, আমি আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে খুতবার মধ্যে বলতে শুনেছি-

من صلى علي صلاة، لم تزل الملائكة تصلي عليه ما صلى علي، فليقل عبد من ذلك أو ليكثر. (قال السخاوي في القول البديع، ص : 25 : حسّن شيخنا هذا الحديث. وقال الشيخ شعيب الأرناؤوط : حديث حسن. اه)



আমার উপর দরূদ পাঠকারী যতক্ষণ দরূদ পড়ে ফেরেশতারা তার জন্য দুআ করতে থাকে। সুতরাং বান্দার ইচ্ছা, সে দরূদ বেশি পড়বে না কম।-মুসনাদে আহমদ ৩/৪৪৫; মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা ৬/৪০; সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস : ৯০৭

৩. দরূদ পাঠকারীর জন্য শাফাআত অবধারিত

রুওয়াইফি ইবনে ছাবিত আলআনসারী রা. বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি এ দরূদ পাঠ করবে তার জন্য আমার সুপারিশ অবধারিত হয়ে যাবে।

اللهم صل على محمد وأنزله المقعد المقرب عندك يوم القيامة. (قال الهيثمي في مجمع الزوائد : رواه البزار والطبراني في الأوسط والكبير، وأسانيدهم حسنة. اه)

-আলমুজামুল কাবীর, তবারানী ৫/৪৪৮১; মাজমাউয যাওয়াইদ ১০/২৫৪

৪. কিয়ামতের দিন নবীজীর সবচেয়ে নিকটবর্তী হবে

আবদুললাহ ইবনে মাসউদ রা. থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-

أولى الناس بي يوم القيامة أكثرهم علي صلاة

কিয়ামতের দিন ঐ ব্যক্তি আমার সবচেয়ে নিকটবর্তী হবে, যে আমার উপর সবচেয়ে বেশি দরূদ পড়েছে।

(رواه الترمذي وقال : هذا حديث حسن غريب)

-জামে তিরমিযী ১/১১০

9 i ·Oversætte

রাত হলেই আমাদেরকে কত দুশ্চিন্তা পেয়ে বসে। অতীত নিয়ে ভেবে আফসোস হয়। ভবিষ্যৎ ভেবে চিন্তিত হতে হয়। ঘুম আসে না। ছটফট করতে করতে জেগে থাকি। এই সময় শোয়া থেকে জেগে উঠাকে আরবিতে একটা সুন্দর শব্দে প্রকাশ করা হয়। শব্দটা হলো تعار। রাসূলে আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঠিক এভাবে জেগে উঠে একটা আমল করতে বলেছেন। উবাদা ইবনে সামিত রাদ্বিয়াল্লাহ আনহু এই হাদিস রিওয়ায়াত করেছেন। তিনি বলেন:

من تَعارَّ من الليل فقال: لا إلهَ إلا اللهُ وحدهُ لا شريكَ له، له الملكُ وله الحمدُ وهو على كلِّ شيءٍ قدير، الحمدُ للهِ، وسبحانَ اللهِ، ولا إلهَ إلا اللهُ، واللهُ أكبر، ولا حولَ ولا قوةَ إلا بالله، ثم قال: اللهم اغفر لي، أو دعا، استُجيبَ له، فإنْ توضأ وصلى، قُبِلتْ صلاتُهُ

নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন:

যে ব্যক্তি রাতে ঘুম থেকে জেগে বলবে:

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকালাহু, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু, ও হুয়া আলা কুল্লি শাইইন কাদীর। আলহামদু লিল্লাহি, সুবহানাল্লাহি, ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়াল্লাহু আকবার, ওলা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ।

তারপর বলবে: ‘আল্লাহুম্মাগফিরলী’ অথবা কোনো দুয়া করবে, তার দুয়া কবুল করা হবে। আর যদি সে ওযু করে নামাজ পড়ে তাহলে তার নামাজও কবুল করা হবে। [সহিহ বুখারী: ১১৫৪]

কি চমৎকার একটা আমল তাইনা!

Md Jony  
11 i ·Oversætte

🕋 ১. সূরা আল-ফাতিহা (সূরা ১)

আরবি নাম: الفاتحة
বাংলা অর্থ: সূচনা
বিষয়: এটি কুরআনের সূচনা সূরা এবং সর্বাধিক পঠিত সূরা। আল্লাহর প্রশংসা, দয়া, করুণা ও পথনির্দেশ চাওয়া নিয়ে গঠিত।


---

🌿 ২. সূরা আল-ইখলাস (সূরা ১১২)

আরবি নাম: الإخلاص
বাংলা অর্থ: একনিষ্ঠতা
বিষয়: আল্লাহর একত্ব ও নিরন্তরতা ব্যাখ্যা করা হয়েছে।


---৩. সূরা আল-ফালাক (সূরা ১১৩)

আরবি নাম: الفلق
বাংলা অর্থ: ভোরের উদয়
বিষয়: সবধরনের অশুভ থেকে আল্লাহর আশ্রয় চাওয়া।


---

🌙 ৪. সূরা আন-নাস (সূরা ১১৪)

আরবি নাম: الناس
বাংলা অর্থ: মানুষ
বিষয়: মানুষের অন্তরে শয়তানের কুমন্ত্রণার হাত থেকে আল্লাহর শরণ নেওয়া।


---

Md Jony  
11 i ·Oversætte

৫. সূরা আল-কাউসার (সূরা ১০৮)

আরবি নাম: الكوثر
বাংলা অর্থ: প্রাচুর্য
বিষয়: আল্লাহর অশেষ নিয়ামত এবং ইবাদতের গুরুত্ব।


---

🕌 ৬. সূরা আল-মাউন (সূরা ১০৭)

আরবি নাম: الماعون
বাংলা অর্থ: ছোটখাটো সাহায্য
বিষয়: যারা নামাজে গাফেল এবং মানুষকে সাহায্য করে না—তাদের সমালোচনা।


---

🔥 ৭. সূরা আল-লাহাব (সূরা ১১১)

আরবি নাম: المسد / اللهب
বাংলা অর্থ: শিখা / দড়ি
বিষয়: আবু লাহাবের ধ্বংস এবং তার স্ত্রীসহ উভয়ের পরিণতি।৩. সূরা আল-ফালাক (সূরা ১১৩)

আরবি নাম: الفلق
বাংলা অর্থ: ভোরের উদয়
বিষয়: সবধরনের অশুভ থেকে আল্লাহর আশ্রয় চাওয়া।


---

🌙 ৪. সূরা আন-নাস (সূরা ১১৪)

আরবি নাম: الناس
বাংলা অর্থ: মানুষ
বিষয়: মানুষের অন্তরে শয়তানের কুমন্ত্রণার হাত থেকে আল্লাহর শরণ নেওয়া।


---