📖 উপন্যাসের নাম: “নীলকুঠির নীচে”
ধারা: গ্রামীণ রহস্য, ঐতিহাসিক ছোঁয়া, আবেগ ও সম্পর্কের জটিলতা
প্রথম পর্ব: নীল ছাদের নীচে
পর্ব–১: আগমন
জ্যৈষ্ঠ মাসের শেষ দিক। বাতাস ভারী, মাটি গরম, আর আকাশে হঠাৎ হঠাৎ কালো মেঘের আনাগোনা। সেই সময়েই এক অচেনা যুবক এসে হাজির হলো চণ্ডিপুর গ্রামে। নাম—আরিব। শহরের ছেলে, গায়ে রঙ ফর্সা, পরনে সাদামাটা পাঞ্জাবি-পাজামা। কেউ জানে না সে কে, কোথা থেকে এসেছে। সে উঠল পুরোনো এক খাস কুঠিতে, যেটা একসময় ইংরেজ সাহেবদের “নীলকুঠি” নামে পরিচিত ছিল।
গ্রামবাসী কৌতূহলী, কেউ কেউ ভয় পায়। “এতদিন পরে আবার ওখানে মানুষ উঠল?”
“আগে শুনতাম রাতে কান্নার শব্দ আসে ওই বাড়ি থেকে...”
আরিব কিন্তু এসব নিয়ে কিছু বলে না। সে যেন কিছু খুঁজছে—পুরনো ঘরের দেয়ালে হাত বুলায়, বইয়ের পাতায় পাতায় সন্ধান করে কিছু হারানো ইতিহাসের।
এদিকে গ্রামের মেয়েরা তাকে নিয়ে ফিসফাস শুরু করেছে। বিশেষ করে রূপা নামের এক কিশোরী, যাকে কল্পনায় ছুঁয়ে যাচ্ছে শহরের ছেলেটির নীরবতা।
কিন্তু কেউ জানে না, আরিবের আসার পেছনে লুকিয়ে আছে এক গোপন সত্য। তার দাদার লেখা একটি চিঠি, আর একটি পুরনো ছবি—
Salman Sa
تبصرہ حذف کریں۔
کیا آپ واقعی اس تبصرہ کو حذف کرنا چاہتے ہیں؟