8 i ·Oversætte

মাশাআল্লাহ 🥀🥀

image
7 i ·Oversætte

মাশাআল্লাহ অনেক কিউট বাচ্চাটি

image
Ferdaus Rahman Joy    føler Lykkelig
9 i ·Oversætte

মাশাআল্লাহ কি সুন্দর মায়াবী চাহনিটা 😊

10 i ·Oversætte

সুবহানআল্লাহ প্রকৃতি সুন্দর অসাধারণ মাশাআল্লাহ সব ই মহান আল্লাহর সৃষ্টি।

image
10 i ·Oversætte

ইউএনও'র শুক্রবারের প্রার্থনার বক্তৃতা প্রশংসিত।

শুক্রবারের নামাজে তার খুতবার পর, পিরোজপুরের নেছারাবাদ (স্বরূপকাঠি) উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোঃ জাহিদুল ইসলাম প্রশংসিত হচ্ছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট হওয়ার সাথে সাথেই খুতবার ভিডিওটি ভাইরাল হয়ে যায়।

গত ২৫ এপ্রিল, শুক্রবার তিনি উপজেলার সোহাগদল ইউনিয়নের একতার হাট বাজারে যান। পরিদর্শনকালে তিনি শুক্রবার নামাজ পড়ার জন্য দক্ষিণ সোহাগদলের একতার হাট বাজার জামে মসজিদে যান।







জাতিসংঘের খুতবার আগে তিনি উপস্থিতদের উদ্দেশ্যে জাতির আইন সমুন্নত রাখা এবং সমাজে শান্তি ও শৃঙ্খলা রক্ষায় ইসলামের তাৎপর্য সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন। এরপর তিনি নামাজের ইমামতি করেন এবং জুমার খুতবা দেন। পরবর্তীতে তিনি নামাজের ইমামতি করেন, সমৃদ্ধি ও শান্তি কামনা করেন।

তিনি খুতবায় উল্লেখ করেন যে, অতীতে শিশুরা ধর্মীয় শিক্ষার জন্য মক্তবে যেত। সেই প্রবণতা এখন কমে গেছে। প্রাতিষ্ঠানিক ও পারিবারিক শিক্ষার মান উন্নত হওয়া সত্ত্বেও ধর্মীয় শিক্ষার অভাব রয়ে গেছে। ধর্মীয় শিক্ষা ছাড়া আল্লাহর নৈকট্য অর্জন অসম্ভব বলে প্রতিটি শিশুর ধর্মীয় শিক্ষা মেনে চলা উচিত।






সোশ্যাল মিডিয়া, ফেসবুকে, খুতবার ভিডিও এবং ছবিগুলি সেই সন্ধ্যায় ভাইরাল হয়ে যায়। নেটিজেনরা ইউএনও জাহিদুল ইসলামকে উচ্চ পুরষ্কার দিয়েছেন। ভিডিওটি হাজার হাজার শেয়ার এবং মন্তব্য পেয়েছে।

"আমরা সর্বশক্তিমান আল্লাহর কাছে সত্যিই কৃতজ্ঞ যে আমরা, নেছারাবাদ উপজেলার বাসিন্দারা, এমন একজন দক্ষ এবং ধার্মিক ইউএনও পেয়েছি," জাহারুল ইসলাম নামে পরিচিত একজন ফেসবুক ব্যবহারকারী বলেছেন। প্রশাসনিক দায়িত্বের পাশাপাশি, মসজিদের বক্তৃতায় অংশ নেওয়া একটি অভিনব ধারণা। আল্লাহ তাকে জীবন দান করুন।












এই মন্তব্যগুলি আরও দেখায় যে "আলহামদুলিল্লাহ," "মাশাআল্লাহ," "ইনশাআল্লাহ," এবং "শুভকামনা স্যার" এর মতো বাক্যাংশগুলি সোশ্যাল মিডিয়ায় কতটা সাধারণ।

11 i ·Oversætte

#

ওরা পনেরো মিনিট পর পৌঁছালো বিগ্রেডিয়ার জেনারেল ইমরান তালুকদারের ফ্ল্যাটে। বড়ো ফ্ল্যাটটি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন। গুটি কয়েক মানুষ জন সেখানে। শ্রাবণ ও জেসিয়া পৌঁছাতেই সাদা গাউন পড়া, সোনালী চুল ও নীল চোখের মেয়েটির হাতে সৌভিক আংটি পড়িয়ে দিলো। সিন্ডারেলা চোখেমুখে প্রগাঢ় প্রেম ও ভালোবাসা নিয়ে সৌভিকের দিকে তাকিয়ে আছে। ওর নীল চোখের ঝলমলে দৃষ্টিতে খেলা করছে আনন্দ। সৌভিকের হাতে আংটি পড়িয়ে দিয়ে এনগেজমেন্ট সম্পন্ন করলো।

তখনই বেজে উঠলো কলিংবেল। সৌমি চিকেন ফ্রাই খেতে খেতে দরজাটা খুলে দিতেই ক্লান্ত ঘর্মাক্ত আরিফ ইন করা শার্টের কলার টেনে পেছনে ফেলে ভেতরে এলো। সৌমি ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে আছে। আরিফ সোফায় বসা বিগ্রেডিয়ার জেনারেলকে বললো,

‘ স্যরি স্যার দেরি হয়ে গেলো। ’

ইমরান তালুকদার রাশভারী কন্ঠে বললেন,

‘ আমার একমাত্র মেয়ের এনগেজমেন্টে এসেছো তা-ও আংটিবদল হওয়ার পর। ’

আরিফ ক্লান্ত শরীরটা সোফায় এলিয়ে দিলো,

‘ কাজ ছিল স্যার। সেজন্য আসতে দেরি হয়ে গেলো। স্যরি সৌভিক, কথা দিচ্ছি বিয়েতে বিয়ে পড়ানোর আগেই উপস্থিত হবো। ’

সৌভিকের পড়োনে কালো স্যুট। সিন্ডারেলা ও সৌভিককে পাশাপাশি অসম্ভব সুন্দর লাগছে। সৌমি সেদিকে তাকিয়ে একটু উচ্চস্বরেই বলল,

‘ নজর না লাগুক নিরামিষ মানুষদের। ’

আরিফ তৎক্ষনাৎ ওর দিকে তাকালো। ওর খেয়ে ফেলবো লুকটা দেখে সৌমি দাঁত বের করে হাসলো। জেসিয়াকে টেনে নিয়ে এলো সিন্ডারেলার সাথে ছবি তুলার জন্য।

আসওয়াদ ও জয়নাল আসেনি। একেবারে বিয়েতে আসবে তারা।

‘ তোমাকে অনেক সুন্দর লাগছে, মাশাআল্লাহ। ’

সিন্ডারেলা স্বভাবসুলভ হাসলো। জেসিয়া নিজেই চোখ ফেরাতে পারছে না। সিন্ডারেলাকে আগুন সুন্দরী বলা যায়। ওর সুনালী চুল ও নীল চোখ মুগ্ধ করার মতো। জেসিয়া দেখেছে সৌভিক সিন্ডারেলার দিক থেকে চোখ ফেরাচ্ছে না। সিন্ডারেলার গলায় মুক্তোর মালা। জেসিয়া ইশারায় জিজ্ঞেস করতেই সিন্ডারেলা আঙুল দিয়ে সৌভিককে দেখালো। সৌমি বলল,

‘ আমার ভাইকে তো পুরো দেওয়ানা বানিয়ে ছেড়েছো ভাবি। ভালো বাসলে তো এমন করেই বাসা উচিত। ভাইয়া নিজের রুমে নতুন নতুন সব ফার্নিচার যুক্ত করছে তুমি আসবে বলে। ’

জেসিয়া অপলক তাকিয়ে থাকে সিন্ডারেলার দিকে। কোথাও না কোথাও সিন্ডারেলা আর জেসিয়া একই। ওদের দুজনেরই মা বাবা নেই। অবশ্য সিন্ডারেলার এখন মা বাবা হয়েছে। জেসিয়ার দুঃখের থেকে হয়তো সিন্ডারেলার দুঃখটাই বেশি। বেচারি জানে না তার আসল মা বাবা কে। জেসিয়া ওর হাতে গিফটের ব্রেসলেটটা পড়িয়ে দিয়ে বলল,

‘ আমি চাই তুমি সুখী হও সিন্ড্রেলা। ভাগ্যবতী হও, সৌভিকের সাথে সারাজীবন সুখে থেকো। ’

জেসিয়া ও সৌমি উঠে চলে যেতেই সৌভিক এসে পাশে বসলো৷ সিন্ডারেলা হাতের ব্রেসলেটটা দেখালো। সৌভিক ছুয়ে বলল,

‘ সুন্দর, তোমার হাতে সুন্দর লাগছে। ’

‘ এটা আমাকে সিয়া দিয়েছে, এবং বলেছে আমি যেন সারাজীবন তোমার সাথে সুখে থাকি। কেন বলেছে জানো? ’

সৌভিক কৌতূহল নিয়ে বলল,

‘ কেন? ’

‘ কারণ সে জানে আমার সুখ একমাত্রই তুমি। এই পৃথিবীতে একটা মানুষ যাকে আমি নিজের সবকিছু ভাবি, যার জন্য সবকিছু করতে পারি। যাকে পাওয়ার জন্য ত্যাগ করতে পারি সব