আশুরা হলো ইসলামি ক্যালেন্ডারের প্রথম মাস মহররমের দশম দিন। এই দিনটির বিভিন্ন ধর্মীয় ও ঐতিহাসিক তাৎপর্য রয়েছে। সাধারণত মুসলিম বিশ্বে আশুরা পালন করা হয় বিভিন্ন কারণে, যার মধ্যে প্রধানত:
1. **ইতিহাসের গুরুত্ব**: আশুরা মহানবী হজরত মুহাম্মাদ (সঃ) এর সময় থেকে বিশেষ তাৎপর্য বহন করছে। বিশেষ করে হিসাবে, এই দিনটি হজরত ইমাম হোসেন (রাঃ) এর শাহাদতের ঘটনাকে স্মরণ করে, যিনি কারবালার মাঠে নির্মমভাবে শহীদ হন।
2. **মৃত্যুর দিনে তৎকালীন প্রসঙ্গ**: আশুরা মুসলমানদের কাছে নানা ধরনের বিপর্যয়, সংগ্রাম এবং আত্মত্যাগের প্রতীক। এটি উজ্জ্বল করে তুলে মানবতার প্রতি হজরত হোসেন (রাঃ) এর শাহাদতের শিক্ষাকে।
3. **রোজা ও ইবাদত**: সুনানে আবু দাউদ এবং মুসলিমে উল্লিখিত হাদিস অনুযায়ী, এই দিনটি রোজা রাখার জন্যও বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। নবী (সঃ) এই দিনটি নিয়ে বলেন যে, সঙ্গত কারণে এই দিন রোজা রাখা উচিত।
4. **সামাজিক ঐক্য**: আশুরা মুসলিম সমাজে ঐক্য এবং সংহতির প্রতীক। বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মুসলমানরা এই দিনে একত্রিত হয়ে ন্যায়, শান্তি ও মানবতার জন্য আওয়াজ তোলেন।
সার্বিকভাবে, আশুরার উদ্দেশ্য হলো ইতিহাস থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা, ন্যায়ের পথে চলার আহ্বান জানানো এবং নিজেদের আধ্যাত্মিকতা বৃদ্ধি করা।
Tuyghjhv Rygfbjydfv Turgf
מחק תגובה
האם אתה בטוח שברצונך למחוק את התגובה הזו?