5 i ·Oversætte

☄️🦋👍👉☄️সরষের তেল এর তেহারি কে কে খেয়েছেন

image
2 i ·Oversætte

বিবাহিত জীবনে একজন পুরুষের চাওয়া-পাওয়া খুব
জটিল কিছু নয়। অধিকাংশ সময়েই এগুলো মুখে আসে
না, বড় কোনো চাহিদার রূপ নেয় না, কিন্তু ভেতরে জমে
থাকে গভীরভাবে। পুরুষের ভালোবাসা শব্দে প্রকাশ পায়
না, যেমন তার চাওয়াগুলোও আসে নিঃশব্দে—হৃদয়ের

ভেতর থেকে, ছোট ছোট মুহূর্তের মাধ্যমে। সমাজ, সংসার,
কর্মক্ষেত্র—সব দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে হাঁটা পুরুষটির কাছে
স্ত্রীর কাছ থেকে চাওয়াগুলো আসলে খুবই সূক্ষ্ম, কিন্তু
অসাধারণভাবে আবেগময়।
সে চায়, দিনের শেষে কেউ তার অপেক্ষায় থাকুক। অফিস
থেকে ফিরেই দরজা খুলে যেন একটা চেনা গন্ধে মাখামাখি
হয়ে উঠুক চারপাশ—সেই ঘ্রাণ হয়তো রান্নাঘর থেকে আসা
ভাতের গন্ধ, বা স্ত্রীর চুলে লেগে থাকা নারকেল তেলের
ঘ্রাণ। সে চায়, কেউ এক কাপ চা এগিয়ে দিক, কোনো কথা
না বলে পাশে বসে থাকুক, কেবল চোখে চোখ রেখে বুঝিয়ে
দিক—“আমি জানি তুমি ক্লান্ত।” পুরুষটি জানে, এই এক
কাপ চা-ই সারাদিনের সমস্ত ধকল ভুলিয়ে দিতে পারে।

পুরুষেরা চায় প্রশংসা, যদিও সেটা তারা মুখ ফুটে বলে
না। কিন্তু স্ত্রীর মুখে একটি ছোট্ট কথা—“তুমি কত কষ্ট
করো আমাদের জন্য”, অথবা “তুমি ছাড়া আমি এত কিছু
পারতাম না”—এই একবাক্যই তার সমস্ত আত্মবিশ্বাস
ফিরিয়ে দেয়। কখনো কখনো স্ত্রী রেগে যায়, অভিমান
করে মুখ গোমড়া করে বসে থাকে। কিন্তু সেসব অভিমানেও
থাকে এক মিষ্টি প্রেম—একটা মুঠোফোনের বার্তায় লেখা
থাকে, “তাড়াতাড়ি বাসায় এসো, রাগ তো চা বানিয়ে
ঠান্ডা করে ফেলেছি।” এই অভিমান, এই মিষ্টতা, পুরুষটি
আজীবন লালন করে হৃদয়ের গভীরে।
সকালবেলা অফিসে বের হবার সময়ের মুহূর্তটাও তার খুব
প্রিয়। স্ত্রীটি এসে শার্টের কলার ঠিক করে দেয়, বোতাম
লাগিয়ে দেয় নিঃশব্দে। তার নিঃশ্বাস ছুঁয়ে যায় স্বামীর
গলার নিচে। সদ্যস্নাত চুলের গন্ধে মোহিত হয়ে পড়ে সে।
আর তখনই যেন অনুভব করে, এই ছোট্ট মুহূর্তে পৃথিবীর
সমস্ত প্রেম তার জীবনে একত্র হয়েছে। এ এক অনুপম
ছোঁয়া, যা হাজার শব্দেও বোঝানো সম্ভব নয়।
আরো এক জিনিস পুরুষেরা চায়—ভরসা। এমন একজন
মানুষ, যার সামনে নিজের দুর্বলতাগুলো খুলে ধরতে পারে।
যে শুনবে, পাশে থাকবে, বিচার করবে না। স্রেফ বলবে
—“সব ঠিক হয়ে যাবে, আমি আছি।” এই "আমি আছি"
কথাটা পুরুষের কাছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আশ্বাস। কারণ
বাইরে সে হয়তো শক্ত, সাহসী, দায়িত্ববান; কিন্তু ভেতরে সে
ঠিক একজন মানুষ, যে চায় একটু নির্ভরতা, একটু আশ্রয়।

3 i ·Oversætte

Good night ❤️❤️
রাতে ঘুম না আসলে মহানবী (সা.) আমাদেরকে কিছু দোয়া পড়ার জন্য বলেছেন। এর মধ্যে একটি হলো, "আল্লাহুম্মা বিসমিকা আমুতু ওয়া আহইয়া।" (উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা বিসমিকা আমুতু ওয়া আহইয়া)। এর অর্থ হল, "হে আল্লাহ, আপনার নাম নিয়েই আমি মরি এবং আপনার নাম নিয়েই আমি জীবিত হই।" [১, ২]
এছাড়া, অনিদ্রা দূর করার জন্য আরও কিছু আমল ও দোয়া রয়েছে যা রাতে ঘুমানোর আগে পড়া যেতে পারে। যেমন, সুরা মুলক তেলাওয়াত করা (যা ঘুমানোর আগে পড়ার একটি সুন্নত আমল) [৬]। এছাড়া, কিছু দোয়া রয়েছে যা অনিদ্রা দূর করতে এবং ঘুমানোর জন্য মহানবী (সা.) শিখিয়েছেন, যেমন:
"আল্লাহুম্মা রাব্বাস সামাওয়াতিস সাবয়ি ওয়া মা আজাল্লাত, ওয়া রাব্বাল আরদিনা ওয়া মা আকাল্লাত; ওয়া রাব্বাশ শায়াত্বিনি ওয়া মা আদাল্লাত; কুন লি জারাং-মিন শাররি খালক্বিকা কুল্লিহিম জামিআ।" [২]
এর অর্থ হল, "হে আল্লাহ, সাত আকাশ ও তার ছায়া, জমিন ও তার উৎপাদিত বস্তু এবং শয়তান ও তাদের কুমন্ত্রণার প্রতিপালক! আপনার সৃষ্টির অনিষ্ট থেকে আমাকে রক্ষা করুন।"
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্‌দাহু লা শারিকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া-লাহুলহামদু ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইয়্যিন ক্বাদীর, আলহামদুলিল্লাহি ওয়া সুবহানাল্লাহি, ওয়া-লা ইয়াহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার, ওয়া-লা হাওলা ওয়ালা কুউয়াতা ইল্লা বিল্লাহ।" [৩]
এর অর্থ হল, "আল্লাহ ব্যতীত সত্য কোনো ইলাহ নেই। তিনি এক, তাঁর কোনো শরিক নেই। রাজত্ব তাঁরই, প্রশংসা তাঁরই। তিনি সকল কিছুর উপর ক্ষমতাবান। সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, আল্লাহ পবিত্র এবং আল্লাহ মহান। আল্লাহ ছাড়া কোনো ক্ষমতা ও শক্তি নেই।" [৩]
এছাড়াও, অনিদ্রার কারণ দূর করার জন্য মানসিক চাপ কমানো, পর্যাপ্ত পানি পান করা এবং শারীরিক পরিশ্রম করার মতো বিষয়গুলির দিকেও মনোযোগ দেওয়া উচিত। [

image
3 i ·Oversætte

ওয়া আলাইকুমুস সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ।
​হযরত উসমান (রাঃ) ইসলামের তৃতীয় খলিফা এবং একজন প্রখ্যাত সাহাবী। তিনি ইসলামের ইতিহাসে 'যুন-নুরাইন' (দুই নূরের অধিকারী) এবং 'গনী' (ধনী) উপাধি লাভ করেছিলেন। এখানে তাঁর জীবনের গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো:
​প্রাথমিক জীবন ও ইসলাম গ্রহণ
​হযরত উসমান (রাঃ) ৫৭৯ খ্রিস্টাব্দে মক্কার কুরাইশ বংশের বনু উমাইয়া গোত্রে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন কুরাইশদের অন্যতম ধনী এবং প্রভাবশালী ব্যবসায়ী। তাঁর সততা, বিশ্বস্ততা এবং শালীনতার জন্য তিনি ইসলাম গ্রহণের পূর্বেই সমাজে অত্যন্ত সম্মানিত ছিলেন। হযরত আবু বকর (রাঃ)-এর দাওয়াতে তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন এবং প্রথম দিকের ইসলাম গ্রহণকারীদের (আস-সাবিকুনাল আওয়ালুন) মধ্যে অন্যতম ছিলেন।
​তিনি নবী মুহাম্মদ (সাঃ)-এর দুই কন্যা রুকাইয়া (রাঃ) এবং উম্মে কুলসুম (রাঃ)-কে বিবাহ করেছিলেন। এ কারণেই তাঁকে "যুন-নুরাইন" বা দুই নূরের অধিকারী বলা হয়।
​খিলাফত ও গুরুত্বপূর্ণ অবদান
​হযরত উমর (রাঃ)-এর শাহাদাতের পর ৬৪৪ খ্রিস্টাব্দে একটি ছয় সদস্যের কমিটির মাধ্যমে হযরত উসমান (রাঃ) খলিফা নির্বাচিত হন। তাঁর খিলাফতকাল ছিল প্রায় ১২ বছর। এই সময়ে তিনি ইসলামের বিস্তারে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।
​কুরআন সংকলন: এটি ছিল তাঁর খিলাফতের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য কাজ। বিভিন্ন অঞ্চলে কুরআনের ভিন্ন ভিন্ন পাঠভঙ্গির কারণে মুসলিমদের মধ্যে বিভ্রান্তি দেখা দিতে শুরু করলে তিনি হযরত হাফসা (রাঃ)-এর কাছে সংরক্ষিত মূল কপি থেকে একাধিক প্রামাণ্য কপি তৈরি করান এবং সেগুলো বিভিন্ন প্রদেশে প্রেরণ করেন। আজ আমরা যে কুরআনের সংস্করণ ব্যবহার করি, তা মূলত তাঁর তত্ত্বাবধানে সংকলিত হয়েছে।
​নৌবাহিনী গঠন: তাঁর সময়ে মুসলিম সাম্রাজ্যের সুরক্ষার জন্য প্রথমবারের মতো একটি শক্তিশালী নৌবাহিনী গঠন করা হয়। এই নৌবাহিনী ভূমধ্যসাগরে বাইজেন্টাইনদের বিরুদ্ধে বিজয় লাভ করে এবং সাইপ্রাস ও রোডস দ্বীপ জয় করে।
​সাম্রাজ্যের বিস্তার: তাঁর সময়ে ইসলামি সাম্রাজ্য উত্তর আফ্রিকা, আর্মেনিয়া এবং পারস্যের বিভিন্ন অঞ্চলে বিস্তৃত হয়।
​শাহাদাত
​হযরত উসমান (রাঃ)-এর খিলাফতের শেষ দিকে কিছু ষড়যন্ত্রকারীর কারণে মুসলিমদের মধ্যে অভ্যন্তরীণ বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। কিছু লোক তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনে এবং বিদ্রোহ শুরু করে। এই বিদ্রোহ একসময় চরম আকার ধারণ করে। ৩৫ হিজরীর ১৮ই জিলহজ, বিদ্রোহীদের একটি দল তাঁর বাড়ি ঘেরাও করে। তিনি শান্ত থাকতে এবং রক্তপাত এড়াতে চেয়েছিলেন, তাই প্রতিরোধ করতে নিষেধ করেন। অবশেষে, রোজা অবস্থায় কুরআন তেলাওয়াত করার সময় বিদ্রোহীরা তাঁকে নির্মমভাবে হত্যা করে। তাঁর শাহাদাত ছিল ইসলামের ইতিহাসে একটি অত্যন্ত বেদনাদায়ক ঘটনা, যা পরবর্তীকালে মুসলিম উম্মাহর মধ্যে মতভেদের সূচনা করে।

4 i ·Oversætte

আল্লাহ তা'আলার সন্তুষ্টি ও সফলতা অর্জনের জন্য এই ছোট্ট জীবনকে সঠিকভাবে মূল্যায়ন করা খুবই জরুরি। এর জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিচে দেওয়া হলো:
​জীবনের উদ্দেশ্য বোঝা
​আমাদের জীবনের প্রধান উদ্দেশ্য হলো আল্লাহ তা'আলার ইবাদত করা এবং তার সন্তুষ্টি অর্জন করা। যখন আমরা এই উদ্দেশ্যকে কেন্দ্র করে জীবন পরিচালনা করি, তখন প্রতিটি কাজ ইবাদতে পরিণত হয়। নামাজ, রোজা, যাকাত, হজ - এই ফরয ইবাদতগুলো নিয়মিত ও আন্তরিকতার সাথে আদায় করতে হবে।
​সময়ের সঠিক ব্যবহার
​সময় খুব মূল্যবান। আল্লাহ তা'আলা পবিত্র কোরআনে সময়ের কসম খেয়েছেন। জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করতে হবে। অপ্রয়োজনীয় কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখা এবং আল্লাহকে স্মরণ করা, জ্ঞান অর্জন করা, এবং ভালো কাজে সময় ব্যয় করা উচিত।
​নেক আমল বৃদ্ধি করা
​ফরয ইবাদতের পাশাপাশি বেশি বেশি নফল ইবাদত করা, যেমন - তাহাজ্জুদ নামাজ, কুরআন তেলাওয়াত, জিকির, এবং সাদকা করা। এগুলোর মাধ্যমে আল্লাহ তা'আলার নৈকট্য লাভ করা যায়।
​মানুষের সেবা করা
​ইসলামে মানুষের সেবা করাকে অনেক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। অসহায়, দরিদ্র, এবং অভাবী মানুষের পাশে দাঁড়ানো, তাদের সাহায্য করা, এবং তাদের প্রতি দয়া ও ভালোবাসা দেখানো আল্লাহ তা'আলার কাছে অনেক প্রিয়।
​গুনাহ থেকে দূরে থাকা
​ছোট্ট হোক বা বড়, সব ধরনের গুনাহ থেকে বেঁচে থাকার চেষ্টা করতে হবে। যদি কোনো গুনাহ হয়ে যায়, তবে সাথে সাথে আন্তরিকভাবে তওবা করা এবং ভবিষ্যতে সেই গুনাহ আর না করার দৃঢ় সংকল্প করা।
​জ্ঞান অর্জন
​ইসলামী জ্ঞান অর্জন করা প্রতিটি মুসলমানের জন্য ফরয। কুরআন, হাদিস, এবং ইসলামী ফিকাহ সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করলে সঠিক পথে চলা সহজ হয়।
​এভাবে এই ছোট্ট জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে আল্লাহ তা'আলার সন্তুষ্টির জন্য উৎসর্গ করে আমরা দুনিয়া ও আখিরাতে কামিয়াবি হাসিল করতে পারি।

4 i ·Oversætte

আল্লাহ তা'আলার সন্তুষ্টি ও সফলতা অর্জনের জন্য এই ছোট্ট জীবনকে সঠিকভাবে মূল্যায়ন করা খুবই জরুরি। এর জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিচে দেওয়া হলো:
​জীবনের উদ্দেশ্য বোঝা
​আমাদের জীবনের প্রধান উদ্দেশ্য হলো আল্লাহ তা'আলার ইবাদত করা এবং তার সন্তুষ্টি অর্জন করা। যখন আমরা এই উদ্দেশ্যকে কেন্দ্র করে জীবন পরিচালনা করি, তখন প্রতিটি কাজ ইবাদতে পরিণত হয়। নামাজ, রোজা, যাকাত, হজ - এই ফরয ইবাদতগুলো নিয়মিত ও আন্তরিকতার সাথে আদায় করতে হবে।
​সময়ের সঠিক ব্যবহার
​সময় খুব মূল্যবান। আল্লাহ তা'আলা পবিত্র কোরআনে সময়ের কসম খেয়েছেন। জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করতে হবে। অপ্রয়োজনীয় কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখা এবং আল্লাহকে স্মরণ করা, জ্ঞান অর্জন করা, এবং ভালো কাজে সময় ব্যয় করা উচিত।
​নেক আমল বৃদ্ধি করা
​ফরয ইবাদতের পাশাপাশি বেশি বেশি নফল ইবাদত করা, যেমন - তাহাজ্জুদ নামাজ, কুরআন তেলাওয়াত, জিকির, এবং সাদকা করা। এগুলোর মাধ্যমে আল্লাহ তা'আলার নৈকট্য লাভ করা যায়।
​মানুষের সেবা করা
​ইসলামে মানুষের সেবা করাকে অনেক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। অসহায়, দরিদ্র, এবং অভাবী মানুষের পাশে দাঁড়ানো, তাদের সাহায্য করা, এবং তাদের প্রতি দয়া ও ভালোবাসা দেখানো আল্লাহ তা'আলার কাছে অনেক প্রিয়।
​গুনাহ থেকে দূরে থাকা
​ছোট্ট হোক বা বড়, সব ধরনের গুনাহ থেকে বেঁচে থাকার চেষ্টা করতে হবে। যদি কোনো গুনাহ হয়ে যায়, তবে সাথে সাথে আন্তরিকভাবে তওবা করা এবং ভবিষ্যতে সেই গুনাহ আর না করার দৃঢ় সংকল্প করা।
​জ্ঞান অর্জন
​ইসলামী জ্ঞান অর্জন করা প্রতিটি মুসলমানের জন্য ফরয। কুরআন, হাদিস, এবং ইসলামী ফিকাহ সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করলে সঠিক পথে চলা সহজ হয়।
​এভাবে এই ছোট্ট জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে আল্লাহ তা'আলার সন্তুষ্টির জন্য উৎসর্গ করে আমরা দুনিয়া ও আখিরাতে কামিয়াবি হাসিল করতে পারি।