45 sa ·Isalin
আলহামদুলিল্লাহ
সুবাহানাল্লাহ
আল্লাহু আকবার
5 d ·Isalin

আলহামদুলিল্লাহ নিজের ছোট ছোট ইচ্ছা পুরন করতে পারতেসি এই এপসের জন্য শুধু।
অনলাইনে এই এপটাই মনে হয় রিয়েল এই জন্য ছেলে মেয়ে উভয়ই কাজ করতে পারে। লাইভের কাজ তবে ফেস দেখাতে হয় না লাইভে কোনো কথা বলতে হয় না। Account করতে নিজের পিক দিতে হয় না। ছেলে মেয়ে উভয়ই করতে পারবেন। এড ফ্রী ছাড়া কাজ করতে চাইলে ইনবক্স করেন।

🎉 ৫০০০ ফলোয়ার পূর্তি উপলক্ষে বিশেষ উপহার! 🎉
আলহামদুলিল্লাহ! আপনাদের ভালোবাসা ও সাথের জন্য আমরা আজ ৫০০০ ফলোয়ারের মাইলফলকে পৌঁছেছি।
এই খুশির মুহূর্তে আমাদের পক্ষ থেকে একজনকে উপহার হিসেবে দেওয়া হবে সাবরের একটি ঘড়ি

🎁 কে পাবেন এই উপহার?
এর জন্য আমরা আয়োজন করছি একটি ছোট্ট কুইজ প্রতিযোগিতা। সঠিক উত্তরদাতাদের মধ্য থেকে লটারির মাধ্যমে একজনকে বিজয়ী ঘোষণা করা হবে ইনশাআল্লাহ।

আমাদের প্রশ্ন টি হলো :

👉 রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে সর্ব প্রথম ইসলামি পদ্ধতিতে কে সালাম দিয়েছিলেন ।

ক) খাদিজা রা.
খ) আবু বকর রা.
গ) আবু যর গিফারী রা.
ঘ) আলি রা.

📌 উত্তর দেওয়ার শেষ সময়: ৯আগস্ট ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

📌 উত্তর দিতে হবে কমেন্টে এবং আমাদের পেজ ফলো করতে হবে এবং নিজেদের টাইমলাইনে শেয়ার করতে হবে

📌 বিজয়ীর নাম ঘোষণা: ১০ আগস্ট ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

⏳ সময় শেষ হওয়ার আগেই অংশগ্রহণ করুন। এটা শুধুই আমাদের কৃতজ্ঞতা জানানোর এক ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা।

ভবিষ্যতেও এমন আরও আয়োজন থাকবে, ইনশাআল্লাহ!

#৫০০০ফলোয়ার
#কুইজপ্রতিযোগিতা
#উপহার
#ঘড়ি
#boikarvan

3 sa ·Isalin

Good night ❤️❤️
রাতে ঘুম না আসলে মহানবী (সা.) আমাদেরকে কিছু দোয়া পড়ার জন্য বলেছেন। এর মধ্যে একটি হলো, "আল্লাহুম্মা বিসমিকা আমুতু ওয়া আহইয়া।" (উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা বিসমিকা আমুতু ওয়া আহইয়া)। এর অর্থ হল, "হে আল্লাহ, আপনার নাম নিয়েই আমি মরি এবং আপনার নাম নিয়েই আমি জীবিত হই।" [১, ২]
এছাড়া, অনিদ্রা দূর করার জন্য আরও কিছু আমল ও দোয়া রয়েছে যা রাতে ঘুমানোর আগে পড়া যেতে পারে। যেমন, সুরা মুলক তেলাওয়াত করা (যা ঘুমানোর আগে পড়ার একটি সুন্নত আমল) [৬]। এছাড়া, কিছু দোয়া রয়েছে যা অনিদ্রা দূর করতে এবং ঘুমানোর জন্য মহানবী (সা.) শিখিয়েছেন, যেমন:
"আল্লাহুম্মা রাব্বাস সামাওয়াতিস সাবয়ি ওয়া মা আজাল্লাত, ওয়া রাব্বাল আরদিনা ওয়া মা আকাল্লাত; ওয়া রাব্বাশ শায়াত্বিনি ওয়া মা আদাল্লাত; কুন লি জারাং-মিন শাররি খালক্বিকা কুল্লিহিম জামিআ।" [২]
এর অর্থ হল, "হে আল্লাহ, সাত আকাশ ও তার ছায়া, জমিন ও তার উৎপাদিত বস্তু এবং শয়তান ও তাদের কুমন্ত্রণার প্রতিপালক! আপনার সৃষ্টির অনিষ্ট থেকে আমাকে রক্ষা করুন।"
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্‌দাহু লা শারিকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া-লাহুলহামদু ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইয়্যিন ক্বাদীর, আলহামদুলিল্লাহি ওয়া সুবহানাল্লাহি, ওয়া-লা ইয়াহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার, ওয়া-লা হাওলা ওয়ালা কুউয়াতা ইল্লা বিল্লাহ।" [৩]
এর অর্থ হল, "আল্লাহ ব্যতীত সত্য কোনো ইলাহ নেই। তিনি এক, তাঁর কোনো শরিক নেই। রাজত্ব তাঁরই, প্রশংসা তাঁরই। তিনি সকল কিছুর উপর ক্ষমতাবান। সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, আল্লাহ পবিত্র এবং আল্লাহ মহান। আল্লাহ ছাড়া কোনো ক্ষমতা ও শক্তি নেই।" [৩]
এছাড়াও, অনিদ্রার কারণ দূর করার জন্য মানসিক চাপ কমানো, পর্যাপ্ত পানি পান করা এবং শারীরিক পরিশ্রম করার মতো বিষয়গুলির দিকেও মনোযোগ দেওয়া উচিত। [

image
3 sa ·Isalin

#_বাসর_রাত

১. মানসিক প্রস্তুতি
​বাসর রাত কেবল শারীরিক মিলন নয়, বরং দুটি নতুন মানুষের মধ্যে মানসিক বন্ধন তৈরি হওয়ার একটি সুযোগ। তাই উভয়কেই মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে।
​আস্থার সম্পর্ক তৈরি: প্রথম রাতেই একে অপরের প্রতি আস্থা ও ভরসা তৈরি করা জরুরি। জীবনের নতুন অধ্যায়ে আপনারা একে অপরের সঙ্গী, এই বিশ্বাস থাকা উচিত।
​খোলামেলা যোগাযোগ: কোনো ধরনের সংকোচ না রেখে নিজেদের অনুভূতি, ভালো লাগা, মন্দ লাগা বা কোনো দ্বিধা নিয়ে খোলামেলা কথা বলুন। এটি ভবিষ্যতের সম্পর্কের জন্য ভিত্তি তৈরি করবে।
​ভয় ও উদ্বেগ দূর করা: অনেক সময় এই রাত নিয়ে কিছু ভয় বা উদ্বেগ থাকতে পারে। দুজনকেই বুঝতে হবে যে এটি একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া এবং কোনো চাপ বা তাড়াহুড়ো করার দরকার নেই। একে অপরের প্রতি সহানুভূতিশীল হোন।
​অপেক্ষা ও ধৈর্য: যদি একজন সঙ্গী তাৎক্ষণিকভাবে শারীরিক সম্পর্কের জন্য প্রস্তুত না থাকেন, তাহলে অন্যজনের ধৈর্য ধারণ করা উচিত এবং জোর করা থেকে বিরত থাকা উচিত। পারস্পরিক সম্মান ও বোঝাপড়া এক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
​২. শারীরিক প্রস্তুতি ও স্বাস্থ্যবিধি
​শারীরিক স্বাচ্ছন্দ্য এবং পরিচ্ছন্নতা এই রাতের জন্য অপরিহার্য।
​শারীরিক পরিচ্ছন্নতা: বাসর রাতে শারীরিক পরিচ্ছন্নতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিয়ের আগে ও রাতে গোসল করে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা উচিত।
​শারীরিক মিলন (সহবাস):
​মানসিক প্রস্তুতি: শারীরিক মিলনের আগে মানসিক প্রস্তুতি জরুরি। দুজনেই যখন স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবেন, তখনই এই পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
​পূর্বরাগ (ফোরামপ্লে): তাড়াহুড়ো না করে একে অপরের প্রতি আদর, সোহাগ ও রোমান্টিক কথোপকথনের মাধ্যমে নিজেদের প্রস্তুত করুন। এটি শারীরিক এবং মানসিক উভয় স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিত করবে।
​ব্যথা বা অস্বস্তি: যদি কোনো ব্যথা বা অস্বস্তি অনুভূত হয়, তবে তা নিয়ে সঙ্গীর সাথে কথা বলুন। এটি একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া, এবং প্রয়োজন হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে।
​জন্ম নিয়ন্ত্রণ: যদি এখনই সন্তান না চান, তবে জন্ম নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে আগে থেকেই পরিকল্পনা করে রাখা উচিত। পুরুষদের এক্ষেত্রে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করা উচিত।
​স্ত্রীর ঋতুস্রাব: যদি বাসর রাতে স্ত্রীর ঋতুস্রাব (মাসিক) হয়, তবে স্বামী-স্ত্রীর মিলন থেকে বিরত থাকা উচিত। ইসলামে এ অবস্থায় সহবাস নিষিদ্ধ। তবে অন্যান্য শারীরিক ঘনিষ্ঠতা যেমন - আলিঙ্গন, চুম্বন ইত্যাদি অনুমোদিত।
​৩. ইসলামিক নির্দেশনা ও আমল
​মুসলিম দম্পতিদের জন্য বাসর রাতে কিছু বিশেষ আমল ও নির্দেশনা রয়েছে, যা সম্পর্ককে বরকতময় করতে সাহায্য করে।
​দুই রাকাত নামাজ: স্বামী-স্ত্রী মিলে দু'রাকাত নফল নামাজ আদায় করা সুন্নাত। এটি আল্লাহর কাছে নিজেদের নতুন জীবনের জন্য বরকত ও সুখ কামনা করার একটি উপায়। স্ত্রী স্বামীর পেছনে দাঁড়িয়ে নামাজ আদায় করবেন।
​দোয়া পাঠ: সহবাসের আগে একটি বিশেষ দোয়া পড়া উচিত। এই দোয়াটি হলো:
بِسْمِ اللَّهِ اللَّهُمَّ جَنِّبْنَا الشَّيْطَانَ وَجَنِّبِ الشَّيْطَانَ مَا رَزَقْتَنَا
(বিসমিল্লাহি আল্লাহুম্মা জান্নিবনাশ শায়তানা, ওয়া জান্নিবিশ শায়তানা মা রাযাকতানা)
অর্থ: "আল্লাহর নামে শুরু করছি। হে আল্লাহ! আমাদেরকে তুমি শয়তান থেকে দূরে রাখ এবং আমাদেরকে তুমি যা দান করবে (মিলনের ফলে যে সন্তান দান করবে) তা থেকে শয়তানকে দূরে রাখ।" (বুখারী, মুসলিম)
​স্ত্রীর কপালে হাত রেখে দোয়া: স্বামী সস্নেহে স্ত্রীর মাথার সম্মুখভাগে হাত রেখে বরকতের দোয়া করতে পারেন। এই দোয়াটি হলো:
اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ خَيْرَهَا وَخَيْرَ مَا جُبِلَتْ عَلَيْهِ، وَأَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّهَا وَشَرِّ مَا جُبِلَتْ عَلَيْهِ
(আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা খাইরাহা ওয়া খায়রা মা জুব্বিলাত আলাইহি, ওয়া আউযু বিকা মিন শাররিহা ওয়া শাররি মা জুব্বিলাত আলাইহি)
অর্থ: "হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে তার মঙ্গল ও যে মঙ্গলের ওপর তাকে সৃষ্টি করেছ তা প্রার্থনা করছি। আর তার অমঙ্গল ও যে অমঙ্গলের ওপর তাকে সৃষ্টি করেছ তা থেকে আশ্রয় চাই।" (আবু দাউদ, ইবনে মাজাহ)
​কথোপকথন: এমন কোনো অপ্রীতিকর বা স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে আলোচনা না করাই ভালো যা সম্পর্ককে প্রভাবিত করতে পারে (যেমন - অতীতের সম্পর্ক)। বরং একে অপরের ভালোলাগা, স্বপ্ন, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে কথা বলুন।
​৪. রোমান্টিক কথোপকথন ও পরিবেশ
​বাসর রাতে রোমান্টিক পরিবেশ ও আন্তরিক কথোপকথন সম্পর্ককে আরও মধুর করে তোলে।
​প্রশংসা: একে অপরের প্রশংসা করুন। নতুন জীবন শুরুর আনন্দ প্রকাশ করুন।
​ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা: ভবিষ্যৎ নিয়ে আপনাদের স্বপ্ন ও পরিকল্পনাগুলো ভাগ করে নিন। যেমন - সন্তান, পরিবার, ঘুরতে যাওয়া ইত্যাদি।
​মজার স্মৃতিচারণ: বিয়ের দিনের মজার ঘটনা বা আপনাদের ভালোবাসার মুহূর্তগুলো নিয়ে কথা বলতে পারেন।
​ভালোবাসার প্রকাশ: সরাসরি ভালোবাসার কথা বলুন। এটি একে অপরের প্রতি আবেগ ও অনুভূতি বাড়াতে সাহায্য করবে।
​আরামদায়ক পরিবেশ: ঘরটি সুন্দর করে সাজিয়ে রাখুন, হালকা আলো এবং সুগন্ধ ব্যবহার করতে পারেন।
​বাসর রাত একটি নতুন এবং পবিত্র যাত্রার শুরু। এই রাতে পারস্পরিক সম্মান, বোঝাপড়া এবং ভালোবাসা দিয়ে নিজেদের নতুন জীবনকে স্বাগত জানানো উচিত।

image

পাকনামি কইরা ফোনে কোরিয়ান ভাষা
সেট করছিলাম।
আলহামদুলিল্লাহ এখন সেটিং অপশন
খুঁজে পাচ্ছি না।
..............................…........................................................................

image