45 که در ·ترجمه کردن

স্বার্থ শেষ! সম্পর্ক ও শেষ! সেটা হোক বন্ধুত্ব কিংবা ভালোবাসা!🖤

2 ساعت ·ترجمه کردن
✨🌸…!🖤🥀
-স্বার্থ যেখানে শেষ,
– বদনাম সেখান থেকে শুরু…!! 🙂🥀
🖤•─┼┼•🖤
000●━━━━━━━━━━━━● 042
⇆ㅤㅤㅤㅤ. ◁ㅤㅤ❚❚ㅤㅤ▷ㅤㅤㅤㅤ↻
8 ساعت ·ترجمه کردن

অভিমান মানুষের মনকে ক্ষণিকের জন্য ভারি করে তোলে, কিন্তু বেশি সময় ধরে রাখলে সম্পর্কের মধ্যে দূরত্ব বাড়ে। প্রিয়জনের সঙ্গে মান-অভিমান ভালোবাসারই অংশ, কিন্তু যদি সেটি দীর্ঘস্থায়ী হয়, তাহলে ভালোবাসার জায়গা রাগ আর কষ্টে পরিণত হয়। অভিমানে না বলা কথা জমে থাকে, ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়। তাই সময় থাকতে অভিমান ভাঙিয়ে নেওয়া উচিত

12 ساعت ·ترجمه کردن

🕋 প্রারম্ভিক জীবন:

তিনি ছিলেন আল-আমিন (বিশ্বস্ত) নামে পরিচিত, কারণ মক্কার মানুষ তাঁর সততা ও বিশ্বাসযোগ্যতা দেখে অভিভূত ছিল।

তিনি ব্যবসা করতেন এবং হযরত খাদিজা (রা.) এর সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক থেকেই পরে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।

1 د ·ترجمه کردن

#33
এক লোক খুব বিরক্ত।
তার খুব শখ ভূত দেখবে। সারারাত, কবরস্থান, বনে জঙ্গলে ঘুরেও সে ভূতের দেখা পায় নি। এই নিয়ে তার দুঃখের শেষ নেই। সে চায় ভূত দেখে এমন ভয় পাবে যে- ভয়ের চোটে কাঁপতে কাঁপতে তার জ্বর এসে যাবে। কলিজা কেঁপে উঠবে। যাই হোক, ভূতের দেখা না পেয়ে সেই লোক ভূতের বই আর ভূতের মুভি দেখা শুরু করলো। ভূতের বই এবং মুভি দেখে তার মেজাজ আরো খারাপ হয়ে যায়। প্রচন্ড ভূতের বই আর মুভি দেখে তার হাসি পায়।

লোকটির বাসার সামনেই একটা কবরস্থান।
একদিন রাতে ভূতের মুভি দেখে তার মেজাজ খুব খারাপ হলো। মেজাজ খারাপ ঠিক করার জন্য সে কবরস্থানে গেলো। চিৎকার করে বলল, হে ভূত আমাকে দেখা দাও। মৃত্যুর আগে আমি ভূত দেখে মরতে চাই। প্লীজ আসো। আসো। জোছনা রাত ছিলো সেদিন। হঠাত বিশাল এক খন্ড মেঘ এসে চাদটা ঢেকে দিলো। চারপাশ মুহুর্তের মধ্যে অন্ধকার হয়ে গেল। হঠাত চারিদিকে খুব বাতাস বইতে শুরু করলো। গাছের আড়ালে লোকটা হয়তো কিছু একটা দেখেছে। তারপর লোকটার মৃত্যু হয়।

1 د ·ترجمه کردن

#27
মাইকেল আর ডেভিড মরুভুমিতে পথ হারিয়ে ফেলেছে। এদিকে তেষ্টায়

দুজনেরই প্রাণ যায়-যায় অবস্থা। হাঁটতে-হাঁটতে হঠাৎ একটি মসজিদ

দেখতে পেল তারা।

মাইকেল বললঃ ঐ তো, একটা মসজিদ দেখা যাচ্ছে,

চলো সেখানে যাই। ডেভিড বললঃ হ্যাঁ, যাওয়া যায়। কিন্তু মুসলমান সেজে যেতে হবে।

নয়তো ওরা আমাদের সাহায্য না-ও করতে পারে! আমি বলব, আহমেদ!

কিন্তু মাইকেল নিজের নাম পাল্টাতে রাজি হলোনা।

যাই হোক, তারা দুজনেই মসজিদে গেল। ইমাম সাহেব তাদের পরিচয়

জানতে চাইলে মাইকেল নিজেকে মাইকেল বলে এবং ডেভিড

নিজেকে আহমেদ বলে পরিচয় দিল। ইমাম সাহেব তাদের বসতে দিলেন

এবং একজনকে ডেকে বললেনঃ মাইকেলের জন্য কিছু খাবার আর

পানি নিয়ে এসো।

তারপর ডেভিডের দিকে তাকিয়ে হাসিমুখে বললেন,





আহমেদ ভাই, রমজানুল মোবারক !!!