তাবিজ ব্যবহার করা নয়। তবে সুস্থতার জন্য তাবিজ ব্যবহার করা নিষেধ নয়। কেননা, সহীহ হাদীস ও আছার অনুসন্ধান করলে বোঝা যায়, তাবিজ মূলত দুই প্রকার। ১. শিরকি তাবিজ। ২. জায়েয তাবিজ। পবিত্র কুরআনের আয়াত, আল্লাহর নাম বা দুআয়ে মাসুরা থাকলে তা শিরকি তাবিজ নয়; বরং জায়েয তাবিজের আওতায় পড়ে। এ জাতীয় তাবিজের ব্যবহার সাহাবায়ে কেরাম ও তাবিঈনে কেরাম থেকে প্রমাণিত। যেমন-
১. আমর ইবনে শুআইব তাঁর পিতা ও তিনি তাঁর দাদা থেকে বর্ণনা করেন যে, রাসূল সা. বলেছেন,
তোমাদের কেউ যখন ঘুম অবস্থায় ঘাবড়িয়ে উঠে, সে যেন এই দোয়াটি পাঠ করে--
أَعُوذُ بِكَلِمَاتِ اللَّهِ التَّامَّةِ، مِنْ غَضَبِهِ وَشَرِّ عِبَادِهِ، وَمِنْ هَمَزَاتِ الشَّيَاطِينِ وَأَنْ يَحْضُرُونِ
আব্দুল্লাহ ইবনে আমর রাযি. তাঁর উপযুক্ত সন্তানদের তা শিক্ষা দিতেন এবং ছোটদের গলায় তা লিখে লটকিয়ে দিতেন।(তিরমিযী ৩৫২৮)
Kader 11
댓글 삭제
이 댓글을 삭제하시겠습니까?
Easmin
댓글 삭제
이 댓글을 삭제하시겠습니까?