Eva Rahama  oprettet en ny artikel
1 Y ·Oversætte

ইন্দুরকানীতে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে গ্রেফতার ১ | #ইন্দুরকানীতে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে গ্রেফতার ১

ইন্দুরকানীতে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে গ্রেফতার ১

ইন্দুরকানীতে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে গ্রেফতার ১

ইন্দুরকানীতে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে গ্রেফতার ১
3 i ·Oversætte

আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়ারাহমাতুল্লাহি।

​হযরত উমর (রা.) আনুমানিক ৫৮৩ খ্রিস্টাব্দে মক্কার কুরাইশ বংশের বনু আদি গোত্রে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম ছিল খাত্তাব ইবনে নুফাইল এবং মায়ের নাম ছিল হানতামা বিনতে হিশাম। তিনি শৈশবে উট চরাতেন এবং কুরাইশদের মধ্যে একজন প্রভাবশালী ও শক্তিশালী নেতা হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তিনি তৎকালীন আরবের ঐতিহ্য অনুযায়ী লেখা, পড়া ও বংশতালিকা সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করেছিলেন।
​ইসলাম গ্রহণ
​ইসলাম গ্রহণের আগে তিনি ছিলেন ইসলামের ঘোর বিরোধী। তিনি রাসূল (সা.) এবং মুসলমানদের উপর নানাভাবে অত্যাচার করতেন। একবার তিনি রাসূল (সা.)-কে হত্যা করার উদ্দেশ্যে তরবারি নিয়ে বেরিয়েছিলেন। পথিমধ্যে এক ব্যক্তি তাকে জানায় যে তার নিজের বোন ও ভগ্নিপতি ইসলাম গ্রহণ করেছেন। এ কথা শুনে তিনি তাদের বাড়িতে যান এবং প্রচণ্ড রাগান্বিত হয়ে তাদের উপর চড়াও হন। সেখানে তিনি সূরা ত্ব-হা-এর কিছু আয়াত পাঠ করেন এবং এর সৌন্দর্য ও সত্যতায় মুগ্ধ হয়ে ইসলাম গ্রহণ করেন। তার ইসলাম গ্রহণের ফলে মুসলমানরা প্রকাশ্যে কাবা ঘরে সালাত আদায় করার সাহস পায়। রাসূল (সা.) তাকে "আল-ফারুক" (সত্য ও মিথ্যার পার্থক্যকারী) উপাধিতে ভূষিত করেন।
​খিলাফতের দায়িত্ব গ্রহণ
​হযরত আবু বকর (রা.)-এর ইন্তেকালের পর তিনি মুসলিম জাহানের দ্বিতীয় খলিফা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তার খিলাফতের মেয়াদকাল ছিল ১০ বছর (৬৩৪-৬৪৪ খ্রিস্টাব্দ)। তিনি এই সময়ে ইসলামী সাম্রাজ্যকে পারস্য, বাইজান্টাইন এবং অন্যান্য অঞ্চলে ব্যাপকভাবে সম্প্রসারিত করেন। তার শাসনামলেই ইসলাম এক বিশাল শক্তিশালী সাম্রাজ্যে পরিণত হয়।
​শাসন ব্যবস্থা ও অবদান
​হযরত উমর (রা.)-এর শাসনামল ছিল ন্যায়, সুবিচার এবং প্রজাহিতৈষী শাসনের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। তার কিছু উল্লেখযোগ্য অবদান নিচে উল্লেখ করা হলো:
​ন্যায়পরায়ণতা: তিনি একজন কঠোর ন্যায়পরায়ণ শাসক ছিলেন। সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা—সকলের জন্য তার বিচার ছিল সমান।
​প্রশাসনিক সংস্কার: তিনি একটি সুশৃঙ্খল প্রশাসনিক কাঠামো গড়ে তুলেছিলেন। তিনি বিভিন্ন প্রদেশকে বিভক্ত করে সেখানে গভর্নর, বিচারক, ও অন্যান্য কর্মকর্তা নিয়োগ দেন।
​অর্থনৈতিক ব্যবস্থা: তিনি যাকাত এবং কর আদায়ের জন্য আলাদা বিভাগ স্থাপন করেন। সরকারি কোষাগার (বায়তুল মাল) প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেনাবাহিনীর জন্য নিয়মিত বেতন প্রদানের ব্যবস্থা করেন।
​নাগরিক সুবিধা: তিনি বিভিন্ন শহরে রাস্তাঘাট, সেতু, মসজিদ এবং সরাইখানা নির্মাণ করেন।
​শিক্ষার প্রসার: তিনি শিক্ষার প্রসারেও গুরুত্ব দেন এবং বিভিন্ন স্থানে মাদ্রাসা স্থাপন করেন।
​শাহাদাত
​৬৪৪ খ্রিস্টাব্দে (২৩ হিজরীর ২৬শে জিলহজ্জ), একজন পারসিক দাস আবু লু'লু'র হাতে ফজরের সালাত আদায় করার সময় তিনি শহীদ হন। তার মৃত্যুর পর হযরত উসমান (রা.) তৃতীয় খলিফা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। হযরত উমর (রা.)-কে মসজিদে নববীতে রাসূল (সা.) ও হযরত আবু বকর (রা.)-এর পাশেই দাফন করা হয়।
​যদি আপনার তার জীবনের কোনো নির্দিষ্ট দিক সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানার আগ্রহ থাকে, তাহলে আমাকে জানাতে

3 i ·Oversætte

​পটভূমি
​২০২৪ সালের জুন মাসে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি পুনর্বহাল করে একটি রায় দেয়। এই রায়ের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা ১ জুলাই থেকে নতুন করে আন্দোলন শুরু করেন। মূলত "বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন"-এর ব্যানারে এই আন্দোলন শুরু হলেও, এটি দ্রুতই সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে এবং সাধারণ জনগণের ব্যাপক সমর্থন লাভ করে।
​আন্দোলনের সময়রেখা
​১-১৫ জুলাই: কোটা বাতিলের পরিপত্র পুনর্বহালের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রসমাবেশ ও বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম কয়েকদিন আন্দোলন শান্তিপূর্ণ থাকলেও, সরকার ও ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া না আসায় এবং উল্টো দমন-পীড়ন শুরু হওয়ায় পরিস্থিতি উত্তপ্ত হতে শুরু করে।
​১৬ জুলাই: এই দিনটি আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। রংপুরে পুলিশের গুলিতে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ নিহত হন। এই মৃত্যুর খবর সারা দেশে ছড়িয়ে পড়লে আন্দোলন আরও তীব্র হয়। বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন ক্যাম্পাসের হল থেকে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের বের করে দেয়।
​১৭-১৯ জুলাই: আন্দোলন আরও সহিংস হয়ে ওঠে। পুলিশ, র‌্যাব ও বিজিবির পাশাপাশি ক্ষমতাসীন দলের সশস্ত্র কর্মীদের হামলায় সারা দেশে বহু মানুষ নিহত ও আহত হন। বিশেষ করে ১৯ জুলাই ছিল সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী দিন, যখন রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে নির্বিচারে গুলি চালানো হয়। এই সময়ের সহিংসতাকে পরবর্তীতে "জুলাই গণহত্যা" নামে অভিহিত করা হয়।
​১৭ জুলাই: তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক সংবাদ সম্মেলনে কোটা নিয়ে তার অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেন এবং কোটা আন্দোলনের সমালোচনা করেন। ওই দিন রাতে মোবাইল ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়, যা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তোলে।
​১৮ জুলাই: মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধের প্রতিবাদে এবং আন্দোলনের ওপর হামলার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা দেশব্যাপী 'কমপ্লিট শাটডাউন' বা সর্বাত্মক অবরোধ কর্মসূচির ঘোষণা দেন। এই অবরোধ কর্মসূচিতে সারা দেশের সড়ক ও রেলপথ অচল হয়ে পড়ে, জনজীবন স্থবির হয়ে যায়।
​২১ জুলাই: সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ হাইকোর্টের রায় বাতিল করে এবং সরকারি চাকরিতে মেধার ভিত্তিতে ৯৩% এবং ৭% কোটা বহাল রাখার নির্দেশ দেয়।
​২৩ জুলাই: সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে সরকার কোটা সংস্কারের প্রজ্ঞাপন জারি করে। তবে, ততক্ষণে আন্দোলন কোটা সংস্কারের দাবি ছাড়িয়ে রাজনৈতিক রূপ ধারণ করে। আন্দোলনকারীরা সরকারের পদত্যাগ এবং নিরপেক্ষ অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের দাবি তোলেন।
​২৪ জুলাই: আন্দোলনকারীরা "অসহযোগ আন্দোলন"-এর ডাক দেন। এই অসহযোগ আন্দোলনের মূল লক্ষ্য ছিল সরকারের সকল প্রশাসনিক ও আর্থিক কার্যক্রমে বাধা দেওয়া। এতে দেশজুড়ে সরকারের কার্যকারিতা প্রায় অচল হয়ে পড়ে।
​৫ আগস্ট: দেশব্যাপী তীব্র গণ-আন্দোলনের মুখে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশত্যাগ করেন। এর মধ্য দিয়ে এক দশকের বেশি সময়ের আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে।
​ফলাফল
​জুলাই মাসের এই গণ-অভ্যুত্থান বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করে। শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়, যার প্রধান উপদেষ্টা হন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

4 i ·Oversætte

একজনের দেহ এমনভাবে পুড়ে গেছে
সেনাবাহিনী তার ইউনিফর্ম দিয়ে ঢেকে রাখছে।

পাইলটের দেহ দেখে বোঝা যাচ্ছে না মাথা আর পা কোন সাইডে!

একটা বাচ্চা কান্না করতে করতে হেঁটে যাচ্ছে, ওর পিছনের সমস্ত কাপড় পুড়ে গেছে!

ভ্যানে করে নিয়ে যাচ্ছে সেনাবাহিনী কতগুলো পুড়ে যাওয়া মানুষ!

আহারে জীবন
আহারে পুড়ে যাওয়া মানুষ। কতগুলো স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে চাওয়া মানুষের মৃত্যু হবে আল্লাহ জানে!

হে আল্লাহ
আপনি সহায় হোন।

4 i ·Oversætte

ডেল্টা এয়ারলাইন্সের জরুরি অবতরণ: আতঙ্কের মুহূর্তে যাত্রীদের নিরাপদ উদ্ধার

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বিখ্যাত বিমান পরিবহন সংস্থা ডেল্টা এয়ারলাইন্স সম্প্রতি একটি গুরুতর পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছে, যখন তাদের একটি ফ্লাইট মাঝআকাশে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে জরুরি অবতরণে বাধ্য হয়। এই ঘটনা যাত্রীদের মধ্যে এক ধরনের আতঙ্কের সঞ্চার করলেও সৌভাগ্যবশত কেউ আহত হননি, এবং পাইলটের দ্রুত সিদ্ধান্তের ফলে সবাই নিরাপদেই ফিরে আসেন।

ঘটনাটি ঘটে ১৮ জুলাই, ২০২৫ তারিখে। ডেল্টা ফ্লাইট DL-291, যা আটলান্টা থেকে লস অ্যাঞ্জেলেসের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছিল, সেটি মাঝপথে ইঞ্জিনে ত্রুটি শনাক্ত করার পর জরুরি অবতরণের সিদ্ধান্ত নেয়। বিমানে প্রায় ২০০ জন যাত্রী এবং ক্রু সদস্য ছিলেন।

প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, বিমানটি আকাশে উঠার কিছুক্ষণের মধ্যেই একটি অস্বাভাবিক শব্দ শোনা যায় এবং বিমানের ডান পাশ কাঁপতে শুরু করে। এরপর পাইলট ককপিট থেকে ঘোষণা দেন যে, তারা একটি ইঞ্জিনের সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন এবং নিরাপত্তার স্বার্থে কাছাকাছি কোনো বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করবেন।

পাইলটের দক্ষতা ও কর্তৃপক্ষের তৎপরতা
বিমানটির পাইলট অত্যন্ত পেশাদারিত্ব ও দক্ষতার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করেন। তিনি দ্রুত সাউথ ক্যারোলিনার চার্লেস্টন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণের সিদ্ধান্ত নেন। এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল (ATC)-এর সঙ্গে সমন্বয় করে বিমানটি নিরাপদে অবতরণ করে।

জরুরি অবতরণের পরপরই দমকল বাহিনী, অ্যাম্বুলেন্স ও পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায়। যাত্রীদের দ্রুত বিমানের বাইরে নিয়ে আসা হয় এবং প্রত্যেককে প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরীক্ষার আওতায় আনা হয়। কেউ গুরুতর আহত না হলেও, অনেকেই মানসিকভাবে আতঙ্কিত ছিলেন।

যাত্রীদের অভিজ্ঞতা
এক যাত্রী বলেন, “বিমানের ভেতরে আমরা বুঝে গিয়েছিলাম কিছু একটা সমস্যা হয়েছে। সবাই নীরব হয়ে গিয়েছিল। যখন পাইলট বললেন আমরা অবতরণ করবো, তখন আমরা সবাই আল্লাহর নাম নিতে শুরু করি। কিন্তু পাইলট যেভাবে আমাদের নিরাপদে নামিয়ে এনেছেন, তার জন্য আমরা কৃতজ্ঞ।”
অন্য একজন যাত্রী জানান, “স্টাফরা অনেক সহানুভূতিশীল ছিলেন। তারা আমাদের আশ্বস্ত করছিলেন এবং বিপদের মুহূর্তেও পেশাদার ছিলেন।”

ডেল্টা এয়ারলাইন্সের বিবৃতি
ঘটনার পর ডেল্টা এয়ারলাইন্স এক বিবৃতিতে জানায়, “আমাদের ফ্লাইট DL-291-এ একটি টেকনিক্যাল সমস্যা দেখা দেয়, যার কারণে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে বিমানটি জরুরি অবতরণ করে। আমাদের পাইলট এবং ক্রু সদস্যরা নিরবিচারে যাত্রীদের নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়েছেন। আমরা যাত্রীদের অসুবিধার জন্য দুঃখিত এবং তাদের বিকল্প ব্যবস্থায় গন্তব্যে পৌঁছে দেয়া হয়েছে।”

পরবর্তী পদক্ষেপ
এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বিমানটির ইঞ্জিন ও অন্যান্য যন্ত্রাংশ পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে। তারা পুরো ঘটনার একটি তদন্ত শুরু করেছে যাতে ভবিষ্যতে এমন পরিস্থিতির পুনরাবৃত্তি না ঘটে। ফেডারেল এভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (FAA) ও ন্যাশনাল ট্রান্সপোর্টেশন সেফটি বোর্ড (NTS এই ঘটনাটির উপর নজর রেখেছে এবং তারা যৌথভাবে তদন্তে সহায়তা করছে।

এই ধরনের ঘটনা বিমান ভ্রমণের ঝুঁকির দিকটি স্মরণ করিয়ে দেয়, কিন্তু একইসঙ্গে আধুনিক প্রযুক্তি, পাইলটের দক্ষতা এবং জরুরি সেবার প্রম্পট রেসপন্স যাত্রীদের জীবন বাঁচাতে কতটা কার্যকর হতে পারে তা-ও প্রমাণ করে। ডেল্টা ফ্লাইটের এই জরুরি অবতরণ একটি উদাহরণ হয়ে থাকবে কীভাবে সঠিক সিদ্ধান্ত, প্রশিক্ষিত টিম ও প্রস্তুত সংস্থা একটি বিপর্যয়কে এড়াতে পারে।

image
5 i ·Oversætte

গোপালগঞ্জে বুধবার দিনভর সংঘর্ষের পর রাত থেকেই কারফিউ চলছে।২২ ঘণ্টার এই কারফিউ চলবে আজ সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। আজ সকালে শহরের বেশিরভাগ দোকানপাট বন্ধ দেখা গেছে। তবে রাস্তায় রিকশা, ভ্যানসহ হালকা কিছু যানবাহন চলছে। মানুষের উপস্থিতিও কম। পুলিশের গাড়ি বিভিন্ন এলাকা টহল দিচ্ছে। সেখানকার আজকের চিত্র দেখুন ছবিতে